শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০৮, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে

মাওলানা মুহাম্মদ আশরাফ আলী
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে

ইসলাম এমন এক জীবনবিধান যা সব ধর্মের মানুষের শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাসী। অন্য ধর্মাবলম্বীদের ভিন্ন অনুভূতি ও বিশ্বাসকে ইসলাম সম্মান দেয়। ধর্মীয় ক্ষেত্রে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ওপর কোনোরকম হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে ইসলাম। ইসলাম অন্য ধর্মের অনুসারীদের সম্পর্কে সহিষ্ণুতার শিক্ষা দিয়েছে। রসুল (সা.) দুনিয়ায় এসেছিলেন মানবজাতির মুক্তির দূত হিসেবে। তিনি বিশেষ কোনো সম্প্রদায় কিংবা জাতি-গোষ্ঠীর নবী ছিলেন না।

বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ ও সহিষ্ণুতার সর্বশ্রেষ্ঠ দৃষ্টান্ত হলো মানবতার মুক্তির দিশারি রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লিখিত মদিনার প্রথম সনদ। অনেকের মতে এটি হলো বিশ্বের কোনো দেশের প্রথম লিখিত সংবিধান। সহাবস্থান ও শান্তির এ চুক্তি সম্পাদিত হয়েছিল মুসলমান, ইহুদি ও মূর্তিপূজারিদের মধ্যে। মদিনা সনদে লেখা ছিল প্রত্যেকেই নির্বিঘ্নে নিজ নিজ ধর্ম পালন করতে পারবে। অমুসলিমদের নিরাপত্তার ব্যাপারে রসুল (সা.) দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেন, মুসলিম রাষ্ট্রের কোনো ব্যক্তি অমুসলিম নাগরিককে অন্যায়ভাবে হত্যা করলে সে জান্নাতের ঘ্রাণ পর্যন্ত পাবে না। সোজা কথায় যারা অমুসলিমদের অন্যায়ভাবে হত্যা করবে তাদের পরিণাম ভয়াবহ। তাদের সম্পদের নিরাপত্তা সম্পর্কে রসুল (সা.) বলেছেন, কোনো অমুসলিম নাগরিকের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রহণ করা যাবে না। অমুসলিমদের সঙ্গে রসুল (সা.) উত্তম আচরণ করতেন। মক্কার যেসব অমুসলিম তাঁর সঙ্গে খারাপ আচরণ করেছে এবং তাঁকে কষ্ট দিত এমনকি তাঁকে যারা হত্যার পরিকল্পনা করেছে তাদেরও তিনি ক্ষমা করেছেন। তাদের সঙ্গেও তিনি উত্তম আচরণ করতেন। প্রতিহিংসায় বিশ্বাস করতেন না রসুল (সা.)।

রসুল (সা.) যে পথ দিয়ে যেতেন সে পথে এক বুড়ি প্রতিদিন কাঁটা পুঁতে রাখতেন। তিনি কষ্ট পেলে বুড়ি আনন্দ পেতেন। একদিন রসুল (সা.) দেখলেন পথে কাঁটা নেই। তিনি খোঁজ নিয়ে সেই বুড়ির বাড়ি গেলেন এবং দেখলেন বুড়ি অসুস্থ। তিনি বুড়ির সেবাযত্ন করলেন আপনজনের মতো। বুড়ি রসুল (সা.)-এর মহানুভবতায় মুগ্ধ হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। অমুসলিমদের প্রতি চার খলিফার আমলেও সহনশীল আচরণ করা হয়েছে। গরিব অমুসলিমদের তাঁরা সাহায্যও করেছেন। এক ইহুদিকে ভিক্ষা করতে দেখে খলিফা হজরত ওমর (রা.) জিজ্ঞাসা করলেন : তুমি ভিক্ষা করছ কেন? বৃদ্ধ ইহুদি জবাব দিলেন সরকারি কর পরিশোধের জন্য। তিনি জানালেন তার জীবিকারও কোনো ব্যবস্থা নেই, তাই ভিক্ষা করতে বাধ্য হচ্ছেন। হজরত ওমর (রা.) তাকে সঙ্গে করে নিয়ে আসেন এবং সরকারি কোষাগার থেকে সাহায্য করেন। আর বলেন, এটা তো ইনসাফের কথা হলো না- যৌবনে আমরা যাকে দিয়ে কাজ করাব, যার শ্রমের দ্বারা উপকৃত হব বার্ধক্যে তাকে ছেড়ে দেব আর সে ভিক্ষা করতে বাধ্য হবে।

অমুসলিমদের উপাসনালয়ের প্রতিও রসুল অনুকরণীয় সহনশীলতার দৃষ্টান্ত রেখেছেন। যুদ্ধের সময় রসুল (সা.) অন্য ধর্মের উপাসনালয়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত লোকদের হত্যা করতে নিষেধ করেছেন। হজরত ওমর ইবনে আজিজ (রা.) তাঁর আমলে গভর্নরদের পত্র লিখেছিলেন যাতে গির্জাগুলো অক্ষত থাকে। বায়তুল মুকাদ্দাস বিজয়ের পর হজরত ওমর (রা.) সেখানে যান। সেখানে মসজিদ না থাকায় এক পাদরির অনুরোধে একটি গির্জায় তিনি নামাজ আদায় করেন। পরে ওই গির্জার স্বীকৃতিস্বরূপ একটি সতর্ককারী পত্র পাঠান। যাতে পরবর্তীকালে খলিফা ওমর (রা.)-এর নামাজকে কেন্দ্র করে গির্জাকে কেউ মসজিদে রূপান্তরিত না করে।

হজরত মুয়াবিয়া (রা.) দামেস্কে জামে মসজিদ নির্মাণ করেন। এ মসজিদের পাশেই ছিল খ্রিস্টানদের গির্জা। মুয়াবিয়া (রা.) খ্রিস্টানদের প্রস্তাব দেন ওই গির্জার জায়গাটুকু মসজিদের জন্য দিয়ে দেওয়া হোক। এজন্য তারা যে মূল্য চাইবে তা দিয়ে দেওয়া হবে। এতে মসজিদের আঙিনা প্রশস্ত হবে। খ্রিস্টানরা রাজি হয়নি। মারওয়ান ক্ষমতায় আসার পরও একই ধরনের প্রস্তাব দেন। খ্রিস্টানরা তা নাকচ করে। এরপর আবদুল মালিক ইবনে মারওয়ান ক্ষমতায় এসে গির্জার জায়গাটি মসজিদের জন্য কিনে নেওয়ার চেষ্টা করেন। ইবনে মারওয়ান নিজেই কোদাল হাতে গির্জা ভেঙে মসজিদ সম্প্রসারণ করেন। হজরত ওমর ইবনে আবদুল আজিজ (রা.) খলিফা হওয়ার পর উমাইয়া শাসকদের আমলে সংঘটিত অন্যায়ের প্রতিকার করার উদ্যোগ নেন। ওই এলাকার খ্রিস্টানরা তাদের গির্জার বেদখল হওয়ার বিষয়টি খলিফাকে অভিহিত করেন। তখন হজরত ওমর ইবনে আবদুল আজিজ (রা.) সিরিয়ার গভর্নরকে পত্র লেখেন, মসজিদ ভেঙে গির্জার জায়গাটি যেন খ্রিস্টানদের হস্তান্তর করা হয়। খলিফার উদারতায় মুগ্ধ হয়ে খ্রিস্টানরা তাদের গির্জা ফেরত পাওয়ার দাবি প্রত্যাহার করে। মুসলমানের উচিত অন্যের ধর্মবিশ্বাসের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা। অন্য ধর্ম নিয়ে বিরূপ মন্তব্য কোনো মুসলমানের জন্য শোভনীয় নয়। অন্য ধর্মের মানুষের অনুভূতিতে আঘাত হানে এমন কোনো আচরণে জড়িত না হওয়াই রসুল (সা.)-এর সুন্নত। আল্লাহ আমাদের কোরআন-হাদিস অনুযায়ী পথ চলার তৌফিক দান করুন।

লেখক : ইসলামিক গবেষক

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
সর্বশেষ খবর
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো  হোয়াটসঅ্যাপ
ব্যাকআপের জন্য পাসকি সুবিধা আনলো হোয়াটসঅ্যাপ

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত
‘টুরিস্ট ফ্যামিলি’, ছোট বাজেটে বড় বাজিমাত

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
সুনামগঞ্জে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...
প্রেমিকাকে ইমপ্রেস করতে বাড়ির সামনে বোমা ফাটাল প্রেমিক, অতঃপর...

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত
রাতভর বৃষ্টিতে ডুবল চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহর, তলিয়ে গেছে ধানক্ষেত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে
ড্রোন আতঙ্কে দুই ঘণ্টা বিমান চলাচল বন্ধ বার্লিন বিমানবন্দরে

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমবায়ের শক্তির বিকল্প নেই: নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে
আট মাস পর নিউজিল্যান্ডের ওয়ানডে একাদশে কনওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ
বেনাপোলে আমদানি নিষিদ্ধ ৮ লাখ টাকার হোমিওপ্যাথিক ওষুধ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাংনীতে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী
যুক্তরাষ্ট্র-ভেনেজুয়েলা উত্তেজনা : সতর্ক অবস্থানে প্রতিবেশী দ্বীপরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প
নাইজেরিয়ায় খ্রিস্টানদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে, বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি
সর্বোচ্চ ধৈর্যের পক্ষে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর
বিভাজন ভুলে সবাইকে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করার আহ্বান খোন্দকার বাবলুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ
সুদানের এল-ফাশেরে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন
৪ কোটি ব্যবহারকারী ছাড়াল ব্লুস্কাই, আসছে ‘ডিসলাইক’ বাটন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ
সুদানের এল-ফাশের থেকে ৬০ হাজারের বেশি মানুষ পালিয়েছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া মিউজিয়াম থেকে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা
একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় দিশেহারা উপকূলের জেলেরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ
হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক প্রবেশে নতুন বিধিনিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর
রোহিতকে পেছনে ফেলে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা
বিরতি দিয়ে নাটকে ফিরছেন সারিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে
বন্ধ হচ্ছে অবৈধ ফোন, আপনার ফোন বৈধ কি না জানবেন কীভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?
আবার কেন বিশ্বজুড়ে পারমাণবিক পরীক্ষার তোড়জোড়?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার
অব্যবস্থাপনায় জলুস হারাচ্ছে কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা