শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৫

কবর পরিচর্যায় করণীয় ও বর্জনীয়

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কবর পরিচর্যায় করণীয় ও বর্জনীয়

ইসলামী সমাজব্যবস্থায় কবর একটি অপরিহার্য অংশ। কোনো মুমিন মারা গেলে তাঁকে কবরস্থ করা হয়। শরিয়তে কবরের মর্যাদা স্বীকৃত। ইসলাম কবরের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন এবং তা পদদলিত করা নিষিদ্ধ করেছে।

এমনকি রাসুলুল্লাহ (সা.) কবরের ওপর বসতেও নিষেধ করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের জন্য কবরের ওপর বসার চেয়ে জ্বলন্ত অঙ্গারের ওপর বসা এবং অঙ্গারে কাপড় পুড়ে তা চামড়া পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া উত্তম।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৭১)
 
কবর সম্মানজনক স্থান

কবর মুসলমানের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ। তাই কবরের প্রতি সম্মান রক্ষা করা মুমিনের দায়িত্ব।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান এবং তাকে কবরস্থ করেন। এরপর যখন ইচ্ছা তিনি তাকে পুনর্জীবিত করবেন।’
(সুরা : আবাসা, আয়াত : ২১-২২)

এ ছাড়া একাধিক হাদিসে কবরের ওপর বাসা, জুতা পায়ে কবরের ওপর হাঁটা ইত্যাদি নিষেধ করা হয়েছে। যার দ্বারা কবরের সম্মান প্রমাণিত হয়।

সম্মানে সীমা লঙ্ঘন নয়

কবর ও কবরস্থানের সম্মান রক্ষায় মুমিন সীমা লঙ্ঘন করবে না, বরং শরিয়তের সীমা রক্ষা করবে। এ বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘ইহুদি ও খ্রিস্টানদের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান হিসেবে গ্রহণ করেছে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫৩০)

কবরের পরিচর্যায় করণীয়

যেহেতু ইসলাম কবরকে সম্মানের স্থান বলেছে, তাই কবরের পরিচর্যায় কিছু কাজ করারও অনুমতি দিয়েছে। যেমন—

১. মাথার কাছে চিহ্ন রাখা : মুসলমানের কবরের মাথার দিকে কোনো কিছু দিয়ে চিহ্নিত করে রাখা উত্তম।


কেননা নবীজি (সা.) এমনটি করেছিলেন। আল মুত্তালিব (রহ.) বলেন, উসমান ইবনু মাজউন (রা.) মারা গেলে তাঁর লাশ আনা হলো, তারপর দাফন করা হলো। নবী করিম (সা.) এক ব্যক্তিকে তাঁর কাছে একটি পাথর নিয়ে আসার জন্য নির্দেশ দিলেন। কিন্তু লোকটি তা বহন করতে অক্ষম হলো। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজে পাথরটির কাছে গেলেন এবং নিজের জামার আস্তিন গুটালেন। অতঃপর তিনি পাথরটি দুই হাতে তুলে এনে (উসমান ইবনু মাজউনের) শিয়রে রাখলেন। তিনি বললেন, এর দ্বারা আমি আমার ভাইয়ের কবর চিনতে পারব এবং আমার পরিবারের কেউ মারা গেলে তার পাশে দাফন করব। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩২০৬)
ইমাম নববী (রহ.) বলেন, সুন্নত হলো কবরের মাথার দিকে একটি চিহ্ন রাখা। সেটা পাথর, কাঠ বা অন্য কিছুর মাধ্যমে হতে পারে। (আল মাজমু : ৫/২৬৫)

২. কবর সামান্য উঁচু করা : ফিকহের ইমামরা একমত যে মৃত ব্যক্তিকে দাফন করা পর কবর সামান্য পরিমাণ উঁচু করা উত্তম। এর উচ্চতা হবে উটের কুঁজ বা এক বিঘত পরিমাণ। কেননা নবীজি (সা.)-এর কবর এমনই ছিল। সুফিয়ান আত-তাম্মার (রা.) বলেন, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কবরকে উটের কুঁজের মতো দেখেছেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)

ইবনে কুদামা (রহ.) বলেন, কবর এক বিঘত পরিমাণ উঁচু করা মুস্তাহাব। যেন জানা যায় এটি কবর এবং তার অসম্মান করা থেকে বেঁচে থাকা যায়, কবরবাসীর সম্মান করা যায়। কবর বেশি উঁচু করা মুস্তাহাব পরিপন্থী। (আল মুগনি : ২/১৯০; মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যা : ১১/৩৪২)

৩. কবরস্থানের প্রাচীর নির্মাণ : কবরস্থানের চারপাশে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করা উত্তম। যেন তার সীমানা পৃথক করা যায় এবং সংরক্ষণ করা যায়। পাশাপাশি জীবজন্তুর যাতায়াত বন্ধ হয় এবং শিশুদের খেলাধুলা ও অবাধ ছোটাছুটিও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। (আহকামুল মাকাবির, পৃষ্ঠা-৪৫৭)

যা করা নিষিদ্ধ

কবর পরিচর্যা ও সংরক্ষণের নামে করা কিছু কাজ ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। যেমন—

১. স্থাপনা নির্মাণ করা : কবরের ওপর যেকোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা হারাম। চাই তা উঁচু হোক বা নিচু, চাই তা ঘরের আদলে হোক বা বাড়ির। ফিকহের সব ইমাম কবরের ওপর স্থাপনা নির্মাণ নিষিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে একমত। হানাফি মাজহাব অনুসারে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য স্থাপনা নির্মাণ করা হারাম এবং দাফনের পর কবর মজবুত করার জন্য কোনো কিছু নির্মাণ করা মাকরুহ।

(মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যা : ৩২/২৫০)

জাবের (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) কবরে পাকা ঘর নির্মাণ, কবরকে বর্ধিতকরণ ও চুনকাম করা থেকে নিষেধ করেছেন। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২০২৭)

২. কবর বেশি উঁচু করা : কবর স্বাভাবিক তথা এক বিঘতের বেশি উঁচু করা নিষেধ। আবুল হাইয়াজ আল আসাদি (রহ.) বলেন, একবার আলী (রা.) আমাকে পাঠালেন এবং বললেন, আমি কি তোমাকে এমন কাজে প্রেরণ করব যে কাজে আমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) পাঠিয়েছিলেন? তাহলো, আমি যেন কোনো উঁচু কবর দেখলে তা সমতল করা ছাড়া এবং কোনো মূর্তি দেখলে চূর্ণবিচূর্ণ না করে নিবৃত্ত না হই।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩২১৮)

৩. সৌন্দর্যবর্ধন করা : কবরে নানা প্রকার সৌন্দর্যবর্ধক রং কিংবা চুন দিয়ে প্রলেপ দেওয়া মাকরুহ। কবর চুনকাম করা মাকরুহ হওয়ার বিষয়ে ফকিহরা একমত। কেননা (ওপরে উল্লিখিত) জাবির (রা.)-এর হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা থেকে নিষেধ করেছেন। উমাইরা বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার হিকমত হলো কবরের সৌন্দর্যবর্ধন। কেননা এটি শরয়ি অনুমোদনহীন খাতে অর্থ নষ্ট করার শামিল।’

(আল-মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যা : ৩২/২৫০)

৪. কবরের চারপাশে প্রাচীর দেওয়া : কবর সংরক্ষণের প্রয়োজন না থাকলে কেবল সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য কবরের চারপাশে প্রাচীর নির্মাণ করা নিষেধ। শায়খ আলবানি (রহ.) বলেন, ‘কবরকে এ ধরনের জাঁকজমকপূর্ণ আকৃতির বেড়া দিয়ে ঘেরাও করা এক প্রকার মন্দ কাজ, যা মানুষকে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্যতার দিকে এবং কবরবাসীকে এমন সম্মান করার দিকে ধাবিত করে, যা শরিয়তে জায়েজ নেই।’

(তাহজিরুস সাজিদ, পৃষ্ঠা-৮৯)

৫. কবরের ওপর বসা : কবর পরিচর্যার সময় বা অন্য সময় কবরের ওপর বসা, হেলান দেওয়া এবং কবরস্থানে জুতা পায়ে হাঁটাচলা করা নিষেধ। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমাদের জন্য কবরের ওপর বসার চেয়ে জ্বলন্ত অঙ্গারের ওপর বসা এবং অঙ্গারে কাপড় পুড়ে তা চামড়া পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া উত্তম।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৭১)

বশির ইবনু খাসাসিয়া (রা.) বলেন, আমি একবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে চলছিলাম। তিনি মুসলমানদের একটি কবরস্থানে গিয়ে বললেন যে এরা বহু মন্দ কাজ পরিত্যাগে অগ্রগামী হয়েছে। অতঃপর তিনি মুশরিকদের একটি কবরস্থানে গিয়ে বললেন যে এরা বহু মঙ্গলময় কাজ পরিত্যাগে অগ্রগামী হয়েছে। এরপর তিনি অন্যদিকে লক্ষ করে দেখলেন যে এক ব্যক্তি জুতা পায়ে কবরস্থানে মাঝ দিয়ে হাঁটাহাঁটি করছে। তখন তিনি বললেন, ‘হে পাকা জুতা পরিধানকারী, জুতা ফেলে দাও (খুলে নাও)’।

(সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২০৪৮)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট
বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ
সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি
হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন
বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট
আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৩৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি
রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা
শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি
এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার
প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম