শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

কোরআনুল কারিম পার্থিব জীবনের যাবতীয় মূলনীতি ও বিধি-বিধান বর্ণনা করেছে। ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের নীতিমালা, আকিদা-বিশ্বাস, ইবাদত-বন্দেগি, আখলাক, উত্তম আচরণ, লেনদেন, বিভিন্ন অধিকার ও শিষ্টাচার—এসব সম্পর্কে কোরআনে সংক্ষিপ্ত বা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তবে এগুলো মূল লক্ষ্য নয়; মূল লক্ষ্য হলো পরকালীন শান্তি ও সৌভাগ্যময় জীবন।

এ কারণে কোরআন অধ্যয়ন করতে গেলেই দেখা যায়, আয়াতের শুরুতে, শেষে কিংবা মাঝখানে জান্নাত-জাহান্নাম, শান্তি বা শাস্তি, উৎসাহ বা ভীতি প্রদর্শনের নানা বিবরণ।

এ প্রসঙ্গে ইমাম শাতেবি (রহ.) বড় মূল্যবান একটি কথা লিখেছেন। তিনি বলেন, ‘কোরআনুল কারিমের মৌলিক বিষয় তিনটি—
১. আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পবিত্র জাত ও সত্তার পরিচয়

২. তাঁর সন্তুষ্টি লাভের পদ্ধতিসমূহের বিবরণ

৩. মানুষের শেষ পরিণতি

প্রথম বিষয় : আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পবিত্র জাত ও সত্তার পরিচয়

এর মধ্যে আসবে আল্লাহ তায়ালার নামসমূহ, তাঁর পবিত্র গুণাবলি ও তাঁর কাজ সম্পর্কিত জ্ঞান। তা ছাড়া নবুয়তসংশ্লিষ্ট আলোচনাও এখানে অন্তর্ভুক্ত হবে। কেননা নবুয়ত হচ্ছে আল্লাহ তাআলা ও তাঁর বান্দাদের মধ্যকার সম্পর্কের সূত্র ও মাধ্যম।

দ্বিতীয় বিষয় : তাঁর সন্তুষ্টি লাভের পদ্ধতিসমূহের বিবরণ এখানে আসবে ইবাদত, সামাজিক সম্পর্ক, লেনদেন ইত্যাদি।

তৃতীয় বিষয় : মানুষের শেষ পরিণতি এখানে মৃত্যু ও মৃত্যুর আগে-পরের অবস্থা, কিয়ামত ও তার পরবর্তী বিভিন্ন পরিস্থিতি, জান্নাত-জাহান্নামের বিবরণ, উৎসাহ ও ভীতিসঞ্চারক আয়াতসমূহ। পাশাপাশি নেককার লোকদের মুক্তি ও শান্তি আর পাপাচারীদের শাস্তির বিবরণমূলক আয়াতও এই তৃতীয় প্রকারের অন্তর্ভুক্ত।’ (আল-মুওয়াফাকাত)

মূলকথা হলো, কোরআনুল কারিমের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে সেই পথপ্রদর্শন করা, যে পথে মানুষ দুনিয়াতে এমনভাবে জীবনযাপন করতে পারবে, যা পরকালে তার মুক্তির মাধ্যম হবে; তাকে এনে দেবে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং পৌঁছে দেবে পরম শান্তির ঠিকানা জান্নাতে।

এ সম্পর্কিত কয়েকটি আয়াত হলো—

মহান আল্লাহ বলেন, ‘এটা সেই কিতাব, যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকিদের জন্য হিদায়াত।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই এ কোরআন হিদায়াত করে সে পথের দিকে, যা সরল, সুদৃঢ় এবং সৎকর্মপরায়ণ মুমিনদের সুসংবাদ দেয় যে তাদের জন্য রয়েছে মহা পুরস্কার। আর যারা পরকালে বিশ্বাস রাখে না, আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৯-১০)

‘আল-ফাউজুল কাবির’ গ্রন্থে শাহ ওয়ালিউল্লাহ (রহ.) স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘কোরআনুল কারিম অবতরণের মৌলিক উদ্দেশ্য হলো মানুষকে পরিশীলিত করা; দীক্ষা দেওয়া; মানুষের ভ্রান্ত বিশ্বাস ও অন্যায় কাজ এবং আচরণকে সংশোধন করা।’

শাহ সাহেব তাঁর ‘তাফহিমাত’ গ্রন্থে বিষয়টিকে এভাবে বর্ণনা করেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা আমাকে তাফসিরের জ্ঞান খুব সংক্ষিপ্ত শব্দে দান করেছেন।

যার মূলকথা হচ্ছে, প্রকৃত ঈমান প্রত্যেক মানুষের অন্তরে গচ্চিত রাখা আছে; কিন্তু বস্তুবাদী জীবনের মোহ মানুষের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে বসে। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিম অবতীর্ণ করেছেন এ উদ্দেশ্যে, যেন মানুষ এর সাহায্যে নিজেদের এই প্রবৃত্তিকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়।’ (তাফহিমাত, ২/১২২-১২৩)

অর্থাৎ কোরআন মাজিদের মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও তাঁর বান্দাদের মধ্যকার সম্পর্ককে সঠিক মূলনীতির ওপর মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং দুনিয়ার পার্থিব জীবনকে পরকালীন জীবনের সফলতার সিঁড়ি ও মাধ্যম হিসেবে গড়ে তোলা।

এখন ভেবে দেখুন—এটা কত বড় অন্যায় যে মানুষ আজকাল হিদায়াতের আলোদানকারী মহান এই গ্রন্থটিতে প্রাচীন ও আধুনিক দর্শনের আলোচনা তালাশ করে! এখানে তারা খোঁজে জ্যোতির্বিজ্ঞানের তথ্য, বিজ্ঞানের অভিনব আবিষ্কার, ইতিহাস ও ভূগোলের সূক্ষ্ম বিষয়াদি! তারা এই দৃষ্টিকোণ থেকেই কোরআনুল কারিমের সত্যতা যাচাই করতে চায় এবং এই মানদণ্ড দিয়েই এর মহত্ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব পরিমাপ করতে আগ্রহী!

এ ধরনের প্রচেষ্টার যে কিছু প্রাসঙ্গিক উপকারিতা আছে, আমরা সেটা অস্বীকার করছি না; কিন্তু এটা একেবারে পরিষ্কার বিষয়—এজাতীয় বিষয়গুলো কোরআনুল কারিমের মৌলিক আলোচ্য বিষয় নয়।

মহাগ্রন্থ আল-কোরআন এসব থেকে বহু ঊর্ধ্বে। সন্দেহ নেই, সৃষ্টিজগৎ ও তার বড় বড় ঘটনাবলি সম্পর্কে এই গ্রন্থে আলোচনা করা হয়েছে; কিন্তু এই আলোচনার ধরন ও প্রকৃতিটা কী? এ ব্যাপারে শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.)-এর বিশ্লেষণ পাঠ করুন। কোরআনুল কারিম প্রকৃতিবিজ্ঞানের আলোচনাও করে থাকে, তবে কোরআনের পাঠক আর একজন দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য আছে। যেমন ধরুন—একজন ডাক্তার যখন পশু দেখেন, তখন তিনি এই পশুর বৈশিষ্ট্য ও গুণাগুণ সম্পর্কে ভাবেন এবং অনুসন্ধান করেন; কিন্তু একজন ধনী ব্যক্তি যখন পশুকে দেখেন, তিনি চিন্তা করেন-কোনটি আরোহণের জন্য উপযুক্ত কিংবা প্রজননক্ষমতা কোনটির বেশি! একইভাবে কোরআনুল কারিম সৃষ্টিজগৎ সম্পর্কে আলোচনা ও চিন্তাভাবনা করে, তবে এর দ্বারা প্রকৃতিবিদ্যা শেখানো উদ্দেশ্য নয়; উদ্দেশ্য হলো—এসবের  ভেতর দিয়ে আল্লাহ তাআলার সীমাহীন ক্ষমতা-জ্ঞান ও প্রজ্ঞা তুলে ধরা। এ ছাড়া এসবের আর কোনো উদ্দেশ্য নেই।

এ ছিল কোরআনুল কারিমে পৃথিবী ও জ্ঞানবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনার কথা। শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভি (রহ.) সেসব ব্যক্তির ব্যাপারেও অভিযোগ করেছেন, যারা কোরআন অধ্যয়ন করতে গিয়ে এতে উল্লিখিত দ্বিনি জ্ঞানেরও বিভিন্ন শাস্ত্রে এত বেশি নিমগ্ন হয়ে যান যে এতে কোরআনের মূল উদ্দেশ্যটিই শেষ পর্যন্ত তাদের হাতছাড়া হয়ে যায়।

কোরআনুল কারিমে বর্ণিত ঘটনাবলি সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, এতে বর্ণিত ঘটনাগুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়নি; শুধু গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় অংশটুকুই উল্লেখ করা হয়েছে। এর পেছনে হিকমত হলো—একটি ঘটনাকে যদি বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়, তাহলে মানুষ ঘটনার মধ্যে আটকে যাবে; কিন্তু এর যে মূল উদ্দেশ্য ঘটনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা—এ ব্যাপারে তাদের মাঝে দেখা দেবে উদাসীনতা ও অমনোযোগিতা। এক বুজুর্গ বলেছিলেন, ‘যখন থেকে মানুষ তাজবিদ ও কায়দাকানুন বিষয়ে বাড়াবাড়ি রকমের মগ্ন হয়ে গেল, তখন কোরআন তিলাওয়াতের নম্রতা ও কোমলতা অবশিষ্ট রইল না; এবং মুফাসসিররা যখন তাফসির করতে গিয়ে দূর-দূরান্তের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা শুরু করলেন, তখন তাফসিরশাস্ত্রটিও প্রাণহীন হয়ে পড়ল।’ (আল-ফাওজুল কাবির)

তাই কোরআন অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমাদের খুব সচেতন থাকতে হবে, যেন আমাদের দৃষ্টি সব সময় কোরআনের মূল আলোচ্য বিষয় ও উদ্দেশ্যটির প্রতি থাকে। অন্যথায় হয়তো নানা জ্ঞান অর্জিত হবে, কিন্তু কোরআন প্রদর্শিত কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে আমরা পৌঁছাতে পারব না।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
মহানবী (সা.) যেভাবে মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
কবরে মৃতদেহ অক্ষত থাকা কি নেককার হওয়ার আলামত
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
ভুল স্বীকার করা সততা ও সাহসিকতার পরিচায়ক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম