শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৯, সোমবার, ০৬ জানুয়ারি, ২০২৫

কবর পরিচর্যায় করণীয় ও বর্জনীয়

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কবর পরিচর্যায় করণীয় ও বর্জনীয়

ইসলামী সমাজব্যবস্থায় কবর একটি অপরিহার্য অংশ। কোনো মুমিন মারা গেলে তাঁকে কবরস্থ করা হয়। শরিয়তে কবরের মর্যাদা স্বীকৃত। ইসলাম কবরের প্রতি অসম্মান প্রদর্শন এবং তা পদদলিত করা নিষিদ্ধ করেছে।

এমনকি রাসুলুল্লাহ (সা.) কবরের ওপর বসতেও নিষেধ করেছেন। তিনি বলেন, ‘তোমাদের জন্য কবরের ওপর বসার চেয়ে জ্বলন্ত অঙ্গারের ওপর বসা এবং অঙ্গারে কাপড় পুড়ে তা চামড়া পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া উত্তম।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৭১)
 
কবর সম্মানজনক স্থান

কবর মুসলমানের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ। তাই কবরের প্রতি সম্মান রক্ষা করা মুমিনের দায়িত্ব।

মহান আল্লাহ বলেন, ‘অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান এবং তাকে কবরস্থ করেন। এরপর যখন ইচ্ছা তিনি তাকে পুনর্জীবিত করবেন।’
(সুরা : আবাসা, আয়াত : ২১-২২)

এ ছাড়া একাধিক হাদিসে কবরের ওপর বাসা, জুতা পায়ে কবরের ওপর হাঁটা ইত্যাদি নিষেধ করা হয়েছে। যার দ্বারা কবরের সম্মান প্রমাণিত হয়।

সম্মানে সীমা লঙ্ঘন নয়

কবর ও কবরস্থানের সম্মান রক্ষায় মুমিন সীমা লঙ্ঘন করবে না, বরং শরিয়তের সীমা রক্ষা করবে। এ বিষয়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ‘ইহুদি ও খ্রিস্টানদের প্রতি আল্লাহর অভিশাপ। তারা তাদের নবীদের কবরকে সিজদার স্থান হিসেবে গ্রহণ করেছে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৫৩০)

কবরের পরিচর্যায় করণীয়

যেহেতু ইসলাম কবরকে সম্মানের স্থান বলেছে, তাই কবরের পরিচর্যায় কিছু কাজ করারও অনুমতি দিয়েছে। যেমন—

১. মাথার কাছে চিহ্ন রাখা : মুসলমানের কবরের মাথার দিকে কোনো কিছু দিয়ে চিহ্নিত করে রাখা উত্তম।


কেননা নবীজি (সা.) এমনটি করেছিলেন। আল মুত্তালিব (রহ.) বলেন, উসমান ইবনু মাজউন (রা.) মারা গেলে তাঁর লাশ আনা হলো, তারপর দাফন করা হলো। নবী করিম (সা.) এক ব্যক্তিকে তাঁর কাছে একটি পাথর নিয়ে আসার জন্য নির্দেশ দিলেন। কিন্তু লোকটি তা বহন করতে অক্ষম হলো। রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজে পাথরটির কাছে গেলেন এবং নিজের জামার আস্তিন গুটালেন। অতঃপর তিনি পাথরটি দুই হাতে তুলে এনে (উসমান ইবনু মাজউনের) শিয়রে রাখলেন। তিনি বললেন, এর দ্বারা আমি আমার ভাইয়ের কবর চিনতে পারব এবং আমার পরিবারের কেউ মারা গেলে তার পাশে দাফন করব। (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩২০৬)
ইমাম নববী (রহ.) বলেন, সুন্নত হলো কবরের মাথার দিকে একটি চিহ্ন রাখা। সেটা পাথর, কাঠ বা অন্য কিছুর মাধ্যমে হতে পারে। (আল মাজমু : ৫/২৬৫)

২. কবর সামান্য উঁচু করা : ফিকহের ইমামরা একমত যে মৃত ব্যক্তিকে দাফন করা পর কবর সামান্য পরিমাণ উঁচু করা উত্তম। এর উচ্চতা হবে উটের কুঁজ বা এক বিঘত পরিমাণ। কেননা নবীজি (সা.)-এর কবর এমনই ছিল। সুফিয়ান আত-তাম্মার (রা.) বলেন, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কবরকে উটের কুঁজের মতো দেখেছেন।

(সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৩৯০)

ইবনে কুদামা (রহ.) বলেন, কবর এক বিঘত পরিমাণ উঁচু করা মুস্তাহাব। যেন জানা যায় এটি কবর এবং তার অসম্মান করা থেকে বেঁচে থাকা যায়, কবরবাসীর সম্মান করা যায়। কবর বেশি উঁচু করা মুস্তাহাব পরিপন্থী। (আল মুগনি : ২/১৯০; মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যা : ১১/৩৪২)

৩. কবরস্থানের প্রাচীর নির্মাণ : কবরস্থানের চারপাশে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ করা উত্তম। যেন তার সীমানা পৃথক করা যায় এবং সংরক্ষণ করা যায়। পাশাপাশি জীবজন্তুর যাতায়াত বন্ধ হয় এবং শিশুদের খেলাধুলা ও অবাধ ছোটাছুটিও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। (আহকামুল মাকাবির, পৃষ্ঠা-৪৫৭)

যা করা নিষিদ্ধ

কবর পরিচর্যা ও সংরক্ষণের নামে করা কিছু কাজ ইসলাম নিষিদ্ধ করেছে। যেমন—

১. স্থাপনা নির্মাণ করা : কবরের ওপর যেকোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা হারাম। চাই তা উঁচু হোক বা নিচু, চাই তা ঘরের আদলে হোক বা বাড়ির। ফিকহের সব ইমাম কবরের ওপর স্থাপনা নির্মাণ নিষিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে একমত। হানাফি মাজহাব অনুসারে সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য স্থাপনা নির্মাণ করা হারাম এবং দাফনের পর কবর মজবুত করার জন্য কোনো কিছু নির্মাণ করা মাকরুহ।

(মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যা : ৩২/২৫০)

জাবের (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) কবরে পাকা ঘর নির্মাণ, কবরকে বর্ধিতকরণ ও চুনকাম করা থেকে নিষেধ করেছেন। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২০২৭)

২. কবর বেশি উঁচু করা : কবর স্বাভাবিক তথা এক বিঘতের বেশি উঁচু করা নিষেধ। আবুল হাইয়াজ আল আসাদি (রহ.) বলেন, একবার আলী (রা.) আমাকে পাঠালেন এবং বললেন, আমি কি তোমাকে এমন কাজে প্রেরণ করব যে কাজে আমাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) পাঠিয়েছিলেন? তাহলো, আমি যেন কোনো উঁচু কবর দেখলে তা সমতল করা ছাড়া এবং কোনো মূর্তি দেখলে চূর্ণবিচূর্ণ না করে নিবৃত্ত না হই।

(সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৩২১৮)

৩. সৌন্দর্যবর্ধন করা : কবরে নানা প্রকার সৌন্দর্যবর্ধক রং কিংবা চুন দিয়ে প্রলেপ দেওয়া মাকরুহ। কবর চুনকাম করা মাকরুহ হওয়ার বিষয়ে ফকিহরা একমত। কেননা (ওপরে উল্লিখিত) জাবির (রা.)-এর হাদিসে রাসুলুল্লাহ (সা.) তা থেকে নিষেধ করেছেন। উমাইরা বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞার হিকমত হলো কবরের সৌন্দর্যবর্ধন। কেননা এটি শরয়ি অনুমোদনহীন খাতে অর্থ নষ্ট করার শামিল।’

(আল-মাউসুয়াতুল ফিকহিয়্যা : ৩২/২৫০)

৪. কবরের চারপাশে প্রাচীর দেওয়া : কবর সংরক্ষণের প্রয়োজন না থাকলে কেবল সৌন্দর্যবর্ধনের জন্য কবরের চারপাশে প্রাচীর নির্মাণ করা নিষেধ। শায়খ আলবানি (রহ.) বলেন, ‘কবরকে এ ধরনের জাঁকজমকপূর্ণ আকৃতির বেড়া দিয়ে ঘেরাও করা এক প্রকার মন্দ কাজ, যা মানুষকে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের অবাধ্যতার দিকে এবং কবরবাসীকে এমন সম্মান করার দিকে ধাবিত করে, যা শরিয়তে জায়েজ নেই।’

(তাহজিরুস সাজিদ, পৃষ্ঠা-৮৯)

৫. কবরের ওপর বসা : কবর পরিচর্যার সময় বা অন্য সময় কবরের ওপর বসা, হেলান দেওয়া এবং কবরস্থানে জুতা পায়ে হাঁটাচলা করা নিষেধ। নবী করিম (সা.) বলেন, ‘তোমাদের জন্য কবরের ওপর বসার চেয়ে জ্বলন্ত অঙ্গারের ওপর বসা এবং অঙ্গারে কাপড় পুড়ে তা চামড়া পর্যন্ত পৌঁছে যাওয়া উত্তম।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৯৭১)

বশির ইবনু খাসাসিয়া (রা.) বলেন, আমি একবার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে চলছিলাম। তিনি মুসলমানদের একটি কবরস্থানে গিয়ে বললেন যে এরা বহু মন্দ কাজ পরিত্যাগে অগ্রগামী হয়েছে। অতঃপর তিনি মুশরিকদের একটি কবরস্থানে গিয়ে বললেন যে এরা বহু মঙ্গলময় কাজ পরিত্যাগে অগ্রগামী হয়েছে। এরপর তিনি অন্যদিকে লক্ষ করে দেখলেন যে এক ব্যক্তি জুতা পায়ে কবরস্থানে মাঝ দিয়ে হাঁটাহাঁটি করছে। তখন তিনি বললেন, ‘হে পাকা জুতা পরিধানকারী, জুতা ফেলে দাও (খুলে নাও)’।

(সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ২০৪৮)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ
যুক্তরাজ্যে নিরাপত্তা কমানো নিয়ে প্রিন্স হ্যারির আপিলের রায় আজ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর

৮ মিনিট আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫
নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার

৪৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা
ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক