শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪২, বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০২৫

আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভের আমল

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ লাভের আমল

পরকালে মুমিনের জন্য সবচেয়ে বড় পুরস্কার হবে মহান আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভ। মহান আল্লাহ জান্নাতিদের তাঁর সাক্ষাৎ দান করবেন। এর আগে বিচার দিবসে সব মানুষ আল্লাহর সামনে সমবেত হবে। তবে সবার জন্য আল্লাহর সামনে উপস্থিত হওয়া সম্মানের হবে না, বরং কারো কারো জন্য তা হবে ভয়ংকর এক অভিজ্ঞতা।


তাই মুমিন পরকালে আল্লাহর সাক্ষাৎ লাভের আশা যেমন করবে, তেমন সামনে লজ্জিত হওয়ার ভয়ও করবে।
পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘সেদিন কোনো কোনো মুখমণ্ডল উজ্জ্বল হবে, তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে। কোনো কোনো মুখমণ্ডল হবে বিবর্ণ, আশঙ্কা করবে যে এক ধ্বংসকারী বিপর্যয় তাদের ওপর আপতিত হবে।’ (সুরা : কিয়ামা, আয়াত : ২২-২৫) 

রবের প্রতি চাই সুধারণা

পরকালে আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাৎ হলে তিনি ক্ষমা ও দয়ার আচরণ করবেন বলেই বিশ্বাস পোষণ করবে মুমিন।


আল্লাহর প্রতি তারা কখনো মন্দ ধারণা পোষণ করবে না। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা বলেন, আমার বান্দা আমার ব্যাপারে যেমন ধারণা করে, আমি তেমনই।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৪০৫)
হাইয়ান আবুন-নদর (রহ.) বলেন, আমি ওয়াসিলা ইবনুল আসকা (রহ.)-এর সঙ্গে  আবুল আসওয়াদ জুরাশি (রা.)-এর কাছে যাই। তিনি তখন মৃত্যুশয্যায় ছিলেন।


ওয়াসিলা তাকে সালাম দিয়ে বসলেন এবং আবুল আসওয়াদ (রা.)-এর ডান হাত ধরে তার দুই চোখে ও চেহারায় মুছলেন। কেননা এই হাত রাসুল (সা.)-এর কাছে বাইয়াত নিয়েছিল। ওয়াসিলা (রহ.) তাঁকে বললেন, আপনার রবের ব্যাপারে আপনার ধারণা কেমন? আবু আসওয়াদ (রা.) মাথা নাড়িয়ে ইঙ্গিত দিলেন তিনি উত্তম ধারণা পোষণ করেন। ওয়াসিলা (রহ.) বললেন, সুসংবাদ গ্রহণ করুন। কেননা আমি আল্লাহর রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, মহান আল্লাহ বলেন, ‘আমার ব্যাপারে আমার বান্দা যেমন ধারণা করে, আমি তেমনই।

সুতরাং সে আমার ব্যাপারে যেমন খুশি ধারণা পোষণ করুক।’
আল্লাহর প্রতি সুধারণার অর্থ

ইমাম নববী (রহ.) বলেন, ‘আলেমরা বলেন, আল্লাহ তাআলার প্রতি সুধারণার অর্থ হলো এই বিশ্বাস করা যে তিনি বান্দার প্রতি দয়া করবেন এবং তাকে ক্ষমা করে দেবেন। তারা আরো বলেন, সুস্থ অবস্থায় বান্দা ভীত ও আশান্বিত থাকবে; উভয়টি সমান অবস্থায় থাকবে। কারো মতে ভয়ের মাত্রা বেশি থাকবে। তারপর যখন মৃত্যুর আলামত প্রকাশ পেতে থাকবে, তখন আশার মাত্রা বাড়িয়ে দেবে অথবা কেবল আশাই করবে। কেননা ভয়ের উদ্দেশ্য হলো পাপ ও মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকা এবং বেশি বেশি আল্লাহর আনুগত্য করা। সে পরিস্থিতিতে এগুলো করা অসম্ভব হয়ে যায়। সুতরাং তখন আল্লাহর প্রতি সুধারণা রাখা মুস্তাহাব, যে সুধারণায় অন্তর্ভুক্ত হয় আল্লাহর প্রতি মুখাপেক্ষিতা ও তাঁর প্রতি আত্মসমর্পণ।’ (শরহুন নববী আলা মুসলিম : ১৭/২১০)

মুমিন হৃদয়ে আল্লাহর প্রগাঢ় ভয়

মুমিন বান্দা তাঁর হৃদয়ে সর্বদা আল্লাহর ভয় লালন করে। আল্লাহর প্রতি সুধারণা কখনো তাকে তাঁর ভয় থেকে মুক্ত করে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা কি আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করেছিল? বস্তুত ক্ষতিগ্রস্ত লোকেরা ছাড়া কেউ আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করে না।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ৯৯)

আল্লামা ইবনে কাসির (রহ.) লেখেন, ‘এ কারণে হাসান বসরি (রহ.) বলেছেন, মুমিন আল্লাহর আনুগত্য করে ভীতসন্ত্রস্ত অবস্থায়। আর পাপী ব্যক্তি পাপকাজ করে নিজেকে নিরাপদ ভেবে।’ (তাফসিরে ইবনে কাসির : ৩/৪৫১)

শায়খ আবদুল্লাহ ইবনে বাজ (রহ.) বলেন, ‘এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো পাপে অবিচল থাকা এবং আল্লাহর অধিকারে অবহেলা করার পরও তার পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করার ব্যাপারে বান্দাকে সতর্ক করা। আল্লাহর সাধারণ রীতি হলো, বান্দা পাপে লিপ্ত হলে এবং আল্লাহর নির্দেশের বিপরীত কাজ করার পরও আল্লাহ তাদের ছাড় দেন ও তাদের নিয়ামত বাড়িয়ে দেন। ফলে তারা উদাসীন অবস্থায় হঠাৎ করে শাস্তির মুখোমুখি হওয়ার উপযুক্ত হবে। কেননা তারা পাপে অটল ছিল ও আল্লাহর শাস্তি থেকে নিজেকে নিরাপদ ভাবত।’ (মাজমুউ ফাতাওয়া ইবনে বাজ : ২৪/২৩২)

আশা ও ভয়ের মাঝে ঈমান

শায়খ আবদুল্লাহ ইবনে বাজ (রহ.) বলেন, ‘মুসলিমের করণীয় হলো নিরাশ না হওয়া এবং নিজেকে নিরাপদও মনে না করা। সে যেন আশা ও ভয়ের মাঝামাঝি থাকে। কেননা আল্লাহ তাআলা নিরাপদ ভাবা ব্যক্তিদের নিন্দা করেছেন এবং নিরাশ ব্যক্তিদেরও নিন্দা করেছেন। একদিকে আল্লাহ বলেছেন, ‘তারা কি আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করেছিল? বস্তুত ক্ষতিগ্রস্ত লোকেরা ছাড়া কেউ আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ বোধ করে না।’ অন্যদিকে বলেছেন, ‘তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।’ সুতরাং মুমিন নারী ও পুরুষ আশা ও ভয়ের মাঝামাঝি থাকবে। মুমিন আল্লাহকে ভয় করবে, পাপ কাজের ব্যাপারে সতর্ক থাকবে, পাপ হয়ে গেলে দ্রুত তাওবা করবে, তাওবা কবুলের ব্যাপারে আল্লাহর দয়া ও অনুগ্রহের আশা করবে। তবে কখনো নিজের অপরাধ ও পাপের ব্যাপারে নিশ্চিন্ত বোধ করবে না, বরং মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পাপের অনুশোচনা করে যাবে। বারবার আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে। (ফাতাওয়া নুরুন আলাদ-দারব : ৪/৩৮)

মুমিনের প্রশান্তি শুধু জান্নাতে

মুমিনের প্রশান্তি শুধু জান্নাতেই অর্জিত হতে পারে। জান্নাতে প্রবেশের আগে মুমিন কখনো নিজেকে নিরাপদ মনে করবে না, সে নিজেকে আল্লাহর পরিকল্পনা থেকে নিরাপদ মনে করবে না। শুধু জান্নাতে প্রবেশের পরই সে নিরাপদ বোধ করবে। ইমাম আহমদ (রহ.)-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, বান্দা কখন প্রশান্তির স্বাদ পাবে? তিনি বলেন, ‘জান্নাতে প্রথমবার পা রাখার পর।’ (তাবাকাতুল হানাবিলা : ১/২৯৩)

আল্লাহ সবাইকে যথাযথভাবে আল্লাহকে ভয় করার তাওফিক দিন। আমিন।

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
সৌদি আরবে পৌঁছেছে বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইট
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র রওজা জিয়ারতের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
পবিত্র মক্কায় প্রবেশের আদব
সর্বশেষ খবর
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'
'রপ্তানি বৃদ্ধিতে পোশাক শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক ও সাশ্রয়ী হতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম
মানবদেহে বার্ড ফ্লু সংক্রমণ সন্দেহে যশোরে আইইডিসিআরের টিম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির
শ্রমিক বাঁচলে শিল্প বাঁচবে : জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বিএনপির কার্যালয় ভাঙচুর : সাবেক এমপি শম্ভুসহ ১৫৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
টঙ্গীতে বজ্রপাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব
অধিকার আদায়ে প্রবাসীদের সচেতনতা জরুরি : ফয়েজ তৈয়্যব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক