শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৪৮, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের তিন মৌলিক বিষয় ও তার গুরুত্ব

কোরআনুল কারিম পার্থিব জীবনের যাবতীয় মূলনীতি ও বিধি-বিধান বর্ণনা করেছে। ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনের নীতিমালা, আকিদা-বিশ্বাস, ইবাদত-বন্দেগি, আখলাক, উত্তম আচরণ, লেনদেন, বিভিন্ন অধিকার ও শিষ্টাচার—এসব সম্পর্কে কোরআনে সংক্ষিপ্ত বা বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। তবে এগুলো মূল লক্ষ্য নয়; মূল লক্ষ্য হলো পরকালীন শান্তি ও সৌভাগ্যময় জীবন।

এ কারণে কোরআন অধ্যয়ন করতে গেলেই দেখা যায়, আয়াতের শুরুতে, শেষে কিংবা মাঝখানে জান্নাত-জাহান্নাম, শান্তি বা শাস্তি, উৎসাহ বা ভীতি প্রদর্শনের নানা বিবরণ।

এ প্রসঙ্গে ইমাম শাতেবি (রহ.) বড় মূল্যবান একটি কথা লিখেছেন। তিনি বলেন, ‘কোরআনুল কারিমের মৌলিক বিষয় তিনটি—
১. আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পবিত্র জাত ও সত্তার পরিচয়

২. তাঁর সন্তুষ্টি লাভের পদ্ধতিসমূহের বিবরণ

৩. মানুষের শেষ পরিণতি

প্রথম বিষয় : আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের পবিত্র জাত ও সত্তার পরিচয়

এর মধ্যে আসবে আল্লাহ তায়ালার নামসমূহ, তাঁর পবিত্র গুণাবলি ও তাঁর কাজ সম্পর্কিত জ্ঞান। তা ছাড়া নবুয়তসংশ্লিষ্ট আলোচনাও এখানে অন্তর্ভুক্ত হবে। কেননা নবুয়ত হচ্ছে আল্লাহ তাআলা ও তাঁর বান্দাদের মধ্যকার সম্পর্কের সূত্র ও মাধ্যম।

দ্বিতীয় বিষয় : তাঁর সন্তুষ্টি লাভের পদ্ধতিসমূহের বিবরণ এখানে আসবে ইবাদত, সামাজিক সম্পর্ক, লেনদেন ইত্যাদি।

তৃতীয় বিষয় : মানুষের শেষ পরিণতি এখানে মৃত্যু ও মৃত্যুর আগে-পরের অবস্থা, কিয়ামত ও তার পরবর্তী বিভিন্ন পরিস্থিতি, জান্নাত-জাহান্নামের বিবরণ, উৎসাহ ও ভীতিসঞ্চারক আয়াতসমূহ। পাশাপাশি নেককার লোকদের মুক্তি ও শান্তি আর পাপাচারীদের শাস্তির বিবরণমূলক আয়াতও এই তৃতীয় প্রকারের অন্তর্ভুক্ত।’ (আল-মুওয়াফাকাত)

মূলকথা হলো, কোরআনুল কারিমের মূল উদ্দেশ্য মানুষকে সেই পথপ্রদর্শন করা, যে পথে মানুষ দুনিয়াতে এমনভাবে জীবনযাপন করতে পারবে, যা পরকালে তার মুক্তির মাধ্যম হবে; তাকে এনে দেবে আল্লাহর সন্তুষ্টি এবং পৌঁছে দেবে পরম শান্তির ঠিকানা জান্নাতে।

এ সম্পর্কিত কয়েকটি আয়াত হলো—

মহান আল্লাহ বলেন, ‘এটা সেই কিতাব, যাতে কোনো সন্দেহ নেই, মুত্তাকিদের জন্য হিদায়াত।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ২)

অন্য আয়াতে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই এ কোরআন হিদায়াত করে সে পথের দিকে, যা সরল, সুদৃঢ় এবং সৎকর্মপরায়ণ মুমিনদের সুসংবাদ দেয় যে তাদের জন্য রয়েছে মহা পুরস্কার। আর যারা পরকালে বিশ্বাস রাখে না, আমি তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।’ (সুরা : বনি ইসরাঈল, আয়াত : ৯-১০)

‘আল-ফাউজুল কাবির’ গ্রন্থে শাহ ওয়ালিউল্লাহ (রহ.) স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘কোরআনুল কারিম অবতরণের মৌলিক উদ্দেশ্য হলো মানুষকে পরিশীলিত করা; দীক্ষা দেওয়া; মানুষের ভ্রান্ত বিশ্বাস ও অন্যায় কাজ এবং আচরণকে সংশোধন করা।’

শাহ সাহেব তাঁর ‘তাফহিমাত’ গ্রন্থে বিষয়টিকে এভাবে বর্ণনা করেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা আমাকে তাফসিরের জ্ঞান খুব সংক্ষিপ্ত শব্দে দান করেছেন।

যার মূলকথা হচ্ছে, প্রকৃত ঈমান প্রত্যেক মানুষের অন্তরে গচ্চিত রাখা আছে; কিন্তু বস্তুবাদী জীবনের মোহ মানুষের ওপর আধিপত্য বিস্তার করে বসে। আল্লাহ তাআলা কোরআনুল কারিম অবতীর্ণ করেছেন এ উদ্দেশ্যে, যেন মানুষ এর সাহায্যে নিজেদের এই প্রবৃত্তিকে পরাজিত করতে সক্ষম হয়।’ (তাফহিমাত, ২/১২২-১২৩)

অর্থাৎ কোরআন মাজিদের মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ও তাঁর বান্দাদের মধ্যকার সম্পর্ককে সঠিক মূলনীতির ওপর মজবুতভাবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং দুনিয়ার পার্থিব জীবনকে পরকালীন জীবনের সফলতার সিঁড়ি ও মাধ্যম হিসেবে গড়ে তোলা।

এখন ভেবে দেখুন—এটা কত বড় অন্যায় যে মানুষ আজকাল হিদায়াতের আলোদানকারী মহান এই গ্রন্থটিতে প্রাচীন ও আধুনিক দর্শনের আলোচনা তালাশ করে! এখানে তারা খোঁজে জ্যোতির্বিজ্ঞানের তথ্য, বিজ্ঞানের অভিনব আবিষ্কার, ইতিহাস ও ভূগোলের সূক্ষ্ম বিষয়াদি! তারা এই দৃষ্টিকোণ থেকেই কোরআনুল কারিমের সত্যতা যাচাই করতে চায় এবং এই মানদণ্ড দিয়েই এর মহত্ত্ব ও শ্রেষ্ঠত্ব পরিমাপ করতে আগ্রহী!

এ ধরনের প্রচেষ্টার যে কিছু প্রাসঙ্গিক উপকারিতা আছে, আমরা সেটা অস্বীকার করছি না; কিন্তু এটা একেবারে পরিষ্কার বিষয়—এজাতীয় বিষয়গুলো কোরআনুল কারিমের মৌলিক আলোচ্য বিষয় নয়।

মহাগ্রন্থ আল-কোরআন এসব থেকে বহু ঊর্ধ্বে। সন্দেহ নেই, সৃষ্টিজগৎ ও তার বড় বড় ঘটনাবলি সম্পর্কে এই গ্রন্থে আলোচনা করা হয়েছে; কিন্তু এই আলোচনার ধরন ও প্রকৃতিটা কী? এ ব্যাপারে শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি (রহ.)-এর বিশ্লেষণ পাঠ করুন। কোরআনুল কারিম প্রকৃতিবিজ্ঞানের আলোচনাও করে থাকে, তবে কোরআনের পাঠক আর একজন দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে পার্থক্য আছে। যেমন ধরুন—একজন ডাক্তার যখন পশু দেখেন, তখন তিনি এই পশুর বৈশিষ্ট্য ও গুণাগুণ সম্পর্কে ভাবেন এবং অনুসন্ধান করেন; কিন্তু একজন ধনী ব্যক্তি যখন পশুকে দেখেন, তিনি চিন্তা করেন-কোনটি আরোহণের জন্য উপযুক্ত কিংবা প্রজননক্ষমতা কোনটির বেশি! একইভাবে কোরআনুল কারিম সৃষ্টিজগৎ সম্পর্কে আলোচনা ও চিন্তাভাবনা করে, তবে এর দ্বারা প্রকৃতিবিদ্যা শেখানো উদ্দেশ্য নয়; উদ্দেশ্য হলো—এসবের  ভেতর দিয়ে আল্লাহ তাআলার সীমাহীন ক্ষমতা-জ্ঞান ও প্রজ্ঞা তুলে ধরা। এ ছাড়া এসবের আর কোনো উদ্দেশ্য নেই।

এ ছিল কোরআনুল কারিমে পৃথিবী ও জ্ঞানবিজ্ঞান নিয়ে আলোচনার কথা। শাহ ওয়ালিউল্লাহ দেহলভি (রহ.) সেসব ব্যক্তির ব্যাপারেও অভিযোগ করেছেন, যারা কোরআন অধ্যয়ন করতে গিয়ে এতে উল্লিখিত দ্বিনি জ্ঞানেরও বিভিন্ন শাস্ত্রে এত বেশি নিমগ্ন হয়ে যান যে এতে কোরআনের মূল উদ্দেশ্যটিই শেষ পর্যন্ত তাদের হাতছাড়া হয়ে যায়।

কোরআনুল কারিমে বর্ণিত ঘটনাবলি সম্পর্কে তিনি লিখেছেন, এতে বর্ণিত ঘটনাগুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়নি; শুধু গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় অংশটুকুই উল্লেখ করা হয়েছে। এর পেছনে হিকমত হলো—একটি ঘটনাকে যদি বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয়, তাহলে মানুষ ঘটনার মধ্যে আটকে যাবে; কিন্তু এর যে মূল উদ্দেশ্য ঘটনা থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা—এ ব্যাপারে তাদের মাঝে দেখা দেবে উদাসীনতা ও অমনোযোগিতা। এক বুজুর্গ বলেছিলেন, ‘যখন থেকে মানুষ তাজবিদ ও কায়দাকানুন বিষয়ে বাড়াবাড়ি রকমের মগ্ন হয়ে গেল, তখন কোরআন তিলাওয়াতের নম্রতা ও কোমলতা অবশিষ্ট রইল না; এবং মুফাসসিররা যখন তাফসির করতে গিয়ে দূর-দূরান্তের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা শুরু করলেন, তখন তাফসিরশাস্ত্রটিও প্রাণহীন হয়ে পড়ল।’ (আল-ফাওজুল কাবির)

তাই কোরআন অধ্যয়ন করতে গিয়ে আমাদের খুব সচেতন থাকতে হবে, যেন আমাদের দৃষ্টি সব সময় কোরআনের মূল আলোচ্য বিষয় ও উদ্দেশ্যটির প্রতি থাকে। অন্যথায় হয়তো নানা জ্ঞান অর্জিত হবে, কিন্তু কোরআন প্রদর্শিত কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে আমরা পৌঁছাতে পারব না।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
সামর্থ্যের ধরন অনুযায়ী ইবাদতের বিধান
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা