শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৬ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

বন্যায় গৃহহারারা যাবে কোথায়

সিলেটে ৪০ হাজার, সুনামগঞ্জে ৪৫ হাজার বসতভিটা ক্ষতিগ্রস্ত
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বন্যায় গৃহহারারা যাবে কোথায়

সিলেট ও সুনামগঞ্জে বন্যার পানি কমলেও মানুষের দুর্দশা কমেনি। বরং পানি কমার পর তারা পড়েছেন বড় বিপদের মুখে। দুর্গতরা আশ্রয় কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি ফিরে দেখতে পান তাদের সর্বনাশের আসল চিত্র।

বেশির ভাগ কাঁচা ঘরবাড়ি বন্যার পানিতে ভেসে গেছে অথবা ভেঙে পড়েছে। যেগুলো কোনোরকম দাঁড়িয়ে আছে সেগুলোর অবস্থাও নড়বড়ে। ঝড়-তুফান হলে সেগুলোও ধসে পড়ার আশঙ্কার প্রহর গুনছেন দুর্গতরা। সর্বস্ব হারিয়ে এখন তারা দিশাহারা। তাদের জীবনের সব রং কেড়ে নিয়েছে সর্বনাশা বন্যা।

আমাদের সিলেট ও সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, বন্যায় সিলেট জেলার ১৩টি উপজেলা ও পাঁচটি পৌরসভায় ৪০ হাজার ৯১টি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে ক্ষতির মুখে পড়েন ৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৩টি পরিবারের ২৯ লাখ ৯৯ হাজার ৪৩৩ জন।  

বন্যায় সুনামগঞ্জ জেলার ১১টি উপজেলায় অন্তত ৪৫ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বানের পানির তোড় ও হাওরের ঢেউয়ের কারণে এ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পানি সম্পূর্ণরূপে নেমে যাওয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র উঠে আসবে বলে জানান জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা।

আমাদের সিলেট প্রতিনিধি শাহ্ দিদার আলম নবেল জানান, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম আলীরগাঁও ইউনিয়নের হাতিরপাড়া গ্রামের লিয়াকত আলীর স্ত্রী-সন্তান নিয়ে নয় সদস্যের পরিবার। দিনমজুরের কাজ করে চলে তার দিন। টানাপোড়েনের সংসারে মাথাগোঁজার ঠাঁই বলতে ছিল কেবল একটা খড়ের তৈরি কাঁচাঘর। ১৫ জুন থেকে পানিবন্দি হয়ে পড়েন লিয়াকত আলী। পরদিন ঠিকতে না পেরে পরিবার নিয়ে ওঠেন এলাকার একটি আশ্রয় কেন্দ্রে। নয় দিন পর যখন লিয়াকত আলী যখন বাড়ি ফেরেন তখন দেখতে পান বসতঘরটি মাটিতে মিশে আছে। বানের পানি কেড়ে নিয়েছে তার আশ্রয়স্থল। আশ্রয় কেন্দ্র থেকে ফিরে লিয়াকত আলী যেন হয়ে পড়েন আশ্রয়হীন।

লিয়াকত আলীর মতো একই অবস্থা গোয়াইনঘাট উপজেলার নন্দিরগাঁও ইউনিয়নের নোয়াগাঁওয়ের আবদুল কাদিরের। হাঁস লালন-পালন আর কামলা খেটে চালাতেন ছয় সদস্যের পরিবার। বন্যার স্রোতের তোড়ে আবদুল কাদিরের বসতঘরও বসে গেছে মাটিতে। আর বানের পানির সঙ্গে ভেসে গেছে আয়ের অবলম্বন হাঁসগুলো। খোলা আকাশকে ছাদ বানিয়ে এখন রোদ-বৃষ্টিতে মানবেতর দিনাতিপাত করছেন আবদুল কাদির। তার ভাষায়, ‘এর চেয়ে ভালো ছিল বন্যার পানিতে ডুবে মারা যাওয়া। বন্যায় জীবিত রেখে গেছে, অথচ সর্বস্ব হারিয়ে পরিবার নিয়ে এখন বেঁচে থাকাটাও দায়। যেখানে দুমুঠো ভাতের জোগাড় করা অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে, সেখানে ঘর বানানো তো দুঃস্বপ্ন।’

লিয়াকত আলী ও আবদুল কাদিরের মতো সিলেটে লাখো পরিবারের অবস্থা একই। এবারকার ভয়াবহ বন্যায় বেঁচে থাকার সব অবলম্বন হারিয়ে তারা এখন নিঃস্ব। বন্যার পানিতে ধসে পড়েছে ঘরবাড়ি। পানির তোড়ে ভেসে গেছে আসবাবপত্র ও তৈজসপত্র। এক কাপড়ে আশ্রয় কেন্দ্রে ওঠা বানভাসি মানুষ এখনো আছেন একইভাবে।

সিলেটে শতবর্ষী প্রবীণরাও বলছেন, তাদের জীবদ্দশায় এবারের মতো ভয়াবহ বন্যা দেখেননি। ১৯৮৮ ও ২০০৪ সালের বন্যাকে সিলেটের ইতিহাসের বড় বন্যা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কিন্তু এবারকার বন্যার ভয়াবহতা ছাড়িয়ে গেছে অতীতের সব ইতিহাস। গোটা জেলাজুড়ে এমন ভয়াবহ বন্যা হয়নি বলে স্বীকার করছে জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডও। জেলা প্রশাসনের তথ্য মতে, বন্যায় সিলেট জেলার ১৩টি উপজেলা ও ৫টি পৌরসভায় ৪০ হাজার ৯১টি বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ৪ লাখ ৮৪ হাজার ৩৮৩টি পরিবারের ২৯ লাখ ৯৯ হাজার ৪৩৩ জন মানুষ। জেলাজুড়ে বন্যা যখন ভয়াবহ রূপ নেয় তখন ৬১৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে ওঠেন ২ লাখ ৫২ হাজার ৭৮৪ জন বন্যার্ত। পানি কমার পর যখন তারা আশ্রয় কেন্দ্র ছেড়ে বাড়ি ফিরে যান, তখন তারা দেখতে পান তাদের সর্বনাশের দৃশ্য। বেশির ভাগ কাঁচা ঘরবাড়ি বন্যার পানিতে ভেসে গেছে অথবা ভেঙে পড়েছে। যেগুলো কোনোরকম খাঁড়া আছে সেগুলোর অবস্থাও নড়বড়ে। ঝড়-তুফান হলে সেগুলোও ধসে পড়ার আশঙ্কা করছেন ঘরের মালিকরা। 

জেলা প্রশাসন সূত্র জানায়, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত জেলার ৩১৭টি আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছিলেন ২৫ হাজার ৫৭৯ জন। ঘরবাড়ি হারিয়ে অনেকে এখনো পরিবার নিয়ে আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করছেন।

সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. মজিবর রহমান জানিয়েছেন, প্রথম ধাপে পুনর্বাসনের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ৫ কোটি টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এমন ৫ হাজার পরিবারকে এ সহযোগিতা দেওয়া হচ্ছে। পরে এ খাতে আরও বরাদ্দ এলে ক্ষতিগ্রস্তদের ঘরবাড়ি নির্মাণে অর্থ সহায়তা দেওয়া হবে।

সিলেট সিটি করপোরেশনভুক্ত এলাকাগুলোতেও বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বিধায়ক রায় চৌধুরী জানিয়েছেন, নগরীতে কয়েক হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। তালিকা প্রস্তুত হলে পুনর্বাসনের জন্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।

আমাদের সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি মাসুম হেলাল জানান, কাইক্কারপাড়া সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার জয়কলস ইউনিয়নের দেখার হাওরের পাড়ে অবস্থিত। সাজানো-গোছানো এ গ্রামটির চারদিকে এখন কেবলই ধ্বংসের ছাপ। স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় আংশিক না হয় সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে গ্রামটির অন্তত ৩০টি বসতঘর। সর্বস্ব হারানো এসব মানুষের কেউ আশ্রয় গেড়েছেন মহাসড়কের পাশে ঝুপড়িঘর বানিয়ে, কেউ আশ্রয় নিয়েছেন প্রতিবেশী কিংবা স্বজনের বাড়িতে।

গ্রামের ক্ষতিগ্রস্ত লোকজন জানান, ১৬ জুন দিনগত রাতে হু হু করে বাড়তে থাকে হাওরে পানি। দেখত দেখতে বুক সমান পানি হয় ঘরের ভিতর। সেইসঙ্গে তাণ্ডব চালাতে থাকে হাওরের প্রচণ্ড ঢেউ। ঢেউ আর বানের শ্রোতে একে একে বিধ্বস্ত হতে থাকে গ্রামের অন্তত ৩০টি বসতঘর। বন্যার পানি চলে গেলেও গ্রামটির বাড়ি বাড়ি এখন কেবল ঘরহারা মানুষের আহাজারি।

জানা যায়, ভয়াবহ বন্যা জেলাজুড়ে যে ক্ষতচিহ্ন রেখে গেছে, কাইক্কারপাড় গ্রাম যেন তারই এক বেদানাবিদুর প্রতিচ্ছবি। এমন দৃশ্য এখন হাওর ও নদীপাড়ের প্রায় প্রতিটি গ্রামে।

সুনামগঞ্জ জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসের তথ্যমতে, বন্যায় জেলার ১১টি উপজেলায় অন্তত ৪৫ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। বানের পানির তোড় ও হাওরের ঢেউয়ের কারণে এ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পানি সম্পূর্ণরূপে নেমে যাওয়ার পর ক্ষয়ক্ষতির প্রকৃত চিত্র উঠে আসবে। সরেজমিন শান্তিগঞ্জ উপজেলার কাইক্কারপাড়া গ্রামে গেলে দেখা হয় বন্যায় বিধ্বস্ত হওয়া পরিবারের অনেকের সঙ্গে। তাদের একজন হুসনা বেগম।  দীর্ঘদিনের তিলে তিলে গড়া সংসার মুহূর্তেই বিধ্বস্ত হয়েছে চোখের সামনে। ঘটনার আকস্মিকতায় কিছুই রক্ষা করতে পারেননি তিনি। মধ্যরাতে স্বামীসহ তিন শিশু সন্তানকে নিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন প্রতিবেশীর বাড়িতে। ঘর বিধ্বস্ত হওয়ার ১৬ দিনের মাথায়ও সেটি সেভাবেই পড়ে আছে। সামর্থ্যরে অভাবে নতুন ঘর বাঁধতে পারছেন না তারা। স্বামী-স্ত্রী ও তিন শিশু সন্তান অতি কষ্টে দিনযাপন করছেন। একই দশা ওই গ্রামের ফুলবানু-মাহমুদ দম্পতিরও। বানের পানির তোড়ে তাদের বসতঘরটি ভেঙে পড়েছে হাওরের পানিতে। সাত সদস্যের পরিবারটি এখন বাস্তুহারা।

আশ্রিত হয়েছেন অন্যের বাড়িতে। আর বসতঘর বিধ্বস্ত হওয়ায় অজুফা-রহিমের ১৬ দিন ধরে ঝুপড়িঘর বানিয়ে সন্তান-সন্ততি নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়কের আহছানমারা এলাকায়।

হাওর বাঁচাও আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু সুফিয়ান বলেন, জেলাজুড়ে বন্যায় বাস্তুহারাসহ ক্ষতিগ্রস্ত সব মানুষের সঠিক তালিকা প্রণয়ন করে তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ সরকারকেই নিতে হবে। সেইসঙ্গে সর্বস্ব হারানো মানুষদের আর্থিক প্রণোদনা দিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখতে হবে। সুনামগঞ্জে জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, বন্যায় জেলার অনেক জায়গায় ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে, অনেকের টিনের বেড়া ভেঙে গেছে। প্রশাসন স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের তালিকা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে বলা হয়েছে, জরুরিভিত্তিতে এই ভেঙে যাওয়া ঘরের তালিকা তৈরি করে পাঠাতে। সেখান থেকে তাদের নগদ অর্থ সহায়তা দেওয়া হবে। প্রয়োজনে টিনসহ অন্যান্য উপকরণ দেওয়া হবে। তিনি জানান, যাদের বাড়িঘর একেবারে বিধ্বস্ত হয়ে গেছে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের প্রধানমন্ত্রীর স্বেচ্ছাধীন তহবিল থেকে ১০ হাজার টাকার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম