শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বাসরঘরে নবদম্পতির করণীয় ও বর্জনীয়

শরিফ আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
বাসরঘরে নবদম্পতির করণীয় ও বর্জনীয়

নবদম্পতির প্রথম রাতটি বাসররাত হিসেবে সুপরিচিত। নারী-পুরুষ সবার জীবনে এ রাত খুব গুরুত্বপূর্ণ। জীবনের অনেক বসন্ত পেরিয়ে যায় এর প্রতীক্ষায়। এই রাতে দাম্পত্য জীবনের ভিত্তি স্থাপন করা হয়।

পারস্পরিক শ্রদ্ধা, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির সুযোগ সৃষ্টি হয়। এই রাতের আচার-আচরণ এবং আদর্শের ব্যাপারে ইসলাম গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিয়েছে। এগুলো নবদম্পতিকে তাদের নতুন জীবনে সঠিক পথে পরিচালিত করে।

বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করা

বাসররাতে স্বামীর মুস্তাহাব আমল হলো স্ত্রীর সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ করা।

পরিপাটি নতুন মানুষটির সামনে নিজেকে আকর্ষণীয় রূপে উপস্থাপন করা। ছেড়ে আসা আত্মীয়-স্বজনের অভাব বুঝতে না দেওয়া। প্রিয়তমাকে প্রিয় কিছু উপহার দেওয়া। একে অন্যকে আরো গভীরভাবে জানা ও বোঝা।

দুধ, মিষ্টি, শরবত ইত্যাদি একত্রে খাওয়া। আসমা বিনতে উমাইস (রা.) বলেন, আমি ছিলাম আয়েশা (রা.)-এর বান্ধবী। আমি আরো কিছু নারীকে সঙ্গে নিয়ে তাঁকে রাসুল (সা.)-এর জন্য প্রস্তুত করে দিয়েছি এবং তাঁর ঘরে প্রবেশ করিয়ে দিয়েছি। আসমা বলেন, আল্লাহর শপথ, আমরা তাঁর ঘরে মেহমানদারি হিসেবে এক পেয়ালা দুধ ছাড়া আর কিছু পায়নি। তিনি সে পেয়ালা থেকে কিছুটা পান করলেন।

এরপর আয়েশা (রা.)-কে দিলেন; অল্প বয়সী মেয়েটি লজ্জাবোধ করল। তখন আমরা বললাম, আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর হাতে ফিরিয়ে দিয়ো না‌। গ্রহণ করো। তখন সে ইতস্তত করে হাতে নিল এবং সেটা থেকে পান করল। অতঃপর রাসুল (সা.) বলেন, তোমার বান্ধবীদের দাও। আমরা বললাম, আমাদের চাহিদা নেই। তিনি বলেন, তোমরা ক্ষুধা ও মিথ্যা দুটোকে একত্র করো না। (মুসনাদে আহমদ, হাদিস : ২৬৯২৫ )

মাথায় হাত রেখে দোয়া করা

বাসররাতে বা তার আগে স্বামী স্ত্রীর মাথার সম্মুখভাগে হাত রেখে আল্লাহর নাম নিতে হয়। অতঃপর বরকতের দোয়া করতে হয়। আমর ইবনে শুয়াইব (রহ.) তাঁর পিতা থেকে দাদার সূত্রে বর্ণনা করেন, নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেন, ‘যখন তোমাদের কেউ কোনো রমণীকে বিবাহ করে অথবা কোনো দাস খরিদ করে, তখন সে যেন বলে—(বাংলা উচ্চারণ) : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা খইরহা, ওয়া খইরমা জাবালতাহা আলাইহি, ওয়া আউযুবিকা মিন শাররিহা, ওয়া শাররি মা জাবালতাহা আলাইহি।’

অর্থ : হে আল্লাহ! আমি তোমার কাছে এর উত্তম স্বভাব ও সৎ চরিত্রের জন্য দোয়া করছি এবং এর মন্দ স্বভাব ও অনিষ্টতা থেকে তোমার কাছে সাহায্য প্রার্থনা করছি। আর যখন কেউ কোনো উট খরিদ করে তখন সে যেন এর ঝুঁটি স্পর্শ করে এরূপ বলে। (আবু দাউদ, হাদিস : ২১৫৭)

নবদম্পতির একত্রে নামাজ পড়া

বাসররাতে নবদম্পতির অন্যতম একটি আমল হলো একত্রে নামাজ আদায় করা। এটা মুস্তাহাব। সাহাবা ও তাবেঈ থেকে এ আমল প্রমাণিত। এ সম্পর্কে দুটি হাদিস আছে। (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা, হাদিস : ১৭১৫৬; মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক, হাদিস : ১০৪৬১)

সহবাস করার নিয়ম

জৈবিক চাহিদা প্রত্যেক মাখলুকের মধ্যে আছে। সবাই সবার নির্ধারিত পদ্ধতিতে সেটা পূরণ করে থাকে। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত হওয়ায় তাদের জৈবিক চাহিদার পদ্ধতি সম্পূর্ণ আলাদা ও স্বতন্ত্র হওয়া বাঞ্ছনীয়। সহবাসের সময় স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধামতো পদ্ধতি নির্বাচন করার অনুমতি আছে। কারণ আল্লাহ তাআলা স্ত্রীদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের কোনো নিয়ম-নীতি বেঁধে দেননি। শুয়ে, বসে, দাঁড়িয়ে, কাত হয়ে যতক্ষণ সহবাস স্ত্রীর যৌনাঙ্গেই সীমাবদ্ধ থাকে। যৌনাঙ্গ ছাড়া অন্যান্য অঙ্গ যেমন—পায়ুপথ ও মুখে সংগম করা জায়েজ নেই। এটি বিকৃত মানসিকতার ফল। আগে ইহুদিদের মধ্যে বিশ্বাস ছিল সহবাসের ভঙ্গি সন্তানের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ওপর প্রভাব ফেলে। মহান আল্লাহ তাদের ভ্রান্ত মতবাদের অসারতা প্রমাণ করে দিয়েছেন। মুহাম্মদ ইবনে আল মুনকাদির (রহ.) বলেন, আমি জাবের (রা.)-কে বলতে শুনেছি যে ইহুদিরা বলত যখন কোনো ব্যক্তি তার স্ত্রীর সঙ্গে পশ্চাৎ দিক থেকে তার যৌনাঙ্গে সহবাস করে তখন যে সন্তান জন্মগ্রহণ করে তা টেরা হয়। তখন আল্লাহ তাআলা এ আয়াত নাজিল করেন—‘তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের জন্য ক্ষেতস্বরূপ। কাজেই তোমরা তোমাদের ক্ষেত্রে যেরূপে ইচ্ছা সে রূপে গিয়ে ফসল উৎপাদন করো।’ (সুরা : বাকারাহ,

আয়াত : ২২৩, আবু দাউদ, হাদিস : ২১৬০)

প্রতিবার সহবাসের সময় এ দোয়া পাঠ করতে হয়। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের কেউ তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে মিলনের আগে যদি বলে—‘(বাংলা উচ্চারণ) : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শাইত্বান, ওয়া জান্নিবিশ শাইত্বানা মা রাজাকতানা।’

অর্থ : শুরু করছি আল্লাহর নামে। হে আল্লাহ! আমাদের শয়তান থেকে দূরে রাখো এবং আমাদের যা রিজিক দেবে (সন্তান) তাকেও শয়তান থেকে দূরে রাখো। তারপর (এ মিলনের দ্বারা) তাদের ভাগ্যে কোনো সন্তান থাকলে শয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না।

(বুখারি, হাদিস : ১৪১; আবু দাউদ, হাদিস : ২১৫৮)

সহবাস সম্পর্কিত বিধি-নিষেধ

সপ্তাহের যেকোনো দিন যেকোনো সময় স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস বৈধ। রমজান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রী-সহবাস, হজ কিংবা ওমরাহর ইহরাম অবস্থায় এবং নারী হায়েজ বা নিফাস অবস্থায় থাকলে সহবাস করা হারাম। এ ছাড়া যখন সুযোগ হয় তখনই করা যায়। কোরআনে বর্ণিত হয়েছে—‘আর তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েজ সম্পর্কে। বলে দাও, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েজ অবস্থায় স্ত্রীগমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন

উত্তমরূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে, তখন গমন করো তাদের কাছে, যেভাবে আল্লাহ তোমাদের হুকুম দিয়েছেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদের পছন্দ করেন।’

(সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২২২)

স্ত্রীর পায়ুপথে সহবাস শরয়ি দৃষ্টিকোণ থেকে হারাম হওয়ার পাশাপাশি একটি নিকৃষ্ট ও ঘৃণ্য কাজ। রুচি বিকৃত মানসিকতার পরিচায়ক। এমন ব্যক্তির ক্ষেত্রে কঠিন সব হুঁশিয়ারি উচ্চারিত হয়েছে। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ বলেছেন, যে ব্যক্তি ঋতুবতী স্ত্রীর সঙ্গে সহবাস করে অথবা স্ত্রীর মলদ্বারে সংগম করে অথবা জ্যোতিষীর কাছে যায় এবং সে যা বলে তা বিশ্বাস করে; সে অবশ্যই মুহাম্মদ (সা.)-এর ওপর নাজিলকৃত জিনিসকে (আল্লাহর কিতাবকে) অস্বীকার করল। (ইবনে মাজাহ,

হাদিস : ৬৩৯; দারেমি, হাদিস : ১১৭৬)

সহবাসের মধ্যে অজু ও গোসল

একবার স্ত্রী সহবাসের পর আবার স্ত্রী সহবাসের আগে অজু করা উত্তম। আম্মার ইবনে ইয়াসির থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) অপবিত্র অবস্থায় পানাহার ও ঘুমানোর আগে অজু করা বা না করার স্বাধীনতা প্রদান করেছেন। আলী ইবনে আবু তালেব (রা.), আবদুল্লাহ ইবনে আমর ও আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) বলেন, অপবিত্র অবস্থায় কেউ কিছু আহার করতে চাইলে অজু করে নেবে।

(আবু দাউদ, হাদিস : ২২৫)

আর সহবাসজনিত অপবিত্রতার গোসল দ্রুত করা উত্তম। এটি অধিক পবিত্রতার বড় মাধ্যম। আত্মিক প্রশান্তি লাভের বড় উপকরণ। কোনো কারণে বিলম্বে গোসল করা জায়েজ। গুদাইফ ইবনে হারিস (রহ.) বলেন, আমি আয়েশা (রা.)-কে জিজ্ঞেস করি যে রাসুল (সা.) অপবিত্র হওয়ার পর রাতের প্রথমাংশে গোসল করতেন, নাকি শেষাংশে? তিনি বলেন, তিনি কখনো রাতের প্রথমাংশে এবং কখনো শেষাংশে গোসল করতেন। তখন আমি খুশিতে বলি, আল্লাহ মহান, সব প্রশংসা তাঁরই, যিনি এ কাজের জন্য প্রচুর সুযোগ রেখেছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ২২৬)

একান্ত বিষয়গুলো গোপন রাখা

ইসলামে মানুষের দোষ-ত্রুটি প্রকাশ করে বিব্রত অবস্থায় ফেলা নিষিদ্ধ। স্বামী-স্ত্রীর একান্ত বিষয়ে অন্যের কাছে প্রকাশ করা অন্যায় কাজ। আবু সাঈদ খুদরি (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে রাসুল (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে নিকৃষ্টতম মানুষ হবে ওই ব্যক্তি, যে তার স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হয় এবং স্ত্রীও তার সঙ্গে মিলিত হয়। অতঃপর সে তার স্ত্রীর গোপনীয়তা ফাঁস করে দেয়।’ (মুসলিম, হাদিস : ৩৪৩৪)

উল্লেখ্য যে দাম্পত্য জীবনে কোনো সমস্যা দেখা দিলে বিজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি এবং ইসলামের বিধি-বিধান জানার জন্য বিজ্ঞ আলেমদের দ্বারস্থ হওয়া নবদম্পতিদের জন্য একান্ত করণীয়।

লেখক : খতিব ও মাদরাসা শিক্ষক

বিডি প্রতিদিন/কেএ

এই বিভাগের আরও খবর
যেসব আমলে অন্তরে আল্লাহপ্রেম জাগে
যেসব আমলে অন্তরে আল্লাহপ্রেম জাগে
অতিশয় বৃদ্ধের রোজা ও রমজান
অতিশয় বৃদ্ধের রোজা ও রমজান
মাহে রমজান ও সিয়াম সাধনার শিষ্টাচার
মাহে রমজান ও সিয়াম সাধনার শিষ্টাচার
পথশিশুদের ইফতার
পথশিশুদের ইফতার
রমজানে কর্ণাটকের মুসলিম শ্রমিকদের বিশেষ উদ্যোগ
রমজানে কর্ণাটকের মুসলিম শ্রমিকদের বিশেষ উদ্যোগ
অনলাইনে পাপের উপাদান থেকে সতর্কতা প্রয়োজন
অনলাইনে পাপের উপাদান থেকে সতর্কতা প্রয়োজন
রমজান মাসের ৩০টি বৈশিষ্ট্য
রমজান মাসের ৩০টি বৈশিষ্ট্য
উম্মতে মুহাম্মদির সিয়াম সাধনার বৈশিষ্ট্য
উম্মতে মুহাম্মদির সিয়াম সাধনার বৈশিষ্ট্য
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা
বাংলাদেশিদের জন্য ওমরাহ ভিসা বন্ধ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা
আর্থিক সংকট থেকে বাঁচার উপায়
আর্থিক সংকট থেকে বাঁচার উপায়
যাদের রোজা মানে শুধুই না খেয়ে থাকা
যাদের রোজা মানে শুধুই না খেয়ে থাকা
সর্বশেষ খবর
গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত
গুলশানে গুলিতে ইন্টারনেট ব্যবসায়ী নিহত

এই মাত্র | নগর জীবন

কক্সবাজারে ২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ২ ছিনতাইকারী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন: গোপালগঞ্জে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল
১৬ বছরে বাংলাদেশ প্রতিদিন: গোপালগঞ্জে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল

৬ মিনিট আগে | প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

সোনারগাঁয়ে অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ
সোনারগাঁয়ে অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা শাহীন বক্সী গ্রেফতার
শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার মামলায় যুবলীগ নেতা শাহীন বক্সী গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাদারীপুর গণপূর্ত বিভাগে দুদকের অভিযান
অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে মাদারীপুর গণপূর্ত বিভাগে দুদকের অভিযান

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন
নারী ও শিশু নির্যাতনের প্রতিবাদে সুবর্ণচরে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়ার স্বপ্নে লিবিয়ায় দালালের প্রতারণায় মাদারীপুরের যুবকের মৃত্যু
ইতালি যাওয়ার স্বপ্নে লিবিয়ায় দালালের প্রতারণায় মাদারীপুরের যুবকের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চড়া দামে গরম রাঙামাটির ঈদ বাজার
চড়া দামে গরম রাঙামাটির ঈদ বাজার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক
হামাসের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগে ভারতীয় গবেষক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
যশোরে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরণখোলায় ব্যাপকহারে ডায়রিয়ার প্রকোপ
শরণখোলায় ব্যাপকহারে ডায়রিয়ার প্রকোপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরতন্ত্রের পতন হলেও গণতন্ত্র এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : দুদু
স্বৈরতন্ত্রের পতন হলেও গণতন্ত্র এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন
বাংলাদেশ থেকে আম, পেয়ারা ও কাঁঠাল আমদানি করবে চীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন
বরিশালে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ-মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসস এমডির অপসারণ দাবি
বাসস এমডির অপসারণ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোনাসের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রসিকের কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বোনাসের দাবিতে কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রসিকের কর্মচারীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মহাসড়কে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
কুমিল্লায় মহাসড়কে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ ঘণ্টায় ট্রেনের সাড়ে ৭২ হাজার অগ্রিম টিকিট বিক্রি
১০ ঘণ্টায় ট্রেনের সাড়ে ৭২ হাজার অগ্রিম টিকিট বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের জনগণ দ্রুত নির্বাচন ও ভোটাধিকার ফেরত চায়: মীর হেলাল
দেশের জনগণ দ্রুত নির্বাচন ও ভোটাধিকার ফেরত চায়: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালানোর আহ্বান জামায়াত আমিরের
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস চালানোর আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধামরাইয়ে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
ধামরাইয়ে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংকারে পাথর উত্তোলনে গিয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বাংকারে পাথর উত্তোলনে গিয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিলেটে ভোক্তার অভিযান, জরিমানা
সিলেটে ভোক্তার অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবিতে শিক্ষকদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানে নিহত জসিমের পরিবার পেল তারেক রহমানের ঈদ উপহার
গণঅভ্যুত্থানে নিহত জসিমের পরিবার পেল তারেক রহমানের ঈদ উপহার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিআরটিসির ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ শুরু ২৫ মার্চ
বিআরটিসির ‘ঈদ স্পেশাল সার্ভিস’ শুরু ২৫ মার্চ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বরিশালে ৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েল ‘কাপুরুষ’, তাদের কাছে মানবতার কোনও মূল্য নেই: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ইসরায়েল ‘কাপুরুষ’, তাদের কাছে মানবতার কোনও মূল্য নেই: প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের যে গ্রামে হিন্দু পরিবারের ডাকে সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগে মুসলিমরা
ভারতের যে গ্রামে হিন্দু পরিবারের ডাকে সাহরির জন্য ঘুম থেকে জাগে মুসলিমরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোন দেওয়ার পর ট্রাম্পকে এক ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছিলেন পুতিন!
ফোন দেওয়ার পর ট্রাম্পকে এক ঘণ্টা বসিয়ে রেখেছিলেন পুতিন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র
সংখ্যালঘু সুরক্ষায় বাংলাদেশ সরকারের পদক্ষেপকে স্বাগত জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৪ সিদ্ধান্ত গ্রহণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন
৩ এপ্রিলও ছুটি ঘোষণা, ঈদে সরকারি ছুটি টানা ৯ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে মুহুর্মুহু ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দেশজুড়ে বেজে উঠল সাইরেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ এপ্রিল ছুটির প্রস্তাব, অনুমোদন হলে ঈদে ৯ দিন ছুটি
৩ এপ্রিল ছুটির প্রস্তাব, অনুমোদন হলে ঈদে ৯ দিন ছুটি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ
বিচারপতি খিজির হায়াতকে অপসারণ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নয়, ইসরায়েলই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে: ইসরায়েলি সংবাদপত্র
হামাস নয়, ইসরায়েলই যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে: ইসরায়েলি সংবাদপত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা
ইসরায়েলের বিমানঘাঁটিতে হুথির হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র!
ইউক্রেনের পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের মালিকানা নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনকে রুখতে আমেরিকার নতুন সামরিক জোটে যোগ দেবে ভারত?
চীনকে রুখতে আমেরিকার নতুন সামরিক জোটে যোগ দেবে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধেয়ে আসছে বৃষ্টিবলয়, ২৪ মার্চ পর্যন্ত থাকবে সক্রিয়
ধেয়ে আসছে বৃষ্টিবলয়, ২৪ মার্চ পর্যন্ত থাকবে সক্রিয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় বোনকে ধর্ষণের অভিযোগে ভাই গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় এবার ‘স্থল অভিযান’ শুরু করলো ইসরায়েল
গাজায় এবার ‘স্থল অভিযান’ শুরু করলো ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই
দিল্লি নয়, অস্ট্রেলিয়ার ভিসা ঢাকাতেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার
কলেজছাত্রীকে তুলে নিয়ে গণধর্ষণ, যুবক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং নিষিদ্ধ
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে পাওয়ার ব্যাংক চার্জিং নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা
মিথ্যা তথ্য দিয়ে ডব্লিউএইচওতে চাকরি, পুতুলের বিরুদ্ধে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস
ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা
এসএসসি পরীক্ষা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার
ঈদের আগেই রেমিট্যান্সে সুবাতাস, ১৯ দিনে এলো ২২৫ কোটি ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

জেলে আরিয়ানকে বাঁচান আজাজ!
জেলে আরিয়ানকে বাঁচান আজাজ!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাকিব, বল করতে আর বাধা নেই
বোলিং অ্যাকশন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সাকিব, বল করতে আর বাধা নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতে ইসলামীর সংস্কার প্রস্তাব জমা
জামায়াতে ইসলামীর সংস্কার প্রস্তাব জমা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু চুক্তির জন্য ইরানকে আলটিমেটাম দিলেন ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির জন্য ইরানকে আলটিমেটাম দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল
কিশোরগঞ্জে বাড়ির উঠান থেকে শিশুকে নিয়ে গেল শিয়াল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলএনজি কিনতে সরকারের ৩৫ কোটি ডলার ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা
এলএনজি কিনতে সরকারের ৩৫ কোটি ডলার ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় সেই হামজা
বসুন্ধরায় সেই হামজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরসার হাতে ২৯০ খুন
আরসার হাতে ২৯০ খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মিডিয়া ছাড়া কেউ আমাদের খবর নেয় না’
‘মিডিয়া ছাড়া কেউ আমাদের খবর নেয় না’

নগর জীবন

কমে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত আয়
কমে যাচ্ছে মানুষের প্রকৃত আয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গার্মেন্টে অস্থিরতার শঙ্কা
গার্মেন্টে অস্থিরতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের,ভাগ্যচক্র
আজকের,ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ
এক-এগারো ও বর্তমান প্রসঙ্গ

সম্পাদকীয়

তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ
তুলসী, ইসলামি খেলাফত এবং দেশের ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঠুনকো অজুহাতে উত্তরাঞ্চলে লাফিয়ে বাড়ছে চালের দাম
ঠুনকো অজুহাতে উত্তরাঞ্চলে লাফিয়ে বাড়ছে চালের দাম

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের নয়টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি
যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের নয়টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কের ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি
সড়কের ঈদযাত্রায় নিরাপত্তা ঝুঁকি

রকমারি নগর পরিক্রমা

যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায় তারা দেশের শত্রু

নগর জীবন

উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি
উড়োজাহাজের ভাড়া কমল অর্ধেকের বেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অবহিত
দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি অবহিত

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে পতিত মাফিয়া সরকার
মূল্যবোধ ধ্বংস করেছে পতিত মাফিয়া সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ সামনে রেখে সক্রিয় চোরাকারবারি
ঈদ সামনে রেখে সক্রিয় চোরাকারবারি

নগর জীবন

পুলিশকে নিয়েই ছুটল ডাকাত দলের ট্রাক
পুলিশকে নিয়েই ছুটল ডাকাত দলের ট্রাক

পেছনের পৃষ্ঠা

চন্দ্রিমা উদ্যানের নাম পাল্টিয়ে আবারও জিয়া উদ্যান
চন্দ্রিমা উদ্যানের নাম পাল্টিয়ে আবারও জিয়া উদ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্লেড দিয়ে শিশুর সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত গ্রেপ্তার কিশোর
ব্লেড দিয়ে শিশুর সারা শরীর ক্ষতবিক্ষত গ্রেপ্তার কিশোর

দেশগ্রাম

তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল
তারেকসহ সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে আপিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত চীন
ড. ইউনূসকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাতে প্রস্তুত চীন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন
বাংলাদেশকে হেয় করতেই প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত
সব বিষয়ে একমত নয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি
ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগে সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চায় জামায়াত
বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চায় জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা
পুলিশের কল্যাণে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তাল সাগর, ছয় দিন বন্ধ মাছ ধরা
হঠাৎ উত্তাল সাগর, ছয় দিন বন্ধ মাছ ধরা

দেশগ্রাম

ফাহমেদুলের দলে ফেরার সুযোগ নেই
ফাহমেদুলের দলে ফেরার সুযোগ নেই

মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জোর
কর্মসংস্থান-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে জোর

পেছনের পৃষ্ঠা