শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

রোগমুক্তির আশায় কলকাতায় বিক্রি বাড়ছে গো-মূত্রের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রোগমুক্তির আশায় কলকাতায় বিক্রি বাড়ছে গো-মূত্রের

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহু দূর৷ বিজ্ঞানের যুক্তি-বুদ্ধি যাই বলুক, জটিল নাগরিক জীবনে শত সমস্যায় দিশাহীন মানুষ ক্রমেই শরণ নিচ্ছে অন্ধ বিশ্বাসের৷ চিকিত্সার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নেই৷ রোগমুক্তির আশায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানীর কলকাতার বাজারেও বিক্রি বাড়ছে গো-মূত্রের। এতে করে ব্যবসাও জমে উঠেছে। তাই গো-বলয় ছাড়িয়ে এখন কলকাতার শো-রুমে উঁকি মারছে গো-মূত্রের ঝকঝকে বোতল৷ অনলাইনেও বিক্রি বাড়ছে৷ এর ফলে রোগমুক্তিতে গো-মূত্রের উপর কতটা নির্ভর করা যায়, তা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে৷ চিকিত্সকদের একাংশের বক্তব্য, বিজ্ঞানকে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে বেশ কিছু সংস্থা৷ তলে তলে রাজনীতিও দেখছেন অনেকে৷

রাজ্যের আয়ুর্বেদ চিকিত্সক এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ বিক্রেতাদের দাবি, গো-মূত্র পান করে কম করে ১০০টি রোগ ভালো হয়৷ ক্যান্সারের চিকিত্সাতেও নাকি ভালো ফল পাওয়া গেছে। সে জন্যই সারা ভারতের সঙ্গে কলকাতাতেও গো-মূত্রের চাহিদা বাড়ছে৷ তবে অ্যালোপ্যাথি চিকিত্সকরা বলছেন অন্য কথা। তাদের মতে, গো-মূত্রে রোগ উপশমের কোন প্রশ্নই উঠে না৷ এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তিই নেই৷ মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়েই বেআইনি কারবারের ফাঁদ পাতা হয়েছে৷ এতে রোগ নিরাময়ের বদলে হিতে বিপরীত হতে পারে৷

দেশটির ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ফার্মাকোলজির অধ্যাপক-চিকিত্সক স্বপন জানা বলেন, 'গো-মূত্রে রোগ নিরাময়ের নামে লোককে ঠকানো হচ্ছে৷ অতীতে যখন চিকিত্সা বিজ্ঞান এতটা উন্নত হয়নি, তখন আজকের মতো এত আধুনিক ওষুধ ছিল না৷ সেই সময় মানুষ এসব ব্যবহার করত৷ রোগ নিরাময়ের জন্য শুধু গো-মূত্রই নয়, মানুষের মলও কাজে লাগানো হত৷ ঘা সারানোর জন্য তিব্বতীয়রা দলাই লামার মল লাগাতেন৷ গো-মূত্রের ক্ষেত্রেও সেটাই হচ্ছে৷'

তার দাবি, গো-মূত্রে এমন কিছু নেই, যা দিয়ে রোগ নিরাময় হতে পারে। মানুষের প্রস্রাবে যা আছে, গোরুর মূত্রেও তাই রয়েছে৷ যেমন, আ্যামোনিয়া, ইউরিক অ্যাসিড, কমন সল্ট এবং ইউরিয়া৷ রোগ নিরাময়ে এক সময় মানুষ নিজের প্রস্রাব পান করতো। প্রকৃতি বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে সে সব এখন অচল হয়ে গেছে। দেখা যায়, যে রোগ সারে না, সেই সব রোগেই এক রকম ডেসপারেশন থেকে এ সব ব্যবহার হচ্ছে৷ ১৯৪০ সালের ড্রাগ অ্যান্ড কসমেটিক্স অ্যাক্ট-এর (রুল ১৯৪৫) শিডিউল জে-তে কয়েকটি দূরারোগ্য ব্যাধির উল্লেখ রয়েছে৷ তালিকায় রয়েছে ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, মৃগি, হাঁপানি, অ্যাজমা, শ্বেতি, চুলপড়া, যৌবন রাখা, লিঙ্গ বড় করা ইত্যাদি৷ এ সবের কোন ওষুধ নেই৷ এই সব রোগের চিকিত্সার নামেই লোকের অজ্ঞতাকে পুঁজি করে গোরুর মূত্র, বিভিন্ন গাছের ছাল, ফল-মূল ইত্যাদির কারবার ফেঁদে বসে অনেকে৷

ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্র্যাজুয়েট আয়ুর্বেদ এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের অধ্যাপক প্রদ্যোত্বিকাশ কর মহাপাত্রের বক্তব্য, 'আয়ুর্বেদে গো-মূত্রের ঔষধি গুণ প্রমাণিত৷ তা বলে এটি আদৌ সর্বরোগহরা নয়৷ শুধু গো-মূত্র সেবন করলেই প্রচুর উপকার হবে, এমন ভাবার কারণ নেই৷ রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অ্যাবডমিনাল টিউমারসহ বেশ কিছু রোগের ক্ষেত্রে অন্য ওষুধের সঙ্গে গো-মূত্রের মিশ্রন ভালো কাজ করে৷' সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের কলুটোলার একটি আয়ুর্বেদিক চিকিত্সালয়ের চিকিত্সক অজিত কুমার আরও এক ধাপ এগিয়ে দাবি করেছেন, গো-মূত্র সেবনে কিডনি, লিভার, ফুসফুসের রোগ সেরে যায়৷ ক্যান্সার আক্রান্তরাও ভালো ফল পাচ্ছেন৷ তার কথায়, 'মানুষ উপকার না পেলে আর টাকা খরচ করে গো-মূত্র কেন কিনবেন?'

রোগীর পথ্য হিসাবে ভারতে গো-মূত্র খাওয়ার রেওয়াজ অবশ্য বহু দিনের৷ ঋকবেদে গো-মূত্র ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে৷ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, গোরুর মূত্র কম করে ১০০টি রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে৷ তার মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস, উচ্চ-রক্তচাপ, অ্যাজমা, একজিমা, হার্টঅ্যাটাক, পাইলস, প্রস্ট্রেটের সমস্যা, আর্থাইটিস, মাইগ্রেন, থাইরয়েড, আলসার, গ্যাস-অম্বল, এমনকি ক্যান্সারও৷ শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রাচীন ঋষিরা অনেকে গো-মূত্র সেবন করতেন৷ উত্তরপ্রদেশ, বিহার, রাজস্থান, গুজরাটের মতো কিছু রাজ্যে গ্রামাঞ্চলে গো-মূত্র খাওয়ার চল রয়েছে দীর্ঘদিন ধরেই৷ কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তেমনটা অতীতে শোনা যায়নি৷ তবে গত এক বছরে গো-মূত্রের ব্যবসায় বাকি রাজ্যগুলোকে রীতিমতো টেক্কা দিচ্ছে বাংলা৷

কলকাতার টালায় বিটি রোডের ধারে একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের দোকানের মালিক অনুভব দত্ত বলেন, 'বাজারে গো-মূত্রের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে৷ মাসে প্রায় ৩০০টির বেশি ফাইল বিক্রি হয়ে যাচ্ছে৷ কিন্তু চাহিদার তুলনায় জোগান খুব কম৷ ফলে চাইলেই সবাইকে দিতে পারছি না৷' পার্ক স্ট্রিটের একটি খ্যাতনামা আয়ুর্বেদিক বিপণির ম্যানেজার রূপা সরকারও জানিয়েছেন, গো-মূত্রের চাহিদা ক্রমে বাড়ছে৷ সে তুলনায় জোগান কম৷

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অবশ্য এর পিছনে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলটির এবং তাদের শাখা-প্রশাখার কারসাজিও দেখছেন৷ যে রাজনীতি পাল্টা মতাদর্শগত লড়াইয়ের অনুপস্থিতিতে একটু একটু করে জীবন এবং যাপনের সব ক্ষেত্রেই আগ্রাসন চালাচ্ছে বলে পর্যবেক্ষণ বিশ্লেষকদের৷ ভবিষ্যতে বড় বিপর্যয়েরও আশঙ্কা করছেন তারা৷

সূত্র: এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/২৪ জুলাই, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক