শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

বিপৎসীমার ওপরে ১০ নদীর পানি

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বিপৎসীমার ওপরে ১০ নদীর পানি

ভারি বর্ষণ আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়েছে দেশের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। ১০টি নদ-নদীর পানি ১৬টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল সকাল ৯টা নাগাদ দেশের ১০১টি পানি সমতল স্টেশনের ৭৭টিতে পানি বৃদ্ধি পায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত অবনতি হতে থাকে বন্যা পরিস্থিতি। আজকের মধ্যে আরও ৭ থেকে ৮টি পয়েন্টে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করার পূর্বাভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। এতে প্লাবিত হতে পারে নতুন নতুন এলাকা।

বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির তিন-চার দিন পার না হতেই দ্বিতীয় দফা বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, রংপুর, সিরাজগঞ্জ, লালমনিরহাট, নওগাঁ, সুনামগঞ্জ, সিলেটসহ দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোর নিম্নাঞ্চল। স্রোতে ভেসে গেছে ঘরবাড়ি, গবাদিপশু। ডুবে গেছে বীজতলা। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে কয়েক লাখ মানুষ। বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে অনেক এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা। অসংখ্য মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে উঁচু সড়ক, বেড়িবাঁধে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছে। তীব্র খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে আছে বানভাসীরা। এরই মধ্যে অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে নদ-নদীর পানি। পাউবোর বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্যানুযায়ী সুরমা, ধরলা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র  তিস্তা, গুড়, যদুকাটা, করোতোয়া, আত্রাই, ধলেশ্বরী, তুরাগ, পুনর্ভবা, পদ্মা, ইছামতি, মাথাভাঙ্গা, পশুর, কুশিয়ারা, খোয়াই, সোমেশ্বরী, মেঘনা, মুহুরী, সাঙ্গুসহ দেশের অধিকাংশ নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে দ্রুত গতিতে। গতকাল সকাল নাগাদ ১০১টির মধ্যে সমতল স্টেশনের ৭৭টিতে পানি বৃদ্ধি পায়। এর আগের দিন বৃদ্ধি পেয়েছিল ৬৬টি স্টেশনে। গতকাল সকালে ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, গুড়, সুরমা, সারিগোয়াইন, পুরাতন সুরমা, যদুকাটা ও সোমেশ্বরী নদীর পানি ১৬টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। আজকের মধ্যে আরও কয়েকটি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রমের আশঙ্কা রয়েছে। পাউবোর গতকালের পূর্বাভাস অনুযায়ী ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের আপার মেঘনা অববাহিকার প্রধান নদ-নদীগুলোর পানি সমতল অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আগামী তিন দিন তা অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদী কাজিপুর ও সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে এবং পদ্মা নদী গোয়ালন্দ পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। তিস্তা ও ধরলার পানি সমতল বৃদ্ধি অব্যাহত থেকে বিপৎসীমার ওপরে অবস্থান করতে পারে। এ ছাড়া দক্ষিণ-পূর্ব পার্বত্য অঞ্চলে ভারী বৃষ্টির কারণে সাঙ্গু, হালদা, মুহুরী ও মাতামুহুরী নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে নীলফামারী, লালমনিরহাট, রংপুর, কুড়িগ্রাম, বগুড়া, গাইবান্ধা, জামালপুর, নাটোর, সিলেট, সুনামগঞ্জ এবং নেত্রকোনা জেলায়। আমাদের বিভিন্ন জেলার নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন বন্যার সর্বশেষ পরিস্থিতি। সিরাজগঞ্জ : যমুনার পানি সিরাজগঞ্জের কাজিপুর পয়েন্টে ফের বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে জেলার পাঁচটি উপজেলার ৩১টি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। প্রায় ২৫ হাজার পরিবারের দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। চরাঞ্চলের পানিবন্দী মানুষ দিনরাত পানিতে থাকায় পানিবাহিত নানা রোগ দেখা দিয়েছে। রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় চলাচলেও দুর্ভোগ বেড়েছে। চুলা ডুবে যাওয়ায় ও লাকড়ি ভিজে যাওয়ায় রান্না করতে পারছে না অনেক পরিবার। বিশুদ্ধ পানির সংকটে ওয়াপদা বাঁধে আশ্রয় নেওয়া অনেকে যমুনার পানি পান করছে। এতে পেটের পীড়াসহ নানা রোগ দেখা দিচ্ছে। অন্যদিকে যমুনার অরক্ষিত অঞ্চলে তীব্র ভাঙন শুরু হয়েছে। বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্যানুযায়ী আগামী ৭২ ঘণ্টা যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে। এতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। কুড়িগ্রাম : ধরলা, তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্রসহ সবকটি নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে।

 কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ড জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে ধরলা নদীর সেতু পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার, তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২ সেন্টিমিটার, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি চিলমারী পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার এবং দুধকুমার নদীর নুনখাওয়া পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। দ্বিতীয় দফা বন্যায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে নতুন করে অর্ধলক্ষাধিক মানুষ। প্রথম দফায় তলিয়ে যাওয়া বিভিন্ন ফসল আবারও নিমজ্জিত হয়েছে। দিশাহারা হয়ে পড়েছে কৃষক। সদরের কালুয়ার চর ও হলোখানার সারডোব এলাকায় বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ ১৯টি পয়েন্টের বাঁধ নদীভাঙনের হুমকিতে রয়েছে। জেলা প্রশাসক রেজাউল করিম জানান, বন্যা মোকাবিলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে ভাঙনের শিকার পরিবারগুলোকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ত্রাণ তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। সুনামগঞ্জ : দ্বিতীয় দফা বন্যার তৃতীয় দিনেও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল জেলার নদী তীরবর্তী এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকলেও নদীর ভাটিতে অবস্থিত এলাকায় বেড়েছে পানির উচ্চতা। দুপুর ১২টার সুরমা নদীর পানি সুনামঞ্জের ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। দিনভর থেমে থেমে ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। ঘরবাড়িতে পানি ওঠায় অনেকেই উঠেছেন সরকারি আশ্রয় কেন্দ্রে। সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নবীনগর, ষোলঘর, কাজির পয়েন্ট, নতুনপাড়া, হাজিপাড়া, তেঘরিয়া, বড়পাড়াসহ বেশিরভাগ এলাকা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। পানির কারণে গোটা শহর কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। শহরের নিচু এলাকার বেশিরভাগ বাসাবাড়িতে ঢুকে পড়েছে পানি। গাইবান্ধা : গতকাল ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার, তিস্তা ও ঘাঘট নদীর পানি বিপৎসীমার ২  সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি বৃদ্ধিতে গাইবান্ধার সাঘাটা, ফুলছড়ি, সুন্দরগঞ্জ ও গাইবান্ধা সদর উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের বসতবাড়ি আবারও পানিতে নিমজ্জিত হতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যে ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। নীলফামারী : নীলফামারীর ডিমলায় তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। দিন দিন বেড়েই চলছে পানিবন্দীর সংখ্যা। গতকাল তিস্তা অববাহিকায় নতুন করে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ৩০ হাজার মানুষ। এই জেলায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। রাজশাহী : উজানের ঢলে রাজশাহীতে প্রতিদিনই পদ্মার পানি বাড়ছে। রাজশাহীর অনেক স্থানে পদ্মার পাড় ভাঙতে শুরু করেছে। ঝুঁকিতে আছে শহর রক্ষা বাঁধ। রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আলীপুর ও নাপিতপাড়া এলাকায় পদ্মার পাড় ভাঙতে শুরু করেছে। স্থানীয়দের মতে, অর্ধশতাধিক বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী কোহিনুর আলম জানান, শ্রীরামপুর শহর রক্ষা বাঁধের নতুন ডিজাইন জমা দেওয়া হয়েছে। এখনো পাস হয়নি। তবে বাঘার নদীর পাড় বাঁধার প্রকল্প পাস হয়েছে। কাজ শুরু করা হয়নি। রংপুর : তিস্তার আকস্মিক পানি বৃদ্ধিতে রংপুরের গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া ও পীরগাছা উপজেলার নদী তীরবর্তী ৫০ গ্রাম তলিয়ে গেছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ২০ হাজার পরিবার। ঘরবাড়ি তলিয়ে যাওয়ায় অনেকে তিস্তার বাঁধে গবাদিপশুসহ আশ্রয় নিয়েছে। অনেকের ঘরে হাঁটু কিংবা কোমর পানি ওঠায় চুলা জ্বালাতে পারছে না। বন্যাকবলিত এলাকায় খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দিয়েছে। হবিগঞ্জ : হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে কালনী-কুশিয়ারা, বশিরাসহ বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করায় বন্যা দেখা দিয়েছে। গতকাল বিকালে কালনী-কুশিয়ারা নদীর পানি আজমিরীগঞ্জ উপজেলা সদর ইউনিয়ন, কাকাইলছেও  ও পাহাড়পুর অংশে বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। আজমিরীগঞ্জ-কাকাইলছেও সড়ক ডুবে বিভিন্ন গ্রামে পানি প্রবেশ করেছে। এতে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার ৫টি ইউনিয়নের ১৫টি  গ্রামের নিম্নাঞ্চল। বগুড়া : যমুনা ও বাঙ্গালী নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। যমুনা নদীর পানি গতকাল বেলা ৩টায় বিপৎসীমার ১৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। আবার পানি বৃদ্ধিতে নদী তীরবর্তী অসংখ্য মানুষ বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। বন্যায় সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা সারিয়াকান্দি উপজেলার ১০টি চরের প্রায় ১৫ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। নাটোর : অতি বৃষ্টিপাতের কারণে নাটোরের সিংড়ায় বৃদ্ধি পেয়েছে নদী ও বিলের পানি। বর্তমানে আত্রাই নদীতে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বন্যার পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে উপজেলার আনন্দনগর, বিলদহর, নুরপুর, ভুলবাড়িয়া, একলাসপুর গ্রামের বেশ কিছু বাড়িঘর, রাস্তা, দোকান ডুবে গেছে। এদিকে সিংড়া-কলম সড়কের বলিয়াবাড়ী রাস্তা যে কোনো সময় ধসে যাওয়ার আশঙ্কা করছে উপজেলা প্রশাসন। লালমনিরহাট : তিস্তা ব্যারাজ ও আশপাশের চরাঞ্চলের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যাওয়ার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে বলে গতকাল দুপুরে জানিয়েছেন ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান। সেই সঙ্গে চরঞ্চলে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাউবো সূত্র জানায়, গতকাল বিকালে লালমনিরহাটে তিস্তার পানি ব্যারাজ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩০ সেন্টিমিটার, ধরলা কুলাঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। ক্রমেই পানি বাড়ছে। তিস্তা-ধরলার পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে জেলার অন্তত ৬০ হাজার মানুষ। বানভাসী এলাকায় দেখা দিয়ে চরম খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির সংকট।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা