শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৪, শনিবার, ০১ নভেম্বর, ২০২৫

পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের অগ্রগতি ও সম্ভাবনা

ইসলামকে ইউরোপ ও আমেরিকার দ্বিতীয় বা তৃতীয় বৃহত্তম ধর্ম বলে মনে করা হয়। এমনকি ইসলাম ও মুসলিম জনগোষ্ঠী পশ্চিমা বিশ্বের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছে। এ বিষয়ে আমেরিকান ইউনিভার্সিটির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. ইসমাইল আল-ফারুকি বলেন, আমেরিকানদের ইসলাম গ্রহণের মধ্য দিয়ে ইসলামের সবচেয়ে বড় বিজয় হবে।

তবে তা কি আদৌ সম্ভব? বস্তুবাদী ধ্যান-ধারণায় ডুবে থাকা আমেরিকার জন্য কি তা সম্ভব? হ্যাঁ, তা সম্ভব।

কারণ আমরা পশ্চিমা বিশ্বের অসংখ্য মানুষকে প্রতিদিন ইসলাম গ্রহণ করতে দেখছি। তাই হয়তো একসময় আমেরিকা মুসলিম রাষ্ট্রে পরিণত হবে। পুঁজিবাদী অর্থ ও সমাজ ব্যবস্থার ব্যর্থতা হয়তো তাদের সেই পথে নিয়ে যাবে। নিরাপদ জীবনের বিকল্প হিসেবে তারা হয়তো এই পথ গ্রহণ করবে।

জার্মান কূটনীতিক ড. মুরাদ উইলফ্রেড হফম্যান ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর বিখ্যাত বই ‘ইসলাম : দ্য অল্টারনেটিভ’ লেখেন। তিনি তাতে ইসলামের পুনর্জাগরণে আশা ব্যক্ত করে লিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি একবিংশ শতাব্দীর ইসলামী জাগরণ ইউরোপ থেকে শুরু হবে।’
১৯৮২ সালে বিশ্বখ্যাত ফরাসি দার্শনিক ও কমিউনিস্ট লেখক রজার গ্যারাউডির ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর মতো একজন চিন্তাশীল লেখকের মুসলিম হওয়ার ঘটনাটি পুরো ইউরোপের জন্য বড় ধরনের আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।

তবে পরিস্থিতি যেমনই হোক, ইউরোপীয় দেশগুলোতে ইসলাম গ্রহণের ক্রমবর্ধমান হার সবার মধ্যে আশা জাগায়। ইউরোপীয় নওমুসলিমদের ঈমানি চেতনা ও নবস্পৃহা নতুন করে স্বপ্ন দেখায়। জীবনযাপনের অত্যন্ত সাধারণ বিষয়েও তারা মহানবী (সা.)-এর সুন্নতকে খুঁজে খুঁজে অনুকরণের চেষ্টা করে। অনেক সময় ইসলামের নির্দেশনা অনুসরণের ক্ষেত্রে অন্যদের চেয়ে তারাই অনেক বেশি এগিয়ে। মহান আল্লাহ বলেছেন, ‘যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে।

আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বিনে প্রবেশ করতে দেখবেন। তখন আপনি আপনার রবের প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করুন এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন, তিনি তাওবা কবুল করেন।’
(সুরা : নাসর, আয়াত : ১-৩)

তাই ইউরোপে ইসলামী সূর্যের উদয়ন অস্বাভাবিক নয়। নতুন প্রজন্মসহ সবার ইসলামী জীবনাচার ও অবিচলতার জন্য মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করা আমাদের কর্তব্য। আর এই দৃষ্টিভঙ্গির পক্ষে বহু প্রমাণ ও ইঙ্গিত রয়েছে, যার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য—

প্রথমত : পশ্চিমা পাঠ্যক্রমে ইসলাম উপস্থাপনের ক্ষেত্রে অতীতের খ্রিস্টীয় ও মিশনারি দৃষ্টিভঙ্গির প্রভাব দ্রুত কমে যাচ্ছে। এখন সেখানে তুলনামূলকভাবে ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি দেখা যাচ্ছে। প্রাচ্যবিদদের এক পক্ষীয় পরিকল্পনা ও গবেষণার দুর্বলতা প্রকাশ পাওয়ার পর এই পরিবর্তন আরো জোরদার হয়েছে। এই ইতিবাচক ধারা জোরদার হচ্ছে পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে শিক্ষা-সংস্কৃিতির বিনিময় এবং ইসলামী গ্রন্থ ও প্রামাণিক উৎস, বিশেষ করে পবিত্র কোরআন ও হাদিসের নির্ভুল অনুবাদ ও সহজলভ্যতার মাধ্যমে।

দ্বিতীয়ত : পশ্চিমের শিক্ষা মন্ত্রণালয়গুলো সরাসরি পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন করে না; বরং বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রকাশনা সংস্থা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে এসব বই প্রকাশ করে। এসব সংস্থার অনেকেই নিরপেক্ষ বিশেষজ্ঞদের দ্বারা বই লেখায় আগ্রহী, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা মুসলিম পণ্ডিতদের পরামর্শ নিচ্ছেন কিংবা সরাসরি তাঁদের দিয়েই বই রচনা করাচ্ছেন। এর পাশাপাশি, পূর্বদেশগুলোতে এমন কিছু গবেষণা কেন্দ্র ও শিক্ষাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যেগুলো আধুনিক ভাষা, নকশা ও প্রকাশনাশৈলীতে আন্তর্জাতিক মানের পাঠ্যক্রম ও শিক্ষাসামগ্রী তৈরি করছে।

তৃতীয়ত : মদিনা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্বের অন্যান্য ইসলামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত পশ্চিমা মুসলিম শিক্ষার্থীর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। একইভাবে এই দেশগুলোর পুরনো ও নতুন মুসলিম অভিবাসীদের সন্তানদের মধ্যেও ধর্মপ্রাণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এই দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীরা একদিকে যেমন বিদেশি ভাষায় দক্ষ, তেমনি ইসলামী জ্ঞানেও সুদক্ষ হয়ে উঠছে। ফলে তাদের মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামের বিকৃত ও ভুল ধারণাগুলো ক্রমে মুছে যাবে, ইনশাআল্লাহ।

চতুর্থত : পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইসলামের প্রতি আগ্রহ ক্রমাগত বাড়ছে। এর ফলস্বরূপ ইতিহাস ও সমাজবিজ্ঞানের মতো বিষয়ে যোগ্য ও নিরপেক্ষ অধ্যাপকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত এক দশকে এই পরিবর্তনের ইতিবাচক প্রভাব স্পষ্ট—শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে ইসলামকে আরো বাস্তবভিত্তিক ও ন্যায়সংগতভাবে উপস্থাপনের প্রবণতাও বেড়েছে।

পঞ্চমত : পশ্চিমের শিক্ষাব্যবস্থায় এমন একটি সুযোগ রয়েছে, যেখানে স্কুলগুলো ধর্মীয় মূল্যবোধসমৃদ্ধ বিষয় পড়ানোর অনুমতি পায়, যতক্ষণ না তা ধর্মান্তরকরণ বা নির্দিষ্ট ধর্ম প্রচারের উদ্দেশে করা হয়। এই উন্মুক্ত নীতির ফলে ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারণাগুলো সংশোধনের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ধর্মের মূলনীতি সম্পর্কে জানতে পারছে।

ষষ্ঠত : পশ্চিমা জনগণের মধ্যে ইসলাম সম্পর্কে জানার আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর পেছনে রয়েছে নানা সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানসিক কারণ। এই আগ্রহের ফলেই অনারবি ভাষাভাষীদের জন্য আরবি ভাষা শেখার কেন্দ্রগুলোতে ব্যাপক সাড়া দেখা যাচ্ছে। নতুন মুসলমান ও ইসলাম সম্পর্কে আগ্রহী অমুসলিম—উভয় শ্রেণির মানুষের মধ্যেই এই প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে, বিশেষত মিসর, লেভান্ট ও সুদানের মতো দেশগুলোতে অ-আরবি ভাষাভাষীদের আরবি শিক্ষা প্রদানের এক প্রাণবন্ত আন্দোলন গড়ে উঠেছে। আরো উল্লেখযোগ্য হলো এই শিক্ষার্থীদের অনেকেই নিজ নিজ দেশে কলেজের ডিন, বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক, গবেষক ও চিন্তাবিদ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছেন।

সপ্তমত : বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু শক্তিধর রাষ্ট্র যে অহংকার, আধিপত্যবোধ ও ক্ষমতার উন্মত্ততায় আক্রান্ত—তা তাদের প্রভাবের স্থায়িত্বকে সংক্ষিপ্ত করে ফেলবে, বিশেষত সেই দেশগুলো, যেগুলো তথাকথিত ‘কাউবয় মানসিকতা’ দ্বারা পরিচালিত। এ ছাড়া এই দেশগুলো প্রকৃত অর্থে একটি ঐক্যবদ্ধ জাতি নয়, বরং বিভিন্ন জাতি, সংস্কৃতি ও মতাদর্শের একটি বিচ্ছিন্ন সংমিশ্রণ। ফলে তাদের আধিপত্য টেকসই নয়।

অষ্টমত : আজকের ইসলামী বিশ্ব এক শতাব্দী আগের তুলনায় অনেক বেশি পরিণত ও সচেতন। বর্তমান শতাব্দী হচ্ছে ইসলামের শতাব্দী। গত শতকের শেষ তিন দশকে এমন এক শক্তিশালী ইসলামী পুনরুজ্জীবন আন্দোলন দেখা গেছে, যা শুধু ধর্মীয় নয়, বরং বৈজ্ঞানিক, বৌদ্ধিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও গভীর প্রভাব ফেলেছে। তুরস্ক, সুদান, আফগানিস্তান, আলজেরিয়া, প্যালেস্টাইন এবং সাম্প্রতিককালে সোমালিয়ায় ‘রাজনৈতিক ইসলাম’ নামের পরিচিত যে অভিজ্ঞতাগুলো আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, সেগুলো নিঃসন্দেহে এই নবজাগরণের প্রতিফলন। যদিও এসব প্রচেষ্টা এখনো পুরোপুরি সফল হয়নি বা নানা সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে, তবু তারা চেতনা, আত্মসচেতনতা ও আন্দোলনের এমন এক গতি সৃষ্টি করেছে, যা ১০০ বছর আগের মুসলিম উম্মাহর স্থবির অবস্থার সঙ্গে তুলনাই চলে না।

নবমত : এখানে সবাই ইসলামের প্রতি শত্রুতায় সমান নয়। তাদের মধ্যে অনেকেই ন্যায়বোধসম্পন্ন, যারা ইসলাম ও তার মহৎ মূল্যবোধকে সম্মান ও স্বীকৃতি দেয়—তারা ইসলাম গ্রহণ করুক বা না করুক। এই ন্যায়নিষ্ঠদের দেখা মেলে বিভিন্ন পেশাগত ক্ষেত্রে। তাদের মধ্যে রয়েছেন ব্রিটিশ সাংবাদিক রবার্ট ফিস্ক, ধর্মীয় অধ্যয়নের খ্যাতিমান মার্কিন পণ্ডিত জন এল এসপোসিটো, কার্ল আর্নেস্ট ও মাইকেল সেলস, খ্রিস্টান ধর্মতাত্ত্বিক কারেন আর্মস্ট্রং। তা ছাড়া পশ্চিমে বসবাসরত মুসলিম অভিবাসী এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্ম এখন এক শক্তিশালী ও ইতিবাচক উপস্থিতি গড়ে তুলেছে। তারা শুধু সংখ্যায়ই নয়, বরং শিক্ষা, অর্থনীতি, রাজনীতি ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও প্রভাবশালী ভূমিকা রাখছে। তবে সত্য এ-ও যে পশ্চিমা বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষই এখনো ইসলাম সম্পর্কে যথাযথভাবে অবগত নয়, বরং তাদের জ্ঞান অনেকাংশেই বিকৃত বা পক্ষপাতদুষ্ট তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। তাই প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান, সত্য তথ্য ও আন্তরিক যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের কাছে ইসলামের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরা। মহান আল্লাহ তাআলার বাণী আমাদের এই পথেই উদ্বুদ্ধ করে : ‘যারা মিথ্যা রটনা করেছে, তারা তোমাদেরই একদল। তোমরা একে তোমাদের জন্য মন্দ মনে কোরো না, বরং এটা তোমাদের জন্য কল্যাণকর।’

(সুরা : নুর, আয়াত : ১১)

এই আয়াত আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে প্রতিকূলতার মধ্যেও কল্যাণের বীজ লুকিয়ে থাকে। তাই ইসলাম ও সত্যের পথে অটল থেকে আমাদের উচিত জ্ঞানকে হাতিয়ার বানিয়ে, পরিকল্পনাকে স্পষ্ট করে এবং আশাকে হৃদয়ে ধারণ করে কর্মে অবতীর্ণ হওয়া।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
ফেরেশতারা যাদের অভিশাপ দেন
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থেকে বাঁচার আমল
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৯ অক্টোবর ২০২৫
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২
কক্সবাজারে মিনিবাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, নিহত ২

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’
গোল্ডেন বুট হাতে পেয়ে এমবাপে বললেন, ‘অনেকবার জিততে চাই’

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!
আবারও টেস্ট অধিনায়কত্বে ফিরছেন শান্ত!

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ফি বৃদ্ধি স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন
৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরু
আজ থেকে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে
সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসে হ্যালোইন উৎসবে মাতলেন ট্রাম্প
হোয়াইট হাউসে হ্যালোইন উৎসবে মাতলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় স্বপ্নপূরণের আশা
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় স্বপ্নপূরণের আশা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আজ থেকে সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা
আজ থেকে সেন্ট মার্টিনে যেতে পারবেন পর্যটকরা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে মধ্যরাতে সিপিবি সাধারণ সম্পাদক সুমন আটক
সিলেটে মধ্যরাতে সিপিবি সাধারণ সম্পাদক সুমন আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশের সমর্থকদের ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগান পছন্দ হয়নি স্যামির
বাংলাদেশের সমর্থকদের ‘ভুয়া, ভুয়া’ স্লোগান পছন্দ হয়নি স্যামির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রাও
রাজধানীতে বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রাও

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোর বৈঠক আয়োজন করবে তুরস্ক
গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে মুসলিম দেশগুলোর বৈঠক আয়োজন করবে তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইউক্রেনে যুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্র-চীন একসঙ্গে কাজ করবে: ট্রাম্প
ইউক্রেনে যুদ্ধ থামাতে যুক্তরাষ্ট্র-চীন একসঙ্গে কাজ করবে: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সকাল থেকে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ সকাল থেকে দীর্ঘ সময় বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্তুগালে ফিলিস্তিনের দূতাবাস উদ্বোধন
পর্তুগালে ফিলিস্তিনের দূতাবাস উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জাহিদ, সম্পাদক বাকের
জাতীয় ছাত্রশক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জাহিদ, সম্পাদক বাকের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল
জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উন্নয়নের সূচনা করেছিলেন : বাবুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন
বিশেষ শর্তে ভারতকে আবারও দুর্লভ খনিজ দিচ্ছে চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি
কমছে সবজির দাম ফিরছে স্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা