শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০২, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

ভূস্বর্গখ্যাত কাশ্মীর নিঃসন্দেহে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর জায়গাগুলোর একটি। নৈসর্গিক সৌন্দর্যের পাশাপাশি ইসলাম কাশ্মীরের গৌরব-গরিমার অন্যতম দিক। ধারণা করা হয়, ইসলামের প্রাথমিক যুগেই কাশ্মীরে মুসলমানদের আগমন ঘটেছিল। কোনো কোনো ঐতিহাসিকের দাবি—মহানবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় তাঁর একদল সাহাবি কাশ্মীরে আগমন করেন এবং তাঁরা স্থানীয় শাসক ভিনাদত্তের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তাঁরা কিছুদিন কাশ্মীরে অবস্থান করার পর চীনের দিকে যাত্রা করেন। সেখান থেকে সিল্ক রোড হয়ে নিজ দেশে ফিরে যান।

অন্য একদল গবেষকের দাবি, ৭১১ খ্রিস্টাব্দে সেনাপতি মুহাম্মদ বিন কাসেম সিন্ধু জয় করার পর তিনি ভারতবর্ষের নানা দিকে মুসলিম বাহিনী প্রেরণ করেন। সে সময় সেনাপতি হুমাম বিন সুম্মাহকে কাশ্মীর অভিযানে পাঠান।

স্থানীয় শাসকরা তাঁদের আন্তরিক অভ্যর্থনা জানান এবং উপহারস্বরূপ একটি বড় জমিদারি দান করেন। ফলে সেনা অভিযানে অংশ নেওয়া কয়েকটি আরব পরিবার কাশ্মীরে থেকে যায়। তারা সে সময় কাশ্মীরে বেশ কয়েকটি মসজিদও নির্মাণ করে।

কাশ্মীরের বিখ্যাত ইতিহাসবিদ কলহন তাঁর ‘রাজতরঙ্গিনি’ বইয়ে লিখেছেন, খ্রিস্টীয় একাদশ শতাব্দীতে কাশ্মীরের রাজা হর্ষদেব তাঁর দরবারে বহু আরব মুসলিমকে সভাসদ ও সৈন্য হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন। এর দ্বারা প্রমাণিত হয়, কাশ্মীরে ইসলাম ও মুসলমানদের উপস্থিতি বহু আগেই ঘটেছিল। তবে বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের মতে, কাশ্মীরে ইসলামের প্রসার ঘটেছিল খ্রিস্টীয় চতুর্দশ শতকের শুরুর দিকে। তখন মধ্য এশিয়া, পারস্য ও আফগান অঞ্চল থেকে বহু মুসলিম অভিবাসী, আলেম ও সুফি কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁরা কাশ্মীরে দ্বিন প্রচারে আত্মনিয়োগ করেন এবং তাঁদের কেউ কেউ কাশ্মীরে স্থায়ীভাবে বসবাসও শুরু করেন।

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখেন সুফি আলেম শায়খ শরফুদ্দিন আবদুর রহমান (রহ.)। তিনি বর্তমান তুর্কমেনিস্তানের অধিবাসী ছিলেন। মোঙ্গলীয়দের অত্যাচার থেকে আত্মরক্ষা করতে তিনি কাশ্মীরে আসেন। কাশ্মীরের শ্রীনগরে নিজ আবাস গড়েন। ইংরেজ ঐতিহাসিক লরেন্সের মতে, কাশ্মীরে ইসলামের প্রচার শুরু হলে ১৩২৪ খ্রিস্টাব্দে স্থানীয় শাসক রেনজু শাহ রিনচেন সুফি আবদুর রহমান বুলবুল শাহ (রহ.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন। 

তিনি একজন লাদাখি রাজপুত্র ছিলেন, যিনি ১৩২০ খ্রিস্টাব্দে পিতার মৃত্যুর পর কাশ্মীরের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত হন। ইসলাম গ্রহণের পর তাঁর নাম হয় সুলতান সদরুদ্দিন। তাঁর ইসলাম গ্রহণ কাশ্মীরের ধর্মীয় ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক ঘটনাও বটে। কেননা তাঁর ইসলাম গ্রহণের প্রভাবে তাঁর বেশির ভাগ প্রজা ইসলাম গ্রহণ করেছিল। তাঁর পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ অনেক সদস্যও তখন ইসলাম গ্রহণ করেন। যেমন তাঁর ভগ্নিপতি রাওন চন্দর। 

এ ছাড়া বৌদ্ধদের একটি বড় অংশ এবং যারা ধর্মীয় জুলুম ও বর্ণ প্রথা থেকে মুক্তি পেতে চাইত তাদের অনেকে ইসলাম গ্রহণ করে। সুলতান রেনজু শাহ রিনচেন পরে সুফি বুলবুল শাহ (রহ.)-এর জন্য শ্রীনগরে একটি খানকা নির্মাণ করেন এবং মুসলমানদের জন্য একটি মসজিদ নির্মাণ করেন। এটিই ছিল কাশ্মীরে প্রথম মসজিদ। শ্রীনগরের নাওয়াদকল নামক স্থানে অবস্থিত মসজিদটি বুলবুল শাহর নামে পরিচিত।

সুফি বুলবুল শাহ কাশ্মীরে ইসলামের যে বীজ রোপণ করেছিলেন তা ফুলে-ফলে বিকশিত হয়েছিল মীর সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.)-এর প্রচেষ্টায়। তিনি ১৩৭২ খ্রিস্টাব্দ মোতাবেক ৭৭৪ হিজরিতে ইরানের হামদান শহর থেকে কাশ্মীরে এসেছিলেন। সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.) ছিলেন বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী। যিনি একই সঙ্গে একজন কোরআনে হাফেজ, ফকিহ, প্রাজ্ঞ আলেম, লেখক ও সাহিত্যিক ছিলেন। তিনি ইতিহাসের পাতায় ‘আলী সানি’ নামেও পরিচিত। তাঁর সঙ্গে আরো সাত শতাধিক ‘সৈয়দ’ (রাসুল সা.-এর বংশধর) কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁরা চার মাস কাশ্মীরে অবস্থান করে মক্কায় যান এবং সেখান থেকে ফিরে এসে ৭৮১ থেকে ৭৮৩ হিজরি পর্যন্ত কাশ্মীরে অবস্থান করেন। এরপর তিনি তুর্কমেনিস্তান যান এবং ৭৮৬ হিজরিতে সেখানেই তাঁর ইন্তেকাল হয়।

শায়খ আলী হামদানি (রহ.)-এর হাতে ৩৭ হাজার মানুষ ইসলাম গ্রহণ করেন। তাঁর উৎসাহে তৎকালীন শাসক সুলতান কুতুবুদ্দিন কাশ্মীরে একাধিক মাদরাসা ও মসজিদ নির্মাণ করেন, যা উপত্যকায় ইসলামী শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আল্লামা হামদানি (রহ.) কাশ্মীরে শুধু ধর্মীয় জ্ঞান, আধ্যাত্মিকতা ও নৈতিকতার প্রসার ঘটাননি, বরং তিনি পারস্যের জ্ঞান-বিজ্ঞান ও শিল্পকলারও বিকাশ ঘটান। তাঁর মাধ্যমে কাশ্মীরে কার্পেটশিল্প, শাল বোনা, ক্যালিগ্রাফি ও তাঁতশিল্পের বিকাশ ঘটে। এতে কাশ্মীরবাসীর জীবনযাত্রার মানও উন্নত হয়।

মীর সৈয়দ আলী হামদানি (রহ.)-এর পর তাঁর সুযোগ্য সন্তান মীর মুহাম্মদ হামদানি কাশ্মীরে ইসলাম ও ইসলামী শিক্ষার বিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। তিনি ৭৯৬ হিজরি মোতাবেক ১৩৯৪ খ্রিস্টাব্দে কাশ্মীরে আগমন করেন। তাঁর দাওয়াতে সুলতান সিকান্দরের প্রধানমন্ত্রী ও সেনাপতি ‘সুহ ভাট’ ইসলাম গ্রহণ করেন। মুসলমান হওয়ার পর তিনি ‘সাইফুদ্দিন’ নাম ধারণ করেন। তাঁর ইসলাম গ্রহণ বহু কাশ্মীরিকে ইসলাম গ্রহণে উৎসাহিত করেছিল। সুলতান মীর মুহাম্মদ হামদানি (রহ.)-এর জন্য শ্রীনগরে একটি খানকা নির্মাণ করেন। খানকাটি বর্তমানে খানকাহ-ই-মাওলা নামে পরিচিত।

মীর মুহাম্মদ হামদানি (রহ.) ছাড়াও বেশ কয়েকজন সুফি আলেম কাশ্মীরে ইসলাম প্রসারে অবদান রাখেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েক হলেন বাবা জাইনুদ্দিন (রহ.), সৈয়দ মুহাম্মদ হেসারি (রহ.), শেখ হামজা মাখদুমি (রহ.), সৈয়দ আহমদ কিরমানি (রহ.) ও শেখ নুরুদ্দিন দায়ি (রহ.)। শেখ নুরুদ্দিন দায়ি (রহ.) কাশ্মীরের দুর্গম অঞ্চলে ইসলামের আলো পৌঁছে দিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এ জন্য তাঁকে ‘আলমদার-ই-কাশ্মীর বা কাশ্মীরের ধ্বজাবাহী বলা হয়। তিনি একজন দক্ষ কবিও ছিলেন। এসব মহান দ্বিন প্রচারকের প্রচেষ্টায় কাশ্মীরের ৮০ শতাংশ মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় গ্রহণ করে।

১৬৫৮ খ্রিস্টাব্দে মোগল শাসকরা কাশ্মীরের শাসনভার গ্রহণ করেন। তাঁদের পৃষ্ঠপোষকতায় উপত্যকায় ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য উর্বর পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এ সময় জম্মুর কিশতওয়ার অঞ্চলের রাজা জয় সিংহ মুসলমান হন। তিনি বিখ্যাত ইসলাম প্রচারক সৈয়দ ফরিদুদ্দিন বাগদাদি (রহ.)-এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন। ফলে উপত্যকায় ইসলামের অগ্রযাত্রা আরো গতিশীল হয়। তথ্যঋণ : জিন্দেগি নাও ও কাশ্মীর উজমা

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি আরবে আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদি আরবে আরও এক হজযাত্রীর মৃত্যু
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজের সফরে দোয়া কবুলের ১০ সময়
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
হজ সচ্ছল মুমিনদের জন্য ফরজ ইবাদত
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কোরআন অনুধাবনে সাহাবায়ে কেরাম
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
কিছু ইবাদত হোক নীরবে-নিভৃতে
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সুদান থেকে জেদ্দায় পৌঁছালো হজের প্রথম জাহাজ
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৪৯ হাজার ১০৩ হজযাত্রী
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
শত্রু যেভাবে বন্ধু হয়
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
ইসলাম প্রচারে নারীদের অবদান
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
কাবাপ্রেমে প্রোজ্জ্বল যিনি
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
নবীজি (সা.)-এর ওপর মিথ্যারোপের ভয়াবহতা
সর্বশেষ খবর
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি
রাশিয়া আগ্রাসন চালিয়ে যেতে চায়: জেলেনস্কি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির
আ. জ. ম ওবায়েদুল্লাহ জীবন্ত উপন্যাস: জামায়াত আমির

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের
শিবলির সেঞ্চুরিতে প্রথম দিন বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে ২ জন নিহত, মারা গেছে ৩টি গরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা
ঈদের আগে ডাকসু নির্বাচনের তফসিল চান ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ‘মার্চ টু ঢাকা’ কর্মসূচি ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের
বাংলা ব্যানার বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব ড. সলিমুল্লাহ খানের

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
কুমারখালীতে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে ব্রিধান-৯২ চাষ, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশের প্রতি বিশ্বের আস্থা বাড়ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
শৈলকূপায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন
ভাবিকে ধর্ষণের অপরাধে দুই দেবরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার
এক্সপ্রেসওয়েতে বাসচাপায় অ্যাম্বুলেন্সের পাঁচ যাত্রী নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা
গজারিয়ায় চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, রেস্টুরেন্টে লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ
সমলয় চাষাবাদে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক, বিঘাপ্রতি ফলন ২৯ মণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
কুষ্টিয়ায় ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন
গাজীপুরে বিশ্ব মেট্রোলজি দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল
দ্বিতীয় যাত্রায় দেশে ফিরলো অনূর্ধ্ব-১৯ ফুটবল দল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স প্রথম বর্ষ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর
বেনাপোলে আটক যুবলীগের কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড
কুড়িগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব
প্রিমিয়ার লিগে কিংসের গোল উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান
লবণের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা রোধে ভোক্তা অধিদফতরের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত
ঘুষ নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল, চবির নিরাপত্তা প্রধানকে বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন
ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে গোপনে পাকিস্তানকে নজিরবিহীন সহায়তা দেয় চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন
শাহজালাল থেকে উড্ডয়নের পরপরই তার্কিশ এয়ারলাইন্সে পাখির আঘাত, ইঞ্জিনে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট
এবার বেক্সিমকোর কায়দায় নাবিল গ্রুপের ব্যাংক লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক
সা‌বেক এম‌পি লায়লা পারভীন‌ সেঁজুতি আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার
সাত মাস ধরে বাসায় আটকে ধর্ষণ করছিলেন নোবেল, ৯৯৯-এ কলে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন
‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’; আরও যারা অভিনয় করেন

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল
রাজধানীতে প্রকাশ্যে যুবককে কুপিয়ে জখম, ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস
বাংলাদেশকে হারিয়ে আরব আমিরাতের ইতিহাস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু
দেশে স্টারলিংকের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প
পুতিন-জেলেনস্কির সাথে ফোনালাপের পর যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা
ভারতীয় বিভিন্ন সংস্থার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির
এক হাজার ফিলিস্তিনিকে বিনা খরচে হজের আমন্ত্রণ সৌদির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন
হত্যাচেষ্টা মামলায় নুসরাত ফারিয়ার জামিন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?
হোয়াইট হাউসে খুবই কম থাকছেন মেলানিয়া, কারণ কি?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে
আমিরাতের কাছে হেরে লিটন দায় দিলেন শিশিরকে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা প্রশমনে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে
মেয়র হিসেবে ইশরাককে শপথ না পড়াতে রিটের শুনানি দুপুরে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা
ঢালাও মামলা-গ্রেফতার গ্রহণযোগ্য নয় : শাহনাজ হুদা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি
আমি সুইসাইড করার মতো মেয়ে নই : পরীমণি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

যত্রতত্র বসছে সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র বসছে সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতে হলেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতে হলেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না
রায়ের পরও ইশরাককে শপথ পড়ানো হচ্ছে না

নগর জীবন

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার
অর্থনীতির চাকা সচল করতে কাজ করছে সরকার

নগর জীবন

সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে
সাংবাদিকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে

নগর জীবন

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে

শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই
শিল্পে সঠিক পরিমাপের বিকল্প নেই

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির
আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার বার্তা ডিএমপির

নগর জীবন

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন
অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু করবে রাশিয়া-ইউক্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছক্কা মেরে শিবলির সেঞ্চুরি
ছক্কা মেরে শিবলির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাদা মাঠেও গোল উৎসব কিংসের
কাদা মাঠেও গোল উৎসব কিংসের

মাঠে ময়দানে

৩০৫টি পদের বিপরীতে আবেদন ৫০ হাজার
৩০৫টি পদের বিপরীতে আবেদন ৫০ হাজার

নগর জীবন

পরিবেশ ও মানবাধিকারের প্রশ্নে আপস করব না
পরিবেশ ও মানবাধিকারের প্রশ্নে আপস করব না

নগর জীবন

বিপিএল প্রথম আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এলিজাহ
বিপিএল প্রথম আসরের সর্বোচ্চ গোলদাতা এলিজাহ

মাঠে ময়দানে