শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২১

বিলে ভাসছিল শাড়ি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
বিলে ভাসছিল শাড়ি

পাবনার সাঁথিয়া থানায় একটি নিখোঁজ জিডি হয়। জিডি করেন চর পাইকরহাটির বাসিন্দা মো. আরদোশ মল্লিক। বয়স ৫০। তিনি লিখেন, তার স্ত্রী আলেয়া খাতুন কুমির বিলের পাশের ঈদগাহে লাকড়ি কুড়াতে যান। এরপর তিনি আর ফেরত আসেননি। জিডি অ্যান্ট্রির পর এসআই রাশেদ ঘটনাস্থলে যান। গিয়ে জানতে পারেন পাশের ডোবার মধ্যে মহিলার পরনের শাড়ি পাওয়া গেছে। শাড়িটি নিখোঁজ আলেয়া খাতুনের। বিষয়টি নিয়ে ভাবতে থাকেন পুুলিশের ওই কর্মকর্তা। শাড়ি পাওয়া গেল, তবে শাড়ির মালিক সেই আলেয়া খাতুন কই? ঘটনাটি ২০১৭ সালের নভেম্বরের। ৪ নভেম্বর তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে শাড়িটি দেখতে পান। আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেন তদন্ত কর্মকর্তা। জায়গাটি নির্জন, নিঝুম। মূল গ্রাম থেকে সামান্য বাইরে। যেখানে ঈদগাহ তার ঠিক সামনেই পূর্বদিকে ১০ বিঘার একটি বিশাল পুকুর। পশ্চিম ও দক্ষিণ পাশজুড়ে বিশাল বিল। উত্তর দিকে প্রায় ৩০০ মিটার দূরে মূল গ্রাম। ওই জায়গায় দিনের বেলা গেলেও গা ছম ছম করে। ঘটনাস্থলে প্রচুর উৎসুক জনতা। মহিলার (আলেয়া) ঝাড়ু দেওয়ার ঝাঁটা ঈদগাহের দেয়ালের পাশে পড়ে থাকতে দেখেন তিনি। শাড়ি যে ডোবায় ছিল, সেই স্থান পরিদর্শন করেন। কিন্তু মহিলার সন্ধান কেউ দিতে পারে না। হঠাৎ ভিড়ের মধ্য থেকে শোনা যায়, খালের 

ওপারে কাউকে টেনে বিলের ভিতরে নেওয়ার মতো দাগ আছে। কিন্তু ওখানে যেতে হলে বুক-সমান পানি পার হয়ে যেতে হবে। গ্রামবাসী একজনের কাছে লুঙ্গি চেয়ে নিয়ে তিনি নিখোঁজ মহিলার (আলেয়া) দেবর রেজাউলকে সঙ্গে নিয়ে খাল পাড়ি দিয়ে অপেক্ষাকৃত উঁচু জমিতে গেলে অজস্র পায়ের ছাপ দেখেন। পুলিশ জানতে পারে, গ্রামের শত শত লোক গত দুই দিন ধরে বিলের ভিতর নেমে কোনো কিছু পাওয়া যায় কিনা তার সন্ধান করেছে। এগুলো তাদের পায়ের ছাপ। তারপরও ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, কাউকে টেনে নেওয়ার দাগ। এরপর সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয়। কিন্তু কোনো কূলকিনারা পাওয়া যাচ্ছিল না। পুনরায় ডাঙায় ফিরে আসেন তিনি। মহিলা (আলেয়া) সম্পর্কে খোঁজ নেন। পুলিশ জানতে পারে, মহিলা দরিদ্র আরদোশ মল্লিকের স্ত্রী। ঘটনার দিন সকালে লাকড়ি কুড়াতে বাড়ি থেকে বের হন। পথে মিলন নামের এক ছেলের সঙ্গে দেখা হয়। সে আখ থেকে গুড় বানাচ্ছিল। তার কাছ থেকে দুই টুকরো আখ চেয়ে নেন। এরপর বিলের পাশে ঈদগাহের দিকে চলে যান। এতটুকু জানার পর মিলনকে খুঁজে বের করে পুলিশ। অফিসে এসে সাবলীলভাবে মিলন জানায়, সে কিছুই দেখেনি, তবে তার গ্রামের ইন্দাই তাকে সকাল ১০-১১টার দিকে বলেছিল ঈদগাহের পাশের জমিতে কিছু একটা নাকি দেখতে পেয়েছিল। কিন্তু তারা দুজন ঈদগাহের কাছে গিয়ে কিছু না পেয়ে ফিরে এসেছে। এ ছাড়া সে আখ ভাঙানোর সময় শুধু নিখোঁজ আলেয়ার ভাইয়ের বউকে পাশ দিয়ে পুকুরে কাপড় কাচতে যেতে দেখেছে। আর টুটুল (৩০) নামের একটা ছেলে এক টুকরা আখ তার কাছ থেকে চেয়ে নিয়ে ওই দিকে গিয়েছিল। পুলিশ এবার ইন্দাই আর কাপড় কাচা মহিলার খোঁজ নিতে শুরু করে। ইন্দাইকে পুলিশ জেরা করে।

ইন্দাই জানায়, ঈদগাহের সামনের পুকুরপাড়ে তার সবজি বাগান পরিষ্কার করছিল। তার টয়লেট চাপলে পুকুরের পূর্ব পাড়ের বাঁশঝাড়ে যায়। হঠাৎ ঈদগাহের দক্ষিণের নিচু জমিতে কাউকে নড়তে দেখে। মনে হচ্ছিল কেউ একজন বুঝি কাউকে জড়াজড়ি করছে। সে ভাবে গ্রামের কোনো প্রেমিক-প্রেমিকা হয়তো গোপনে শারীরিকভাবে মিলিত হচ্ছে। সে তাড়াতাড়ি টয়লেট সেরে পুকুরপাড় বেয়ে এসে আখ ভাঙানোর স্থানে থাকা মিলনকে ডাকে। মিলন তখন খাবার খাওয়ার জন্য পুকুরে হাত ধুচ্ছিল। সে মিলনকে বিষয়টি জানায়। দুজন এগিয়ে গিয়ে কিছুই আর দেখতে পায়নি। পরে হাসি-ঠাট্টা করে চলে আসে। পরে সে শুধু শুনেছে টুটুল ঘটনার কিছুক্ষণ পরে এসে মিলনের কাছে বলেছে, তার একটা চশমা হারিয়েছে, তারা কেউ পেয়েছে কিনা? এরপর যে মহিলা কাপড় কাচছিল তার সঙ্গে দেখা করার জন্য পুলিশ আবার পাইকরহাটি গ্রামে যায়। সে জানায়, কাপড় কাচতে যাওয়ার পথে মিলনকে আখ ভাঙাতে দেখেছে। পরে টুটুল পুকুরপাড় দিয়ে যাওয়ার সময় তার সঙ্গে ঠাট্টা-মশকরা করে চলে যায়। দেবর হিসেবে কিছু রসাত্মক কথা বলে। প্রচুর কাপড় ছিল, কাচতে দেরি হয়। পরে ভেজা কাপড়ে টুটুলকে ফিরতে দেখে। কিন্তু এবার সে ডাকলেও টুটুল ব্যস্ততার কথা বলে চলে যায়। তিনজনের কথা শোনার পর টুটুলের প্রতি পুলিশের তীব্র আগ্রহ জš§ায়।

পুলিশ সন্দেহ করে টুটুলকে। এরপর টুটুলের ফোন নম্বর জোগাড় করেন পুলিশ কর্মকর্তা। প্রথমে ফোন দিলে টুটুল ধরে না। পুলিশ এবার অন্য নম্বর দিয়ে ফোন করে। এরপর ৬ নভেম্বর সকালে টুটুল পুলিশকে ফোন করে জানায় যে, তার ছুটি শেষ হয়ে গেছে। সে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে চাকরি করে। তার পক্ষে এখন আসা সম্ভব নয়। বিনয়ের সঙ্গে তাকে পুলিশ বোঝায়। না এলে এলাকার লোকজন হয়তো তাকে সন্দেহ করবে। পরে টুটুল রাজি হন। বিকালেই বেড়া এলাকার স্থানীয় নেতাকে দিয়ে টুটুল পুলিশকে ফোন করায়। নেতাকে আশ্বস্ত করা হয়, কোনো মামলা হয়নি। তাকে গ্রেফতারও করা হবে না। শুধু ওই দিন সে কী দেখেছে তা জানা দরকার। এরপর শুরু হয় আসল নাটক। সন্ধ্যা ৬টার দিকে চমৎকার একটি চশমা পরা সুদর্শন যুবক থানা অফিসে প্রবেশ করে জানায় তার নাম টুটুল। পুলিশ তাকে সাদরে বসতে দেয়। পুলিশ তাকে জেরা করে। সে জানায়, জমি দেখতে বিলের পাড়ে গিয়েছিল। সেখানে তার চশমা হারিয়ে গেলে খুঁজে না পেয়ে সে চলে এসেছে। পরে শুনেছে আলেয়াকে (তার চাচাতো ভাবিকে) পাওয়া যাচ্ছে না। এর বেশি তার জানা নেই। তার চশমা কীভাবে হারাল? প্রশ্নে সে জানায়, চশমা খালের পাড়ে খুলে স্যান্ডেলের ওপর রেখে জমি দেখতে গিয়েছিল। পুলিশ এবার কৌশল নেয়। পুলিশ গোপনে মোবাইলের ক্যামেরায় টুটুলকে কয়েক সেকেন্ড ভিডিও করে। কিছুক্ষণ পর তাকে ওইটুকু দৃশ্য দেখানো হয় আর বলা হয়, আপনি যা করেছেন তা কিন্তু স্যাটেলাইটে ধরা পড়েছে। টুটুল ঘাবড়ে যায়। তবু সে মুখ খোলে না। তখন তাকে নতুন ফাঁদে ফেলে পুলিশ। পুলিশের ওই কর্মকর্তা টুটুলকে বলেন, তাকে ছেড়ে দিতে পারে, যদি তাকে ঘুষ হিসেবে দেড় লাখ টাকা দেওয়া হয়। আরও শর্ত থাকে, সে যদি লাশটা কোথায় বলতে পারে তবেই তার মুক্তি। এর মাঝে টুটুল ফোনে কথা বলে বিভিন্ন লোকের সঙ্গে। টুটুল ফোনে টাকা জোগাড় করার চেষ্টা করে। পুলিশ তার টাকা জোগাড়ের বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করতে থাকে। তার আত্মীয়কে বলে জরুরি ভিত্তিতে টাকা দরকার। পরে তার আত্মীয় এসে পুলিশ কর্মকর্তাকে দেড় লাখ টাকার চেক দেয়। রাত আড়াইটা। টুটুল পুলিশের কাছে রাজি হয়। লাশ কোথায় আছে তা খুঁজে দেবে। কিন্তু লাশ কে রেখেছে, তা সে জানে না। পুলিশ বুঝে ফেলে আলেয়া আর নেই। খুনি কে, এটিও পুলিশ স্পষ্ট হয়ে গেছে। টুটুল শর্ত দেয় যে, কোনো পুলিশ সঙ্গে গেলে চলবে না। তখন পুলিশ তাকে বলে, তোমার উপকার করতে আমি একা যাব। আর তুমি যদি আমার কোনো ক্ষতি করে ফেল? তাই আমিও কোনো লোক ছাড়া যাব না। শেষে রাজি হয় টুটুল। পুলিশ কর্মকর্তা তার সঙ্গে রাতের খাবার খান এবং বন্ধুর মতো আচরণ করেন। তাকে টুটুল ঘুষখোর হিসেবে বিশ্বাস করে। পুলিশের একটি দল রওনা হয় ইতিমধ্যে। টুটুল তাদের অনেকগুলো ধানখেতের মধ্য দিয়ে বুকপানির ভিতর দিয়ে বিলের মধ্যখানে (ধান বিল নামক স্থান) নিয়ে যায়। এরপর কিছুক্ষণ উল্টাপাল্টা ঘোরায়। সকাল হয়ে যাচ্ছিল। লাশ না পেলে তার মুক্তি নেই, পুলিশ তাকে মনে করিয়ে দেয়। এরপর সে বলে ‘এক জায়গায় মাছ মারা বাঁশের চার আছে, এটা খুঁজেন।’ পুলিশ পাশেই তা খুঁজে পায়। তখন টুটুল ওই বরাবর ধানখেতের ভিতর গিয়ে ধানগাছে ঢাকা পচা-গলা আলেয়ার লাশ দেখিয়ে দেয়। এরপর টুটুল তাকে ছেড়ে দিতে বলে। পুলিশ বলে, ডাঙায় উঠে ছেড়ে দেব। বিলের মধ্যে ছাড়লে যদি তার কোনো বিপদ হয় তবে তার স্বজনদের কী উত্তর দেবে? ডাঙায় এসে টুটুলের হাতে হাতকড়া পরিয়ে দেওয়া হয়। তখন টুটুল বুঝতে পারে, তার রেহাই নেই। এরপর পুলিশ প্রশ্ন করে, এই বিরান জায়গায় লাশ আছে তুমি জানলে কেমনে? স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা ছাড়া কারও জানার কথা নয়। তখন সে সম্পূর্ণ ঘটনা খুলে বলে। মূলত সে বিলের ধারে তার জমি দেখতে এসেছিল। সেই সময় তার চাচাতো ভাবি আলেয়া কাপড় উঁচু করে পানিতে নিমজ্জিত ধানখেতের ভিতর হাঁটছিল। সুগঠিত দেহ দেখে সে নিজেকে ধরে রাখতে পারেনি। তখন সে আলেয়াকে জড়িয়ে ধরে। ধর্ষণের চেষ্টা করে। তখন কাছে কেউ ছিল না। ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে তার চশমা কাদা পানিতে পড়ে যায়। এরপর আলেয়া এসব ঘটনা ফাঁস করে দেওয়ার হুমকি দেয়। ঘটনা জানাজানির ভয়ে আলেয়ার আঁচল দিয়ে গলা পেঁচিয়ে ধরে। আলেয়া মারা গেলে পাশেই ডোবায় লাশ নামিয়ে রাখে। এরপর হাত-পা ধুয়ে ফেরার পথে কেউ বিষয়টি দেখছে কিনা তা নিশ্চিত করতে সামনে যাকেই পেয়েছে তাকেই চশমা হারানোর গল্প বলেছে। সারা দিন সে রাত নামার অপেক্ষায় থাকে। পরে ওই দিন গভীর রাতে (আনুমানিক রাত ৩টার দিকে) গিয়ে নিজে নিজেই একা লাশ টেনে বিলের ভিতর নিয়ে যায়। নেওয়ার সময় আলেয়ার পরনের শাড়ি খুলে যায়। যা পরে ডোবার মধ্যে পাওয়া যায়। বিলে ধানখেতের ফাঁকে ফাঁকে পানি থাকায় লাশ টেনে নিতে তার কষ্ট হয়নি। পরে বাড়ি ফিরে আসে। এরপর দু-এক দিন পরিস্থিতি অবজার্ভ (পর্যবেক্ষণ) করে ঢাকায় ফিরে যায়।

টুটুলের মুখে ঘটনার বিবরণ শুনতে শুনতে সেখানেই ফজরের আজান হয়। তখন মসজিদে গিয়ে মাইকিং করা হয়। বলা হয়, আলেয়ার লাশ পাওয়া গেছে। হাজার হাজার মানুষ স্কুলমাঠে জমায়েত হয়। অবশেষে গ্রামবাসীর উপস্থিতিতে টুটুল গিয়ে বিলের মধ্যে আলেয়ার লাশ দেখিয়ে দেয়। লাশ উত্তোলন করা হয়। টুটুল পরে আদালতে ১৬৪ ধারায় ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা