শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

প্রেম করে বিয়ের পর সংসার পাতে খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
প্রেম করে বিয়ের পর সংসার পাতে খুনি

রাজীব হোসেন রাজু। বাড়ি বগুড়ায়। থাকেন যশোরে। সেখানেই তার ছোটখাটো ব্যবসা। প্রেম করে বিয়ে করেছেন। স্ত্রীকে নিয়ে তার ছোট সংসার। বেশ ভালোই হেসেখেলে দিন কেটে যাচ্ছে তাদের। তবে এই সুখের সংসারে হঠাৎ কালো মেঘ। এক মধ্যরাতে বাসার দরজায় কড়া নাড়ার শব্দে ঘুম ভাঙে রাজীবের। খাট থেকে নেমে ঘরের আলো জ্বালিয়ে প্রথমেই তার স্ত্রীর মুখে দৃষ্টি রাখেন। গভীর ঘুমে তার স্ত্রী। বিরক্ত আর ঘুম চোখে দরজার সামনে গিয়ে দাঁড়ান রাজীব। কে কড়া নাড়ে এত রাতে? রাজীব জানতে চান। আমরা পুলিশ। দরজা খুলুন। এমন জবাব শুনে চমকে ওঠেন রাজীব। যেন জবান তার বন্ধ হয়ে গেছে। আবারো দরজায় কড়া নাড়ার শব্দ। তারা বলেই যাচ্ছেন, দরজা খুলুন। আমরা পুলিশের লোক। সম্ভিত ফিরে পান রাজীব। ভিতরের রুম থেকে এবার তার স্ত্রীর কণ্ঠ ভেসে আসে। রাজীব, কে এসেছে এত রাতে। দাঁড়াও আমি আসছি। একথা বলেই রাজীবের স্ত্রী দরজার সামনে আসেন। রাজীব তখন ঘামছিলেন। হাত কাঁপছিল তার। তাকে দেখেই তার স্ত্রী অবাক। কী ব্যাপার তুমি ঘামছ কেন রাজীব। কে এসেছে? রাজীব এবার মুখ খোলেন। বলেন, পুলিশ। তোতলাচ্ছিলেন রাজীব। রাজীবের স্ত্রী এবার চিৎকার করে বলেন, আপনারা যেই হোন, সকালে আসুন। এখন এত রাতে কেন এসেছেন। এ কথা শুনে দরজার বাইরে থেকে কেউ বলছিলেন, ম্যাডাম একটু দরজা খুলুন। আমরা একটা তথ্য যাচাই করতে এসেছি। কোনো ভয় নেই। এ কথা শুনে রাজীবের স্ত্রী দরজা খুলতে বলেন। কিন্তু রাজীব দরজা খুলতে চান না। রাজীবের স্ত্রী বলেন, তুমিতো কোনো অপরাধী নয়। তবে কেন এমন করছ? এ কথা বলেই রাজীবের স্ত্রী এক রকম জোর করেই দরজা খুলে দেন। একদল পুলিশ ওই বাসার ভিতর ঢুকে পড়ে। রাজীবকে জাপটে ধরে পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, অনেক হয়েছে। লুকিয়ে বেশ ছিলি। এবার চল আমাদের সঙ্গে। রাজীব কোনো কথা বলছেন না। তবে অবাক রাজীবের স্ত্রী। তিনি পুলিশকে বোঝানোর চেষ্টা করছেন, তার স্বামী নিতান্তই ভদ্র মানুষ। কোনো খারাপ কর্মকান্ডে নেই। পুলিশের জবাব, রাজীব একজন খুনের আসামি। নিজ হাতে তিনি খুন করে পালিয়ে আছেন প্রায় আড়াই বছর ধরে। রাজীবের স্ত্রী বিশ্বাস করতে চান না। প্রায় ছয় মাস ধরে সংসার করছেন, কিন্তু কখনো কোনো কিছু বোঝেননি। যে কারণে পুলিশের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। বগুড়া জেলা পুলিশ যশোর থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যায় রাজীবকে। এ সময় যশোর পুলিশও তাদের সঙ্গে ছিল। পুলিশের মুখোমুখি রাজীব। তাকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বেশি সময় লাগেনি পুলিশকে তার কাছ থেকে সত্য বের করতে। রাজীব বলে দিয়েছেন কীভাবে তার বন্ধু বিপ্লবকে খুন করেছিলেন। ২০১৮ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি বগুড়ার সোনাতলা উপজেলার নগরপাড়া মহিশাপাড়া গ্রামে একটি কালভাটের নিচ থেকে অজ্ঞাত যুবকের বস্তাবন্দী ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশের পরিচয় না পেয়ে পুলিশ একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। লাশের ছবি বিভিন্ন পত্রিকা এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করা হয়। ছবি দেখে বগুড়া সদরের ঠনঠনিয়া পশ্চিমপাড়ার হযরত আলী থানায় গিয়ে লাশটি শনাক্ত করে বলেন, এটি তার ছেলে বিপ্লবের লাশ। পরে মর্গের হিমাগার থেকে তাকে লাশ বুঝে দেওয়া হয়।

এ মামলার তদন্ত ভার প্রথমে দেওয়া হয় সোনাতলা থানা পুলিশের এসআই শরিফুল ইসলামকে। এর মাঝে তার অন্যত্র বদলি হওয়ায় দ্বিতীয় তদন্তকারী কর্মকর্তা হিসেবে এসআই আবদুল মান্নানকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু তারা কেউই মামলার কোনো অগ্রগতি করতে পারেনি। শেষ পর্যন্ত পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞার নির্দেশে মামলাটির তদন্তভার সোনাতলার থানা পুলিশের পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) জাহিদ হোসেন গ্রহণ করেন। ইতিমধ্যে পেরিয়ে যায় আড়াই বছর।

তদন্তের শুরুতেই বিপ্লবের সঙ্গে সম্পর্কিত সবাইকে নজরদারিতে রেখে কাজ শুরু করে তদন্তকারী কর্মকর্তা। এর মধ্যে একটি নাম বিভিন্ন স্থান থেকে রাজীবের নাম জানতে পারে পুলিশ। রাজীব হলো বিপ্লবের বন্ধু। খুনের আগে বিপ্লবের সঙ্গে মোবাইল ফোনে একাধিকবার কথা বলেছেন রাজীব। ট্রেডিশনাল এবং প্রযুক্তিগত তদন্ত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিশ্চিত হতে পারে রাজীব হোসেন (২৮) আড়াই বছর ধরে যশোরে পালিয়ে আছেন। সেখানে রাজীব তার মামার বাসায় দুই বছর ধরে অবস্থান করেন। এরপর তিনি প্রেম করে বিয়ে করে বিগত ছয় মাস ধরে যশোরেই একটি ভাড়া বাসায় গোপনে অবস্থান করছেন। তার অবস্থান নিশ্চিত হয়ে সহকারী পুলিশ সুপার (শিবগঞ্জ-সোনাতলা সার্কেল) কুদরত ই খুদা শুভর নেতৃত্বে সোনাতলা থানা পুলিশ যশোর থেকে রাজীবকে গ্রেফতার করে। পরে তার দেওয়া স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে খুনের সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেফতার করা হয়। তারা হলো শহরের খান্দার এলাকার রমজান আলীর ছেলে বেলাল হোসেন ও তার ভাই হাসান আলী, একই এলাকার আবদুস সামাদের ছেলে আবদুর রহমান ওরফে শুটকু, সোনাতলা উপজেলার লক্ষ্মী নারায়ণপাড়ার মৃত রামনাত মন্ডলের ছেলে সঞ্জয় কুমার মন্ডল। পুলিশ জানতে পারে, বিপ্লব ও রাজীব প্রত্যেকেই একটি সন্ত্রাসী গ্রুপে ছিলেন।

 

 যারা বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত। হত্যাকান্ডের কয়েক মাস আগে থেকে রাজীবের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে বিপ্লবের দ্বন্দ্ব চলছিল। এ কারণে রাজীবের সঙ্গে অপর আসামি বেলাল হোসেন ও বিপ্লব দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। এর জের ধরে বিপ্লব বেলালকে ছুরিকাঘাত করেন। 

এরপরই মূলত রাজীব বিপ্লবকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। রাজীবের পরিকল্পনায় অন্য আসামিরা যোগ দেন। ঘটনার দিন বিপ্লবকে হত্যার উদ্দেশে রাজীব বগুড়া থেকে একটি ভাড়া করা প্রাইভেটকারে সোনাতলার কর্পূর বাজারের একটি চাতালে নিয়ে যান। সেখানে আগে থেকেই অবস্থান করছিল চাতালের কর্মচারী সঞ্জয়সহ অন্য আসামি রাজীব, বেলাল, হাসান, শুটকুসহ আরও কয়েকজন। সেখানে বিপ্লবকে তারা উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে। এরপর বিপ্লবের লাশ বস্তায় ভরে সোনাতলার নগরপাড়া মহিশাপাড়া গ্রামের কালভাটের নিচে ফেলে পালিয়ে যায়।

পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, বিপ্লবকে খুন করে খুনি পালিয়ে যায় যশোর জেলায়। এরপর দীর্ঘদিন সেখানে গাঢাকা দিয়ে থাকার পর নিজেকে নিরাপদ মনে করে। যশোরেই একটি মেয়ের সঙ্গে প্রেম করে বিয়েও করেন তিনি। খুনি ভেবেই নিয়েছিল তার এ অপকর্ম কখনো প্রকাশ হবে না। কিলিং মিশনে থাকা আরও চারজন একই ভাবনায় দিন পার করছিলেন। কিন্তু পুলিশের নিবিড় তদন্ত কার্যক্রমে ধরা পড়ে যায় এ গুপ্ত ঘাতকের দল।

 

এই বিভাগের আরও খবর
গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতের হামলা, গোলাগুলি
গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতের হামলা, গোলাগুলি
ফেসবুকের বিরুদ্ধে জিডি মামুনুল হকের
ফেসবুকের বিরুদ্ধে জিডি মামুনুল হকের
দুই দফা দাবিতে চলছে আন্দোলন
দুই দফা দাবিতে চলছে আন্দোলন
নির্বাচনের আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চায় জামায়াত
নির্বাচনের আগে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চায় জামায়াত
হাই কোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাই কোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
নিউইয়র্ক সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বাঙালি নারী
নিউইয়র্ক সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হচ্ছেন বাঙালি নারী
কারাগারে অসুস্থ খায়রুল হক হাসপাতালে ভর্তি
কারাগারে অসুস্থ খায়রুল হক হাসপাতালে ভর্তি
ভৈরবে মাইকে ঘোষণা দিয়ে অগ্নিসংযোগ সংঘর্ষ
ভৈরবে মাইকে ঘোষণা দিয়ে অগ্নিসংযোগ সংঘর্ষ
দেড় হাজার কিমি মহাসড়ক খারাপ অবস্থায়
দেড় হাজার কিমি মহাসড়ক খারাপ অবস্থায়
হাসপাতাল থেকে লাফিয়ে পড়ে রোগীর মৃত্যু
হাসপাতাল থেকে লাফিয়ে পড়ে রোগীর মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মাংসখেকো পরজীবী শনাক্ত, আক্রান্ত ২
যুক্তরাষ্ট্রে মানুষের মাংসখেকো পরজীবী শনাক্ত, আক্রান্ত ২
প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় সাড়ে ১৮ লাখ ঘনফুট সাদাপাথর
প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় সাড়ে ১৮ লাখ ঘনফুট সাদাপাথর
সর্বশেষ খবর
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু
সীমানা পুনর্নির্ধারণে নির্বাচন কমিশনের তৃতীয় দিনের শুনানি শুরু

এই মাত্র | জাতীয়

গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত
গানেও মন জয় করলেন 'সাইয়ারা' অভিনেত্রী অনীত

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্র করলে ‘ধাপে ধাপে’ সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তাব নেতানিয়াহুর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে
সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন ট্রাইব্যুনালে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত আরও ৮৬ ফিলিস্তিনি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স
চবিতে রোহিঙ্গা বিষয়ক আন্তর্জাতিক কনফারেন্স

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান
প্যারিসে বিকশিত নারী সংঘের এক যুগপূর্তি অনুষ্ঠান

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক
ফুলের টবে গাঁজা চাষ, ফেনীতে তিনজন আটক

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবন থেকে ৮৫০ কেজি কাঁকড়া জব্দ
সুন্দরবন থেকে ৮৫০ কেজি কাঁকড়া জব্দ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক
অবসর ভেঙে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে সাবেক অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে রিভিউ শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর
বিয়ের দিনেই বিয়ে ভেঙে যায় হেমা মালিনীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে যুবকের আত্মহত্যা
কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের
নেইমার-ভিনিকে ছাড়াই দল ঘোষণা ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার বায়ুমানের অবনতি, বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকর কণা
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি, বাতাসে বেড়েছে ক্ষতিকর কণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ
তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩
যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জালিয়াতির অভিযোগে ফেডারেল গভর্নর কুককে অপসারণের নির্দেশ ট্রাম্পের
জালিয়াতির অভিযোগে ফেডারেল গভর্নর কুককে অপসারণের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে
নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে আজ থেকে প্রচারণা শুরু
ডাকসুতে আজ থেকে প্রচারণা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা
এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?
পুতিন কি ইরানের পাশে দাঁড়াবেন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক
নারায়ণগঞ্জ শহরকে পরিষ্কার রাখতে চাই: জেলা প্রশাসক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন