শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, রবিবার, ০৫ জানুয়ারি, ২০২৫

আমলের জন্য ইখলাস ও নিয়তের বিশুদ্ধতা জরুরি

মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী
অনলাইন ভার্সন
আমলের জন্য ইখলাস ও নিয়তের বিশুদ্ধতা জরুরি

মহান রাব্বুল আলামিন আমাদের সৃষ্টি করেছেন তাঁর এবাদতের জন্য, তিনিই আমাদের খালেক, হায়াত, মউত, রিজিক ও ভালোমন্দ তকদিরের মালিক। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন ও রসুলুল্লাহ (সা.)-এর পবিত্র তরিকায় দুনিয়া ও আখেরাতের সর্বোচ্চ সফলতা ও কামিয়াবি জেনে, আল্লাহ ও তাঁর রসুলের সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে সব এবাদত বন্দেগি করাও দুনিয়াবি সব সার্থকতা থেকে নিজের মুখ ফিরিয়ে নেওয়াকে ইখলাস বলা হয়। আল্লাহতায়ালা বলেন : তারা তো আদিষ্ট হয়েছিল আল্লাহর আনুগত্যে বিশুদ্ধচিত্ত হয়ে, একনিষ্ঠভাবে তাঁর এবাদত করতে (সুরাতুল বাইয়িনাহ-৫)। মহান আল্লাহ অন্যত্র বলেন : জেনে রাখ! খাঁটি আনুগত্য আল্লাহরই প্রাপ্য (সুরা জুমার-৩)। প্রিয় নবী (সা.) একদা হজরত মোয়াজকে (রা.) বললেন, হে মুয়াজ! তুমি ইখলাসের সঙ্গে আল্লাহর এবাদত কর, তাতে অল্প এবাদতই তোমার জন্য যথেষ্ট হবে (আল হাদিস)। উপরিউক্ত বর্ণনা থেকে জানা গেল, ইখলাস বা আন্তরিকতাসহ দীনের কাজ করলে, তা আল্লাহর কাছে খুবই পছন্দনীয়। ইখলাসের সঙ্গে নিয়তের বিশুদ্ধতাও একান্ত প্রয়োজন। এ সম্পর্কে রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন : আল্লাহর কাছে মানুষের আমলের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ত অনুসারে হয়। প্রত্যেক মানুষ তার কাজের ফল আল্লাহর কাছে সে রকমই পাবে, যেরূপ সে নিয়ত করবে। যে ব্যক্তি আল্লাহ ও তাঁর রসুলের সন্তুষ্টির জন্য হিজরত করবে, অবশ্যই তার হিজরত আল্লাহ ও রসুলের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে। আর কেউ যদি প্রার্থিব জীবনের উদ্দেশ্যে অথবা কোনো মহিলাকে বিয়ে করার উদ্দেশ্যে হিজরত করে, তবে তার হিজরত হবে সে জন্যই, (বোখারি ও মুসলিম)। উপরিউক্ত হাদিসের ব্যাখ্যায় বলা হয়, মানুষ যখন কোনো কাজ করে তখন সে মনে মনে একটা উদ্দেশ্য ঠিক করে, সে কাজের প্রতি অগ্রসর হয়। এটা মানুষের জন্মগত স্বভাব এবং এই উদ্দেশ্যের পরিপ্রেক্ষিতেই মানুষ তার কাজের ফলাফল আল্লাহর কাছে পাবে। যেমন হিজরত বড় পুণ্যের কাজ এবং কঠিন। কারণ এতে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব, ধনদৌলত, ঘরবাড়ি ও জন্মস্থান সবকিছু পরিত্যাগ করতে হয়। কোরআন ও হাদিসে হিজরতের অনেক সওয়াব ও ফজিলত বর্ণিত হয়েছে। সুতরাং হিজরত যদি আল্লাহ ও তাঁর রসুলের সন্তুষ্টির জন্যই হয়ে থাকে, তবে আল্লাহর কাছে বিশেষ মর্যাদা পাবে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি অন্য কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে হিজরত করবে, যেমন সুখ্যাতি লাভ করা, টাকা উপার্জন করা, কোনো নারীকে বিয়ে করা বা এ জাতীয় কোনো হীন স্বার্থ হাসিল করা, সে কোনোরূপ সওয়াবের অধিকারী হবে না। প্রিয় নবী (সা.) ইরশাদ করেন : সর্বপ্রথম বিচারের জন্য কেয়ামতের দিন এক ব্যক্তিকে হাজির করা হবে, যে শহীদ হয়েছিল। সে ব্যক্তি আল্লাহর যেসব নেয়ামত ভোগ করেছিল, তা তাকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে। এবং তার স্বীকারও করবে। এরপর তাকে জিজ্ঞেস করা হবে, তুমি এসব নেয়ামতের বিনিময়ে কি আমল করেছ? সে বলবে হে আমার প্রতিপালক! আমি তো আপনার দীনের জন্য জিহাদ করে শহীদ হয়েছি। তখন আল্লাহ বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ। তুমি তো জিহাদ করেছিলে বীরপুরুষ বলে অভিহিত হওয়ার জন্য, তা তো তোমাকে বলা হয়েছে। অতঃপর তার সম্পর্কে নির্দেশ দেওয়া হবে এবং তাকে অধোমুখী করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। তারপর এমন এক ব্যক্তিকে হাজির করা হবে, যে ইলম শিখেছে এবং অপরকে শিখিয়েছে ও নিজে কোরআন পড়েছে। তাকেও তার প্রদত্ত নেয়ামতের কথা স্মরণ করতে দেওয়া হবে এবং সে তা স্বীকার করবে। সে বলবে, হে আমার রব! আমি ইলম শিখেছি ও অন্যকে শিক্ষা দিয়েছি এবং আপনার সন্তুষ্টির জন্য কোরআন মাজিদ তেলাওয়াত করেছি। আল্লাহতায়ালা তখন বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ, বরং তোমার উদ্দেশ্য ছিল লোকেরা তোমাকে আলিম বলবে এবং কোরআন পড়েছ, যাতে লোকেরা বলবে সে একজন কারি, তা তো বলা হয়েছেই। অতঃপর তাকেও জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। মূলত এটা হবে দুনিয়াদার, অর্থলোভী আলেমের পরিণতি। অতঃপর এমন ব্যক্তিকে হাজির করা হবে, যাকে আল্লাহ সব ধরনের ধনদৌলত দান করেছিলেন। তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে, তুমি আমার জন্য কী আমল করেছ? সে বলবে, হে আমার রব! যেখানে দান করলে আপনি সন্তুষ্ট হবেন, আমি সেসব স্থানে দানখয়রাত করেছি। আল্লাহ বলবেন, তুমি মিথ্যা বলছ। তুমি তো এ জন্য তা করেছ, যাতে তোমাকে দাতা বলা হয়, তা তো বলাও হয়েছে। অতঃপর তাকেও অধোমুখী করে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে (মুসলিম)। উপরিউক্ত হাদিসের বর্ণনা থেকে বোঝা যায়, প্রতিটি কাজের শুরুতেই নিজের উদ্দেশ্যকে সঠিক করে নেওয়া, যে আমি যে কাজটি করছি সেটা শুধু আল্লাহ ও তাঁর রসুলের সন্তুষ্টির জন্য হচ্ছে কিনা। নাকি দুনিয়াবি কোনো হীনস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে আমি করছি। যদি আল্লাহ ও তাঁর রসুলের উদ্দেশে হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ তাকে মহাবিনিময় দানে পুরস্কৃত করবেন। আর যদি দুনিয়াবি হীনস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে, তাহলে শাস্তি হিসেবে জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হতে হবে। তাই খাঁটি নিয়তের অল্প আমলও কিয়ামতের দিন মানুষের মুক্তির জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে (আল হাদিস)। এ বিষয়ে সবিস্তরে জ্ঞান হাসিল করার উদ্দেশ্যে বিশ্ব ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে, শুরাই নিজামি বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

লেখক : ইমাম ও খতিব, কাওলার বাজার জামে মসজিদ, দক্ষিণখান, ঢাকা

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ
সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি
হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন
বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট
আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি
রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা
শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি
এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার
প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মদনে ট্রলারডুবি: পাঁচ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি তদন্ত কমিটির সুপারিশ
মদনে ট্রলারডুবি: পাঁচ বছরেও বাস্তবায়ন হয়নি তদন্ত কমিটির সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে : ইসি সচিব
নির্বাচন কমিশনের মেরুদণ্ড আছে বলেই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে : ইসি সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম