শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ জুন, ২০২০ আপডেট:

রাজনৈতিক লকডাউন খুলবে কবে

দুই দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম আপাতত বন্ধ, ভার্চুয়ালে চলছে কর্মকাণ্ড
মাহমুদ আজহার ও রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক লকডাউন খুলবে কবে

রাজনৈতিক লকডাউন কবে খুলবে-এ নিয়ে দলীয় নেতা-কর্মীদের হাজারো প্রশ্ন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন ধরে সভা-সমাবেশ, শোডাউনসহ সাংগঠনিক কর্মকান্ড বন্ধ রয়েছে। তবে রাজনৈতিক দলগুলো ভার্চুয়াল মাধ্যমে বেশ সরব। প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও ভার্চুয়াল মাধ্যমে বাগ্যুদ্ধ ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে এতদিন ব্যস্ত ছিলেন তারা। ঈদের পর রাজনৈতিক ত্রাণ বিতরণ কমে এলেও এখন ভার্চুয়াল মাধ্যমে চলছে রাজনৈতিক কার্যক্রম। কভিড-১৯ এ সারা বিশ্বের মতো আক্রান্ত বাংলাদেশও। এরই মধ্যে সরকার অবশ্য শর্তসাপেক্ষে লকডাউন খুলে দিয়েছে। সীমিতভাবে চলছে সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালতের কার্যক্রমও। তবে সভা-সমাবেশসহ সব ধরনের রাজনৈতিক শোডাউন বন্ধ রয়েছে প্রায় তিন মাস ধরে। তবে কবে খুলবে রাজনৈতিক কার্যক্রম তা সবারই অজানা।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে সাংগঠনিক রাজনৈতিক কর্মকান্ডের লকডাউন খুলবে না। তবে আমরা বসে নেই। দীর্ঘ এক যুগ ক্ষমতার বাইরে থেকেই নিজ নিজ সাধ্যমতো প্রায় দেড় কোটি মানুষের মাঝে ত্রাণ পৌঁছে দিতে পেরেছি। ভার্চুয়ালের মাধ্যমে আমরা আমাদের অবস্থান তুলে ধরছি। দিবসভিত্তিক কর্মকান্ডও চলছে। আমাদের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীও আমরা পালন করেছি। তবে সরকার লকডাউন খুলে দিয়ে চরম ভুল করেছে। সামাজিক দূরত্ব বজায় থাকছে না। এতে করোনা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হতে পারে। এর দায়ও সরকারকেই নিতে হবে। তবে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের মানুষের কল্যাণে সবকিছু করছেন। করোনার শুরুতেই তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছিলেন। নেতা-কর্মীরাও ঐক্যবদ্ধভাবে জনগণের পাশে রয়েছে। হয়তো আমরা সাংগঠনিক কাজের মধ্যে সদস্য সংগ্রহ, কমিটি গঠন করছি না। কিন্তু জনগণের পাশে থাকাও সাংগঠনিক কাজের অংশ। 

আওয়ামী লীগ : আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমের মধ্যে জেলা-উপজেলা সম্মেলন, জনসভা এগুলো সম্পূর্ণ বন্ধ রাখা হয়েছে। সরকারের নির্দেশনায় জনসমাগম এড়িয়ে চলতেই এই মুহূর্তে জেলা-উপজেলা সম্মেলন কিংবা জনসভা, কর্মিসভা বন্ধ রেখেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। সম্মেলন বা কমিটি গঠন বন্ধ থাকলেও ‘লকডাউন’ নেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে এমনটাই বলছেন দলটির নেতারা। তারা বলছেন, রাজনীতির মূলমন্ত্র হচ্ছে মানুষের সেবা করা। আমরা সেটা করে যাচ্ছি। করোনার মহামারী শুরু থেকে মাঝখানে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আগে ও পরে জনগণের পাশেই রয়েছে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।

দলটির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, করোনার শুরু থেকে দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সারা দেশে কর্মহীন অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের আগে উপকূলীয় এলাকার মানুষকে সচেতন করা, সাইক্লোন শেল্টারে নিয়ে আসার কাজ করেছে ক্ষমতাসীন দলটির নেতা-কর্মীরা। শুধ সাংগঠনিক কাজের অংশ হিসেবে সম্মেলন ও কমিটি গঠন সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে। এ কাজ এখনই করার চিন্তা নেই দলটির নেতা-কর্মীদের। আরও সময় নিতে চান বলে জানিয়েছেন তারা।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আবদুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনৈতিক লকডাউন, আওয়ামী লীগ বহু আগে খুলেছে। আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। মানুষের সেবা করাই কাজ। সে কাজ চলমান আছে। দিন তারিখ ঠিক করে রাজনীতি হয় না। ভবিষ্যতেও হবে না। দলের প্রতিটি নেতা-কর্মী, সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা হাজারও ঝুঁকির মধ্যে মহামারী করোনাকালে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। খাদ্য সহায়তাসহ সব ধরনের কাজ করছে। এর চেয়ে আর লকডাউন কীভাবে খুলবে আমার ৫২ বছর রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারছি না। 

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো, আম্ফানের আগে মানুষকে সচেতন করা, আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আসাও দলীয় কর্মকান্ড। আমাদের কার্যক্রম চলছে। তবে ধরন ও প্রকৃতি পরিবর্তন হয়েছে। রাজনীতির মূল কাজ যদি সম্মেলন ও কমিটি গঠন ধরা হয় তাহলে আমরা আরও একটু সময় নেব। এ নিয়ে এখনই ভাবার সময় আসেনি। 

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতির মূলমন্ত্র হচ্ছে জনগণের সেবা করা। তা করে যাচ্ছি। জেলা-উপজেলা নেতাদের করোনার দুর্যোগকালে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে। কেউ কোথায় অনিয়ম করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। হয়তো সাংগঠনিক কাজের অংশ হিসেবে সম্মেলন বা কমিটি গঠনের কাজ বন্ধ রয়েছে। কিন্তু অন্য সবকিছু স্বাভাবিক আছে।

বিএনপি : করোনাভাইরাসের কারণে গত ২৫ মে পর্যন্ত সাংগঠনিক কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ ঘোষণা করে বিএনপি। এরপর থেকে অনানুষ্ঠানিকভাবেই সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে দলটির। এর আগে সাংগঠনিক কার্যক্রম ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছিল। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এ প্রসঙ্গে রুহুল কবির রিজভী বলেন, করোনাভাইরাস নিয়ে সারাবিশ্ব এখন নিরুপায়। বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়া এ ভাইরাসে মানুষ এখন ঘর থেকে বের হচ্ছে না। কে কখন আক্রান্ত হয় বলা যায় না। এমন বিপর্যস্ত অবস্থায় সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনা করলে তা অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। দলীয় ফোরামে গুরুত্ব সহকারে বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে সংগঠন গোছানোর কার্যক্রম ২৫ মে পর্যন্ত স্থগিত করেছিলাম। কিন্তু আমাদেও দেশে এ ভাইরাসের সংক্রমণ দিন দিন বাড়ছে। তাই সময় আরও বাড়ানো হবে।

জানা যায়, জনসমাগম এড়িয়ে দলীয় সভা-সমাবেশও স্থগিতের পাশাপাশি জেলা-উপজেলায় কোনো শোডাউন না করারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দলীয় নেতা-কর্মীদের নিরাপত্তার কথা ভেবে সাংগঠনিক পুনর্গঠন কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর আগে গত ২২ মার্চ দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- ‘দেশব্যাপী বিএনপির সব পর্যায়ের চলমান কমিটি গঠন ও পুনর্গঠন কার্যক্রম আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।’ এদিকে কেন্দ্রের নির্দেশনা উপেক্ষা করে মাদারীপুর সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি করেন জেলার আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. জাফর আলী মিয়া। এক্ষেত্রে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানের অনুমোদনও নেননি তিনি। পরে স্থানীয় নেতারা কেন্দ্রে অভিযোগ করলে মাদারীপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির কার্যক্রমসহ বিভিন্ন উপজেলা ও পৌর শাখার আহ্বায়ক কমিটি স্থগিতের নির্দেশ দেয় বিএনপির হাইকমান্ড।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এরকম একটি পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক কার্যক্রম বিশেষ করে সাংগঠনিক কার্যক্রম চলতে পারে না। আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও রাজনৈতিক নানা কর্মকান্ড ভার্চুয়ালে হচ্ছে। যখন করোনা পরিস্থিতি কম ছিল তখন আমরা ব্যাপকভাবে ত্রাণ কার্যক্রমে শরিক হয়েছি। তবে সরকার যদি শুরুর দিকে জানুয়ারিতে বিমানবন্দর বন্ধ করে দিয়ে দেশজুড়ে লকডাউন করে দিত তাহলে আমাদের এই পরিস্থিতি হতো না।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ