শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য থাকবে না; একটা সুন্দর নতুন বাংলাদেশ হবে-এ স্বপ্নের ঘোর যেন এক বছরের মধ্যেই কেটে গেছে। যাঁরা বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা এখন মঙ্গলগ্রহে বসবাস করছেন। মনে হচ্ছে আপাতত মর্ত্যে অবতরণ করবেন না। ক্ষমতা, অর্থ ও নারীর মোহময়ী স্রোতে বিপ্লবীরা ভেসে যাচ্ছেন। নব্য অর্থ আর ক্ষমতার এটাই ধর্ম। আর তাতে ভেঙে গেছে জাতির মেরুদণ্ড। অটোপাসের দাবিতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রাস্তায় নামছেন। সুদিনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। রাজনৈতিক দলগুলোও বুঝতে পারছে না তাদের করণীয়। তাদের মধ্যে কোনো পরিবর্তন নেই। রাষ্ট্র মেরামতের নামে সরকারের মতলবি উদ্যোগ। গত ১২ মাসের সালতামামি করলে শামসুর রাহমানের সেই বিখ্যাত কবিতার শিরোনামটাই যথেষ্ট, ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ’।

বিপ্লব শুরুর এক বছর পূর্ণ হলো। এ সময়ের মধ্যে রাষ্ট্র, জনগণ এবং বিপ্লবের প্রত্যক্ষ ক্ষতির শিকার যাঁরা, তাঁরা কী পেলেন সে প্রশ্ন এখন দৈত্যের মতো সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্র, রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন বিশাল আয়োজন করে বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করছে। যে মা তাঁর সন্তানকে হারিয়েছেন, যে শিশু তার পিতাকে হারিয়েছে, যে বোনটি তাঁর স্বামীকে হারিয়ে বিধবা হয়েছেন, যে পরিবার তার একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়েছে তাদের কী হবে? যে মানুষগুলো হাত, পা, চোখ হারিয়ে শরীরে অসংখ্য স্পিøন্টারের অসহ্য যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন, তাঁদের কী হবে? সান্ত্বনা পাওয়ার মতো জ্ঞানগর্ভ বুলি আওড়িয়ে অনেকেই হয়তো বলার চেষ্টা করবেন, ‘বৃহত্তর কল্যাণের জন্য ছোটখাটো ক্ষয়ক্ষতি সহজেই মেনে নিতে হয়।’ প্রশ্ন হচ্ছে- বৃহত্তর কল্যাণের যাত্রা কি হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যবস্তু কী, তা কি নির্ধারণ করা হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণ কাদের জন্য তা কি গত ১২ মাসে দেশবাসী বুঝতে পেরেছে? এমসিকিউ পদ্ধতিতে এসব প্রশ্নের উত্তর হলো ‘না’।

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য দেশবাসী কি এমন বিপ্লব চেয়েছিল, যে বিপ্লবের সুফল ভোগ করে বিপ্লবীরা ক্ষমতার লোভে হিতাহিত জ্ঞান হারাবেন? আমরা যদি একটু পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখব, মাত্র ১১ মাস আগে জুলাই বিপ্লবীদের নাম দেশের মানুষ সম্মানের সঙ্গে উচ্চারণ করত। বয়স তিরিশের কোঠা পার না হওয়া বিপ্লবীদের জন্য অনুষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারটি সংরক্ষিত ছিল। এযাবৎ বড়রা যা পারেননি, বিপ্লবীরা তা পারবেন-এমন বিশ্বাসে বিভোর ছিল দেশবাসী। আর এখন বিপ্লবীদের দিক থেকে দেশবাসী আস্তে আস্তে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এর মূল কারণ বিপ্লবীদের আচরণ ও ক্ষমতার মোহ। সেদিনের বিপ্লবীরা এখন বিপ্লব থেকে লক্ষ্যচ্যুত হয়ে ক্ষমতাকে লক্ষ করে দৌড়াচ্ছেন। ক্ষমতার স্বাদ-গন্ধ তাঁদের এখন প্রিয়। বিপ্লবীদের অনেকেরই জীবনযাপনের ধরন পাল্টে গেছে। বিপ্লবের পর দেশ মেরামতের কঠোর পরিশ্রমের কাজের যে ক্লান্তির ছাপ থাকা উচিত, তা তাঁদের চেহারায় ফুটে উঠছে না। প্রায় সবার চেহারায় এখন সুখী-সুখী ভাব। লাবণ্যের চাকচিক্য প্রকাশ পাচ্ছে। অথচ শহীদ আবদুল্লাহ বিন জাহিদের আম্মা ফাতেমাতুজ জহুরা গত মঙ্গলবার জুলাই বিপ্লব স্মরণে এক অনুষ্ঠানে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক কিছু কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর সন্তান জাহিদ ৫ আগস্ট রাতে বিমানবন্দর থানায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে জাহিদের বয়স ছিল ১৬ বছর। দ্বিতীয় ছেলের ১৪ বছর। বড় ছেলের মৃত্যুর ১৪ দিনের মাথায় ছোট ছেলের ক্যানসার ধরা পড়ে। তা-ও আবার শেষ পর্যায়ে। জাহিদের মৃত্যুশোকে তার পিতা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এক পুত্রের শোক এবং আর এক পুত্রের ক্যানসার আক্রান্তের কারণে তিনি গত ১৮ মার্চ স্ট্রোক করে মারা যান। ফাতেমাতুজ জহুরা বলেন, এই ভয়াবহ দুঃসময়ে কোনো বিপ্লবী বা সরকার তাঁর খোঁজখবর নেয়নি। সারজিস, হাসনাতকে একশবার ফোন করলেও তাঁরা ফোন ধরেন না। সরকারের কোনো উপদেষ্টাও তাঁর কোনো খোঁজ নেননি। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ যদি তাঁর পাশে না দাঁড়াত তাহলে তাঁকে হয়তো ভিক্ষা করতে হতো। কথাগুলো বলে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি প্রশ্ন করেন-আমার সন্তানের রক্তের বিনিময়ে বিপ্লবের পর যাঁরা আজ দেশ গড়ার কথা বলছেন, তাঁরা তো এখনই আমার কোনো খবর নেন না, এর পরে আমাদের কী হবে? অথচ যাঁরা বিপ্লবের একক মালিকানা দাবি করছেন, তাঁদের নিরাপত্তায় এখন ব্যক্তিগত অস্ত্র লাগে। সেই অস্ত্রের ম্যাগাজিন আবার বিমানবন্দরে ধরা পড়ে। কোনো কোনো বিপ্লবীর আবার নারীসঙ্গ খুব পছন্দ। বিপ্লব নিয়ে নানান ধান্দাবাজি ও নয়ছয় করার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিপ্লবী উমামা ফাতেমা। সম্প্রতি তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো। এনসিপি নামক রাজনৈতিক দলটি গঠনের পর আমি জুলাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো করার দায়বদ্ধতা থেকে এ ব্যানার নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এ ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয়, যাতে আমি এ ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্বে যাওয়ার পরই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র। শুধু আমি না, অনেক ছাত্রই পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। সবার সঙ্গে শুধু ছলনা হয়েছে। যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে, আমার সঙ্গে নোংরামি করেছে এতগুলো মাস, অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে, তাদের আমি কখনো ক্ষমা করব না।’ তাঁর এ বক্তব্য বিপ্লবীদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত করেছে। মব ফ্যাসিজমেও বিপ্লবীদের নাম যুক্ত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিপ্লবীরা আবার কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছেন। আরও কত কী যে হচ্ছে, তা বলা মুশকিল।

বিপ্লবের পর দেশের সব অংশীজনের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই অনৈক্য আরও প্রকট হচ্ছে। এ অনৈক্যের বিষয়টি মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে সরাতে ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু এখন কী ধরনের সরকার তারা চায়, সে বিষয়ে ঐক্য নেই। প্রত্যেকে চায় তার নিজের মতামতই দেশের সবাই মেনে নিক। আর তাতেই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এখন সেই লোকজনের মধ্যেই দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে, যারা কদিন আগেই ঐক্যবদ্ধ ছিল।’ লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নির্বাচন হতে পারে বলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্মত হয়েছেন। এর আগে নির্বাচন নিয়ে সবার মধ্যে যে ধোঁয়াশা কাজ করছিল, লন্ডন বৈঠকের পর তা কেটে যায়। কিন্তু সৃষ্টি হয়েছে নতুন সংকট। এখন পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। সবার ঐক্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ মাসে জুলাই সনদ হওয়ার কথা। এখন পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশন যে পর্যায়ে আছে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক কোনো ইস্যুতে ন্যূনতম ঐক্য হবে বলে মনে হচ্ছে না। বিপ্লবের সুযোগ নিয়ে সব দল এখন ক্ষমতায় যেতে চায়। আমাদের দেশে যেসব রাজনৈতিক দল আছে এবং বর্তমান উর্বর সময়ে যেসব দলের জন্ম হচ্ছে, সেগুলোর অবস্থা কমবেশি সবাই জানে। আগামী নির্বাচনে এসব দল যদি কোনো জোটবদ্ধ না হয়ে এককভাবে নির্বাচন করে, তাহলে কার কত দৌড় বোঝা যাবে। বিএনপি ছাড়া অন্য সব দলই অনুধাবন করতে পারছে, এককভাবে এবং বর্তমান প্রত্যক্ষ ভোটের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ক্ষমতার ধারেকাছেও তারা থাকতে পারবে না। সে কারণেই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নতুন বন্দোবস্ত চায়। যে বন্দোবস্ত তাদের ক্ষমতাসীন করবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার গালভরা বুলি আওড়ালেও লক্ষ্য হলো জনগণকে ফাঁকি দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া। সেজন্যই সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার ফাঁকফোকর দিয়ে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়। ক্ষমতালোভীদের নতুন বন্দোবস্তের দাবি শুধু যে ক্ষমতা তা নয়, তাদের অন্যতম লক্ষ্য বিএনপিকে ঠেকানো। বিএনপি যাতে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হতে না পারে, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমান যাতে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব গ্রহণ করতে না পারেন। কারণ তারা জানেন স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি রাষ্ট্রক্ষমতায় এলে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপসহীন থাকবেন। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, তাদের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো সুখকর বার্তা নয়। স্বাধীনতার ঘোষকের প্রতিও তাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকবে-এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

বিএনপির সামনে এখন একটি মাত্র পথ, তা হলো-দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শতভাগ আপসহীন থাকা। স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, স্বাধীনতার ঘোষকও তাদের পছন্দের কেউ না। বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র সোল এজেন্ট দাবিদার আওয়ামী লীগ যেমন মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ও মেজর জিয়াকে গ্রহণ করতে পারেনি, তেমন স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরাও গ্রহণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং এ বাস্তবতা অনুধাবন করে বিএনপিকে সব অপশক্তি কৌশলে মোকাবিলা করতে হবে। নতুন বন্দোবস্তের নামে মতলববাজি ঠেকাতে হবে। বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশকে জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়ে তুলতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
চাকরির বাজার
চাকরির বাজার
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক
তওবার গুরুত্ব
তওবার গুরুত্ব
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
শুভ জন্মাষ্টমী
শুভ জন্মাষ্টমী
সাদাপাথর-কলঙ্ক
সাদাপাথর-কলঙ্ক
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
দুগ্ধ খাত উন্নয়নে প্রয়োজন আধুনিক যন্ত্র
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ‘সেফগার্ডিং’ বিষয়ক কর্মশালা
চট্টগ্রামে ‘সেফগার্ডিং’ বিষয়ক কর্মশালা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ছিনিয়ে নিল স্বজনরা, গ্রেফতার ৪
ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ছিনিয়ে নিল স্বজনরা, গ্রেফতার ৪

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডোবা থেকে পরিত্যক্ত ৬ গ্রেনেড উদ্ধার
বগুড়ায় ডোবা থেকে পরিত্যক্ত ৬ গ্রেনেড উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষতিকর উপাদানে মিষ্টি তৈরি, প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা
ক্ষতিকর উপাদানে মিষ্টি তৈরি, প্রতিষ্ঠানকে লাখ টাকা জরিমানা

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাইক্ষ্যংছড়িতে রোহিঙ্গা যুবকের লাশ উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে রোহিঙ্গা যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্বাস্থ্যকর খাবার তৈরির দায়ে জরিমানা
চট্টগ্রামে অস্বাস্থ্যকর খাবার তৈরির দায়ে জরিমানা

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করতোয়া নদী দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু
করতোয়া নদী দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বারিতে কৃষকদের অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর
বারিতে কৃষকদের অভিজ্ঞতা বিনিময় সফর

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছিনতাই করে পালালেও শেষ রক্ষা হয়নি
ছিনতাই করে পালালেও শেষ রক্ষা হয়নি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়াইগ্রামে পুকুরের পানিতে মিললো নিখোঁজ শিশুর লাশ
বড়াইগ্রামে পুকুরের পানিতে মিললো নিখোঁজ শিশুর লাশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে দাম কমাতে হিলি দিয়ে ভারত থেকে পিয়াজ আমদানি শুরু
বাজারে দাম কমাতে হিলি দিয়ে ভারত থেকে পিয়াজ আমদানি শুরু

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে হিসাব, নিরীক্ষা ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু
বাউবিতে হিসাব, নিরীক্ষা ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ শুরু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বড়াইগ্রামে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বড়াইগ্রামে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবার বাগানে মিলল গলাকাটা মৃতদেহ
রাবার বাগানে মিলল গলাকাটা মৃতদেহ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সিংড়ায় মাদকাসক্ত ছেলেকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে
সিংড়ায় মাদকাসক্ত ছেলেকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ বাবার বিরুদ্ধে

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পিঁয়াজ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পিঁয়াজ আমদানি শুরু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাম্প্রদায়িকতা থাকলে কোনো দেশ উন্নতি করতে পারে না : রুমিন ফারহানা
সাম্প্রদায়িকতা থাকলে কোনো দেশ উন্নতি করতে পারে না : রুমিন ফারহানা

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামালপুরে সানন্দবাড়ী ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫-এর উদ্বোধন
জামালপুরে সানন্দবাড়ী ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫-এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে পরিচ্ছন্ন ও সবুজ ক্যাম্পাস গঠনে টেকসই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে পরিচ্ছন্ন ও সবুজ ক্যাম্পাস গঠনে টেকসই প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের কথা উঠতেই যা বললেন শাহরুখ
অবসরের কথা উঠতেই যা বললেন শাহরুখ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফরিদপুরের মধুমতি নদীতে কুমির, সতর্কতায় প্রশাসনের মাইকিং
ফরিদপুরের মধুমতি নদীতে কুমির, সতর্কতায় প্রশাসনের মাইকিং

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিএডিসির অনিয়মিত শ্রমিকদের কর্মবিরতি
বগুড়ায় বিএডিসির অনিয়মিত শ্রমিকদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফরিদপুরে এনসিপি নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ডলার এলাে প্রবাসী আয়
আগস্টের ১৭ দিনে ১৬১ কোটি ডলার এলাে প্রবাসী আয়

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কিশোরগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আল-আমিন হত্যার বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়ায় আল-আমিন হত্যার বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোকপ্রশাসনকে শিক্ষা ক্যাডারে অন্তর্ভুক্তির দাবি
লোকপ্রশাসনকে শিক্ষা ক্যাডারে অন্তর্ভুক্তির দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব
সামনে নির্বাচনে আপনারা শাঁখা-সিঁদুর পরে ভোট দিতে যাবেন: স্বরাষ্ট্র সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ
পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা

রকমারি

প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ
বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর
পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে
বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে

নগর জীবন

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর
৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব
ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে
সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব
ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু
চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু

মাঠে ময়দানে

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল
ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল

মাঠে ময়দানে

বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড
বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড

মাঠে ময়দানে