শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৬, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫

যখন ও যাদের স্বপ্ন সত্য হয়

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
যখন ও যাদের স্বপ্ন সত্য হয়

মানুষ মাত্রই স্বপ্ন দেখে। মানুষ ঘুমের ভেতর যেসব স্বপ্ন দেখে তার কিছু সত্য হয়, আবার কিছু মিথ্যা। আবার কিছু মানুষের স্বপ্ন বেশি সত্য হয় এবং কিছু মানুষের স্বপ্ন বেশির ভাগই মিথ্যা হয়। প্রশ্ন হলো, কার স্বপ্ন বেশি সত্য হয় এবং কোন সময়ের স্বপ্ন সত্য হয়।

স্বপ্ন তাৎপর্যহীন নয়

ইসলামের দৃষ্টিতে মানুষের স্বপ্ন তাৎপর্যহীন নয়, বরং মুমিনের স্বপ্ন বিশেষ গুরুত্ব রাখে। রাসুলুল্লাহ (সা.) সত্য স্বপ্নকে নবুয়তের অংশ বলেছেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, কেবল মুবাশশিরাত (সুসংবাদ) ছাড়া নবুয়তের আর কিছু অবশিষ্ট নেই। সাহাবিরা প্রশ্ন করেন, মুবাশশিরাত কী? তিনি বলেন, ভালো স্বপ্ন।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৯৯০)

অন্য হাদিসে নবীজি (সা.) বলেন, ‘মুমিনের স্বপ্ন ৪৬ ভাগের এক ভাগের সমান।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৫০১৮)

সব স্বপ্ন সত্য নয়

ভালো স্বপ্ন যেমন আল্লাহর পক্ষ থেকে, তেমনই মন্দ স্বপ্ন শয়তানের পক্ষ থেকে। তবে স্বপ্নের ভালো-মন্দ নির্ধারণে জ্ঞানী ব্যক্তিদের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। নবী (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যদি এমন কোনো স্বপ্ন দেখে, যা সে পছন্দ করে, তাহলে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে। সুতরাং তার উচিত আল্লাহর প্রশংসা আদায় করা এবং অন্যদের স্বপ্ন সম্পর্কে বলা। কিন্তু সে যদি এমন স্বপ্ন দেখে যা সে অপছন্দ করে, তাহলে তা শয়তানের পক্ষ থেকে। সুতরাং তার উচিত এর ক্ষতি থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাওয়া এবং কাউকে এ স্বপ্ন সম্পর্কে না বলা। এরূপ করলে তার কোনো ক্ষতি হবে না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৬৯৮৫)

যাদের স্বপ্ন সত্য হয়

নবি-রসুলদের স্বপ্ন ছিল সন্দেহাতীতভাবে সত্য। তাদের স্বপ্ন ওহি। সহিহ বুখারির বর্ণনা মতে, নবিজি (সা.)-এর ওপর স্বপ্ন সত্যের মাধ্যমেই নবিজি (সা.)-এর ওপর ওহি নাজিলের সূচনা হয়। আর উম্মতের ভেতর তাদের স্বপ্নই বেশি সত্য হয়, যারা কথা ও কাজে অধিক সত্যবাদী। 

নবি করিম (সা.) বলেছেন, ‘সময় যখন কাছাকাছি হবে তখন মুসলিমের স্বপ্ন মিথ্যা হবে না এবং যে যত সত্যবাদী হবে তার স্বপ্নও তত সত্য হবে। স্বপ্ন তিন প্রকার : ক. উত্তম স্বপ্ন, যা আল্লাহর পক্ষ থেকে সুসংবাদ, খ. ভীতিপ্রদ স্বপ্ন, যা শয়তানের পক্ষ থেকে হয়ে থাকে, গ. যা মানুষ চিন্তা-ভাবনা ও ধারণা অনুপাতে দেখে থাকে।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৫০১৯)

যাদের স্বপ্ন সত্য হয় না

প্রাজ্ঞ আলেমরা বলেন, স্বপ্ন সত্য হওয়া ও মিথ্যা হওয়ার বিবেচনায় মানুষ তিন শ্রেণির। তারা হলো—

১. নবী-রাসুল (আ.) : আম্বিয়ায়ে কিরামের সব স্বপ্ন সত্য। তাদের স্বপ্নের উদ্দেশ্যও তাদের কাছে স্পষ্ট। ফলে এর কোনো ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয়।

২. নেককার মানুষ : সৎ মানুষের বেশির ভাগ স্বপ্ন সত্য হয়। তাদের কিছু স্বপ্নের ব্যাখ্যার দরকার হয় এবং কিছু স্বপ্নের ব্যাখ্যা ছাড়াই তার উদ্দেশ্য বোঝা যায়।

৩. অন্যদের স্বপ্ন : নবী-রাসুল ও নেককার বান্দা ছাড়া অন্যদের স্বপ্নের সত্য ও মিথ্যার মিশ্রণ থাকে। তারা আবার তিন শ্রেণির : ক. যারা প্রকাশ্যে পাপ করে না, পাপ গোপন করে চলে। তাদের স্বপ্ন তাদের আমল অনুপাতে হয়ে থাকে; খ. যারা প্রকাশ্যে পাপ করে, তাদের স্বপ্ন বেশির ভাগ সময় মিথ্যা হয়, কখনো কখনো সত্য হয়; গ. যাদের ইমান নেই, তাদের স্বপ্ন সত্য হয় না বললেই চলে। (রুয়াল আম্বিয়া ওয়াস সালিহিন, পৃষ্ঠা-২৬)

যে সময়ের স্বপ্ন সত্য হয়

দিন ও রাতের যেকোনো সময়ের স্বপ্ন সত্য হতে পারে। কোনো সময়কে সত্য স্বপ্নের জন্য নির্ধারণ করা হয়নি। তবে রাতের স্বপ্ন দিনের স্বপ্নের তুলনায় অধিক শক্তিশালী। আল্লামা মুহাম্মদ ইবনে সিরিন (রহ.) বলেছেন, দিনের স্বপ্ন রাতের স্বপ্নের মতো হয়। ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে উভয়ের বিধান এক। পুরুষ ও নারীর স্বপ্নের মধ্যেও কোনো পার্থক্য নেই। (তাফসিরুল আহলাম মিন কালামি আইম্মাতিল আলাম, পৃষ্ঠা-৯৩)

তবু মহানবী (সা.) এমন কিছু সময় উল্লেখ করেছেন যে সময়ের স্বপ্ন অধিক সত্য হয়। যেমন—

১. যখন দিন-রাতের পরিধি সমান হয় : যখন দিন ও রাতের ব্যাপ্তি সময় বা কাছাকাছি হয়, তখন মুমিনের স্বপ্ন সত্য হয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সময় যখন কাছাকাছি হবে তখন মুসলিমের স্বপ্ন মিথ্যা হবে না।’ (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস : ৫০১৯)

ইমাম বাগাভি (রহ.) এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেন, বসন্ত ও শরৎকালের স্বপ্ন অধিক সত্য হয়। যখন গাছে ফল আসে ও তা পরিপক্ব হয়। কেননা তখন সময় নিকটবর্তী থাকে এবং দিন-রাতের পরিধি সমান থাকে। (তাজিলুস সুকয়া ফি তাবিরির রুয়া, পৃষ্ঠা-১৩)

২. শেষ রাতের স্বপ্ন : প্রাজ্ঞ আলেমরা বলেন, রাতের শেষ অর্ধাংশের স্বপ্ন বেশি সত্য হয়। চাই তা ফজরের আগে হোক বা পরে। কেননা এ সময় মহান আল্লাহ পৃথিবীর আসমানে অবতরণ করেন এবং এটা ফেরেশতাদের ছড়িয়ে পড়ার সময়। আর প্রথম অর্ধাংশের স্বপ্ন বেশির ভাগ সময় মিথ্যা হয়। কেননা এটা শয়তানের বিচরণ করার সময়। (তাজিলুস সুকয়া ফি তাবিরির রুয়া, পৃষ্ঠা-১৩)

এ বিষয়ে মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘শেষ রাতের স্বপ্ন অধিক সত্য হয়।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২২৭৪)

৩. কিয়ামতের পূর্ববর্তী সময় : কিয়ামতের পূর্বে মুমিনের স্বপ্ন অধিক পরিমাণে সত্য হবে। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যখন কিয়ামতের সময় নিকটবর্তী হবে, তখন মুমিনের স্বপ্ন খুব কমই মিথ্যা হবে।’ (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২২৭০)

এর কারণ ব্যাখ্যায় আল্লামা সিন্ধি (রহ.) বলেন, কিয়ামত হলো সেই সত্য প্রকাশকারী, যা সব সত্য প্রমাণ করবে। সুতরাং যে জিনিস তার যত বেশি নিকটবর্তী হবে তা তত বেশি বাস্তব হবে। (মুসনাদে আহমদ (টীকা) : ১৩/৮২) 

যে সময়ের স্বপ্ন দ্রুত প্রতিফলিত হয়

আল্লামা দিনওয়ারি (রহ.) বলেন, প্রথম রাতের স্বপ্ন বিলম্বে বাস্তবায়িত হয়। রাতের অন্য অংশের তুলনায় শেষ অর্ধাংশের স্বপ্ন দ্রুত প্রতিফলিত হয়। সবচেয়ে দ্রুত প্রতিফলিত হয় সাহরির (শেষ রাত) সময়ের স্বপ্ন, বিশেষ করে ফজর উদিত হওয়ার সময়। (ফাতহুল বারি : ১৬/৩৩৯)

স্বপ্নের ব্যাপারে মহানবী (সা.)-এর হুঁশিয়ারি

আবু রাজিন উকাইলি (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, স্বপ্নের ব্যাপারে যে পর্যন্ত আলোচনা করা না হয় সে পর্যন্ত এটা পাখির পায়ে (ঝুলে) থাকা জিনিসের মতো। আলোচনা করার সঙ্গে সঙ্গে তা যেন পা থেকে পড়ে গেল। তাই স্বপ্ন দ্রষ্টা ব্যক্তি যেন জ্ঞানী ব্যক্তি অথবা পছন্দীয় ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো কাছে স্বপ্নের ব্যাপারে আলোচনা না করে। (জামে তিরমিজি, হাদিস : ২২৭৮)

আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক