শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫০, শনিবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৫

মদিনা সনদ ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
মদিনা সনদ ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা

মদিনা রাষ্ট্রকে সুখ, শান্তি ও নিরাপদ রাখার জন্য মহানবী (সা.) সব ধর্ম, বর্ণ ও গোত্রের সমন্বয়ে একটি ঐতিহাসিক সনদ রচনা করেছিলেন। ওই সনদে যে ‘উম্মাহ’ কথাটি বলা হয়েছে তা ছিল সব ধর্ম-বর্ণের সমন্বয়ে রচিত উম্মাহ।  মদিনা সনদের ২৬ অনুচ্ছেদে মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘বনু আউফের ইহুদিরা মুমিনদের সঙ্গে একই উম্মাহ। ইহুদিদের জন্য তাদের ধর্ম আর মুসলমানদের জন্য তাদের ধর্ম, তাদের মাওয়ালি বা আশ্রিত এবং তারা নিজেরাও। অবশ্য যে অন্যায় বা অপরাধ করবে সে নিজের এবং তার পরিবার-পরিজনেরই ক্ষতি করবে।’

ধর্মীয় ও গোত্রীয় এই বিভাজন ও বিরোধের অভিশাপ থেকে সমাজ ও রাষ্ট্রকে স্থিতিশীল ও নিরাপদ রাখার জন্য কোরআনের নির্দেশনা হলো—‘তোমাদের ধর্ম তোমাদের জন্য এবং আমার ধর্ম আমার।’

(সুরা : আল-কাফিরুন, আয়াত : ৭)

মদিনা সনদের মাধ্যমে মহানবী (সা.) সেই আদর্শ মুসলিম রাষ্ট্রে যে অভাবনীয় সুখ-শান্তির দুয়ার খুলে দিয়েছিল তার সুফল সবাই সমভাবে ভোগ করেছিল। মহানবী (সা.) ইহুদি, খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্ম বা গোত্রের সঙ্গে যে মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষর করেছিলেন, তার মূল বিষয়বস্তু ছিল সবার ধন-সম্পদ, সামাজিক নিরাপত্তা, আদর্শ ও সম্ভ্রম রক্ষা করা এবং সবাই মিলে ঐক্যবদ্ধভাবে মদিনার স্থিতিশীলতা সংহত করা।

মদিনা সনদের শর্তগুলোর মধ্যে যেমন বলা হয়েছে : ১. অমুসলিমরা শত্রু দ্বারা আক্রান্ত হলে মুসলমানরা তাদের রক্ষা করবে। ২. তাদের ইসলাম গ্রহণে বাধ্য করা হবে না। ৩. তাদের সর্বপ্রকার নিরাপত্তা দেওয়া হবে। ৪. তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, সম্পত্তি ও অধিকারের নিরাপত্তা প্রদান করা হবে।

৫. তাদের ধর্ম, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ও গির্জা বা উপাসনালয়ের কোনো ক্ষতি করা হবে না। ৬. তাদের কোনো অধিকার ক্ষুণ্ন করা হবে না। ৭. তাদের বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনী পাঠানো হবে না। ৮. ধর্মীয় ও বিচারব্যবস্থায় তাদের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হবে।

ইতিহাস সাক্ষী, প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) আরবের ইহুদি, খ্রিস্টান ও পৌত্তলিকদের হাতে বিভিন্ন সময় অপমানজনক হয়রানির শিকার হয়েছেন।

তারা মহানবী (সা)-এর ওপর বিভিন্ন সময় হামলা করেছে। তায়েফে ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে মহানবী (সা.) বিরোধীদের পাথরের আঘাতে রক্তাক্ত হয়েছেন। এসব জাহেলের শাস্তির জন্য আল্লাহ ফেরেশতা পাঠিয়েছেন। অথচ মহানবী (সা.) তাদের ক্ষমা করে দেন, এমনকি তাদের কল্যাণের জন্য তিনি কায়মনোবাক্যে দোয়া করেন। মক্কার কাফির, মুনাফিক ও পৌত্তলিকরা মহানবী (সা.)-কে চরমভাবে অপমান-অপদস্ত করে মক্কা থেকে বের করে দিয়েছিল। অথচ তিনি তাদের এই হীন কাজের কোনো প্রতিবাদ করেননি; না তাদের কোনো কটু কথা বলেছেন।

এরপর মহানবী (সা.) যখন মক্কা জয় করলেন, তখন তাঁর হাতে একটি মানুষও খুন হলো না। কাফিরদের একটি বাড়িঘরও লুণ্ঠিত হলো না। এমনকি একটি ক্ষেত বা গাছের ফসলের ক্ষতি হলো না। মক্কা বিজয়ের দিনে মহানবী (সা.) মক্কাবাসী কাফিরদের সবাইকে সাধারণভাবে ক্ষমা করে দিলেন। উহুদের ময়দানে মহানবী (সা.) মাথায় আঘাত পেলেন, তাঁর দন্তমোবারক শহীদ হলো, তবু তিনি কারো ওপর প্রতিশোধ নেওয়া তো দূরের কথা তাদের একটি কটু কথাও বললেন না। একদিন মহানবী (সা.) দ্বিন প্রচারের কাজ করছিলেন। তখন কাফির কুরাইশরা তাঁর ওপর আক্রমণ করল। তাঁকে প্রহার করতে লাগল। এ সময় সাহাবি হারেস বিন আবু লাহাব (রা.) দৌড়ে এসে মহানবী (সা.)-কে রক্ষার চেষ্টা করেন। তখন কাফিররা তাঁর ওপর চড়াও হলো। এক কাফিরের তরবারির আঘাতে হারেস (রা.) শহীদ হলেন। তার পরও মহানবী (সা.) কাফিরদের অত্যাচারের জবাব দিলেন না। তিনি আপন কাজে অটল ও অবিচল রইলেন। আরেক দিন কাবাঘরে মহানবী (সা.) নামাজ পড়ছিলেন। এমন সময় কাফির উকবা চাদর দিয়ে মহানবী (সা.)-এর গলায় পেঁচিয়ে ধরল। এতে তাঁর দম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলো। আবু বকর (রা.) এসে সেটি ছাড়িয়ে দিলেন। উকবা ও অন্য কাফিররা আবু বকর (রা)-এর ওপর হামলা করল। তার পরও তাঁরা কাফিরদের কিছুই বললেন না। মুখ বুজে সব সহ্য করলেন। আরেক দিন আবু জাহেল মহানবী (সা.)-এর মাথার ওপর বালু ছুড়ে মারল। মহানবী (সা.) তাতে ভ্রুক্ষেপ করলেন না। এভাবেই আল্লাহর রাসুল শত্রুদের নির্যাতন সহ্য করলেন, তবে তাদের প্রতি কোনো প্রতি-আক্রমণ করেননি। 

একটি ইসলামী রাষ্ট্র বা সমাজে অমুসলিমরা সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং সম্মান ও মর্যাদা নিয়ে বসবাস করার অধিকার রাখে। সে তার নিজস্ব ধর্ম ও বিশ্বাস রক্ষা করতে সক্ষম। কেননা, আল্লাহ তাআলা মানুষকে ধর্ম পালন করার স্বাধীনতা দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘দ্বিন সম্পর্কে কোনো জবরদস্তি নেই। সত্য পথ ভ্রান্ত পথ থেকে সুস্পষ্ট হয়েছে। যে তাগুতকে অস্বীকার করবে এবং আল্লাহকে বিশ্বাস করবে সে এমন এক হাতল ধরবে, যা কখনো ভাঙবে না।’ (সুরা : আল-বাকারাহ, আয়াত : ২৫৬)

মহানবী (সা.) অমুসলিম বা সংখ্যালঘুদের স্বাধীনতা রক্ষার ব্যাপরে ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। অমুসলিম ও সংখ্যালঘুদের অধিকারের ব্যাপারে তিনি বলেছেন, ‘জেনো রেখো, যে মুসলমান কোনো চুক্তিবদ্ধ (অর্থাৎ অমুসলিম) নাগরিকের ওপর জুলুম করবে, তাদের অধিকার হরণ করবে, কিংবা তার ওপর সামর্থ্যের চেয়ে বেশি বোঝা চাপিয়ে দেবে, কিংবা তার কোনো জিনিস জোরপূর্বক ছিনিয়ে নেবে, সেই মুসলমানের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত অভিযোগে আমি আল্লাহর আদালতে অমুসলিম নাগরিকের পক্ষে দাঁড়াব।’

(আবু দাউদ)

ইসলাম অমুসলিম নাগরিক ও সংখ্যালঘু নাগরিকদের সব নিরাপত্তা বিধান করেছে। মহান আল্লাহ তাদের সঙ্গে ন্যায়পূর্ণ, স্বাভাবিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণ করার তাগিদ দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘যারা দ্বিনের ব্যাপারে তোমাদের সঙ্গে লড়াই করেনি এবং তোমাদেরকে তোমাদের বাড়িঘর থেকে বের করে দেয়নি, তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার ও ইনসাফ করতে আল্লাহ নিষেধ করেছেন না।’

(সুরা : মুমতাহিনা, আয়াত : ৮)

অমুসলিম বা সংখ্যালঘুর জানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছে ইসলাম। রাসুলুল্লাহ (সা)-এর সময়কালে একজন অমুসলিমকে একজন মুসলমান হত্যা করলে মহানবী (সা.) হত্যাকারী মুসলিমকে হত্যার নির্দেশ দেন। কারণ ইসলাম ধর্ম মতে, কাউকে হত্যা করা মানে গোটা মানবজাতিকে হত্যা করার শামিল। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো একজনকে হত্যা করল সে যেন দুনিয়ার সব মানুষকেই হত্যা করল। আর যে ব্যক্তি কারো প্রাণ রক্ষা করল সে যেন দুনিয়ার সব মানুষের প্রাণ রক্ষা করল।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ৩২)

লেখক : কথাসাহিত্যিক, সাবেক ডিএমডি, আইবিবিএল,

সাবেক অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর,

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি. 

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা
ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
নড়াইলে নিষিদ্ধ সংগঠনের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান
সবার আগে পিএসএল থেকে বিদায় নিলো রিজওয়ানের মুলতান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই
কাতারের নতুন কোচ জুলেন লোপেতেগুই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় পিকআপ চালক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক