শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৯, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম

বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ নজরুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
সিজদার মহত্ত্ব অপরিসীম

আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয় আমল হলো সালাত আর সিজদা হলো এ আমলের শ্রেষ্ঠ কর্ম। এটা ব্যতীত এক রাকাতে সালাতের অন্য কোনো রুকনই দুবার পালন করা হয় না। অর্থাৎ এক রাকাতে দুবার সিজদা করতে হয়। সিজদাতেই জমিন দেহের অঙ্গপ্রত্যঙ্গকে সবচেয়ে বেশি স্পর্শ করে, যা সালাতের অন্য সব কর্মের তুলনায় বেশি; কারণ বান্দা সাতটি অঙ্গ দিয়ে সিজদা করে। সালাত সম্পাদনের স্থানগুলোরও নামকরণ করা হয়েছে এ শব্দ থেকে। আর তাই ওই স্থানকে মসজিদ বলা হয়। ইবনুল কাইয়্যিম (রহ.) বলেন, ‘সিজদা হলো সালাতের রহস্য, এর শ্রেষ্ঠ রুকন ও রাকাতের সমাপ্তি। আর এর আগের রুকনগুলো এর জন্য প্রারম্ভিকাস্বরূপ।’ 

মহাগ্রন্থ আল কোরআনে সিজদার কথা বহুবার উল্লেখ হয়েছে; কখনো তা সম্পাদনের আদেশ দ্বারা ‘তোমরা আল্লাহকে সিজদা কর এবং তাঁর ইবাদত কর। (সুরা নাজম-৬২)। আবার যারা সিজদা করে না, তাদের নিন্দা করে বলেছেন, তাদের কী হলো যে তারা ইমান আনে না এবং যখন তাদের কাছে কোরআন পাঠ করা হয়, তখন তারা সিজদা করে না (ইনশিকাক-২০-২১)।

আবার কখনো পালনকারীদের প্রশংসা করার কথা উল্লেখ করেছেন যা হচ্ছে : আল্লাহ বলেন, এরাই তারা, নবীদের মধ্যে আল্লাহ যাদের অনুগ্রহ করেছেন, আদমের বংশ থেকে এবং যাদের আমি নুহের সঙ্গে নৌকায় আরোহণ করিয়েছিলাম। আর ইবরাহিম ও ইসরাইলের বংশোদ্ভূত, আর যাদের আমি হেদায়াত দিয়েছিলাম এবং মনোনীত করেছিলাম। ‘তাদের কাছে দয়াময়ের আয়াত তেলাওয়াত করা হলে তারা লুটিয়ে পড়ত সিজদায় এবং কান্নায়।’ (সুরা মারইয়াম-৫৮)।

আমাদের নবী মুহাম্মদ (সা.) কিয়ামুল্লাইলে দীর্ঘ সিজদায় লুটিয়ে আল্লাহর প্রতি নিজের মুখাপেক্ষিতা ও দুর্বলতা তুলে ধরতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘তিনি এত দীর্ঘ সিজদা করতেন যে তাঁর মাথা ওঠানোর আগে তোমাদের কেউ পঞ্চাশটি আয়াত পড়তে পারে’। (সহিহ বুখারি)। তিনি সিজদার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে অসিলা গ্রহণ করতেন এবং বলতেন : ‘হে আল্লাহ! আপনারই জন্য সিজদা করছি, আপনার প্রতি ইমান আনছি। আমার চেহারা সিজদাবনত সে সত্তার জন্য যিনি তা সৃষ্টি করেছেন, এর আকৃতি দান করেছেন, এর মধ্যে কান ও চোখ ফুটিয়েছেন, কতই না মহান বরকতময় আল্লাহ যিনি সর্বোত্তম স্রষ্টা।’ (সহিহ মুসলিম)।

সাহাবাদের ইবাদতের অন্তর্গত ছিল আল্লাহর জন্য বেশি বেশি সিজদা করা। ফলে তাঁদের চেহারায় নির্মলতা এবং বিনয়ের প্রতিফলন দেখা যেত। যেহেতু সিজদা হলো আল্লাহর প্রতি বিনয় ও আনুগত্য প্রকাশের সর্বোচ্চ স্তর, সেহেতু তা আল্লাহর অধিক নৈকট্যদানকারী। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আপনি সিজদা করুন এবং কাছেবর্তী হন।’ (সুরা আল আলাক-১৯)। এখানে সিজদার সময় কান্নাজড়িত কণ্ঠে দোয়ার মাধ্যমে চাইতে আদেশ করা হয়েছে, কারণ বান্দা তখন সাড়া প্রদানকারী আল্লাহর অতি কাছাকাছি অবস্থান করে। নবী (সা.) বলেছেন, ‘বান্দা সিজদাবস্থায় তার রবের অতি কাছেবর্তী হয়; কাজেই তোমরা তখন বেশি বেশি দোয়া কর। (সহিহ মুসলিম)।

সিজদা হচ্ছে রবের দরবারে মিনতি করা, বিনম্রতা প্রকাশ এবং তাঁর মহত্ত্বের সামনে নিজেকে অবনমন করা। এটা উচ্চ মর্যাদা লাভ ও গুনাহ মোচনের মাধ্যম। নবী (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের উচিত আল্লাহর জন্য বেশি বেশি সিজদা করা। কেননা তুমি/তোমরা আল্লাহর জন্য একটি সিজদা করলে বিনিময়ে আল্লাহ সেজদাকারীর একটি মর্যাদা বৃদ্ধি করবেন ও একটি গুনাহ মোচন করবেন।’ (সহিহ মুসলিম)।

হাশরের ময়দানে যখন মানুষের ওপর সাধ্যাতীত বিপদ নেমে আসবে তখন তারা এমন ব্যক্তির অনুসন্ধান করবে যিনি রবের কাছে তাদের জন্য সুপারিশ করবেন; যেন তাদের কষ্ট দূরীভূত হয়। অবশেষে যখন তারা নবী (সা.)-এর কাছে আসবে; যেন তিনি রবের কাছে বান্দাদের মাঝে ফয়সালা করার জন্য সুপারিশ করেন। নবী (সা.) বলেন, ‘তারপর আমি আমার রবের কাছে যাব ও অনুমতি চাইব, ফলে আমাকে অনুমতি দেওয়া হবে। অতঃপর আমি আমার প্রতিপালককে যখন দেখতে পাব, তখনই আমি তাঁর সামনে সিজদায় পড়ে যাব। আল্লাহ তাঁর মর্জি অনুসারে যতক্ষণ আমাকে সেভাবে রাখার রেখে দেবেন। তারপর আমাকে বলা হবে, হে মুহাম্মদ! মাথা ওঠাও, যা চাওয়ার চাওÑ দেওয়া হবে, বলÑ শোনা হবে এবং সুপারিশ করÑ গ্রহণ করা হবে। তখন আমার প্রতিপালকের শিখিয়ে দেওয়া প্রশংসারাজি দ্বারা আমি তাঁর প্রশংসা করব। তারপর আমি শাফায়াত করব।’ (সহিহ বুখারি ও মুসলিম)।

আর এটি (সিজদা) এমন একটি আলামত যার মাধ্যমে নবী (সা.) কিয়ামতের দিন তাঁর উম্মতকে চিনবে। নবী (সা.) বলেন, ‘আমার উম্মতের প্রত্যেককেই আমি কেয়ামতের দিন চিনতে পারব; কেননা কেয়ামতের দিন সিজদার কারণে আমার উম্মত উজ্জ্বল চেহারাবিশিষ্ট এবং অজুর কারণে উজ্জ্বল হাত-পাবিশিষ্ট হবে।’ (মুসনাদে আহমাদ)।

এ সিজদাই পরকালে মুমিন ও মুনাফেকদের মাঝে পার্থক্যকারী আলামত হিসেবে প্রকাশ পাবে। ফলে কেয়ামতের মাঠে শুধু তারাই আল্লাহকে সিজদা করতে সক্ষম হবে, যারা দুনিয়াতে একনিষ্ঠভাবে আল্লাহকে সিজদা করেছে।

লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বর্ষাকালের সেরা আমল বৃক্ষরোপণ
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
বিশ্বসভ্যতায় মুসলমানদের অবদান
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
যেভাবে হয়েছিল মহানবী (সা.)-এর কাফন ও দাফন
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
চাঁদাবাজি একটি সামাজিক অভিশাপ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
যে নবীর দাফন হয়েছে মুহাম্মদ (সা.)-এর ওফাতের পর
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
ইসলামে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার গোড়াপত্তন যেভাবে
সবার আগে কোরআন
সবার আগে কোরআন
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
সুখময় দাম্পত্য জীবনের সন্ধানে
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
সর্বশেষ খবর
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
সিলেটে অস্ত্র মামলার সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট
বাউবির স্থগিত হওয়া এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৯ আগস্ট

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য
এসিইউ কাউন্সিলের সদস্য হলেন বাউবি উপাচার্য

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ
সোহানের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় যাচ্ছে বাংলাদেশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড
চট্টগ্রামে হত্যা মামলায় তিন ভাইসহ ৫ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় জুলাই শহীদদের স্মরণে শোক র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ
আড়িয়াল খাঁ নদে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল শিশুর মরদেহ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি
হামজার পাসে ফাতায়ুর গোল, জয় পেল লেস্টার সিটি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন
বান্দরবান সীমান্তে স্থলমাইন বিস্ফোরণ, তরুণীর পা বিচ্ছিন্ন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট
আখাউড়ায় কল্লা শহীদ (রহ.)-র বার্ষিক ওরস শুরু ১০ আগস্ট

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

৩৫ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’
‘শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আলেম-উলামাদের সহায়তা চায় সরকার’

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান
দুই দফা দাবিতে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জবি ছাত্রনেতাদের অবস্থান

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
পীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক শিক্ষা ও মূল্যবোধ’ বিষয়ক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি
রসিক থেকে কেটে নেয়া ৮ ওয়ার্ড ফিরে পাওয়ার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা
শাহরুখকে ফিফা প্রেসিডেন্টের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে ঢাকায় যান চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’
‘এমন বাংলাদেশ চাই যেখানে কোনো মায়ের বুক খালি হবে না’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি
এক হাতে ব্যাটিংয়ে ওকস, ওভালে দাঁড়িয়ে অভিবাদন জানালো পুরো গ্যালারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
নওগাঁয় সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার
প্রবাসীর স্ত্রী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে প্রস্তুত বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন
ছারপোকার জ্বালায় অতিষ্ঠ, কান্নাকাটি করে চলে আসেন মুনমুন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের
দম্পতিদের জন্য গ্রিন কার্ডের নিয়মে বড় পরিবর্তন যুক্তরাষ্ট্রের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য
তৃতীয় পক্ষের হাতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় গোপন তথ্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার
এক ঝলকে বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল কিছু খাবার

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ
তারুণ্যের উৎসবে যোগ দিতে সব ব্যাংককে নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত
সিনেমার ট্রেলারেই ঝড় তুললেন রজনীকান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ
জুলাই সনদ ও নেতৃত্ব নিয়ে জিল্লুর রহমানের বিশ্লেষণ

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’
৪০% ক্লাস অনলাইনে: সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম