শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ০৩ জুলাই, ২০২৫

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য থাকবে না; একটা সুন্দর নতুন বাংলাদেশ হবে-এ স্বপ্নের ঘোর যেন এক বছরের মধ্যেই কেটে গেছে। যাঁরা বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁরা এখন মঙ্গলগ্রহে বসবাস করছেন। মনে হচ্ছে আপাতত মর্ত্যে অবতরণ করবেন না। ক্ষমতা, অর্থ ও নারীর মোহময়ী স্রোতে বিপ্লবীরা ভেসে যাচ্ছেন। নব্য অর্থ আর ক্ষমতার এটাই ধর্ম। আর তাতে ভেঙে গেছে জাতির মেরুদণ্ড। অটোপাসের দাবিতে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা রাস্তায় নামছেন। সুদিনের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। রাজনৈতিক দলগুলোও বুঝতে পারছে না তাদের করণীয়। তাদের মধ্যে কোনো পরিবর্তন নেই। রাষ্ট্র মেরামতের নামে সরকারের মতলবি উদ্যোগ। গত ১২ মাসের সালতামামি করলে শামসুর রাহমানের সেই বিখ্যাত কবিতার শিরোনামটাই যথেষ্ট, ‘উদ্ভট উটের পিঠে চলছে স্বদেশ’।

বিপ্লব শুরুর এক বছর পূর্ণ হলো। এ সময়ের মধ্যে রাষ্ট্র, জনগণ এবং বিপ্লবের প্রত্যক্ষ ক্ষতির শিকার যাঁরা, তাঁরা কী পেলেন সে প্রশ্ন এখন দৈত্যের মতো সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। রাষ্ট্র, রাজনৈতিক, সামাজিক সংগঠন বিশাল আয়োজন করে বিপ্লবের বর্ষপূর্তি উদ্যাপন করছে। যে মা তাঁর সন্তানকে হারিয়েছেন, যে শিশু তার পিতাকে হারিয়েছে, যে বোনটি তাঁর স্বামীকে হারিয়ে বিধবা হয়েছেন, যে পরিবার তার একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়েছে তাদের কী হবে? যে মানুষগুলো হাত, পা, চোখ হারিয়ে শরীরে অসংখ্য স্পিøন্টারের অসহ্য যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন, তাঁদের কী হবে? সান্ত্বনা পাওয়ার মতো জ্ঞানগর্ভ বুলি আওড়িয়ে অনেকেই হয়তো বলার চেষ্টা করবেন, ‘বৃহত্তর কল্যাণের জন্য ছোটখাটো ক্ষয়ক্ষতি সহজেই মেনে নিতে হয়।’ প্রশ্ন হচ্ছে- বৃহত্তর কল্যাণের যাত্রা কি হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণের লক্ষ্যবস্তু কী, তা কি নির্ধারণ করা হয়েছে? বৃহত্তর কল্যাণ কাদের জন্য তা কি গত ১২ মাসে দেশবাসী বুঝতে পেরেছে? এমসিকিউ পদ্ধতিতে এসব প্রশ্নের উত্তর হলো ‘না’।

মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে কোটামুক্ত চাকরি হবে; সমাজে, রাষ্ট্রে বৈষম্য দেশবাসী কি এমন বিপ্লব চেয়েছিল, যে বিপ্লবের সুফল ভোগ করে বিপ্লবীরা ক্ষমতার লোভে হিতাহিত জ্ঞান হারাবেন? আমরা যদি একটু পেছনের দিকে তাকাই তাহলে দেখব, মাত্র ১১ মাস আগে জুলাই বিপ্লবীদের নাম দেশের মানুষ সম্মানের সঙ্গে উচ্চারণ করত। বয়স তিরিশের কোঠা পার না হওয়া বিপ্লবীদের জন্য অনুষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারটি সংরক্ষিত ছিল। এযাবৎ বড়রা যা পারেননি, বিপ্লবীরা তা পারবেন-এমন বিশ্বাসে বিভোর ছিল দেশবাসী। আর এখন বিপ্লবীদের দিক থেকে দেশবাসী আস্তে আস্তে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এর মূল কারণ বিপ্লবীদের আচরণ ও ক্ষমতার মোহ। সেদিনের বিপ্লবীরা এখন বিপ্লব থেকে লক্ষ্যচ্যুত হয়ে ক্ষমতাকে লক্ষ করে দৌড়াচ্ছেন। ক্ষমতার স্বাদ-গন্ধ তাঁদের এখন প্রিয়। বিপ্লবীদের অনেকেরই জীবনযাপনের ধরন পাল্টে গেছে। বিপ্লবের পর দেশ মেরামতের কঠোর পরিশ্রমের কাজের যে ক্লান্তির ছাপ থাকা উচিত, তা তাঁদের চেহারায় ফুটে উঠছে না। প্রায় সবার চেহারায় এখন সুখী-সুখী ভাব। লাবণ্যের চাকচিক্য প্রকাশ পাচ্ছে। অথচ শহীদ আবদুল্লাহ বিন জাহিদের আম্মা ফাতেমাতুজ জহুরা গত মঙ্গলবার জুলাই বিপ্লব স্মরণে এক অনুষ্ঠানে অত্যন্ত হৃদয়বিদারক কিছু কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর সন্তান জাহিদ ৫ আগস্ট রাতে বিমানবন্দর থানায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়। দুই সন্তানের মধ্যে বড় ছেলে জাহিদের বয়স ছিল ১৬ বছর। দ্বিতীয় ছেলের ১৪ বছর। বড় ছেলের মৃত্যুর ১৪ দিনের মাথায় ছোট ছেলের ক্যানসার ধরা পড়ে। তা-ও আবার শেষ পর্যায়ে। জাহিদের মৃত্যুশোকে তার পিতা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। এক পুত্রের শোক এবং আর এক পুত্রের ক্যানসার আক্রান্তের কারণে তিনি গত ১৮ মার্চ স্ট্রোক করে মারা যান। ফাতেমাতুজ জহুরা বলেন, এই ভয়াবহ দুঃসময়ে কোনো বিপ্লবী বা সরকার তাঁর খোঁজখবর নেয়নি। সারজিস, হাসনাতকে একশবার ফোন করলেও তাঁরা ফোন ধরেন না। সরকারের কোনো উপদেষ্টাও তাঁর কোনো খোঁজ নেননি। ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ যদি তাঁর পাশে না দাঁড়াত তাহলে তাঁকে হয়তো ভিক্ষা করতে হতো। কথাগুলো বলে তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। তিনি প্রশ্ন করেন-আমার সন্তানের রক্তের বিনিময়ে বিপ্লবের পর যাঁরা আজ দেশ গড়ার কথা বলছেন, তাঁরা তো এখনই আমার কোনো খবর নেন না, এর পরে আমাদের কী হবে? অথচ যাঁরা বিপ্লবের একক মালিকানা দাবি করছেন, তাঁদের নিরাপত্তায় এখন ব্যক্তিগত অস্ত্র লাগে। সেই অস্ত্রের ম্যাগাজিন আবার বিমানবন্দরে ধরা পড়ে। কোনো কোনো বিপ্লবীর আবার নারীসঙ্গ খুব পছন্দ। বিপ্লব নিয়ে নানান ধান্দাবাজি ও নয়ছয় করার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিপ্লবী উমামা ফাতেমা। সম্প্রতি তিনি তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো। এনসিপি নামক রাজনৈতিক দলটি গঠনের পর আমি জুলাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো করার দায়বদ্ধতা থেকে এ ব্যানার নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এ ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার ওপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপ সৃষ্টি করা হয়, যাতে আমি এ ব্যানার নিয়ে কাজ না করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এ প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্বে যাওয়ার পরই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র। শুধু আমি না, অনেক ছাত্রই পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। সবার সঙ্গে শুধু ছলনা হয়েছে। যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে, আমার সঙ্গে নোংরামি করেছে এতগুলো মাস, অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে, তাদের আমি কখনো ক্ষমা করব না।’ তাঁর এ বক্তব্য বিপ্লবীদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচিত করেছে। মব ফ্যাসিজমেও বিপ্লবীদের নাম যুক্ত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিপ্লবীরা আবার কয়েক ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছেন। আরও কত কী যে হচ্ছে, তা বলা মুশকিল।

বিপ্লবের পর দেশের সব অংশীজনের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে ততই অনৈক্য আরও প্রকট হচ্ছে। এ অনৈক্যের বিষয়টি মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে সরাতে ঐক্যবদ্ধ ছিল। কিন্তু এখন কী ধরনের সরকার তারা চায়, সে বিষয়ে ঐক্য নেই। প্রত্যেকে চায় তার নিজের মতামতই দেশের সবাই মেনে নিক। আর তাতেই সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এখন সেই লোকজনের মধ্যেই দ্বন্দ্ব দেখা দিচ্ছে, যারা কদিন আগেই ঐক্যবদ্ধ ছিল।’ লন্ডন বৈঠকে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হয়েছে। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকে নির্বাচন হতে পারে বলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সম্মত হয়েছেন। এর আগে নির্বাচন নিয়ে সবার মধ্যে যে ধোঁয়াশা কাজ করছিল, লন্ডন বৈঠকের পর তা কেটে যায়। কিন্তু সৃষ্টি হয়েছে নতুন সংকট। এখন পর্যন্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। সবার ঐক্যের পরিপ্রেক্ষিতে এ মাসে জুলাই সনদ হওয়ার কথা। এখন পর্যন্ত ঐকমত্য কমিশন যে পর্যায়ে আছে, তাতে গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক কোনো ইস্যুতে ন্যূনতম ঐক্য হবে বলে মনে হচ্ছে না। বিপ্লবের সুযোগ নিয়ে সব দল এখন ক্ষমতায় যেতে চায়। আমাদের দেশে যেসব রাজনৈতিক দল আছে এবং বর্তমান উর্বর সময়ে যেসব দলের জন্ম হচ্ছে, সেগুলোর অবস্থা কমবেশি সবাই জানে। আগামী নির্বাচনে এসব দল যদি কোনো জোটবদ্ধ না হয়ে এককভাবে নির্বাচন করে, তাহলে কার কত দৌড় বোঝা যাবে। বিএনপি ছাড়া অন্য সব দলই অনুধাবন করতে পারছে, এককভাবে এবং বর্তমান প্রত্যক্ষ ভোটের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে ক্ষমতার ধারেকাছেও তারা থাকতে পারবে না। সে কারণেই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নতুন বন্দোবস্ত চায়। যে বন্দোবস্ত তাদের ক্ষমতাসীন করবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার গালভরা বুলি আওড়ালেও লক্ষ্য হলো জনগণকে ফাঁকি দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া। সেজন্যই সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থার ফাঁকফোকর দিয়ে ক্ষমতার অংশীদার হতে চায়। ক্ষমতালোভীদের নতুন বন্দোবস্তের দাবি শুধু যে ক্ষমতা তা নয়, তাদের অন্যতম লক্ষ্য বিএনপিকে ঠেকানো। বিএনপি যাতে আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হতে না পারে, স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি তারেক রহমান যাতে সুন্দর বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্ব গ্রহণ করতে না পারেন। কারণ তারা জানেন স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার উত্তরসূরি রাষ্ট্রক্ষমতায় এলে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় আপসহীন থাকবেন। যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা চায়নি, তাদের কাছে স্বাধীনতার ঘোষণা কোনো সুখকর বার্তা নয়। স্বাধীনতার ঘোষকের প্রতিও তাদের আন্তরিক শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা থাকবে-এটা ভাবার কোনো কারণ নেই।

বিএনপির সামনে এখন একটি মাত্র পথ, তা হলো-দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শতভাগ আপসহীন থাকা। স্বাধীনতা যাদের কাম্য ছিল না, স্বাধীনতার ঘোষকও তাদের পছন্দের কেউ না। বাংলাদেশের স্বাধীনতার একমাত্র সোল এজেন্ট দাবিদার আওয়ামী লীগ যেমন মেজর জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ও মেজর জিয়াকে গ্রহণ করতে পারেনি, তেমন স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীরাও গ্রহণ করতে পারবে না এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং এ বাস্তবতা অনুধাবন করে বিএনপিকে সব অপশক্তি কৌশলে মোকাবিলা করতে হবে। নতুন বন্দোবস্তের নামে মতলববাজি ঠেকাতে হবে। বিপ্লবোত্তর বাংলাদেশকে জিয়াউর রহমানের আদর্শে গড়ে তুলতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮
ইন্দোনেশিয়ায় ফেরিডুবিতে ৪ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৩৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

১১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম