শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য থাকবে না; একটা সুন্দর নতুন বাংলাদেশ হবে-এ স্বপ্নের ঘোর যেন এক বছরের মধ্যেই কেটে গেছে। যাঁরা বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা এখন মঙ্গলগ্রহে বসবাস করছেন। মনে হচ্ছে আপাতত মর্ত্যে অবতরণ করবেন না। ক্ষমতা, অর্থ ও নারীর মোহময়ী স্রোতে বিপ্লবীরা ভেসে যাচ্ছেন। নব্য অর্থ আর ক্ষমতার এটাই ধর্ম। আর তাতে ভেঙে গেছে জাতির মেরুদণ্ড। অটোপাসের দাবিতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রাস্তায় নামছেন। সুদিনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। রাজনৈতিক দলগুলোও বুঝতে পারছে না তাদের করণীয়। তাদের মধ্যে কোনো পরিবর্তন নেই। রাষ্ট্র মেরামতের নামে সরকারের মতলবি উদ্যোগ। গত ১২ মাসের সালতামামি করলে শামসুর রাহমানের সেই বিখ্যাত কবিতার শিরোনামটাই যথেষ্ট, ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ’।

বিপ্লব শুরুর এক বছর পূর্ণ হলো। এ সময়ের মধ্যে রাষ্ট্র, জনগণ এবং বিপ্লবের প্রত্যক্ষ ক্ষতির শিকার যাঁরা, তাঁরা কী পেলেন সে প্রশ্ন এখন দৈত্যের মতো সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্র, রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন বিশাল আয়োজন করে বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করছে। যে মা তাঁর সন্তানকে হারিয়েছেন, যে শিশু তার পিতাকে হারিয়েছে, যে বোনটি তাঁর স্বামীকে হারিয়ে বিধবা হয়েছেন, যে পরিবার তার একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়েছে তাদের কী হবে? যে মানুষগুলো হাত, পা, চোখ হারিয়ে শরীরে অসংখ্য স্পিøন্টারের অসহ্য যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন, তাঁদের কী হবে? সান্ত্বনা পাওয়ার মতো জ্ঞানগর্ভ বুলি আওড়িয়ে অনেকেই হয়তো বলার চেষ্টা করবেন, ‘বৃহত্তর কল্যাণের জন্য ছোটখাটো ক্ষয়ক্ষতি সহজেই মেনে নিতে হয়।’ প্রশ্ন হচ্ছে- বৃহত্তর কল্যাণের যাত্রা কি হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যবস্তু কী, তা কি নির্ধারণ করা হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণ কাদের জন্য তা কি গত ১২ মাসে দেশবাসী বুঝতে পেরেছে? এমসিকিউ পদ্ধতিতে এসব প্রশ্নের উত্তর হলো ‘না’।

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য দেশবাসী কি এমন বিপ্লব চেয়েছিল, যে বিপ্লবের সুফল ভোগ করে বিপ্লবীরা ক্ষমতার লোভে হিতাহিত জ্ঞান হারাবেন? আমরা যদি একটু পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখব, মাত্র ১১ মাস আগে জুলাই বিপ্লবীদের নাম দেশের মানুষ সম্মানের সঙ্গে উচ্চারণ করত। বয়স তিরিশের কোঠা পার না হওয়া বিপ্লবীদের জন্য অনুষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারটি সংরক্ষিত ছিল। এযাবৎ বড়রা যা পারেননি, বিপ্লবীরা তা পারবেন-এমন বিশ্বাসে বিভোর ছিল দেশবাসী। আর এখন বিপ্লবীদের দিক থেকে দেশবাসী আস্তে আস্তে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এর মূল কারণ বিপ্লবীদের আচরণ ও ক্ষমতার মোহ। সেদিনের বিপ্লবীরা এখন বিপ্লব থেকে লক্ষ্যচ্যুত হয়ে ক্ষমতাকে লক্ষ করে দৌড়াচ্ছেন। ক্ষমতার স্বাদ-গন্ধ তাঁদের এখন প্রিয়। বিপ্লবীদের অনেকেরই জীবনযাপনের ধরন পাল্টে গেছে। বিপ্লবের পর দেশ মেরামতের কঠোর পরিশ্রমের কাজের যে ক্লান্তির ছাপ থাকা উচিত, তা তাঁদের চেহারায় ফুটে উঠছে না। প্রায় সবার চেহারায় এখন সুখী-সুখী ভাব। লাবণ্যের চাকচিক্য প্রকাশ পাচ্ছে। অথচ শহীদ আবদুল্লাহ বিন জাহিদের আম্মা ফাতেমাতুজ জহুরা গত মঙ্গলবার জুলাই বিপ্লব স্মরণে এক অনুষ্ঠানে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক কিছু কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর সন্তান জাহিদ ৫ আগস্ট রাতে বিমানবন্দর থানায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে জাহিদের বয়স ছিল ১৬ বছর। দ্বিতীয় ছেলের ১৪ বছর। বড় ছেলের মৃত্যুর ১৪ দিনের মাথায় ছোট ছেলের ক্যানসার ধরা পড়ে। তা-ও আবার শেষ পর্যায়ে। জাহিদের মৃত্যুশোকে তার পিতা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এক পুত্রের শোক এবং আর এক পুত্রের ক্যানসার আক্রান্তের কারণে তিনি গত ১৮ মার্চ স্ট্রোক করে মারা যান। ফাতেমাতুজ জহুরা বলেন, এই ভয়াবহ দুঃসময়ে কোনো বিপ্লবী বা সরকার তাঁর খোঁজখবর নেয়নি। সারজিস, হাসনাতকে একশবার ফোন করলেও তাঁরা ফোন ধরেন না। সরকারের কোনো উপদেষ্টাও তাঁর কোনো খোঁজ নেননি। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ যদি তাঁর পাশে না দাঁড়াত তাহলে তাঁকে হয়তো ভিক্ষা করতে হতো। কথাগুলো বলে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি প্রশ্ন করেন-আমার সন্তানের রক্তের বিনিময়ে বিপ্লবের পর যাঁরা আজ দেশ গড়ার কথা বলছেন, তাঁরা তো এখনই আমার কোনো খবর নেন না, এর পরে আমাদের কী হবে? অথচ যাঁরা বিপ্লবের একক মালিকানা দাবি করছেন, তাঁদের নিরাপত্তায় এখন ব্যক্তিগত অস্ত্র লাগে। সেই অস্ত্রের ম্যাগাজিন আবার বিমানবন্দরে ধরা পড়ে। কোনো কোনো বিপ্লবীর আবার নারীসঙ্গ খুব পছন্দ। বিপ্লব নিয়ে নানান ধান্দাবাজি ও নয়ছয় করার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিপ্লবী উমামা ফাতেমা। সম্প্রতি তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো। এনসিপি নামক রাজনৈতিক দলটি গঠনের পর আমি জুলাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো করার দায়বদ্ধতা থেকে এ ব্যানার নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এ ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয়, যাতে আমি এ ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্বে যাওয়ার পরই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র। শুধু আমি না, অনেক ছাত্রই পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। সবার সঙ্গে শুধু ছলনা হয়েছে। যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে, আমার সঙ্গে নোংরামি করেছে এতগুলো মাস, অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে, তাদের আমি কখনো ক্ষমা করব না।’ তাঁর এ বক্তব্য বিপ্লবীদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত করেছে। মব ফ্যাসিজমেও বিপ্লবীদের নাম যুক্ত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিপ্লবীরা আবার কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছেন। আরও কত কী যে হচ্ছে, তা বলা মুশকিল।

বিপ্লবের পর দেশের সব অংশীজনের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই অনৈক্য আরও প্রকট হচ্ছে। এ অনৈক্যের বিষয়টি মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে সরাতে ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু এখন কী ধরনের সরকার তারা চায়, সে বিষয়ে ঐক্য নেই। প্রত্যেকে চায় তার নিজের মতামতই দেশের সবাই মেনে নিক। আর তাতেই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এখন সেই লোকজনের মধ্যেই দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে, যারা কদিন আগেই ঐক্যবদ্ধ ছিল।’ লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নির্বাচন হতে পারে বলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্মত হয়েছেন। এর আগে নির্বাচন নিয়ে সবার মধ্যে যে ধোঁয়াশা কাজ করছিল, লন্ডন বৈঠকের পর তা কেটে যায়। কিন্তু সৃষ্টি হয়েছে নতুন সংকট। এখন পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। সবার ঐক্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ মাসে জুলাই সনদ হওয়ার কথা। এখন পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশন যে পর্যায়ে আছে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক কোনো ইস্যুতে ন্যূনতম ঐক্য হবে বলে মনে হচ্ছে না। বিপ্লবের সুযোগ নিয়ে সব দল এখন ক্ষমতায় যেতে চায়। আমাদের দেশে যেসব রাজনৈতিক দল আছে এবং বর্তমান উর্বর সময়ে যেসব দলের জন্ম হচ্ছে, সেগুলোর অবস্থা কমবেশি সবাই জানে। আগামী নির্বাচনে এসব দল যদি কোনো জোটবদ্ধ না হয়ে এককভাবে নির্বাচন করে, তাহলে কার কত দৌড় বোঝা যাবে। বিএনপি ছাড়া অন্য সব দলই অনুধাবন করতে পারছে, এককভাবে এবং বর্তমান প্রত্যক্ষ ভোটের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ক্ষমতার ধারেকাছেও তারা থাকতে পারবে না। সে কারণেই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নতুন বন্দোবস্ত চায়। যে বন্দোবস্ত তাদের ক্ষমতাসীন করবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার গালভরা বুলি আওড়ালেও লক্ষ্য হলো জনগণকে ফাঁকি দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া। সেজন্যই সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার ফাঁকফোকর দিয়ে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়। ক্ষমতালোভীদের নতুন বন্দোবস্তের দাবি শুধু যে ক্ষমতা তা নয়, তাদের অন্যতম লক্ষ্য বিএনপিকে ঠেকানো। বিএনপি যাতে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হতে না পারে, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমান যাতে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব গ্রহণ করতে না পারেন। কারণ তারা জানেন স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি রাষ্ট্রক্ষমতায় এলে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপসহীন থাকবেন। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, তাদের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো সুখকর বার্তা নয়। স্বাধীনতার ঘোষকের প্রতিও তাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকবে-এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

বিএনপির সামনে এখন একটি মাত্র পথ, তা হলো-দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শতভাগ আপসহীন থাকা। স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, স্বাধীনতার ঘোষকও তাদের পছন্দের কেউ না। বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র সোল এজেন্ট দাবিদার আওয়ামী লীগ যেমন মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ও মেজর জিয়াকে গ্রহণ করতে পারেনি, তেমন স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরাও গ্রহণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং এ বাস্তবতা অনুধাবন করে বিএনপিকে সব অপশক্তি কৌশলে মোকাবিলা করতে হবে। নতুন বন্দোবস্তের নামে মতলববাজি ঠেকাতে হবে। বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশকে জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়ে তুলতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
শহুরে ছাদকৃষিতে বাণিজ্যিক নার্সারি
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
সর্বশেষ খবর
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড
প্রথমবারের মতো আইএমও সম্মাননা পেলো বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা
সিলেটে সুরমার পানি বাড়ছে, বিপৎসীমা ছুঁইছুঁই কুশিয়ারা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!

পরিবেশ ও জীবন

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ