শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

বলা হয়ে থাকে, ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। এ কথাটি সবার জন্য হয়তো সব সময় সত্য নয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মনে হয় এ এক কঠিন সত্য। এ ভয়ংকর অচলায়তন। বিশেষ করে ক্ষমতার স্বাদ পেলে মানুষ ইতিহাস ভুলে যায় অথবা ইতিহাসকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করে যাতে নিজের ক্ষমতা বা আধিপত্যের আসনে একটুও ধাক্কা না লাগে। ক্ষমতা বা আধিপত্য এমন এক বিভ্রম, যা থেকে লোভী ও চতুর মানুষ সহজে বের হতে পারে না। নিজের অজান্তে তারা অচলায়তনের বৃত্তে বাঁধা পড়ে যান। তিনি বা তারা এই বৃত্ত থেকে বের হতেও হয়তো চান না। এই ঘোরের মধ্যে থাকতেই তাদের সুখ। অথচ তারা হয়তো সুখের ঠিকানাই কখনো খুঁজে পাননি। আজ তুমি একদল মানুষের অধিকার কেড়ে নিচ্ছ, কাল হয়তো আরেক দল এসে তোমাকে অধিকারের অক্ষরটিও উচ্চারণ করতে দেবে না। কিন্তু মোহগ্রস্ত মানুষের মাথায় এ বাস্তব চিন্তাটা জায়গা পায় না। তা না পেলেও যা ঘটার তা ঘটেই যায়। বালির বাঁধ দিয়ে সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনাকে থামানো যায় না। বেগম খালেদা জিয়া ফিরে এসেছেন বিপুল জনস্রোতের মাঝে। জনগণের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আজ তিনি অভিষিক্ত। বাড়ির গেটে বালির ট্রাক রেখে জনগণ থেকে তাঁকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই বালির বাঁধ ভেঙে গেছে অনেক আগেই। বালির বাধা সৃষ্টি করে ইতিহাসের সত্য রুখে দেওয়ার চেষ্টা কতটা নির্বুদ্ধিতার কাজ ছিল, এই জনস্রোত চোখে আঙুল দিয়ে সেই সত্যটা দেখিয়ে দিল। যিনি বা যারা সেই বাঁধ দিয়েছিলেন, তারা আজ কোথায়? এটা একটা ইতিহাস। এই ইতিহাস থেকে সবারই শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। কিন্তু কই; শিক্ষা তো আমরা গ্রহণ করি না। যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা হতো, তাহলে একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটত না।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তরুণদের উদ্দেশে গত মঙ্গলবার বলেছেন, দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ সেকেলে। তাঁর ভাষায়, অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আগের রেখে যাওয়া বিশৃঙ্খলা পরিষ্কার করা। ধ্বংসস্তূপ থেকে টুকরোগুলো তুলে নিয়ে নতুন সূচনার জন্য নতুন কাঠামো তৈরি করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ। ড. ইউনূস এ সময়টাকে আখ্যায়িত করেন রূপান্তরের কাল হিসেবে। সেই রূপান্তরের জন্য কাঠামো তৈরির কাজ কত দিনে শেষ হবে, সেই প্রশ্নটি অবশ্য থেকেই যাচ্ছে।

ইতিহাস রূপান্তর একটি শ্রুতিমধুর শব্দ। রূপান্তর নামে ফ্রানৎস কাফকার একটি নভেলা রয়েছে, যেখানে একজন সেলসম্যান এক সকালে নিজেকে পোকারূপে আবিষ্কার করে। রূপান্তর ইংরেজিতে মেটামরফিসিস একটি বহুল আলোচিত উপন্যাসোপম গল্প। রূপান্তর জীববিজ্ঞানের একটি তত্ত্বও বটে। সমাজ ও রাজনীতিতেও রূপান্তর ঘটতে পারে। সেই রূপান্তর খারাপ হতে পারে আবার ভালোও হতে পারে। রূপান্তরের মধ্য দিয়ে মানুষের মর্যাদা সমুন্নত হতে পারে। আবার সাধারণ মানুষের মর্যাদা অবনমিত হতে পারে। আমাদের সমাজে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে রূপান্তরের যে লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে নেতিবাচকতার অংশ যে নেহাতই কম নয়, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না। একটা কথা পরিষ্কার করে বলা দরকার- বুদ্ধির মুক্তি তথা চিন্তার ঔদার্য ছাড়া সমাজ ও রাজনীতির কাক্সিক্ষত রূপান্তর অসম্ভব। কৌশলের রূপান্তর টেকসই হওয়ার কথা নয়। ভালো মানুষের ভেক ধরলেই কেউ ভালো মানুষ হয়ে যায় না। ভালো হতে হবে অন্তর থেকে।

এজন্য প্রয়োজন বুদ্ধির মুক্তি। চিন্তার ঔদার্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চার বছরের মাথায় কয়েকজন অধ্যাপক মিলে শুরু করেন বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। সেই আন্দোলন ইতিহাসে বাঙালি মুসলমানের রেনেসাঁ বা নবজাগরণ নামে অভিহিত। এ আন্দোলনের পোশাকি নাম শিখাগোষ্ঠী। শিখাগোষ্ঠীর মুখপত্র শিখার নীতিবাক্য ছিল; জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব। বাঙালির অগ্রসরতা ও ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামে সেই নবজাগরণ সঞ্চারিত করেছিল ফলপ্রসূ অভিঘাত। বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য, সমাজচিন্তা ও প্রগতিভাবনাকে বহুদূর এগিয়ে দিয়েছিল বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। এ আন্দোলন থেকেই সৃষ্টি হয় মুসলিম সাহিত্য সমাজ। অবিদ্যার অন্ধকার থেকে মুক্তি আনতে এই সাহিত্য সমাজ পালন করে ঐতিহাসিক ভূমিকা। মুসলিম সাহিত্য সমাজের ঘোষণায় বলা হয়েছিল, আমরা আমাদের চোখ খুলতে চাই, সত্যিকার অর্থে জীবনকে অনুভব করতে চাই এবং কুসংস্কারগুলো পুড়িয়ে ফেলতে চাই।

আজ এতগুলো বছর পর মনে হচ্ছে আবারও দেশে জোরদার বুদ্ধির মুক্তির একটা আন্দোলনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তৃণমূল পর্যায় থেকে শুরু করে ওপর পর্যন্ত বুদ্ধির আড়ষ্টতা, যুক্তিহীনতা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করছে অগ্রসর চিন্তার স্রোত। গত ২৭ এপ্রিল টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলায় একটি পাঠাগারের ৫০০ বই লুটে নেওয়া হয়েছিল। পাঠাগারে যারা বই পড়ছিলেন তাদের ধমকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, এসব বই পড়ে এবং পাঠাগারে এসে যুবকরা নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। কাজেই এই পাঠাগার এখানে তারা চলতে দেবেন না। তারা যে বইগুলো লুটে নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, হুমায়ূন আহমেদসহ দেশিবিদেশি লেখকদের গ্রন্থাবলি। হামলাকারী যুবকরা তাদের ভাষায় নাস্তিক্যবাদের বই পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিল। ঠিক সেই সময়ে স্থানীয় থানার একজন পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছালে তারা বইগুলো না পুড়িয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিসে জমা দিতে সম্মত হয়।

এভাবে বই লুট করা আইনসিদ্ধ কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, মব সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ধীরসুস্থে অগ্রসর হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে একটি পাঠাগার; যেখানে জ্ঞানচর্চা করা হয়, সেখানে সংরক্ষিত রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের বইও মবোক্রেসির শিকার হতে পারে এ আশঙ্কায় স্থানীয় প্রশাসন পর্যন্ত বিচলিত। এ পরিস্থিতিতে প্রতিকার চাইতে মানুষ কার কাছে যাবে? পরে ইউএনও সাহেবের মধ্যস্থতায় সমঝোতা বৈঠকে লুট করা বইয়ের মধ্যে একটিও নাস্তিক্যবাদের বই না পাওয়ায় বইগুলো লাইব্রেরিকে ফেরত দেওয়া হয়। সে না হয় দেওয়া হলো। কিন্তু যে যুবকরা অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবে থেকে জ্ঞানের আলো নিভিয়ে দেওয়ার স্পর্ধা দেখাল, তাদের কি জবাবদিহির কোনো প্রশ্ন থাকতে নেই? খবরে পড়েছি, তারা একটি ইসলামি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মী। ওই দলই বা এই ধরনের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে?

কুমিল্লার একটি ঐতিহ্যবাহী পাঠাগারে অগ্নিসংযোগ ও বই লুটপাটের ঘটনা ঘটেছিল গত বছরের ৬ আগস্ট। ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের সেই টালমাটাল সময়ে দেশে কোনো সরকার ছিল না। তখন একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল মানুষ দেশের নানা স্থানে যাচ্ছেতাই কাণ্ড করেছে। সেই সময়ে এ ধরনের নৈরাজ্যের জন্য প্রশাসনকে দায়ী করার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু এই এপ্রিলে যখন নাস্তিক্যবাদের ধুয়া তুলে পাঠাগার লুট করা হলো, তখন কিন্তু শাসন-প্রশাসন সবই ছিল। তার পরও ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এ অপকর্মটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এটাও এক ধরনের সামাজিক রূপান্তর বৈকি। নাস্তিক কিংবা দোসর ট্যাগ দিয়ে যখন-তখন যাকে-তাকে হেনস্তা করার ঘটনাও ঘটছে দেশের নানা স্থানে, নানান অবয়বে।

অন্যদিকে সংস্কারের নামে সময় বয়ে যাচ্ছে। পতিত সরকারের আমলের ক্ষমতার অপব্যবহার, চাঁদাবাজি, মামলাবাজি, স্বজনপ্রীতি- তাও আছে যাহা পূর্বং তাহা পরং। কিন্তু এরূপ অন্যায়-অপকর্মের সঙ্গে যারা অতীতে যুক্ত ছিলেন, তাদের পরিণতি ভালো হয়নি। যে রাজনীতি এসব অপকর্মকে প্রশ্রয় দিয়েছে সেই রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বারবার। বারবারই তারা নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। তা সত্ত্বেও একই জিনিস নতুন মোড়কে ফিরে এসেছে বারবার। এ যেন এক অপরিবর্তনীয় অচলায়তন।

যত দিন বুদ্ধির মুক্তি না ঘটবে, তত দিন এই অচলায়তন থেকে মানুষের মুক্তি নেই। মুখে এক আর কাজে আরেক কোনো মুক্তবুদ্ধির কাজ নয়; বরং এটা জড়বুদ্ধির নামান্তর।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ইয়াবাসহ নারী গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন
সারাদেশে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার আরও ১৪৯২ জন

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি
ঢাবিতে বহিরাগতদের নিয়ন্ত্রণ করা হবে: ভিসি

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ
যৌতুক ও বাল্যবিয়ে বন্ধে প্রচারণা কার্যক্রম চালালো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’
‘দুর্নীতিকে যতটা কমিয়ে আনা যায়, বৈষম্য ততটা কমবে’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক
মেডিটেশন ফিচার আনছে টিকটক

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল
দখল-দূষণে মৃতপ্রায় শুভাঢ্যা খাল

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
কাঙ্ক্ষিত সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি
৪০ বছরের আক্ষেপ ঘোচালেন জেসমিন পাওলিনি

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি
বেনাপোল দিয়ে বন্ধ হল রেডিমেড গার্মেন্টস ও বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫
২ হেলিকপ্টারের সংঘর্ষ, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম শেষে আবারও শাহবাগ থানা ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী
ক্যানবেরায় কুয়েট প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের প্রাণবন্ত পুনর্মিলনী

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের
সাম্য হত্যার বিচারের দা‌বি‌তে ৪৮ ঘণ্টার আ‌ল্টি‌মেটাম ঢাবি সাদা দ‌লের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির
যুক্তরাজ্যে অষ্টমবারের মতো জামিন খারিজ ভারতের নিরব মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা
মেয়েদের আত্মরক্ষামূলক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭
হায়দ্রাবাদে বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির
এবার প্রশাসনিক কাজেও বিরত থাকার ঘোষণা কুয়েট শিক্ষক সমিতির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’
‘দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন, না হয় আন্দোলনে নামবো’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সিগঞ্জ আদালতের মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র সংস্কার কাজের উদ্বোধন
মুন্সিগঞ্জ আদালতের মাতৃদুগ্ধ কেন্দ্র সংস্কার কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা