শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, রবিবার, ২৪ জুলাই, ২০১৬

রোগমুক্তির আশায় কলকাতায় বিক্রি বাড়ছে গো-মূত্রের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রোগমুক্তির আশায় কলকাতায় বিক্রি বাড়ছে গো-মূত্রের

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহু দূর৷ বিজ্ঞানের যুক্তি-বুদ্ধি যাই বলুক, জটিল নাগরিক জীবনে শত সমস্যায় দিশাহীন মানুষ ক্রমেই শরণ নিচ্ছে অন্ধ বিশ্বাসের৷ চিকিত্সার ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম নেই৷ রোগমুক্তির আশায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানীর কলকাতার বাজারেও বিক্রি বাড়ছে গো-মূত্রের। এতে করে ব্যবসাও জমে উঠেছে। তাই গো-বলয় ছাড়িয়ে এখন কলকাতার শো-রুমে উঁকি মারছে গো-মূত্রের ঝকঝকে বোতল৷ অনলাইনেও বিক্রি বাড়ছে৷ এর ফলে রোগমুক্তিতে গো-মূত্রের উপর কতটা নির্ভর করা যায়, তা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে৷ চিকিত্সকদের একাংশের বক্তব্য, বিজ্ঞানকে বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে বেশ কিছু সংস্থা৷ তলে তলে রাজনীতিও দেখছেন অনেকে৷

রাজ্যের আয়ুর্বেদ চিকিত্সক এবং আয়ুর্বেদিক ওষুধ বিক্রেতাদের দাবি, গো-মূত্র পান করে কম করে ১০০টি রোগ ভালো হয়৷ ক্যান্সারের চিকিত্সাতেও নাকি ভালো ফল পাওয়া গেছে। সে জন্যই সারা ভারতের সঙ্গে কলকাতাতেও গো-মূত্রের চাহিদা বাড়ছে৷ তবে অ্যালোপ্যাথি চিকিত্সকরা বলছেন অন্য কথা। তাদের মতে, গো-মূত্রে রোগ উপশমের কোন প্রশ্নই উঠে না৷ এর কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তিই নেই৷ মানুষের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়েই বেআইনি কারবারের ফাঁদ পাতা হয়েছে৷ এতে রোগ নিরাময়ের বদলে হিতে বিপরীত হতে পারে৷

দেশটির ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজের ফার্মাকোলজির অধ্যাপক-চিকিত্সক স্বপন জানা বলেন, 'গো-মূত্রে রোগ নিরাময়ের নামে লোককে ঠকানো হচ্ছে৷ অতীতে যখন চিকিত্সা বিজ্ঞান এতটা উন্নত হয়নি, তখন আজকের মতো এত আধুনিক ওষুধ ছিল না৷ সেই সময় মানুষ এসব ব্যবহার করত৷ রোগ নিরাময়ের জন্য শুধু গো-মূত্রই নয়, মানুষের মলও কাজে লাগানো হত৷ ঘা সারানোর জন্য তিব্বতীয়রা দলাই লামার মল লাগাতেন৷ গো-মূত্রের ক্ষেত্রেও সেটাই হচ্ছে৷'

তার দাবি, গো-মূত্রে এমন কিছু নেই, যা দিয়ে রোগ নিরাময় হতে পারে। মানুষের প্রস্রাবে যা আছে, গোরুর মূত্রেও তাই রয়েছে৷ যেমন, আ্যামোনিয়া, ইউরিক অ্যাসিড, কমন সল্ট এবং ইউরিয়া৷ রোগ নিরাময়ে এক সময় মানুষ নিজের প্রস্রাব পান করতো। প্রকৃতি বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে সে সব এখন অচল হয়ে গেছে। দেখা যায়, যে রোগ সারে না, সেই সব রোগেই এক রকম ডেসপারেশন থেকে এ সব ব্যবহার হচ্ছে৷ ১৯৪০ সালের ড্রাগ অ্যান্ড কসমেটিক্স অ্যাক্ট-এর (রুল ১৯৪৫) শিডিউল জে-তে কয়েকটি দূরারোগ্য ব্যাধির উল্লেখ রয়েছে৷ তালিকায় রয়েছে ক্যান্সার, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, মৃগি, হাঁপানি, অ্যাজমা, শ্বেতি, চুলপড়া, যৌবন রাখা, লিঙ্গ বড় করা ইত্যাদি৷ এ সবের কোন ওষুধ নেই৷ এই সব রোগের চিকিত্সার নামেই লোকের অজ্ঞতাকে পুঁজি করে গোরুর মূত্র, বিভিন্ন গাছের ছাল, ফল-মূল ইত্যাদির কারবার ফেঁদে বসে অনেকে৷

ইনস্টিটিউট অফ পোস্ট গ্র্যাজুয়েট আয়ুর্বেদ এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চের অধ্যাপক প্রদ্যোত্বিকাশ কর মহাপাত্রের বক্তব্য, 'আয়ুর্বেদে গো-মূত্রের ঔষধি গুণ প্রমাণিত৷ তা বলে এটি আদৌ সর্বরোগহরা নয়৷ শুধু গো-মূত্র সেবন করলেই প্রচুর উপকার হবে, এমন ভাবার কারণ নেই৷ রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অ্যাবডমিনাল টিউমারসহ বেশ কিছু রোগের ক্ষেত্রে অন্য ওষুধের সঙ্গে গো-মূত্রের মিশ্রন ভালো কাজ করে৷' সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউয়ের কলুটোলার একটি আয়ুর্বেদিক চিকিত্সালয়ের চিকিত্সক অজিত কুমার আরও এক ধাপ এগিয়ে দাবি করেছেন, গো-মূত্র সেবনে কিডনি, লিভার, ফুসফুসের রোগ সেরে যায়৷ ক্যান্সার আক্রান্তরাও ভালো ফল পাচ্ছেন৷ তার কথায়, 'মানুষ উপকার না পেলে আর টাকা খরচ করে গো-মূত্র কেন কিনবেন?'

রোগীর পথ্য হিসাবে ভারতে গো-মূত্র খাওয়ার রেওয়াজ অবশ্য বহু দিনের৷ ঋকবেদে গো-মূত্র ব্যবহারের উল্লেখ রয়েছে৷ আয়ুর্বেদ শাস্ত্র অনুযায়ী, গোরুর মূত্র কম করে ১০০টি রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে৷ তার মধ্যে রয়েছে ডায়াবেটিস, উচ্চ-রক্তচাপ, অ্যাজমা, একজিমা, হার্টঅ্যাটাক, পাইলস, প্রস্ট্রেটের সমস্যা, আর্থাইটিস, মাইগ্রেন, থাইরয়েড, আলসার, গ্যাস-অম্বল, এমনকি ক্যান্সারও৷ শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রাচীন ঋষিরা অনেকে গো-মূত্র সেবন করতেন৷ উত্তরপ্রদেশ, বিহার, রাজস্থান, গুজরাটের মতো কিছু রাজ্যে গ্রামাঞ্চলে গো-মূত্র খাওয়ার চল রয়েছে দীর্ঘদিন ধরেই৷ কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তেমনটা অতীতে শোনা যায়নি৷ তবে গত এক বছরে গো-মূত্রের ব্যবসায় বাকি রাজ্যগুলোকে রীতিমতো টেক্কা দিচ্ছে বাংলা৷

কলকাতার টালায় বিটি রোডের ধারে একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের দোকানের মালিক অনুভব দত্ত বলেন, 'বাজারে গো-মূত্রের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে৷ মাসে প্রায় ৩০০টির বেশি ফাইল বিক্রি হয়ে যাচ্ছে৷ কিন্তু চাহিদার তুলনায় জোগান খুব কম৷ ফলে চাইলেই সবাইকে দিতে পারছি না৷' পার্ক স্ট্রিটের একটি খ্যাতনামা আয়ুর্বেদিক বিপণির ম্যানেজার রূপা সরকারও জানিয়েছেন, গো-মূত্রের চাহিদা ক্রমে বাড়ছে৷ সে তুলনায় জোগান কম৷

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা অবশ্য এর পিছনে কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দলটির এবং তাদের শাখা-প্রশাখার কারসাজিও দেখছেন৷ যে রাজনীতি পাল্টা মতাদর্শগত লড়াইয়ের অনুপস্থিতিতে একটু একটু করে জীবন এবং যাপনের সব ক্ষেত্রেই আগ্রাসন চালাচ্ছে বলে পর্যবেক্ষণ বিশ্লেষকদের৷ ভবিষ্যতে বড় বিপর্যয়েরও আশঙ্কা করছেন তারা৷

সূত্র: এই সময়

বিডি-প্রতিদিন/২৪ জুলাই, ২০১৬/মাহবুব

 

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
ভৈরবে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত
ছাদ থেকে পড়ে কলেজ ছাত্রী আহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন
গোপালগঞ্জে মহান মে দিবস পালন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ঘোড়াঘাটে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আলু চাষীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ১৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন চুক্তি না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা
ফেনীতে মে দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মাগুরায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস
দিনাজপুরে র‍্যালি-আলোচনায় প্রাণবন্ত মে দিবস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ