শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫

ইসলামে মা-বাবার অর্থনৈতিক অধিকার

মুহাম্মাদ আব্দুর রহীম
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে মা-বাবার অর্থনৈতিক অধিকার

সন্তানের কাছে মাতা-পিতার যেমন সদাচরণ পাওয়ার অধিকার রয়েছে, তেমনি তাঁদের অর্থনৈতিক অধিকারও রয়েছে। একসময় মাতা-পিতা বৃদ্ধ হয়ে যান। তাঁরা কর্ম করে খেতে পারেন না। তাঁদের আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে যায়।

এমন করুণ পরিস্থিতিতে মাতা-পিতার দায়ভার নিতে হবে সন্তানকে। যে মাতা-পিতা অক্লান্ত পরিশ্রম করে সন্তান লালন-পালন করে বড় করে তুলেছেন তাঁদের এ বয়সে ভালো থাকার অধিকার আছে। সন্তান তার সামর্থ্য অনুপাতে মাতা-পিতার জন্য খরচ করবে। সন্তান মানুষের সবচেয়ে বড় উপার্জন।

সন্তানরা একটি বৃক্ষের ন্যায়, যাদের মাতা-পিতা সেবা-যত্ন করে বড় করে তোলেন। সন্তান একসময় উপার্জন করতে শেখে। বৃক্ষের ফলদানের সময় চলে আসে। এই ফল ভোগের সর্বাধিক অধিকার রাখেন মাতা-পিতা। তাই স্ত্রী-সন্তানের পাশাপাশি মাতা-পিতার প্রয়োজনে খরচ করতে হবে।

সন্তানের সম্পদ থেকে কী পরিমাণ ও কখন নিতে পারবেন

মাতা-পিতা তাঁদের নিজেদের প্রয়োজন অনুপাতে সন্তানের সম্পদ নিতে পারবেন। বিনা প্রয়োজনে বা মাতা-পিতা সম্পদশালী হলে সন্তানের সম্পদ থেকে দাবি করে বা বল প্রয়োগ করে কিছুই নিতে পারবেন না। হাদিসে এসেছে, কায়েস ইবনু আবি হাজেম বলেন, ‘আমি একদিন আবু বকর (রা.)-এর কাছে উপস্থিত ছিলাম। এমন সময় একজন লোক এসে বলল, হে রাসুলের খলিফা! ইনি আমার সমুদয় সম্পদ ছিনিয়ে নিতে চান।

আবু বকর তখন তাঁর পিতাকে বললেন, তুমি কী বলো? সে বলল, হ্যাঁ। আবু বকর (রা.) তাকে বলেন, তোমার জন্য যতটুকু প্রয়োজন কেবল ততটুক তার সম্পদ থেকে গ্রহণ করার অধিকার রয়েছে। সে বলল, হে আল্লাহর রাসুলের খলিফা! রাসুল (সা.) কি বলেননি যে ‘তুমি ও তোমার সমুদয় সম্পদ তোমার পিতার?’ আবু বকর (রা.) বলেন, ‘আল্লাহ যতটুকুতে খুশি হয়েছেন তুমি ততটুকুতে খুশি হও।’ (মুজামুল আওসাত, হাদিস : ৮০৬; মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, হাদিস : ৬৭৭১)
মাতা-পিতা সন্তানের সমুদয় সম্পদ নিতে পারবেন না। হাদিসে এসেছে, আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নিশ্চয় তোমাদের সন্তানরা তোমাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে দান। তিনি যাকে খুশি তাকে কন্যাসন্তান দান করেন, যাকে খুশি তাকে পুত্রসন্তান দান করেন। তারা ও তাদের সম্পদ তোমাদের, যখন তোমরা সেগুলোর প্রয়োজন বোধ করবে।’

(মুসতাদরাক হাকেম, হাদিস : ৩১২৩; সিলসিলাহ সহিহাহ, হাদিস : ২৫৬৪)

রাসুল (সা.) আরো বলেন, ‘প্রত্যেক ব্যক্তি তার সম্পদের অধিক হকদার তার সন্তান, পিতা ও সব মানুষ থেকেও।’

(সুনানু সাঈদ ইবনু মানসুর, হাদিস : ২২৯৩; বায়হাকি, সুনানুল কুবরা, হাদিস : ১৫৫৩১)

তিনি আরো বলেন, ‘কোনো মুসলমানের সন্তুষ্টি ছাড়া তার সম্পদ গ্রহণ করা হালাল নয়।’ (মুসনাদ আহমাদ, হাদিস : ২০৭১৪; সহিহুল জামে, হাদিস : ৭৬৬২)

শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়া (রহ.) বলেন, ‘সচ্ছল সন্তানের ওপর আবশ্যক হলো তার পিতার জন্য খরচ করা, তার পিতার স্ত্রীর জন্য খরচ করা ও ছোট ভাইদের জন্য খরচ করা। সে যদি এমনটি না করে তাহলে সে পিতার অবাধ্য, আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী এবং দুনিয়া ও পরকালে আল্লাহর শাস্তির জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হবে।’ (মাজমুউল ফাতাওয়া ৩৪/১০১)

ওলামায়ে কিরাম মাতা-পিতা কর্তৃক সন্তানের সম্পদ গ্রহণের ক্ষেত্রে কিছু শর্তারোপ করেছেন। যেমন—১. মাতা-পিতা দরিদ্র হতে হবে, যাদের কোনো সম্পদ নেই এবং কোনো উপার্জনও নেই। ২. মাতা-পিতার প্রতি খরচ করার জন্য সন্তানের সামর্থ্য থাকতে হবে।

ইবনু কুদামা (রহ.) দুটি শর্ত উল্লেখ করে

বলেন : প্রথমত, সম্পদ নেওয়ার কারণে সন্তানের প্রতি যাতে জুলুম না হয়, এর কারণে সে যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং পিতা এমন কিছু নেবেন না, যা সন্তানের প্রয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। দ্বিতীয়ত, পিতা এক সন্তানের সম্পদ নিয়ে আরেক সন্তানকে দেবেন না। (আল-মুগনি ৬/৬২)

কোনো কোনো ইসলামিক স্কলার পিতা কর্তৃক সন্তানের সম্পদ গ্রহণের জন্য ছয়টি শর্ত আরোপ করেছেন। ১. পিতা এমন সম্পদ গ্রহণ করবেন, যাতে সন্তান ক্ষতিগ্রস্ত না হয় বা যে সম্পদের সন্তানের প্রয়োজন নেই। ২. অন্য সন্তানকে না দেওয়া। ৩. তাদের যে কেউ মৃত্যু রোগে আক্রান্ত না হওয়া। ৪. সন্তান মুসলিম ও পিতা কাফির না হওয়া। ৫. সম্পদ মজুদ থাকা। ৬. মালিকানার উদ্দেশ্যে গ্রহণ করা। (মুহাম্মাদ বিন ইবরাহিম আলে শায়খ, ফাতাওয়া ওয়া রাসায়েল : ৯/২২১)

সন্তানের পরিত্যক্ত সম্পদে মাতা-পিতার অধিকার

মাতা-পিতার আগে সন্তান মারা গেলে সন্তানের পরিত্যক্ত সম্পদে মাতা-পিতা ভাগ পাবেন। পিতা তিন অবস্থায় সন্তানের সম্পত্তিতে অংশীদার হবেন। ১. সন্তানের ছেলে বা ছেলের ছেলে থাকলে পিতা সম্পদের এক-ষষ্ঠাংশ পাবেন। ২. সন্তানের স্ত্রী-সন্তান না থাকলে পিতা ওয়ারিশ ও আসাবা হিসাবে সন্তানের সমুদয় সম্পদ পাবেন। ৩. সন্তানের কেবল কন্যাসন্তান থাকলে পিতা ওয়ারিশ হিসাবে এক-ষষ্ঠাংশ ও আসাবা হিসাবে বাকি সম্পত্তি পাবেন। অন্যদিকে মাতাও তিনটি ক্ষেত্রে সন্তানের সম্পত্তিতে অংশীদার হবেন। ১. সন্তানের সন্তান থাকলে মাতা সম্পদের এক-ষষ্ঠাংশ পাবেন। ২. সন্তানের কোনো সন্তান ও ভাই-বোন না থাকলে মাতা সম্পদের এক-তৃতীয়াংশ পাবেন। ৩. সন্তানের একাধিক ভাই-বোন থাকলে মাতা সম্পদের এক-ষষ্ঠাংশ পাবেন। যেমন আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘মৃতের মাতা-পিতার প্রত্যেকে পরিত্যক্ত সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ করে পাবে যদি মৃতের কোনো পুত্রসন্তান থাকে। আর যদি না থাকে এবং কেবল মাতা-পিতাই ওয়ারিশ হয়, তাহলে মা পাবে তিন ভাগের এক ভাগ। কিন্তু যদি মৃতের ভাইয়েরা থাকে, তাহলে মা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ মৃতের অসিয়ত পূরণ করার পর এবং তার ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের পিতা ও পুত্রদের মধ্যে কে তোমাদের জন্য অধিক উপকারী, তা তোমরা জানো না। এটা আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত অংশ। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ ও প্রজ্ঞাময়।’

(সুরা : নিসা, আয়াত : ১১)

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট
বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ
সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি
হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন
বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট
আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৩৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি
রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা
শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি
এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার
প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম