শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ অক্টোবর, ২০১৫

খুঁড়িয়ে চলছে কুষ্টিয়ার জেনারেল হাসপাতাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
খুঁড়িয়ে চলছে কুষ্টিয়ার জেনারেল হাসপাতাল

জনবল সংকটে কাহিল হয়ে পড়েছে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল। জেলার ২২ লাখ মানুষের উন্নত চিকিৎসার একমাত্র ২৫০ শয্যার এ হাসপাতালটি কার্যত চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। চিকিৎসাসেবায় খুলনা বিভাগীয় পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন এবং সারা দেশে রানারআপ হওয়ার গৌরব অর্জন করলেও এ প্রতিষ্ঠানের চিকিৎসাসেবার মান নিয়ে রোগীদের রয়েছে বিস্তর অভিযোগ।

১৯৬৩ সালে স্থাপিত এ হাসপাতালের শুরুতে শয্যা সংখ্যা ছিল ১৫০। ২০০৫ সালে উদ্বোধন হলেও ২০১০ সালে হাসপাতালটিতে ২৫০ শয্যার কার্যক্রম শুরু হয়। ২০১১ সালে কুষ্টিয়া মেডিকেল স্কুলে (ম্যাটস) কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ চালুর দুই বছর পর কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালকে অস্থায়ী ভিত্তিতে মেডিকেল কলেজ হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়। ফলে এখন শুধু কুষ্টিয়া নয়, আশপাশের জেলা ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও রাজবাড়ীর মানুষের উন্নত চিকিৎসার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে এ হাসপাতাল। তবে সেভাবে বাড়েনি লোকবল, বাজেট এবং সেবার মান। হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক (আরএমও) ডা. তাপস কুমার সরকার জানান, জনবল কাঠামো অনুযায়ী হাসপাতালে সব মিলিয়ে ৬০ জন চিকিৎসক থাকার কথা। সেখানে আছে মাত্র ৩৩ জন। এ ছাড়া সেবিকা ও বিভিন্ন বিভাগের টেকনোলজিস্টসহ অন্যান্য ৭১টি পদেও লোকবল নেই। আরএমও আরও জানান, হাসপাতাল ২৫০ শয্যার হলেও প্রতিদিন ৫০০ থেকে ৫৫০ জন রোগী ভর্তি থাকেন। এ ছাড়া প্রতিদিন বহির্বিভাগে আসা প্রায় ১৫০০ রোগীর সেবা দিতে অন্তত ১৫ জন চিকিৎসকের প্রয়োজন থাকলেও তা সামলাতে হচ্ছে ৫ জন চিকিৎসককে দিয়ে। জরুরি বিভাগের ৪টি পদ থাকলেও পদশূন্যতায় মাত্র একজন চিকিৎসককে দিয়ে কাজ চালাতে হয়। সার্জিক্যাল বিভাগে কনসালটেন্ট চিকিৎসকের তিনটি পদের মধ্যে একজনকে দিয়েই কাজ চালাতে হচ্ছে। হাসপাতালের একমাত্র মেডিসিন কনসালটেন্ট সালেক মাসুদ এক বছর আগে কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজে বদলি হয়েছেন। এরপর আজ পর্যন্ত ওই পদে কোনো কনসালটেন্টকে স্থলাভিষিক্ত করা হয়নি। এক বছর আগে গাইনি কনসালটেন্ট রুমী ফরহাদ আরা কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজে বদলি হলেও সেখানে নতুন কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। দুই বছর ধরে নেই অ্যানেসথেসিয়া কনসালটেন্ট। ডা. তাপস কুমার আরও বলেন, হাসপাতালে মাত্র তিনটি অপারেশন থিয়েটার রয়েছে। রোগীর যে চাপ তাতে আরও তিনটি অপারেশন থিয়েটার দরকার। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন চিকিৎসক জানান, কেবলমাত্র কুষ্টিয়া জেলার রোগী হলেও সেবার মান আরেকটু বাড়ানো যেত। কিন্তু মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হিসেবে ঘোষণা দেওয়ায় বাইরে থেকেও অনেক রোগী উন্নত চিকিৎসার আশায় এখানে আসছেন। তাদের বেশির ভাগের চিকিৎসা নিজ নিজ জেলা হাসপাতালেই করা সম্ভব। ওইসব হাসপাতালের চিকিৎসকরা নিজেদের ফ্রি রাখতে সাধারণ রোগীদেরও কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। এতে দিন দিন সংকট আরও প্রকট আকার ধারণ করছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, হাসপাতালে দালালচক্রের খপ্পরে পড়ে হয়রানির ঘটনা নিয়মিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। কতিপয় অসাধু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে রোগীদের ভালো চিকিৎসার প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন ক্লিনিকে প্রেরণের বিষয়টি এখন ওপেন সিক্রেট। অপ্রয়োজনে বিভিন্ন ডায়াগোনসিস আইটেমের তালিকা রোগীর হাতে ধরিয়ে দিয়ে চিকিৎসকের পছন্দের ক্লিনিকে যেতে বাধ্য করানোর ঘটনা ঘটছে। অন্যথায় রিপোর্ট ছুড়ে ফেলে দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। এ ছাড়া শল্যচিকিৎসার রোগীদের ক্ষেত্রে ভোগান্তি সবচেয়ে বেশি। সিরিয়ালের জটিলতায় মাসের পর মাস ধরে ঘুরতে থাকার অভিযোগ রয়েছে। বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের দিনভর লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাওয়ার ঘটনা হরহামেশাই ঘটছে। উদাহরণস্বরূপ  নৌকা শ্রমিক আসগার আলীর স্ত্রীর কথা উলে­খযোগ্য। দৌলতপুর উপজেলার চিলমারী থেকে এই নৌকা শ্রমিক অপারেশনের জন্য তার স্ত্রীকে ভর্তি করিয়েছিলেন হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে। আসগার জানান, মাসাধিককাল অপারেশনের অপেক্ষায় থেকে অবশেষে এক দালালের মাধ্যমে চিকিৎসকের পরামর্শে শহরের একটি ক্লিনিকে গিয়ে ভর্তি হয়ে দুই দিনের মাথায় চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরতে হয়েছে। মাঝখান থেকে তার একমাত্র মাথা গোঁজার ঠাঁই টিনের ঘরটি বিক্রি করতে হয়েছে ক্লিনিকের বিল মেটাতে। এ ছাড়া সদর উপজেলার উজানগ্রামের কৃষক আলাউদ্দিনের স্ত্রী রোমেলা খাতুন প্রসব বেদনায় ভর্তি হয়েছিলেন হাসপাতালে। জরুরি সিজারের প্রয়োজন হলেও হাসপাতালে সম্ভব হয়নি। গাইনি ওয়ার্ডের নার্সের পরামর্শে জরুরি ভিত্তিতে শহরের একটি ক্লিনিকে নিয়ে ৮ হাজার টাকার চুক্তিতে সিজার করতে হয়েছে। ভেড়ামারা উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামের আয়েশা খাতুন তার সাড়ে তিন মাসের বাচ্চাকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ডাক্তার দেখাতে বহির্বিভাগের টিকিট নিতে লাইনে দাঁড়িয়ে সময় দিতে হয়েছিল দুই ঘণ্টা। টিকিট নিয়ে শিশু বিভাগের ডাক্তারের কক্ষে সিরিয়াল দিয়ে দুপুর ২টা পর্যন্ত অপেক্ষা করা অবস্থায় ডাক্তার বেরিয়ে চলে যান। অবশেষে চিকিৎসা না পেয়ে সেখানে বিচরণকারী এক দালালের মোবাইল ব্যবহার করে বাড়িতে ফোন করে টাকা ধার এনে শহরের কলেজ মোড়ের একটি ক্লিনিকে হাসপাতালের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আসা ওই একই চিকিৎসকের কাছেই বাচ্চাকে দেখানো হয়। তারপর চিকিৎসাপত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে যান আয়েশা খাতুন। কুমারখালী উপজেলার বানিয়াপাড়া গ্রামের ভ্যানচালক আজিজুল (৩৮) মূত্রনালির জটিলতায় ভর্তি হয়েছিলেন এ হাসপাতালে। ভর্তি পর সাত দিন চিকিৎসা চলাকালীন থেকে ছাড়পত্র পাওয়া পর্যন্ত সব ওষুধ বাইরের দোকান থেকে ক্রয় করতে তার জীবিকার একমাত্র বাহন ভ্যানগাড়িটি বিক্রি করতে হয়েছে। এমন সব অভিযোগ হাসপাতালের চিকিৎসাসেবাকে কেন্দ্র করে। সিভিল সার্জন ডা. মুস্তাফিজুর রহমান জানান, জেলার ছয়টি উপজেলার স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলোতে অপেক্ষাকৃত নবীন চিকিৎসকদের দিয়ে কোনোভাবে কাজ চালাতে পারলেও উন্নত চিকিৎসার জন্য জেনারেল হাসপাতালে আসা রোগীদের সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। কারণ চিকিৎসক সংকট। এ ছাড়া রোগীদের বিভিন্ন ক্লিনিকে পাঠানোর অভিযোগও আসে কিছু কিছু চিকিৎসকের বিরুদ্ধে।

হাসপাতালের উপপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) ডা. আবদুল মান্নান অভিযোগের বিষয়ে জানান, জেলা পর্যায়ের হাসপাতাল ও মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মানদণ্ডের বিবেচনায় এখানে আগত রোগীর চাহিদা হিসেবে অন্তত তিনটি এক্সরে, একটি এমআরআই, একটি সিটিস্ক্যান, একটি অটো এনালাইজার, একটি বায়োকেমিস্ট্রি এনালাইজারসহ এরসঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ/টেকনিশিয়ান প্রয়োজন থাকলেও আজ পর্যন্ত এসব শূন্যতা পূরণ হয়নি। ক্রমবর্ধমান রোগীর সেবা নিশ্চিত করতে ২৪ ঘণ্টার কাজ চালাতে এক্সরে অপারেটর ৬-৮ জনের স্থলে আছে মাত্র একজন, প্যাথলজি ল্যাবের কাজ চালাতে ৬-৮ জনের স্থলে আছে মাত্র দুজন। ২৫০ শয্যার হাসপাতালে বরাদ্দকৃত ওষুধপথ্যে ৫০০-৬০০ রোগীর সেবা দিতে হলে অতিরিক্ত ওষুধ বাইরের দোকান থেকে নেওয়া ছাড়া বিকল্প নেই। এমন বাস্তব চিত্রে সেবা নিশ্চিত করা দুরূহ ব্যাপার। এই সংকটের উত্তরণ ব্যতীত রোগীদের অভিযোগ দূর করা সম্ভব নয়। এই পরিস্থিতির সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছে ক্লিনিক ব্যবসায়ীদের দুষ্টচক্র। তাদের পাল্লায় পড়ে রোগীরা সীমাহীন হয়রানির শিকার হয়ে চলেছেন। তার মতে, সীমাবদ্ধতার মধ্যে সর্বোচ্চ আন্তরিকতা সত্তে¡ও কাক্সিক্ষত সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
সীমান্তে ৬ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ অধরা চোরাকারবারি
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
ফরিদপুরে হাসপাতালের লিফটের নিচ থেকে লাশ উদ্ধার
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
নওগাঁয় ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
তাবলিগ জামাতকে মুক্তি দিলেন দিল্লি হাই কোর্ট
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
ভারতের ৮০ স্কুলে বোমা হামলার হুমকি, তোলপাড়
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা