শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

৫০ বছরের ভাঙন এলাকা এখন পর্যটন কেন্দ্র

গড়ে উঠেছে অট্টালিকা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান
রফিকুল ইসলাম রনি, নড়িয়া (শরীয়তপুর) থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
৫০ বছরের ভাঙন এলাকা এখন পর্যটন কেন্দ্র

‘নদী ভাঙন নিয়ে আর কী বলব। পাঁচ তলা পাকা বাড়ি, দোকানপাট, স্বাস্থ্য ক্লিনিক- কিছুই রক্ষা পায়নি নদী ভাঙনের হাত থেকে। এই তো ২০১৮ সালেও সাড়ে ৬ হাজার ঘরবাড়ি, মসজিদ, মাদরাসা নদীগর্ভে চলে গেছে। চোখের সামনে ভেসে গেছে কতজনের মা-বাবাসহ আত্মীয়স্বজনের কবর। এলাকার মধ্যে ঐতিহ্যবাহী পরিবারের সন্তান আমরা। একসময় অনেক কিছুই ছিল। বলতে গেলে এখন নিঃস্ব।’ ঠিক এভাবেই নদী ভাঙনের বর্ণনা করছিলেন কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ইমাম হোসেন দেওয়ান।

ইমাম হোসেন দেওয়ান মুলফৎগঞ্জ এলাকার ঐতিহ্যবাহী দেওয়ান পরিবারের সন্তান। এলাকায় সবচেয়ে বড় বংশ হিসেবে তাদের পরিচিতি। একসময় বাপ-দাদার বিশাল সহায়-সম্পত্তি ছিল। নদীগর্ভে সবই এখন বিলীনপ্রায়। সোমবার নদী ভাঙন নিয়ে তার সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ কথা হয়। ৬৪ বছর বয়সী সাবেক এই জনপ্রতিনিধি জানালেন, স্বাধীনতার পর থেকেই সর্বনাশা পদ্মা নদীর ভাঙন দেখে আসছেন। তবে আশার কথা, গত দুই বছর একটি বাড়িও ভাঙেনি। ৫০ বছরের ভাঙনকবলিত এলাকা এখন পরিণত হয়েছে নিরাপদ বসবাসের স্থানে। গড়ে উঠেছে অট্টালিকা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। পরিণত হয়েছে পর্যটন কেন্দ্রে। এ জন্য সাবেক এই চেয়ারম্যান বললেন, স্থানীয় এমপি ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীমের কল্যাণেই এখানকার মানুষ নদীভাঙন থেকে রক্ষা পেয়েছে। সরেজমিন নড়িয়ার নদীভাঙন এলাকা বাঁশতলা, মুলফৎগঞ্জ, কেদারপুর, চন্ডীপুর, সুরেশ্বর এলাকা ঘুরে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বর্ষা এলেই পদ্মা পাড়ের মানুষের মনে জাগত ভাঙনের আতঙ্ক, আর্তনাদ ও হাহাকার। একসময়কার কোটি টাকার মালিক নদীভাঙনে হয়েছের নিঃস্ব। এমন পরিবার আছে শত শত। বর্ষা এলেই এ এলাকার মানুষ ভাঙন আতঙ্কে পরিবার নিয়ে ঘরবাড়ি সরিয়ে অন্যত্র আশ্রয় নিত। প্রমত্তা পদ্মার ভাঙা-গড়ার সঙ্গে দিন-রাত লড়াই করে যারা কোনোরকমে বেঁচে থাকার চিন্তা করতেন, সে জায়গায় ভাঙন রোধ হয়ে এখন পরিণত হয়েছে ভ্রমণপিপাসুদের পর্যটন কেন্দ্রে। স্থানীয়রা জানান, শুধু ২০১৮ সালেই এসব এলাকায় সাড়ে ৬ হাজার পরিবার নদীভাঙনের শিকার হয়। নদীগর্ভে বিলীন হয় পাকা ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট, হাট-বাজার, গাছপালা, ফসলি জমি, মসজিদ-মন্দির, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ হাজার হাজার প্রতিষ্ঠান। সেই জায়গায় এখন ভাঙন রোধ হয়ে গড়ে উঠেছে মানুষের নিরাপদ আবাসস্থল। আর পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা বাঁধ যেন এখন পর্যটন নগরী। প্রতিদিনই শত শত লোক নদীর পাড়ে ঘুরতে আসছেন। কেদারপুর গ্রামের গৃহিণী আসমা আকতার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নদীভাঙন ছিল আমাদের নিত্য সঙ্গী। ২০১৮ সালেই কেদারপুরে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ঘরবাড়ি নদীতে চলে গেছে। সে সময় আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন তৎকালীন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম। তার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত বেগম আশ্রাফুন্নেছা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে প্রতিটি বাড়িতে প্রয়োজনীয় খাদ্য, বস্ত্রসহ সব ধরনের সহযোগিতা করেছেন তিনি। এমপি ও উপমন্ত্রী হওয়ার পর নদীভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। এখন আর কোনো মানুষকে নদীভাঙনে চোখের পানি ফেলতে দেখা যায় না।’ এ প্রসঙ্গে শরীয়তপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য ও পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এনামুল হক শামীম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমি নিজেও নদীভাঙন এলাকার মানুষ। নদীভাঙনের শিকার মানুষের কষ্টটা আমি বুঝি। দীর্ঘ ৫০ বছরের ভাঙন রোধ করা সম্ভব হয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারণেই। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে এলাকার মানুষকে নদীভাঙন থেকে রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘শুধু আমার নির্বাচনী এলাকাই নয়, সারা দেশেই নদীভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। নদীর বুকে যেন আর কোনো ঘরবাড়ি বিলীন না হয়, আমরা সে প্রকল্প বাস্তবায়ন করছি।’ পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীমের উদ্যোগে নড়িয়া-জাজিরার পদ্মা নদীর ডান তীর রক্ষা প্রকল্প নামে ১ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি মেগা প্রকল্পের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। ওই প্রকল্পে ব্যবহারের জন্য সিসি ব্লক নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে নদীতীরবর্তী ১০টি স্থানে। এর মধ্যে কাজ শেষ হয়েছে নড়িয়ার নদীভাঙন এলাকা বাঁশতলা, মুলফৎগঞ্জ, কেদারপুর, চন্ডীপুর, সুরেশ্বর পর্যন্ত। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফরিদপুর জোনের প্রধান প্রকৌশলী আবদুল হাকিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘প্রকল্পের ৭০ ভাগ কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। আগামী জুনের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এর ফলে নড়িয়া-জাজিরার মানুষ নদীভাঙন থেকে স্থায়ীভাবে রক্ষা পাবেন বলে আশা করছি।’ বর্ষাকালে ভাঙন যেখানে নিত্যসঙ্গী সেখানে এখন পর্যটন কেন্দ্র। বিকালে মানুষ পরিবার-পরিজন নিয়ে ঘুরতে আসেন। নদীর পাড়ে বাতাস খান। কথা হয় পদ্মার ডান তীর রক্ষা বাঁধে ঘুরতে আসা শিপনের সঙ্গে। তিনি বললেন, একজন রাজনীতিবিদ ও জনপ্রতিনিধির সদিচ্ছা থাকলে অসাধ্যকে সাধন করা সম্ভব। এ জন্য চাই কমিটমেন্ট। স্থানীয় এমপি এনামুল হক শামীম তেমনই একজন। তার উদ্যোগেই নদীভাঙন রোধ হয়ে এখন পর্যটন কেন্দ্র হয়েছে। জানা গেছে, দীর্ঘ ৫০ বছরের ভাঙন থেকে রক্ষা পাওয়ায় কৃতজ্ঞতা জানাতে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর এলাকাবাসী নদীর পাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনায় দোয়া, আলোচনা সভা ও বিশেষ মোনাজাতের আয়োজন করেছেন। এতে সভাপতিত্ব করবেন স্থানীয় এমপি এনামুল হক শামীম। প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যোগদান করবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। পদ্মার ভাঙন প্রতিরোধ কমিটির আহ্‌বায়ক, নড়িয়া পৌরসভার মেয়র অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বলেন, বর্ষা এলেই এখানে মানুষের যে আর্তনাদ, যে আতঙ্ক ছিল, সে বিষয়গুলো এখন আর নেই। ভাঙনকবলিত এলাকার লোকগুলো বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নিয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই লোকগুলোকে গৃহায়ণ প্রকল্পের মাধ্যমে আশ্রয় দিয়েছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
বিষপানে প্রেমিকের মৃত্যু, প্রেমিকা হাসপাতালে
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
পাঁচজন রিমান্ডে তবু মামলার আসামি অজ্ঞাত
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
সর্বশেষ খবর
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা
চট্টগ্রাম–কক্সবাজার রেললাইনে গাছ ফেলে নাশকতার চেষ্টা

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর
আশরাফুল হত্যা: ফাঁসির দাবিতে উত্তাল গোপালপুর

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
৩০ বছর পর হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান
ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তির মতভেদ ঐক্য ভাঙবে না: তুলি-আরমান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ
নির্বাচনে যারা পেশি শক্তি দেখাবে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবে : ইসি সানাউল্লাহ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন
নীলফামারীতে ‘পদোন্নতি বঞ্চিত’ প্রভাষকদের কর্মবিরতি পালন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন
টি-টেন লিগে দল পেলেন তাসকিন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে
বিরল বকফুলের দেখা মিলল রংপুরে

৪২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
দেশের অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যায়নি বরং উন্নতি হয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় নৌকা উল্টে ৪ জনের প্রাণহানি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক
পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে ডিবিসিসিআই প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’
‘রায়ের মাধ্যমেই প্রমাণিত হবে ফ্যাসিবাদীরা এ দেশের রাজনীতিতে স্থান পাবে না’

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

৫৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা