শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আমার হৃদয়ে তিনি নিত্য জাগ্রত

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার হৃদয়ে তিনি নিত্য জাগ্রত

আগস্ট মাসটি বাঙালি জাতির তথা বাংলাদেশের জন্য শোকের মাস। কিন্তু আমার জন্য এটি হৃদয়ে রক্তক্ষরণের মাস; অনুভূতি, উপলব্ধি ও মননশীলতার পরতে পরতে অসহ্য ও তীক্ষè যন্ত্রণা বহন করার মাস। ৪৬ বছর হয়ে গেল, মুজিব ভাই আমাদের মাঝে নেই, কিন্তু আমার অনুভূতিতে, বিশ্বাসে এটা আজও পুরোপুরি সত্যরূপে প্রতিভাত হয় না। আমার মননশীলতা, অনুভূতি, হৃদয়ের অনুরণন, কোনো জায়গায় বঙ্গবন্ধু নেই বা তিনি না ফেরার দেশে চলে গেছেন- এটা মানতে পারে না। আমার স্বপ্নের মধ্যে তো বটেই, জাগরণেও তাঁর উপস্থিতি স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করি। এ অনুভূতি কাউকে বোঝানো যাবে না, বোঝানো যায় না। আমার হৃদয়ের নিভৃত কন্দরে তিনি অমলিন। তাঁর সঙ্গে সব স্মৃতি আমার হৃদয়ে নিত্য জাগ্রত। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে সরকার ঘোষিত মুজিববর্ষ চলছে। শোকাবহ আগস্টে আমার প্রাণের মুজিব ভাইয়ের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। ১৫ আগস্টের সেই নৃশংস ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ডে নিহত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সব সদস্যের আত্মার মাগফেরাত কামনা করি।

স্বরবর্ণ-ব্যঞ্জনবর্ণের অধিকার অর্জনের সফলতা ছাড়াও ৭০-এর গণ-ম্যান্ডেট ও তার ওপর ভিত্তি করে মুক্তিযুদ্ধের ত্যাগ ও চেতনায় সূর্য¯œাত আমাদের এ স্বাধীনতায় বিশাল জনগোষ্ঠীর অংশীদারিত্ব একটি অবিস্মরণীয় ও অভূতপূর্ব অর্জন। এ অর্জনে বাংলার তরুণ তাজা তপ্তপ্রাণ নেতৃত্বের সিংহাসনে বসিয়েছিল এ দেশের রাজনীতির অতি সাধারণ স্তর থেকে উঠে আসা বাংলার মুকুটহীন সম্রাট, মানুষের হৃদয়ের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত শেখ মুজিবকে। তিনি বাংলার মানুষকে বিশ্বাস করতেন অকপটে এবং তাঁর হৃদয়ের দুয়ার শুধু অবারিতই নয়, তিনি গণভবনে যাননি সাধারণ মানুষের জন্য গণভবনের লৌহকপাট সর্বদা উন্মুক্ত ও অবারিত রাখা সম্ভব নয় বলে।

ব্যক্তিগতভাবে আমি এবং অনেকেই সম্পূর্ণ নিরাপত্তা-বিবর্জিত ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের তাঁর নিজস্ব বাড়ি থেকে তাঁকে স্থানান্তরের জন্য অনেক অনুরোধ-উপরোধ কাকুতি-মিনতি করে ব্যর্থ হওয়ার পরও অন্তত রাতযাপনের জন্য হলেও গণভবনে অবস্থানের জন্য কী পীড়াপীড়ি ও অনুরোধই না করেছি। এ প্রশ্নে শুধু উপেক্ষাই নয়, অনেক ব্যঙ্গ-বিদ্রƒপও তিনি করেছেন, টীকা-টিপ্পনিও কেটেছেন। সবকিছু সহ্য করেও আমরা অনুরোধ ও চাপ সৃষ্টির প্রাণান্ত প্রচেষ্টা থেকে সরে আসিনি। আমাদের অনুরোধ-উপরোধ যখন কার্যকর হলো না, তখনো নাছোড়বান্দার মতো আমরা তাঁর রাতযাপনের স্থানটির নিরাপত্তা অনেকগুণে বৃদ্ধির ওপর জোর দিয়েছি। আজকের প্রজন্ম বিস্ময়াভিভূত ও আশ্চর্যান্বিত হবেন, তিনি অত্যন্ত তাচ্ছিল্যের সঙ্গে নিরাপত্তার সেই প্রস্তাবগুলো উপেক্ষা করে তাঁর স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে প্রায়ই বলতেন-

 

‘দরদ দেখাও মিয়ারা? আমি জানি তোমাদের উদ্বিগ্নতার কারণ। কিন্তু তোমরা যেটা জানো, সেটা আমার উদাসীনতা নয়, বাংলার মানুষের প্রতি আমার অকুণ্ঠ বিশ্বাস। আমার প্রতি বাংলার মানুষের ভালোবাসা পাকিস্তানি সামরিক জান্তার সকলেই মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতেন বলেই আমাকে বাংলাদেশের কোনো কারাগার তো দূরে থাক, ক্যান্টনমেন্টেও রাখতে সাহস পায়নি। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা শুরু হওয়ার পর তারা আমাকে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সরিয়ে নিয়ে সেনানিবাসে অবরুদ্ধ করে কিন্তু তাতেও কি তাদের শেষরক্ষা হয়েছিল?’ এ প্রশ্নে আমরা নিরুত্তর থাকলেও পরিপূর্ণ আশ্বস্ত হতে পারতাম না, মনকেও প্রবোধ দিতে পারতাম না। প্রতিনিয়তই আমাদের আন্তরিক অনুরোধকে বিদ্রুপ করে তিনি বলতেন- আমি না বলেছি, I love my people. আমাকে ধমক দিয়ে বলতেন, ডেভিড ফ্রস্টের কাছে আমি যখন বললাম, আমার চরিত্রের সবচেয়ে দুর্বল দিক হলো,  I love my people too much. তুমি কি মনে কর এটি চটকদার রাজনৈতিক একটি কথার কথা ছিল? হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর হাত ধরে কর্মী থেকে নেতা এবং জনগণের আস্থার প্রতীকে পরিণত হয়েছি। এ কারণে আমি যা বলি, সেটা বিশ্বাস করি। আর যেটা বিশ্বাস করি না, সেটা কখনো বলি না।

মুজিব ভাইয়ের নেতৃত্বের যে আসন, সেটি মানুষের হৃদয়ে তিল তিল করে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল। সে আসনটি ছিল মুঘলদের হীরকখচিত ময়ূর সিংহাসনের চেয়েও মূল্যবান, অতুলনীয়। তাইতো প্রশ্ন এসে যায়, ১৫ আগস্টের পর সারা বাংলাদেশ আগ্নেয়গিরির গলিত লাভার মতো বিস্ফোরিত তো হলোই না, বরং নীরব, নিথর, নিস্পৃহ, নিস্তব্ধ হয়ে পড়ে রইল কেন? এ নিস্পৃহতার কী কারণ- তার পূর্ণ বিশ্লেষণের ভার আমি ইতিহাসের কাছেই অর্পণ করতে চাই। তবুও আমার নিজের ধারণা, ঘটনার আকস্মিকতা এবং নৃশংস নির্মমতায় সমগ্র জাতি হতচকিত হয়ে গিয়েছিল, কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয়ত : বাকশাল গঠন প্রক্রিয়ার প্রকোপে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শক্তি বিধ্বস্ত হয়ে গিয়েছিল। অনেক দল, বিশেষ করে ভ্রান্ত বামের সংমিশ্রণে আওয়ামী লীগ তার নিজস্ব সাংগঠনিক শক্তি হারিয়ে ফেলে। ভাগের মা গঙ্গা পায় না- এমনই এক রাজনৈতিক পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছিল সে সময়। অন্যদিকে, যাদের ওপর সংগঠনগুলোর দায়িত্ব অর্পিত ছিল তারা দায়িত্ব পালনে শুধু ব্যর্থই হননি, অনেকটা অস্বীকৃতি জানানোর মতোই ছিল তাদের নিস্পৃহতা। বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, রক্ষীবাহিনী রাজনৈতিক নির্দেশের অভাবে সেনাবাহিনী থেকে পরিত্যক্ত ২৬ জন ধিকৃত ঘাতককে প্রতিরোধ করার জন্য এগিয়ে আসেনি।

বঙ্গবন্ধুকে অকালে হারানোর ক্ষতবিক্ষত আমার হৃদয়কে দীপ্তিহীন আগুনের শিখায় দগ্ধিভূত করে যখন একান্তে ভাবী, বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বরের গৃহটি আক্রান্ত হওয়ার পর ২ ঘণ্টার কাছাকাছি সময় তিনি হাতে পেয়েছিলেন। এই সময়ের মধ্যে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর প্রধানদের সঙ্গে এবং রক্ষীবাহিনীর যিনি রাজনৈতিক দায়িত্বে ছিলেন- তাদের সবার সঙ্গে টেলিফোনে বারবার পরিস্থিতি জানিয়ে সাহায্যের জন্য, অর্থাৎ ওদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার নির্দেশ তিনি দিয়েছিলেন। কিন্তু বারবার টেলিফোন করার পরও কারও কাছ থেকে তিনি কোনো সহযোগিতা পাননি শুধু কর্নেল জামিল ব্যতিরেকে। আমি প্রত্যয় দৃঢ়চিত্তে মনে করি, সশস্ত্রবাহিনী ও রক্ষীবাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলে তো বটেই, ন্যূনতমভাবে তাদের দেহরক্ষীদের নিয়ে বের হলেও দুষ্কৃতকারীরা পালিয়ে প্রাণরক্ষা করার পথ খুঁজে পেত না। কিন্তু দুর্ভাগ্য বঙ্গবন্ধুর, মর্মান্তিক শাহাদাতের আগে তিনি বুকভরা বেদনা নিয়ে উপলব্ধি করে গেলেন, তিনি কতটা একা, নিঃস্ব ও রিক্ত!

বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে, কিন্তু দায়িত্বে থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধুর ডাকে যারা সাড়া দেননি, নিষ্ক্রিয়, নিস্পৃহ ও নিস্তব্ধ থেকেছেন তাদের শনাক্ত করে আওয়ামী লীগের মতো সংগঠন থেকে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ তো দূরে থাক, তাদের চিহ্নিত করে প্রতিবাদ ও জবাবদিহিতা পর্যন্ত চাওয়া হয়নি। বারবার সাহায্য চেয়েও নিষ্ফল হয়ে একাকিত্ব ও অসহায়ত্বের বেদনা নিয়ে বঙ্গবন্ধু মৃত্যুবরণ করেছিলেন। আজও সেই গ্লানি থেকে আমরা মুক্ত হতে পারিনি। যারা নিষ্কলুষ চিত্তে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসেন, তারা আজও কান পাতলে হয়তো ইথারে তাঁর বিদেহী আত্মার এ বেদনার ধ্বনি শুনতে পান।

১৫ আগস্টের পর স্বাধীনতা আন্দোলনের মতো কেন দৃঢ় পদক্ষেপ নেইনি? কেনইবা একটা শক্ত ও ফলপ্রসূ প্রতিবাদ গড়ে তুলিনি। আমি আজ জীবনসায়াহ্নে দাঁড়িয়ে মৃত্যুর দুয়ার থেকে সম্প্রতি ফিরে এসেছি। তাই বিবেকের তাড়নায় জীবনসায়াহ্নে এসে এ প্রশ্নগুলোর যথোপযুক্ত উত্তর দেওয়া আমার নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করি। মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং মুজিব ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কের নিবিড়তা, গভীর সম্পৃক্ততা এবং তাঁর হৃদয়ের উত্তাপে প্রজ্ব¡লিত সত্তার ঐতিহাসিক দায়িত্ব রয়েছে বহুল আলোচিত প্রশ্নগুলোর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তার যথাযথ বাস্তবসম্মত ও সত্যের ধারায় উত্তর প্রদান করা। আমি পূর্বাপর অনেকবার বলেছি, আজও বলতে চাই, তখন রাজনৈতিক কোনো সংগঠনের দায়িত্ব আমার ছিল না। হৃদয়ের নিভৃত কন্দরে নিবু নিবু আলোর বাতিটুকু ছাড়া আমি ছিলাম রাজনৈতিক দায়িত্ব বিবর্জিত রিক্ত এবং হৃদয়ের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জর্জরিত একটি রাজনৈতিক সত্তা মাত্র। স্বাধীনতাযুদ্ধ সংঘটনকালে এবং যুদ্ধ চলাকালীন আমি স্বাধীনতাকামী বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনায় উজ্জীবিত ছাত্রলীগের মতো বিশাল বিস্তীর্ণ সংগঠনের সভাপতি ছিলাম। বাংলার হাটে ঘাটে মাঠে আমি ছুটে বেড়াতাম। ১৫ আগস্টে আমি অস্ত্র-বিবর্জিত পর্যুদস্ত, অনেকটা পরাভূত একটা বিষণœœ সৈনিক। আমার সুতীব্র আকাক্সক্ষা থাকলেও সাংগঠনিক শক্তি-বিবর্জিত বিপর্যস্ত রণক্লান্ত সৈনিকের পক্ষে পরিতাপ করা ছাড়া কিছুই করার থাকে না। যুদ্ধজয় তো সম্ভবই না।

যেটি আমার পক্ষে ১৯৭১ সালে সম্ভব ছিল, ১৯৭৫ সালে সেটি আদৌ সম্ভব ছিল না। কিন্তু ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে একটি প্রশ্ন করা তো আমার পক্ষে স্বাভাবিক, যাদের হাতে সাংগঠনিক দায়িত্ব ছিল, যারা বঙ্গবন্ধুর সন্নিকটে বা সান্নিধ্যে রাজনৈতিক ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ছিলেন, ১৫ আগস্টের পর কেন তারা নীরব, নিশ্চুপ, নিথর হয়ে রয়েছিলেন? সারা বাংলাদেশের কোথাও কোনো প্রতিরোধ তো দূরে থাক, প্রতিবাদটুকুও তারা গড়ে তুলতে পারেননি। তাদের এ নিস্পৃহতার জবাব কেন তারা দেবেন না? প্রায় চার যুগ অতিবাহিত হতে চলেছে কিন্তু তাদের কাউকে ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়নি।

১৫ আগস্টের কিছুদিন আগেও আমি যুবলীগের মহাসচিব ছিলাম। সেখান থেকেও আমাকে সুকৌশলে সরিয়ে দিলে (মণি ভাই এর বিপক্ষে ছিলেন) আমি শুধু নিষ্ক্রিয় ও নিস্তব্ধই হয়ে যাইনি, হয়তো ওই প্রতাপশালী অংশের কেউ আমাকে রক্ষীবাহিনী অথবা আততায়ী দিয়ে হত্যা করিয়ে তারা নিজেরাই শোকসভা, প্রতিবাদ সভা ও মিছিল করতেন। আমার সুহৃদ, শুভাকাক্সক্ষীদের এমন হুঁশিয়ারির পরিপ্রেক্ষিতে আমি আত্মগোপনে চলে যেতে বাধ্য হই। সব ধরনের সংগঠন থেকেই আমাকে বিযুক্ত করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ডের খবর আমি ওইদিন ভোরে আমার পিতার টেলিফোনের মাধ্যমে জানতে পারি। আমি যে বন্ধুর বাসায় থাকতাম, তার টেলিফোন নম্বর কেবল আমার পরিবারের সদস্যদেরই জানা ছিল। খবরটি শুনে পিঞ্জিরাবদ্ধ ব্যাঘ্রের ন্যায় বন্ধুর বাসায় ছটফট করছিলাম। মানসিক অবস্থা এমন ছিল যে, মন চাইছিল চিৎকার করে একাকী রাস্তায় বের হয়ে একাই প্রতিবাদ করতে থাকি। আমার বন্ধু ও তার স্ত্রী আমাকে নিবৃত্ত করার জন্য নানা ধরনের সান্ত্বনা ও প্রবোধ বাণী শোনাচ্ছিলেন। অকস্মাৎ এমন কিছু যেন না করে বসি যেটি আত্মঘাতী ও অনর্থক বিপদসঙ্কুল পরিস্থিতিতে আমাকে ঠেলে দেবে। জীবনে আমি আর কখনো এতটা অসহায়বোধ করিনি।

স্বাধীনতার পূর্বকাল থেকেই ভ্রান্ত বামেরা বঙ্গবন্ধুকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করে আসছিল। বাকশাল গঠনের মধ্য দিয়ে তাদের সেই চেষ্টা সফল হয় এবং যত কষ্টদায়কই হোক এটা নির্মম বাস্তব, বাকশাল গঠন ১৫ আগস্টের পটভূমিকা রচনায় অনেকটাই প্রণোদনা প্রদান করে। নেতা অবশ্য আমাকে ডেকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, আমি আমার মানুষকে বলেছিলাম, সাড়ে তিন বছর কিছুই দিতে পারব না। তারা তা বিনা প্রতিবাদে মেনে নিয়েছে। এখন আমি কী করে তাদের শান্ত রাখব? তাই এখন একটা রেজিমেন্টেশনের মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান একটা উন্নয়ন আনতে চাই। তারপর আবার বহুদলীয় ব্যবস্থায় ফিরে আসব, ইনশাল্লাহ। কিন্তু ১৫ আগস্ট তাঁর সেই ওয়াদা পূরণ করার সুযোগ দেয়নি।

লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের নেতা।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৩২ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা