শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বাসরঘরে নবদম্পতির করণীয় ও বর্জনীয়

শরিফ আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
বাসরঘরে নবদম্পতির করণীয় ও বর্জনীয়

নবদম্পতির প্রথম রাতটি বাসররাত হিসেবে সুপরিচিত। নারী-পুরুষ সবার জীবনে এ রাত খুব গুরুত্বপূর্ণ। জীবনের অনেক বসন্ত পেরিয়ে যায় এর প্রতীক্ষায়। এই রাতে দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি স্থাপন করা হয়।

পারস্পরিক শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির সুযোগ সৃষ্টি হয়। এই রাতের আচার-আচরণ এবং আদর্শের ব্যাপারে ইসলাম গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে। এগুলো নবদম্পতিকে তাদের নতুন জীবনে সঠিক পথে পরিচালিত করে।

বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করা

বাসররাতে স্বামীর মুস্তাহাব আমল হলো স্ত্রীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করা।

পরিপাটি নতুন মানুষটির সামনে নিজেকে আকর্ষণীয় রূপে উপস্থাপন করা। ছেড়ে আসা আত্মীয়-স্বজনের অভাব বুঝতে না দেওয়া। প্রিয়তমাকে প্রিয় কিছু উপহার দেওয়া। একে অন্যকে আরো গভীরভাবে জানা ও বোঝা।

দুধ, মিষ্টি, শরবত ইত্যাদি একত্রে খাওয়া। আসমা বিনতে উমাইস (রা.) বলেন, আমি ছিলাম আয়েশা (রা.)-এর বান্ধবী। আমি আরো কিছু নারীকে সঙ্গে নিয়ে তাঁকে রাসুল (সা.)-এর জন্য প্রস্তুত করে দিয়েছি এবং তাঁর ঘরে প্রবেশ করিয়ে দিয়েছি। আসমা বলেন, আল্লাহর শপথ, আমরা তাঁর ঘরে মেহমানদারি হিসেবে এক পেয়ালা দুধ ছাড়া আর কিছু পায়নি। তিনি সে পেয়ালা থেকে কিছুটা পান করলেন।

এরপর আয়েশা (রা.)-কে দিলেন; অল্প বয়সী মেয়েটি লজ্জাবোধ করল। তখন আমরা বললাম, আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর হাতে ফিরিয়ে দিয়ো না‌। গ্রহণ করো। তখন সে ইতস্তত করে হাতে নিল এবং সেটা থেকে পান করল। অতঃপর রাসুল (সা.) বলেন, তোমার বান্ধবীদের দাও। আমরা বললাম, আমাদের চাহিদা নেই। তিনি বলেন, তোমরা ক্ষুধা ও মিথ্যা দুটোকে একত্র করো না। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২৬৯২৫ )

মাথায় হাত রেখে দোয়া করা

বাসররাতে বা তার আগে স্বামী স্ত্রীর মাথার সম্মুখভাগে হাত রেখে আল্লাহর নাম নিতে হয়। অতঃপর বরকতের দোয়া করতে হয়। আমর ইবনে শুয়াইব (রহ.) তাঁর পিতা থেকে দাদার সূত্রে বর্ণনা করেন, নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যখন তোমাদের কেউ কোনো রমণীকে বিবাহ করে অথবা কোনো দাস খরিদ করে, তখন সে যেন বলে—(বাংলা উচ্চারণ) : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খইরহা, ওয়া খইরমা জাবালতাহা আলাইহি, ওয়া আউযুবিকা মিন শাররিহা, ওয়া শাররি মা জাবালতাহা আলাইহি।’

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে এর উত্তম স্বভাব ও সৎ চরিত্রের জন্য দোয়া করছি এবং এর মন্দ স্বভাব ও অনিষ্টতা থেকে তোমার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি। আর যখন কেউ কোনো উট খরিদ করে তখন সে যেন এর ঝুঁটি স্পর্শ করে এরূপ বলে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২১৫৭)

নবদম্পতির একত্রে নামাজ পড়া

বাসররাতে নবদম্পতির অন্যতম একটি আমল হলো একত্রে নামাজ আদায় করা। এটা মুস্তাহাব। সাহাবা ও তাবেঈ থেকে এ আমল প্রমাণিত। এ সম্পর্কে দুটি হাদিস আছে। (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদিস : ১৭১৫৬; মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ১০৪৬১)

সহবাস করার নিয়ম

জৈবিক চাহিদা প্রত্যেক মাখলুকের মধ্যে আছে। সবাই সবার নির্ধারিত পদ্ধতিতে সেটা পূরণ করে থাকে। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত হওয়ায় তাদের জৈবিক চাহিদার পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা ও স্বতন্ত্র হওয়া বাঞ্ছনীয়। সহবাসের সময় স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধামতো পদ্ধতি নির্বাচন করার অনুমতি আছে। কারণ আল্লাহ তাআলা স্ত্রীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কোনো নিয়ম-নীতি বেঁধে দেননি। শুয়ে, বসে, দাঁড়িয়ে, কাত হয়ে যতক্ষণ সহবাস স্ত্রীর যৌনাঙ্গেই সীমাবদ্ধ থাকে। যৌনাঙ্গ ছাড়া অন্যান্য অঙ্গ যেমন—পায়ুপথ ও মুখে সংগম করা জায়েজ নেই। এটি বিকৃত মানসিকতার ফল। আগে ইহুদিদের মধ্যে বিশ্বাস ছিল সহবাসের ভঙ্গি সন্তানের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ওপর প্রভাব ফেলে। মহান আল্লাহ তাদের ভ্রান্ত মতবাদের অসারতা প্রমাণ করে দিয়েছেন। মুহাম্মদ ইবনে আল মুনকাদির (রহ.) বলেন, আমি জাবের (রা.)-কে বলতে শুনেছি যে ইহুদিরা বলত যখন কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রীর সঙ্গে পশ্চাৎ দিক থেকে তার যৌনাঙ্গে সহবাস করে তখন যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে তা টেরা হয়। তখন আল্লাহ তাআলা এ আয়াত নাজিল করেন—‘তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের জন্য ক্ষেতস্বরূপ। কাজেই তোমরা তোমাদের ক্ষেত্রে যেরূপে ইচ্ছা সে রূপে গিয়ে ফসল উৎপাদন করো।’ (সুরা : বাকারাহ,

আয়াত : ২২৩, আবু দাউদ, হাদিস : ২১৬০)

প্রতিবার সহবাসের সময় এ দোয়া পাঠ করতে হয়। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে মিলনের আগে যদি বলে—‘(বাংলা উচ্চারণ) : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শাইত্বান, ওয়া জান্নিবিশ শাইত্বানা মা রাজাকতানা।’

অর্থ : শুরু করছি আল্লাহর নামে। হে আল্লাহ! আমাদের শয়তান থেকে দূরে রাখো এবং আমাদের যা রিজিক দেবে (সন্তান) তাকেও শয়তান থেকে দূরে রাখো। তারপর (এ মিলনের দ্বারা) তাদের ভাগ্যে কোনো সন্তান থাকলে শয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না।

(বুখারি, হাদিস : ১৪১; আবু দাউদ, হাদিস : ২১৫৮)

সহবাস সম্পর্কিত বিধি-নিষেধ

সপ্তাহের যেকোনো দিন যেকোনো সময় স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস বৈধ। রমজান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রী-সহবাস, হজ কিংবা ওমরাহর ইহরাম অবস্থায় এবং নারী হায়েজ বা নিফাস অবস্থায় থাকলে সহবাস করা হারাম। এ ছাড়া যখন সুযোগ হয় তখনই করা যায়। কোরআনে বর্ণিত হয়েছে—‘আর তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েজ সম্পর্কে। বলে দাও, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েজ অবস্থায় স্ত্রীগমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন

উত্তমরূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে, তখন গমন করো তাদের কাছে, যেভাবে আল্লাহ তোমাদের হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদের পছন্দ করেন।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২২২)

স্ত্রীর পায়ুপথে সহবাস শরয়ি দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম হওয়ার পাশাপাশি একটি নিকৃষ্ট ও ঘৃণ্য কাজ। রুচি বিকৃত মানসিকতার পরিচায়ক। এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে কঠিন সব হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি ঋতুবতী স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করে অথবা স্ত্রীর মলদ্বারে সংগম করে অথবা জ্যোতিষীর কাছে যায় এবং সে যা বলে তা বিশ্বাস করে; সে অবশ্যই মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাজিলকৃত জিনিসকে (আল্লাহর কিতাবকে) অস্বীকার করল। (ইবনে মাজাহ,

হাদিস : ৬৩৯; দারেমি, হাদিস : ১১৭৬)

সহবাসের মধ্যে অজু ও গোসল

একবার স্ত্রী সহবাসের পর আবার স্ত্রী সহবাসের আগে অজু করা উত্তম। আম্মার ইবনে ইয়াসির থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) অপবিত্র অবস্থায় পানাহার ও ঘুমানোর আগে অজু করা বা না করার স্বাধীনতা প্রদান করেছেন। আলী ইবনে আবু তালেব (রা.), আবদুল্লাহ ইবনে আমর ও আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, অপবিত্র অবস্থায় কেউ কিছু আহার করতে চাইলে অজু করে নেবে।

(আবু দাউদ, হাদিস : ২২৫)

আর সহবাসজনিত অপবিত্রতার গোসল দ্রুত করা উত্তম। এটি অধিক পবিত্রতার বড় মাধ্যম। আত্মিক প্রশান্তি লাভের বড় উপকরণ। কোনো কারণে বিলম্বে গোসল করা জায়েজ। গুদাইফ ইবনে হারিস (রহ.) বলেন, আমি আয়েশা (রা.)-কে জিজ্ঞেস করি যে রাসুল (সা.) অপবিত্র হওয়ার পর রাতের প্রথমাংশে গোসল করতেন, নাকি শেষাংশে? তিনি বলেন, তিনি কখনো রাতের প্রথমাংশে এবং কখনো শেষাংশে গোসল করতেন। তখন আমি খুশিতে বলি, আল্লাহ মহান, সব প্রশংসা তাঁরই, যিনি এ কাজের জন্য প্রচুর সুযোগ রেখেছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ২২৬)

একান্ত বিষয়গুলো গোপন রাখা

ইসলামে মানুষের দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করে বিব্রত অবস্থায় ফেলা নিষিদ্ধ। স্বামী-স্ত্রীর একান্ত বিষয়ে অন্যের কাছে প্রকাশ করা অন্যায় কাজ। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে নিকৃষ্টতম মানুষ হবে ওই ব্যক্তি, যে তার স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হয় এবং স্ত্রীও তার সঙ্গে মিলিত হয়। অতঃপর সে তার স্ত্রীর গোপনীয়তা ফাঁস করে দেয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৪৩৪)

উল্লেখ্য যে দাম্পত্য জীবনে কোনো সমস্যা দেখা দিলে বিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি এবং ইসলামের বিধি-বিধান জানার জন্য বিজ্ঞ আলেমদের দ্বারস্থ হওয়া নবদম্পতিদের জন্য একান্ত করণীয়।

লেখক : খতিব ও মাদরাসা শিক্ষক

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
অন্যায়ের প্রতিবাদ অন্যায়ভাবে নয়
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
কুয়েতে হজযাত্রীদের নিবন্ধনে লটারি ব্যবস্থা
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
ইসলামের ইতিহাসের প্রচলিত বয়ানে প্রাচ্যবিদদের প্রভাব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার
বোচাগঞ্জে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ৬ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা
তৃতীয়বারের মতো সেরা দেশীয় এয়ারলাইনের স্বীকৃতি পেল ইউএস-বাংলা

৯ মিনিট আগে | এভিয়েশন

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
হেফাজত আমিরের সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের সুচিন্তিত নীতির ফলে মূল্যস্ফীতি দ্রুত কমছে: প্রেসসচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
মাইক্রোবাসের ১১ যাত্রী নিহতের ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা
কারিগরি শিক্ষার কোনও বিকল্প নেই: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা
আইসিসির নতুন সিইও সাঞ্জোগ গুপ্তা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা
রাউজানে দিনদুপুরে যুবদলকর্মীকে গুলি করে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক