শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

কোরআনুল কারিম পার্থিব জীবনের যাবতীয় মূলনীতি ও বিধি-বিধান বর্ণনা করেছে। ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের নীতিমালা, আকিদা-বিশ্বাস, ইবাদত-বন্দেগি, আখলাক, উত্তম আচরণ, লেনদেন, বিভিন্ন অধিকার ও শিষ্টাচার—এসব সম্পর্কে কোরআনে সংক্ষিপ্ত বা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তবে এগুলো মূল লক্ষ্য নয়; মূল লক্ষ্য হলো পরকালীন শান্তি ও সৌভাগ্যময় জীবন।

এ কারণে কোরআন অধ্যয়ন করতে গেলেই দেখা যায়, আয়াতের শুরুতে, শেষে কিংবা মাঝখানে জান্নাত-জাহান্নাম, শান্তি বা শাস্তি, উৎসাহ বা ভীতি প্রদর্শনের নানা বিবরণ।

এ প্রসঙ্গে ইমাম শাতেবি (রহ.) বড় মূল্যবান একটি কথা লিখেছেন। তিনি বলেন, ‘কোরআনুল কারিমের মৌলিক বিষয় তিনটি—
১. আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পবিত্র জাত ও সত্তার পরিচয়

২. তাঁর সন্তুষ্টি লাভের পদ্ধতিসমূহের বিবরণ

৩. মানুষের শেষ পরিণতি

প্রথম বিষয় : আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পবিত্র জাত ও সত্তার পরিচয়

এর মধ্যে আসবে আল্লাহ তায়ালার নামসমূহ, তাঁর পবিত্র গুণাবলি ও তাঁর কাজ সম্পর্কিত জ্ঞান। তা ছাড়া নবুয়তসংশ্লিষ্ট আলোচনাও এখানে অন্তর্ভুক্ত হবে। কেননা নবুয়ত হচ্ছে আল্লাহ তাআলা ও তাঁর বান্দাদের মধ্যকার সম্পর্কের সূত্র ও মাধ্যম।

দ্বিতীয় বিষয় : তাঁর সন্তুষ্টি লাভের পদ্ধতিসমূহের বিবরণ এখানে আসবে ইবাদত, সামাজিক সম্পর্ক, লেনদেন ইত্যাদি।

তৃতীয় বিষয় : মানুষের শেষ পরিণতি এখানে মৃত্যু ও মৃত্যুর আগে-পরের অবস্থা, কিয়ামত ও তার পরবর্তী বিভিন্ন পরিস্থিতি, জান্নাত-জাহান্নামের বিবরণ, উৎসাহ ও ভীতিসঞ্চারক আয়াতসমূহ। পাশাপাশি নেককার লোকদের মুক্তি ও শান্তি আর পাপাচারীদের শাস্তির বিবরণমূলক আয়াতও এই তৃতীয় প্রকারের অন্তর্ভুক্ত।’ (আল-মুওয়াফাকাত)

মূলকথা হলো, কোরআনুল কারিমের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে সেই পথপ্রদর্শন করা, যে পথে মানুষ দুনিয়াতে এমনভাবে জীবনযাপন করতে পারবে, যা পরকালে তার মুক্তির মাধ্যম হবে; তাকে এনে দেবে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং পৌঁছে দেবে পরম শান্তির ঠিকানা জান্নাতে।

এ সম্পর্কিত কয়েকটি আয়াত হলো—

মহান আল্লাহ বলেন, ‘এটা সেই কিতাব, যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকিদের জন্য হিদায়াত।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই এ কোরআন হিদায়াত করে সে পথের দিকে, যা সরল, সুদৃঢ় এবং সৎকর্মপরায়ণ মুমিনদের সুসংবাদ দেয় যে তাদের জন্য রয়েছে মহা পুরস্কার। আর যারা পরকালে বিশ্বাস রাখে না, আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৯-১০)

‘আল-ফাউজুল কাবির’ গ্রন্থে শাহ ওয়ালিউল্লাহ (রহ.) স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘কোরআনুল কারিম অবতরণের মৌলিক উদ্দেশ্য হলো মানুষকে পরিশীলিত করা; দীক্ষা দেওয়া; মানুষের ভ্রান্ত বিশ্বাস ও অন্যায় কাজ এবং আচরণকে সংশোধন করা।’

শাহ সাহেব তাঁর ‘তাফহিমাত’ গ্রন্থে বিষয়টিকে এভাবে বর্ণনা করেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা আমাকে তাফসিরের জ্ঞান খুব সংক্ষিপ্ত শব্দে দান করেছেন।

যার মূলকথা হচ্ছে, প্রকৃত ঈমান প্রত্যেক মানুষের অন্তরে গচ্চিত রাখা আছে; কিন্তু বস্তুবাদী জীবনের মোহ মানুষের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে বসে। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিম অবতীর্ণ করেছেন এ উদ্দেশ্যে, যেন মানুষ এর সাহায্যে নিজেদের এই প্রবৃত্তিকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়।’ (তাফহিমাত, ২/১২২-১২৩)

অর্থাৎ কোরআন মাজিদের মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও তাঁর বান্দাদের মধ্যকার সম্পর্ককে সঠিক মূলনীতির ওপর মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং দুনিয়ার পার্থিব জীবনকে পরকালীন জীবনের সফলতার সিঁড়ি ও মাধ্যম হিসেবে গড়ে তোলা।

এখন ভেবে দেখুন—এটা কত বড় অন্যায় যে মানুষ আজকাল হিদায়াতের আলোদানকারী মহান এই গ্রন্থটিতে প্রাচীন ও আধুনিক দর্শনের আলোচনা তালাশ করে! এখানে তারা খোঁজে জ্যোতির্বিজ্ঞানের তথ্য, বিজ্ঞানের অভিনব আবিষ্কার, ইতিহাস ও ভূগোলের সূক্ষ্ম বিষয়াদি! তারা এই দৃষ্টিকোণ থেকেই কোরআনুল কারিমের সত্যতা যাচাই করতে চায় এবং এই মানদণ্ড দিয়েই এর মহত্ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব পরিমাপ করতে আগ্রহী!

এ ধরনের প্রচেষ্টার যে কিছু প্রাসঙ্গিক উপকারিতা আছে, আমরা সেটা অস্বীকার করছি না; কিন্তু এটা একেবারে পরিষ্কার বিষয়—এজাতীয় বিষয়গুলো কোরআনুল কারিমের মৌলিক আলোচ্য বিষয় নয়।

মহাগ্রন্থ আল-কোরআন এসব থেকে বহু ঊর্ধ্বে। সন্দেহ নেই, সৃষ্টিজগৎ ও তার বড় বড় ঘটনাবলি সম্পর্কে এই গ্রন্থে আলোচনা করা হয়েছে; কিন্তু এই আলোচনার ধরন ও প্রকৃতিটা কী? এ ব্যাপারে শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.)-এর বিশ্লেষণ পাঠ করুন। কোরআনুল কারিম প্রকৃতিবিজ্ঞানের আলোচনাও করে থাকে, তবে কোরআনের পাঠক আর একজন দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য আছে। যেমন ধরুন—একজন ডাক্তার যখন পশু দেখেন, তখন তিনি এই পশুর বৈশিষ্ট্য ও গুণাগুণ সম্পর্কে ভাবেন এবং অনুসন্ধান করেন; কিন্তু একজন ধনী ব্যক্তি যখন পশুকে দেখেন, তিনি চিন্তা করেন-কোনটি আরোহণের জন্য উপযুক্ত কিংবা প্রজননক্ষমতা কোনটির বেশি! একইভাবে কোরআনুল কারিম সৃষ্টিজগৎ সম্পর্কে আলোচনা ও চিন্তাভাবনা করে, তবে এর দ্বারা প্রকৃতিবিদ্যা শেখানো উদ্দেশ্য নয়; উদ্দেশ্য হলো—এসবের  ভেতর দিয়ে আল্লাহ তাআলার সীমাহীন ক্ষমতা-জ্ঞান ও প্রজ্ঞা তুলে ধরা। এ ছাড়া এসবের আর কোনো উদ্দেশ্য নেই।

এ ছিল কোরআনুল কারিমে পৃথিবী ও জ্ঞানবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনার কথা। শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভি (রহ.) সেসব ব্যক্তির ব্যাপারেও অভিযোগ করেছেন, যারা কোরআন অধ্যয়ন করতে গিয়ে এতে উল্লিখিত দ্বিনি জ্ঞানেরও বিভিন্ন শাস্ত্রে এত বেশি নিমগ্ন হয়ে যান যে এতে কোরআনের মূল উদ্দেশ্যটিই শেষ পর্যন্ত তাদের হাতছাড়া হয়ে যায়।

কোরআনুল কারিমে বর্ণিত ঘটনাবলি সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, এতে বর্ণিত ঘটনাগুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়নি; শুধু গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় অংশটুকুই উল্লেখ করা হয়েছে। এর পেছনে হিকমত হলো—একটি ঘটনাকে যদি বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়, তাহলে মানুষ ঘটনার মধ্যে আটকে যাবে; কিন্তু এর যে মূল উদ্দেশ্য ঘটনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা—এ ব্যাপারে তাদের মাঝে দেখা দেবে উদাসীনতা ও অমনোযোগিতা। এক বুজুর্গ বলেছিলেন, ‘যখন থেকে মানুষ তাজবিদ ও কায়দাকানুন বিষয়ে বাড়াবাড়ি রকমের মগ্ন হয়ে গেল, তখন কোরআন তিলাওয়াতের নম্রতা ও কোমলতা অবশিষ্ট রইল না; এবং মুফাসসিররা যখন তাফসির করতে গিয়ে দূর-দূরান্তের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা শুরু করলেন, তখন তাফসিরশাস্ত্রটিও প্রাণহীন হয়ে পড়ল।’ (আল-ফাওজুল কাবির)

তাই কোরআন অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমাদের খুব সচেতন থাকতে হবে, যেন আমাদের দৃষ্টি সব সময় কোরআনের মূল আলোচ্য বিষয় ও উদ্দেশ্যটির প্রতি থাকে। অন্যথায় হয়তো নানা জ্ঞান অর্জিত হবে, কিন্তু কোরআন প্রদর্শিত কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে আমরা পৌঁছাতে পারব না।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
প্রতিশোধ গ্রহণের শক্তি থাকা সত্ত্বেও ক্ষমা করা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
যুদ্ধ ও শান্তিতে ইসলামের মানবাধিকারনীতি
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১২ নভেম্বর ২০২৫
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি
মধ্যরাতে আকাশ রাঙাবে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি

১ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম
ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে চসিকের ক্রাশ প্রোগ্রাম

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
নীলফামারীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে নতুন সামরিক মহড়ার ঘোষণা ত্রিনিদাদ ও টোবাগোর

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত
বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী স্কোয়াড ঘোষণা ভারত

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল
শাহরুখের নামে দুবাইয়ে পাঁচতারা হোটেল

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ
ইবিতে ছাত্রলীগ সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে শিক্ষার্থী আটক, থানায় সোপর্দ

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স
গারোদের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড দেশকে সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করেছে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
রাজশাহীতে ট্রাকের চাপায় কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৭৯২

২৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি
বিদেশি অপরাধী ঠেকাতে থাইল্যান্ডে ভিসা যাচাইয়ে নতুন কড়াকড়ি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক
নাগরিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে সমাজ পরিবর্তন সম্ভব : ডিএসসিসি প্রশাসক

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় যুবলীগ-ছাত্রলীগের ২ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু
ট্রাকচাপায় একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার
সৎ মানুষদের রাজনীতিতে ক্যারিয়ার গড়ার আহ্বান খনিজ সম্পদ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি
জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিপূরণের দাবিতে বলেশ্বর নদীতে নৌ-র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি
একাত্তরের মতো জুলাইকে নিয়ে একটা শ্রেণি ব্যবসা শুরু করেছে : শিবির সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১৭৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা
টেস্টের বিরল ক্লাবে জাদেজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ
আশুগঞ্জে ১২০ কেজি গাঁজাসহ পাচারকারী গ্রেফতার, পিকআপ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু
বাগেরহাটে কারাগারে ভারতীয় জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আগামী নির্বাচন ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ নির্ধারণে কাজ করবে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন
রংপুরে সুজনের জেলা ও মহানগর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা
গাইবান্ধায় মহিলা দলের কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিকদের সবসময় ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: মুন্সীগঞ্জে ফারুক ওয়াসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১
পুড়িয়ে দেওয়া হলো কৃষকের ৬ বিঘা জমির ধান, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা