শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

বলা হয়ে থাকে, ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। এ কথাটি সবার জন্য হয়তো সব সময় সত্য নয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মনে হয় এ এক কঠিন সত্য। এ ভয়ংকর অচলায়তন। বিশেষ করে ক্ষমতার স্বাদ পেলে মানুষ ইতিহাস ভুলে যায় অথবা ইতিহাসকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করে যাতে নিজের ক্ষমতা বা আধিপত্যের আসনে একটুও ধাক্কা না লাগে। ক্ষমতা বা আধিপত্য এমন এক বিভ্রম, যা থেকে লোভী ও চতুর মানুষ সহজে বের হতে পারে না। নিজের অজান্তে তারা অচলায়তনের বৃত্তে বাঁধা পড়ে যান। তিনি বা তারা এই বৃত্ত থেকে বের হতেও হয়তো চান না। এই ঘোরের মধ্যে থাকতেই তাদের সুখ। অথচ তারা হয়তো সুখের ঠিকানাই কখনো খুঁজে পাননি। আজ তুমি একদল মানুষের অধিকার কেড়ে নিচ্ছ, কাল হয়তো আরেক দল এসে তোমাকে অধিকারের অক্ষরটিও উচ্চারণ করতে দেবে না। কিন্তু মোহগ্রস্ত মানুষের মাথায় এ বাস্তব চিন্তাটা জায়গা পায় না। তা না পেলেও যা ঘটার তা ঘটেই যায়। বালির বাঁধ দিয়ে সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনাকে থামানো যায় না। বেগম খালেদা জিয়া ফিরে এসেছেন বিপুল জনস্রোতের মাঝে। জনগণের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আজ তিনি অভিষিক্ত। বাড়ির গেটে বালির ট্রাক রেখে জনগণ থেকে তাঁকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই বালির বাঁধ ভেঙে গেছে অনেক আগেই। বালির বাধা সৃষ্টি করে ইতিহাসের সত্য রুখে দেওয়ার চেষ্টা কতটা নির্বুদ্ধিতার কাজ ছিল, এই জনস্রোত চোখে আঙুল দিয়ে সেই সত্যটা দেখিয়ে দিল। যিনি বা যারা সেই বাঁধ দিয়েছিলেন, তারা আজ কোথায়? এটা একটা ইতিহাস। এই ইতিহাস থেকে সবারই শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। কিন্তু কই; শিক্ষা তো আমরা গ্রহণ করি না। যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা হতো, তাহলে একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটত না।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তরুণদের উদ্দেশে গত মঙ্গলবার বলেছেন, দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ সেকেলে। তাঁর ভাষায়, অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আগের রেখে যাওয়া বিশৃঙ্খলা পরিষ্কার করা। ধ্বংসস্তূপ থেকে টুকরোগুলো তুলে নিয়ে নতুন সূচনার জন্য নতুন কাঠামো তৈরি করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ। ড. ইউনূস এ সময়টাকে আখ্যায়িত করেন রূপান্তরের কাল হিসেবে। সেই রূপান্তরের জন্য কাঠামো তৈরির কাজ কত দিনে শেষ হবে, সেই প্রশ্নটি অবশ্য থেকেই যাচ্ছে।

ইতিহাস রূপান্তর একটি শ্রুতিমধুর শব্দ। রূপান্তর নামে ফ্রানৎস কাফকার একটি নভেলা রয়েছে, যেখানে একজন সেলসম্যান এক সকালে নিজেকে পোকারূপে আবিষ্কার করে। রূপান্তর ইংরেজিতে মেটামরফিসিস একটি বহুল আলোচিত উপন্যাসোপম গল্প। রূপান্তর জীববিজ্ঞানের একটি তত্ত্বও বটে। সমাজ ও রাজনীতিতেও রূপান্তর ঘটতে পারে। সেই রূপান্তর খারাপ হতে পারে আবার ভালোও হতে পারে। রূপান্তরের মধ্য দিয়ে মানুষের মর্যাদা সমুন্নত হতে পারে। আবার সাধারণ মানুষের মর্যাদা অবনমিত হতে পারে। আমাদের সমাজে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে রূপান্তরের যে লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে নেতিবাচকতার অংশ যে নেহাতই কম নয়, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না। একটা কথা পরিষ্কার করে বলা দরকার- বুদ্ধির মুক্তি তথা চিন্তার ঔদার্য ছাড়া সমাজ ও রাজনীতির কাক্সিক্ষত রূপান্তর অসম্ভব। কৌশলের রূপান্তর টেকসই হওয়ার কথা নয়। ভালো মানুষের ভেক ধরলেই কেউ ভালো মানুষ হয়ে যায় না। ভালো হতে হবে অন্তর থেকে।

এজন্য প্রয়োজন বুদ্ধির মুক্তি। চিন্তার ঔদার্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চার বছরের মাথায় কয়েকজন অধ্যাপক মিলে শুরু করেন বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। সেই আন্দোলন ইতিহাসে বাঙালি মুসলমানের রেনেসাঁ বা নবজাগরণ নামে অভিহিত। এ আন্দোলনের পোশাকি নাম শিখাগোষ্ঠী। শিখাগোষ্ঠীর মুখপত্র শিখার নীতিবাক্য ছিল; জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব। বাঙালির অগ্রসরতা ও ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামে সেই নবজাগরণ সঞ্চারিত করেছিল ফলপ্রসূ অভিঘাত। বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য, সমাজচিন্তা ও প্রগতিভাবনাকে বহুদূর এগিয়ে দিয়েছিল বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। এ আন্দোলন থেকেই সৃষ্টি হয় মুসলিম সাহিত্য সমাজ। অবিদ্যার অন্ধকার থেকে মুক্তি আনতে এই সাহিত্য সমাজ পালন করে ঐতিহাসিক ভূমিকা। মুসলিম সাহিত্য সমাজের ঘোষণায় বলা হয়েছিল, আমরা আমাদের চোখ খুলতে চাই, সত্যিকার অর্থে জীবনকে অনুভব করতে চাই এবং কুসংস্কারগুলো পুড়িয়ে ফেলতে চাই।

আজ এতগুলো বছর পর মনে হচ্ছে আবারও দেশে জোরদার বুদ্ধির মুক্তির একটা আন্দোলনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তৃণমূল পর্যায় থেকে শুরু করে ওপর পর্যন্ত বুদ্ধির আড়ষ্টতা, যুক্তিহীনতা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করছে অগ্রসর চিন্তার স্রোত। গত ২৭ এপ্রিল টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলায় একটি পাঠাগারের ৫০০ বই লুটে নেওয়া হয়েছিল। পাঠাগারে যারা বই পড়ছিলেন তাদের ধমকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, এসব বই পড়ে এবং পাঠাগারে এসে যুবকরা নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। কাজেই এই পাঠাগার এখানে তারা চলতে দেবেন না। তারা যে বইগুলো লুটে নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, হুমায়ূন আহমেদসহ দেশিবিদেশি লেখকদের গ্রন্থাবলি। হামলাকারী যুবকরা তাদের ভাষায় নাস্তিক্যবাদের বই পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিল। ঠিক সেই সময়ে স্থানীয় থানার একজন পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছালে তারা বইগুলো না পুড়িয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিসে জমা দিতে সম্মত হয়।

এভাবে বই লুট করা আইনসিদ্ধ কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, মব সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ধীরসুস্থে অগ্রসর হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে একটি পাঠাগার; যেখানে জ্ঞানচর্চা করা হয়, সেখানে সংরক্ষিত রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের বইও মবোক্রেসির শিকার হতে পারে এ আশঙ্কায় স্থানীয় প্রশাসন পর্যন্ত বিচলিত। এ পরিস্থিতিতে প্রতিকার চাইতে মানুষ কার কাছে যাবে? পরে ইউএনও সাহেবের মধ্যস্থতায় সমঝোতা বৈঠকে লুট করা বইয়ের মধ্যে একটিও নাস্তিক্যবাদের বই না পাওয়ায় বইগুলো লাইব্রেরিকে ফেরত দেওয়া হয়। সে না হয় দেওয়া হলো। কিন্তু যে যুবকরা অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবে থেকে জ্ঞানের আলো নিভিয়ে দেওয়ার স্পর্ধা দেখাল, তাদের কি জবাবদিহির কোনো প্রশ্ন থাকতে নেই? খবরে পড়েছি, তারা একটি ইসলামি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মী। ওই দলই বা এই ধরনের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে?

কুমিল্লার একটি ঐতিহ্যবাহী পাঠাগারে অগ্নিসংযোগ ও বই লুটপাটের ঘটনা ঘটেছিল গত বছরের ৬ আগস্ট। ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের সেই টালমাটাল সময়ে দেশে কোনো সরকার ছিল না। তখন একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল মানুষ দেশের নানা স্থানে যাচ্ছেতাই কাণ্ড করেছে। সেই সময়ে এ ধরনের নৈরাজ্যের জন্য প্রশাসনকে দায়ী করার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু এই এপ্রিলে যখন নাস্তিক্যবাদের ধুয়া তুলে পাঠাগার লুট করা হলো, তখন কিন্তু শাসন-প্রশাসন সবই ছিল। তার পরও ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এ অপকর্মটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এটাও এক ধরনের সামাজিক রূপান্তর বৈকি। নাস্তিক কিংবা দোসর ট্যাগ দিয়ে যখন-তখন যাকে-তাকে হেনস্তা করার ঘটনাও ঘটছে দেশের নানা স্থানে, নানান অবয়বে।

অন্যদিকে সংস্কারের নামে সময় বয়ে যাচ্ছে। পতিত সরকারের আমলের ক্ষমতার অপব্যবহার, চাঁদাবাজি, মামলাবাজি, স্বজনপ্রীতি- তাও আছে যাহা পূর্বং তাহা পরং। কিন্তু এরূপ অন্যায়-অপকর্মের সঙ্গে যারা অতীতে যুক্ত ছিলেন, তাদের পরিণতি ভালো হয়নি। যে রাজনীতি এসব অপকর্মকে প্রশ্রয় দিয়েছে সেই রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বারবার। বারবারই তারা নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। তা সত্ত্বেও একই জিনিস নতুন মোড়কে ফিরে এসেছে বারবার। এ যেন এক অপরিবর্তনীয় অচলায়তন।

যত দিন বুদ্ধির মুক্তি না ঘটবে, তত দিন এই অচলায়তন থেকে মানুষের মুক্তি নেই। মুখে এক আর কাজে আরেক কোনো মুক্তবুদ্ধির কাজ নয়; বরং এটা জড়বুদ্ধির নামান্তর।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

১২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা