কুমিল্লা বীরচন্দ্র নগর মিলনায়তন ও গণপাঠাগার (টাউন হল) আধুনিকায়ন হবে কি হবে না সিদ্ধান্ত নেবে কুমিল্লার মানুষ। এ ব্যাপারে একটি গণশুনানির প্রয়োজন। ঢাকায় বসবাসরত কুমিল্লার বিশিষ্ট নাগরিকরা গতকাল এক সভায় কুমিল্লা টাউন হল সংস্কার প্রশ্নে তাদের মতামত ব্যক্ত করতে গিয়ে এ কথা বলেন।
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে জনতা টাওয়ারে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কুমিল্লা সদর আসনের সংসদ সদস্য হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার। তিনি বলেন, কুমিল্লা টাউন হলটির এখন জরাজীর্ণ অবস্থা। যে কোনো সময় এখানে জগন্নাথ হল ট্র্যাজেডির মতো কোনো দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। একসঙ্গে কয়েক শ মানুষ অনুষ্ঠান করতে পারে না। এখানে আধুনিক কোনো সুযোগ-সুবিধা নেই। এটি প্রায় ব্যবহারঅনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তাই সরকারের সহযোগিতায় টাউন হলের বর্তমান ঐতিহ্য ও অবয়ব রক্ষা করে একে আধুনিকায়নের ডিজাইন করা হয়েছে। এটি যখন আলোর মুখ দেখার সময় আসে তখন কিছু কুচক্রী দেশের বরেণ্য ব্যক্তিদের ভুল বুঝিয়ে একটি বিবৃতি দেওয়ার ব্যবস্থা করে। সময়ের প্রয়োজনে আধুনিক কুমিল্লা বীরচন্দ্র নগর মিলনায়তন ও গণপাঠাগার প্রতিষ্ঠার পক্ষে যুক্তি তুলে ধরে বিশিষ্ট নাগরিকদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- সৈয়দ আহম্মেদ ফারুক, বীর মুক্তিযোদ্ধা নাজমুল হাসান পাখী, ড. প্রকৌশলী মো. আবদুল মতিন, মেজর জেনারেল মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, কাজী মনসুর উল হক, ড. আবুল কালাম আজাদ, কাজী মাহতাব সুমন, শওকত আহসান ফারুক, মেজবাহুর রহমান টিপু, জাফরুল আহসান পেনি, মো. কবীর খান, বদিউজ্জামান, গোলাম মাওলা, জহিরুল কাউয়ুম এফসিএ, এ এস এম মিজানুর রহমান ইরান, মো. হাবিব উল্লাহ তুহিন, খান মফিজুল ইসলাম, আবদুল্লাহ আল জহির স্বপন, সোহেল রহমান, ফরহাদ আখতার মো. শাহরিয়ার, আবদুল মালেক চৌধুরী, এম কে জাকারিয়া, হুমায়ুন কবির ভূঁইয়া, গাজী এমদাদ, সাজ্জাদ হোসেন, সারওয়ার আলম মনু, মো. মোস্তফা কামাল, আ ফ ম মাহবুবুল হক, মো. দিদারুল আলম প্রমুখ।
