শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

ভূস্বর্গখ্যাত কাশ্মীর নিঃসন্দেহে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর একটি। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি ইসলাম কাশ্মীরের গৌরব-গরিমার অন্যতম দিক। ধারণা করা হয়, ইসলামের প্রাথমিক যুগেই কাশ্মীরে মুসলমানদের আগমন ঘটেছিল। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের দাবি—মহানবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় তাঁর একদল সাহাবি কাশ্মীরে আগমন করেন এবং তাঁরা স্থানীয় শাসক ভিনাদত্তের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা কিছুদিন কাশ্মীরে অবস্থান করার পর চীনের দিকে যাত্রা করেন। সেখান থেকে সিল্ক রোড হয়ে নিজ দেশে ফিরে যান।

অন্য একদল গবেষকের দাবি, ৭১১ খ্রিস্টাব্দে সেনাপতি মুহাম্মদ বিন কাসেম সিন্ধু জয় করার পর তিনি ভারতবর্ষের নানা দিকে মুসলিম বাহিনী প্রেরণ করেন। সে সময় সেনাপতি হুমাম বিন সুম্মাহকে কাশ্মীর অভিযানে পাঠান।

স্থানীয় শাসকরা তাঁদের আন্তরিক অভ্যর্থনা জানান এবং উপহারস্বরূপ একটি বড় জমিদারি দান করেন। ফলে সেনা অভিযানে অংশ নেওয়া কয়েকটি আরব পরিবার কাশ্মীরে থেকে যায়। তারা সে সময় কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি মসজিদও নির্মাণ করে।

কাশ্মীরের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ কলহন তাঁর ‘রাজতরঙ্গিনি’ বইয়ে লিখেছেন, খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীতে কাশ্মীরের রাজা হর্ষদেব তাঁর দরবারে বহু আরব মুসলিমকে সভাসদ ও সৈন্য হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন। এর দ্বারা প্রমাণিত হয়, কাশ্মীরে ইসলাম ও মুসলমানদের উপস্থিতি বহু আগেই ঘটেছিল। তবে বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের মতে, কাশ্মীরে ইসলামের প্রসার ঘটেছিল খ্রিস্টীয় চতুর্দশ শতকের শুরুর দিকে। তখন মধ্য এশিয়া, পারস্য ও আফগান অঞ্চল থেকে বহু মুসলিম অভিবাসী, আলেম ও সুফি কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁরা কাশ্মীরে দ্বিন প্রচারে আত্মনিয়োগ করেন এবং তাঁদের কেউ কেউ কাশ্মীরে স্থায়ীভাবে বসবাসও শুরু করেন।

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখেন সুফি আলেম শায়খ শরফুদ্দিন আবদুর রহমান (রহ.)। তিনি বর্তমান তুর্কমেনিস্তানের অধিবাসী ছিলেন। মোঙ্গলীয়দের অত্যাচার থেকে আত্মরক্ষা করতে তিনি কাশ্মীরে আসেন। কাশ্মীরের শ্রীনগরে নিজ আবাস গড়েন। ইংরেজ ঐতিহাসিক লরেন্সের মতে, কাশ্মীরে ইসলামের প্রচার শুরু হলে ১৩২৪ খ্রিস্টাব্দে স্থানীয় শাসক রেনজু শাহ রিনচেন সুফি আবদুর রহমান বুলবুল শাহ (রহ.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন। 

তিনি একজন লাদাখি রাজপুত্র ছিলেন, যিনি ১৩২০ খ্রিস্টাব্দে পিতার মৃত্যুর পর কাশ্মীরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর নাম হয় সুলতান সদরুদ্দিন। তাঁর ইসলাম গ্রহণ কাশ্মীরের ধর্মীয় ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক ঘটনাও বটে। কেননা তাঁর ইসলাম গ্রহণের প্রভাবে তাঁর বেশির ভাগ প্রজা ইসলাম গ্রহণ করেছিল। তাঁর পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অনেক সদস্যও তখন ইসলাম গ্রহণ করেন। যেমন তাঁর ভগ্নিপতি রাওন চন্দর। 

এ ছাড়া বৌদ্ধদের একটি বড় অংশ এবং যারা ধর্মীয় জুলুম ও বর্ণ প্রথা থেকে মুক্তি পেতে চাইত তাদের অনেকে ইসলাম গ্রহণ করে। সুলতান রেনজু শাহ রিনচেন পরে সুফি বুলবুল শাহ (রহ.)-এর জন্য শ্রীনগরে একটি খানকা নির্মাণ করেন এবং মুসলমানদের জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। এটিই ছিল কাশ্মীরে প্রথম মসজিদ। শ্রীনগরের নাওয়াদকল নামক স্থানে অবস্থিত মসজিদটি বুলবুল শাহর নামে পরিচিত।

সুফি বুলবুল শাহ কাশ্মীরে ইসলামের যে বীজ রোপণ করেছিলেন তা ফুলে-ফলে বিকশিত হয়েছিল মীর সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.)-এর প্রচেষ্টায়। তিনি ১৩৭২ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৭৭৪ হিজরিতে ইরানের হামদান শহর থেকে কাশ্মীরে এসেছিলেন। সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। যিনি একই সঙ্গে একজন কোরআনে হাফেজ, ফকিহ, প্রাজ্ঞ আলেম, লেখক ও সাহিত্যিক ছিলেন। তিনি ইতিহাসের পাতায় ‘আলী সানি’ নামেও পরিচিত। তাঁর সঙ্গে আরো সাত শতাধিক ‘সৈয়দ’ (রাসুল সা.-এর বংশধর) কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁরা চার মাস কাশ্মীরে অবস্থান করে মক্কায় যান এবং সেখান থেকে ফিরে এসে ৭৮১ থেকে ৭৮৩ হিজরি পর্যন্ত কাশ্মীরে অবস্থান করেন। এরপর তিনি তুর্কমেনিস্তান যান এবং ৭৮৬ হিজরিতে সেখানেই তাঁর ইন্তেকাল হয়।

শায়খ আলী হামদানি (রহ.)-এর হাতে ৩৭ হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর উৎসাহে তৎকালীন শাসক সুলতান কুতুবুদ্দিন কাশ্মীরে একাধিক মাদরাসা ও মসজিদ নির্মাণ করেন, যা উপত্যকায় ইসলামী শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আল্লামা হামদানি (রহ.) কাশ্মীরে শুধু ধর্মীয় জ্ঞান, আধ্যাত্মিকতা ও নৈতিকতার প্রসার ঘটাননি, বরং তিনি পারস্যের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্পকলারও বিকাশ ঘটান। তাঁর মাধ্যমে কাশ্মীরে কার্পেটশিল্প, শাল বোনা, ক্যালিগ্রাফি ও তাঁতশিল্পের বিকাশ ঘটে। এতে কাশ্মীরবাসীর জীবনযাত্রার মানও উন্নত হয়।

মীর সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.)-এর পর তাঁর সুযোগ্য সন্তান মীর মুহাম্মদ হামদানি কাশ্মীরে ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি ৭৯৬ হিজরি মোতাবেক ১৩৯৪ খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁর দাওয়াতে সুলতান সিকান্দরের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপতি ‘সুহ ভাট’ ইসলাম গ্রহণ করেন। মুসলমান হওয়ার পর তিনি ‘সাইফুদ্দিন’ নাম ধারণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণ বহু কাশ্মীরিকে ইসলাম গ্রহণে উৎসাহিত করেছিল। সুলতান মীর মুহাম্মদ হামদানি (রহ.)-এর জন্য শ্রীনগরে একটি খানকা নির্মাণ করেন। খানকাটি বর্তমানে খানকাহ-ই-মাওলা নামে পরিচিত।

মীর মুহাম্মদ হামদানি (রহ.) ছাড়াও বেশ কয়েকজন সুফি আলেম কাশ্মীরে ইসলাম প্রসারে অবদান রাখেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েক হলেন বাবা জাইনুদ্দিন (রহ.), সৈয়দ মুহাম্মদ হেসারি (রহ.), শেখ হামজা মাখদুমি (রহ.), সৈয়দ আহমদ কিরমানি (রহ.) ও শেখ নুরুদ্দিন দায়ি (রহ.)। শেখ নুরুদ্দিন দায়ি (রহ.) কাশ্মীরের দুর্গম অঞ্চলে ইসলামের আলো পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ জন্য তাঁকে ‘আলমদার-ই-কাশ্মীর বা কাশ্মীরের ধ্বজাবাহী বলা হয়। তিনি একজন দক্ষ কবিও ছিলেন। এসব মহান দ্বিন প্রচারকের প্রচেষ্টায় কাশ্মীরের ৮০ শতাংশ মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে।

১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোগল শাসকরা কাশ্মীরের শাসনভার গ্রহণ করেন। তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতায় উপত্যকায় ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য উর্বর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এ সময় জম্মুর কিশতওয়ার অঞ্চলের রাজা জয় সিংহ মুসলমান হন। তিনি বিখ্যাত ইসলাম প্রচারক সৈয়দ ফরিদুদ্দিন বাগদাদি (রহ.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন। ফলে উপত্যকায় ইসলামের অগ্রযাত্রা আরো গতিশীল হয়। তথ্যঋণ : জিন্দেগি নাও ও কাশ্মীর উজমা

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
সর্বশেষ খবর
চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান
চুল পড়ে যাওয়া সমস্যার ঘরোয়া সমাধান

এই মাত্র | জীবন ধারা

আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’
আজ ঢাকার বাতাস ‘সহনীয়’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা
৫ বছরের চুক্তিতে নতুন ঠিকানায় বায়েনা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত
শিবচরে এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় এক নারী নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধানকে পদত্যাগ করতে বললেন ট্রাম্প

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার
ছিটকে গেলেন মহারাজ, প্রোটিয়াদের নেতৃত্বে মুল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত
রুমায় সেনাবাহিনীর অভিযানে কেএনএর কমান্ডারসহ ২ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন
নতুন গানে কন্ঠ দিলেন সাবিনা ইয়াসমিন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’
ওয়াটারলু উৎসবে বাংলাদেশের ‘আনটাং’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম