শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

বলা হয়ে থাকে, ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। এ কথাটি সবার জন্য হয়তো সব সময় সত্য নয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মনে হয় এ এক কঠিন সত্য। এ ভয়ংকর অচলায়তন। বিশেষ করে ক্ষমতার স্বাদ পেলে মানুষ ইতিহাস ভুলে যায় অথবা ইতিহাসকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করে যাতে নিজের ক্ষমতা বা আধিপত্যের আসনে একটুও ধাক্কা না লাগে। ক্ষমতা বা আধিপত্য এমন এক বিভ্রম, যা থেকে লোভী ও চতুর মানুষ সহজে বের হতে পারে না। নিজের অজান্তে তারা অচলায়তনের বৃত্তে বাঁধা পড়ে যান। তিনি বা তারা এই বৃত্ত থেকে বের হতেও হয়তো চান না। এই ঘোরের মধ্যে থাকতেই তাদের সুখ। অথচ তারা হয়তো সুখের ঠিকানাই কখনো খুঁজে পাননি। আজ তুমি একদল মানুষের অধিকার কেড়ে নিচ্ছ, কাল হয়তো আরেক দল এসে তোমাকে অধিকারের অক্ষরটিও উচ্চারণ করতে দেবে না। কিন্তু মোহগ্রস্ত মানুষের মাথায় এ বাস্তব চিন্তাটা জায়গা পায় না। তা না পেলেও যা ঘটার তা ঘটেই যায়। বালির বাঁধ দিয়ে সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনাকে থামানো যায় না। বেগম খালেদা জিয়া ফিরে এসেছেন বিপুল জনস্রোতের মাঝে। জনগণের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আজ তিনি অভিষিক্ত। বাড়ির গেটে বালির ট্রাক রেখে জনগণ থেকে তাঁকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই বালির বাঁধ ভেঙে গেছে অনেক আগেই। বালির বাধা সৃষ্টি করে ইতিহাসের সত্য রুখে দেওয়ার চেষ্টা কতটা নির্বুদ্ধিতার কাজ ছিল, এই জনস্রোত চোখে আঙুল দিয়ে সেই সত্যটা দেখিয়ে দিল। যিনি বা যারা সেই বাঁধ দিয়েছিলেন, তারা আজ কোথায়? এটা একটা ইতিহাস। এই ইতিহাস থেকে সবারই শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। কিন্তু কই; শিক্ষা তো আমরা গ্রহণ করি না। যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা হতো, তাহলে একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটত না।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তরুণদের উদ্দেশে গত মঙ্গলবার বলেছেন, দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ সেকেলে। তাঁর ভাষায়, অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আগের রেখে যাওয়া বিশৃঙ্খলা পরিষ্কার করা। ধ্বংসস্তূপ থেকে টুকরোগুলো তুলে নিয়ে নতুন সূচনার জন্য নতুন কাঠামো তৈরি করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ। ড. ইউনূস এ সময়টাকে আখ্যায়িত করেন রূপান্তরের কাল হিসেবে। সেই রূপান্তরের জন্য কাঠামো তৈরির কাজ কত দিনে শেষ হবে, সেই প্রশ্নটি অবশ্য থেকেই যাচ্ছে।

ইতিহাস রূপান্তর একটি শ্রুতিমধুর শব্দ। রূপান্তর নামে ফ্রানৎস কাফকার একটি নভেলা রয়েছে, যেখানে একজন সেলসম্যান এক সকালে নিজেকে পোকারূপে আবিষ্কার করে। রূপান্তর ইংরেজিতে মেটামরফিসিস একটি বহুল আলোচিত উপন্যাসোপম গল্প। রূপান্তর জীববিজ্ঞানের একটি তত্ত্বও বটে। সমাজ ও রাজনীতিতেও রূপান্তর ঘটতে পারে। সেই রূপান্তর খারাপ হতে পারে আবার ভালোও হতে পারে। রূপান্তরের মধ্য দিয়ে মানুষের মর্যাদা সমুন্নত হতে পারে। আবার সাধারণ মানুষের মর্যাদা অবনমিত হতে পারে। আমাদের সমাজে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে রূপান্তরের যে লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে নেতিবাচকতার অংশ যে নেহাতই কম নয়, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না। একটা কথা পরিষ্কার করে বলা দরকার- বুদ্ধির মুক্তি তথা চিন্তার ঔদার্য ছাড়া সমাজ ও রাজনীতির কাক্সিক্ষত রূপান্তর অসম্ভব। কৌশলের রূপান্তর টেকসই হওয়ার কথা নয়। ভালো মানুষের ভেক ধরলেই কেউ ভালো মানুষ হয়ে যায় না। ভালো হতে হবে অন্তর থেকে।

এজন্য প্রয়োজন বুদ্ধির মুক্তি। চিন্তার ঔদার্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চার বছরের মাথায় কয়েকজন অধ্যাপক মিলে শুরু করেন বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। সেই আন্দোলন ইতিহাসে বাঙালি মুসলমানের রেনেসাঁ বা নবজাগরণ নামে অভিহিত। এ আন্দোলনের পোশাকি নাম শিখাগোষ্ঠী। শিখাগোষ্ঠীর মুখপত্র শিখার নীতিবাক্য ছিল; জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব। বাঙালির অগ্রসরতা ও ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামে সেই নবজাগরণ সঞ্চারিত করেছিল ফলপ্রসূ অভিঘাত। বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য, সমাজচিন্তা ও প্রগতিভাবনাকে বহুদূর এগিয়ে দিয়েছিল বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। এ আন্দোলন থেকেই সৃষ্টি হয় মুসলিম সাহিত্য সমাজ। অবিদ্যার অন্ধকার থেকে মুক্তি আনতে এই সাহিত্য সমাজ পালন করে ঐতিহাসিক ভূমিকা। মুসলিম সাহিত্য সমাজের ঘোষণায় বলা হয়েছিল, আমরা আমাদের চোখ খুলতে চাই, সত্যিকার অর্থে জীবনকে অনুভব করতে চাই এবং কুসংস্কারগুলো পুড়িয়ে ফেলতে চাই।

আজ এতগুলো বছর পর মনে হচ্ছে আবারও দেশে জোরদার বুদ্ধির মুক্তির একটা আন্দোলনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তৃণমূল পর্যায় থেকে শুরু করে ওপর পর্যন্ত বুদ্ধির আড়ষ্টতা, যুক্তিহীনতা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করছে অগ্রসর চিন্তার স্রোত। গত ২৭ এপ্রিল টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলায় একটি পাঠাগারের ৫০০ বই লুটে নেওয়া হয়েছিল। পাঠাগারে যারা বই পড়ছিলেন তাদের ধমকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, এসব বই পড়ে এবং পাঠাগারে এসে যুবকরা নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। কাজেই এই পাঠাগার এখানে তারা চলতে দেবেন না। তারা যে বইগুলো লুটে নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, হুমায়ূন আহমেদসহ দেশিবিদেশি লেখকদের গ্রন্থাবলি। হামলাকারী যুবকরা তাদের ভাষায় নাস্তিক্যবাদের বই পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিল। ঠিক সেই সময়ে স্থানীয় থানার একজন পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছালে তারা বইগুলো না পুড়িয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিসে জমা দিতে সম্মত হয়।

এভাবে বই লুট করা আইনসিদ্ধ কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, মব সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ধীরসুস্থে অগ্রসর হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে একটি পাঠাগার; যেখানে জ্ঞানচর্চা করা হয়, সেখানে সংরক্ষিত রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের বইও মবোক্রেসির শিকার হতে পারে এ আশঙ্কায় স্থানীয় প্রশাসন পর্যন্ত বিচলিত। এ পরিস্থিতিতে প্রতিকার চাইতে মানুষ কার কাছে যাবে? পরে ইউএনও সাহেবের মধ্যস্থতায় সমঝোতা বৈঠকে লুট করা বইয়ের মধ্যে একটিও নাস্তিক্যবাদের বই না পাওয়ায় বইগুলো লাইব্রেরিকে ফেরত দেওয়া হয়। সে না হয় দেওয়া হলো। কিন্তু যে যুবকরা অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবে থেকে জ্ঞানের আলো নিভিয়ে দেওয়ার স্পর্ধা দেখাল, তাদের কি জবাবদিহির কোনো প্রশ্ন থাকতে নেই? খবরে পড়েছি, তারা একটি ইসলামি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মী। ওই দলই বা এই ধরনের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে?

কুমিল্লার একটি ঐতিহ্যবাহী পাঠাগারে অগ্নিসংযোগ ও বই লুটপাটের ঘটনা ঘটেছিল গত বছরের ৬ আগস্ট। ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের সেই টালমাটাল সময়ে দেশে কোনো সরকার ছিল না। তখন একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল মানুষ দেশের নানা স্থানে যাচ্ছেতাই কাণ্ড করেছে। সেই সময়ে এ ধরনের নৈরাজ্যের জন্য প্রশাসনকে দায়ী করার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু এই এপ্রিলে যখন নাস্তিক্যবাদের ধুয়া তুলে পাঠাগার লুট করা হলো, তখন কিন্তু শাসন-প্রশাসন সবই ছিল। তার পরও ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এ অপকর্মটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এটাও এক ধরনের সামাজিক রূপান্তর বৈকি। নাস্তিক কিংবা দোসর ট্যাগ দিয়ে যখন-তখন যাকে-তাকে হেনস্তা করার ঘটনাও ঘটছে দেশের নানা স্থানে, নানান অবয়বে।

অন্যদিকে সংস্কারের নামে সময় বয়ে যাচ্ছে। পতিত সরকারের আমলের ক্ষমতার অপব্যবহার, চাঁদাবাজি, মামলাবাজি, স্বজনপ্রীতি- তাও আছে যাহা পূর্বং তাহা পরং। কিন্তু এরূপ অন্যায়-অপকর্মের সঙ্গে যারা অতীতে যুক্ত ছিলেন, তাদের পরিণতি ভালো হয়নি। যে রাজনীতি এসব অপকর্মকে প্রশ্রয় দিয়েছে সেই রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বারবার। বারবারই তারা নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। তা সত্ত্বেও একই জিনিস নতুন মোড়কে ফিরে এসেছে বারবার। এ যেন এক অপরিবর্তনীয় অচলায়তন।

যত দিন বুদ্ধির মুক্তি না ঘটবে, তত দিন এই অচলায়তন থেকে মানুষের মুক্তি নেই। মুখে এক আর কাজে আরেক কোনো মুক্তবুদ্ধির কাজ নয়; বরং এটা জড়বুদ্ধির নামান্তর।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'
'পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে কালো টাকার ছড়াছড়ি বন্ধ হবে'

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার
একক কনসার্ট নিয়ে আসছেন বাপ্পা মজুমদার

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ
সোনারগাঁয়ে পৌর বিএনপির প্রাথমিক সদস্য নবায়ন ও সদস্য ফরম বিতরণ

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় নারী নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার
গাংনী উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পলাশ গ্রেপ্তার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ
চবি শিক্ষকের পদোন্নতির জন্য ছুটির দিনেও বোর্ড, বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন
মারা গেলেন হলিউড অভিনেতা মাইকেল ম্যাডসেন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ
পিরোজপুরে জামায়াতের মতবিনিময় সভা, জনসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো
গুঞ্জনের ইতি টেনে পুরোনো ঠিকানায় নিকো

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত
পিকআপের চাকায় পিষ্ট হয়ে বৃদ্ধ নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার পর এনসিপি থেকে নাম প্রত্যাহারের অনুরোধ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার
মুরাদনগরে হত্যাকাণ্ড; ২ দিনেও নেই মামলা-গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক
মহাকাশ থেকে দেখা গেল দুর্লভ লাল আলোর ঝলক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার
মারামারি থামাতে গিয়ে প্রাণ গেল যুবদল নেতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনর্বিবেচনার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার
হাসপাতালে পুলিশকে ফাঁকি দিয়ে পালাল ডাকাত, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ
সিরাজগঞ্জে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক
ধর্ষণের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম