শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

বলা হয়ে থাকে, ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা গ্রহণ করে না। এ কথাটি সবার জন্য হয়তো সব সময় সত্য নয়। কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই মনে হয় এ এক কঠিন সত্য। এ ভয়ংকর অচলায়তন। বিশেষ করে ক্ষমতার স্বাদ পেলে মানুষ ইতিহাস ভুলে যায় অথবা ইতিহাসকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করে যাতে নিজের ক্ষমতা বা আধিপত্যের আসনে একটুও ধাক্কা না লাগে। ক্ষমতা বা আধিপত্য এমন এক বিভ্রম, যা থেকে লোভী ও চতুর মানুষ সহজে বের হতে পারে না। নিজের অজান্তে তারা অচলায়তনের বৃত্তে বাঁধা পড়ে যান। তিনি বা তারা এই বৃত্ত থেকে বের হতেও হয়তো চান না। এই ঘোরের মধ্যে থাকতেই তাদের সুখ। অথচ তারা হয়তো সুখের ঠিকানাই কখনো খুঁজে পাননি। আজ তুমি একদল মানুষের অধিকার কেড়ে নিচ্ছ, কাল হয়তো আরেক দল এসে তোমাকে অধিকারের অক্ষরটিও উচ্চারণ করতে দেবে না। কিন্তু মোহগ্রস্ত মানুষের মাথায় এ বাস্তব চিন্তাটা জায়গা পায় না। তা না পেলেও যা ঘটার তা ঘটেই যায়। বালির বাঁধ দিয়ে সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনাকে থামানো যায় না। বেগম খালেদা জিয়া ফিরে এসেছেন বিপুল জনস্রোতের মাঝে। জনগণের অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় আজ তিনি অভিষিক্ত। বাড়ির গেটে বালির ট্রাক রেখে জনগণ থেকে তাঁকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করা হয়েছিল। সেই বালির বাঁধ ভেঙে গেছে অনেক আগেই। বালির বাধা সৃষ্টি করে ইতিহাসের সত্য রুখে দেওয়ার চেষ্টা কতটা নির্বুদ্ধিতার কাজ ছিল, এই জনস্রোত চোখে আঙুল দিয়ে সেই সত্যটা দেখিয়ে দিল। যিনি বা যারা সেই বাঁধ দিয়েছিলেন, তারা আজ কোথায়? এটা একটা ইতিহাস। এই ইতিহাস থেকে সবারই শিক্ষা গ্রহণ করার সুযোগ রয়েছে। শিক্ষা গ্রহণ করা উচিত। কিন্তু কই; শিক্ষা তো আমরা গ্রহণ করি না। যদি ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা হতো, তাহলে একই পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি ঘটত না।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস তরুণদের উদ্দেশে গত মঙ্গলবার বলেছেন, দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ সেকেলে। তাঁর ভাষায়, অন্তর্বর্তী সরকারের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আগের রেখে যাওয়া বিশৃঙ্খলা পরিষ্কার করা। ধ্বংসস্তূপ থেকে টুকরোগুলো তুলে নিয়ে নতুন সূচনার জন্য নতুন কাঠামো তৈরি করাই এখন মূল চ্যালেঞ্জ। ড. ইউনূস এ সময়টাকে আখ্যায়িত করেন রূপান্তরের কাল হিসেবে। সেই রূপান্তরের জন্য কাঠামো তৈরির কাজ কত দিনে শেষ হবে, সেই প্রশ্নটি অবশ্য থেকেই যাচ্ছে।

ইতিহাস রূপান্তর একটি শ্রুতিমধুর শব্দ। রূপান্তর নামে ফ্রানৎস কাফকার একটি নভেলা রয়েছে, যেখানে একজন সেলসম্যান এক সকালে নিজেকে পোকারূপে আবিষ্কার করে। রূপান্তর ইংরেজিতে মেটামরফিসিস একটি বহুল আলোচিত উপন্যাসোপম গল্প। রূপান্তর জীববিজ্ঞানের একটি তত্ত্বও বটে। সমাজ ও রাজনীতিতেও রূপান্তর ঘটতে পারে। সেই রূপান্তর খারাপ হতে পারে আবার ভালোও হতে পারে। রূপান্তরের মধ্য দিয়ে মানুষের মর্যাদা সমুন্নত হতে পারে। আবার সাধারণ মানুষের মর্যাদা অবনমিত হতে পারে। আমাদের সমাজে অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে রূপান্তরের যে লক্ষণগুলো দেখা যাচ্ছে তার মধ্যে নেতিবাচকতার অংশ যে নেহাতই কম নয়, তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর প্রয়োজন পড়ে না। একটা কথা পরিষ্কার করে বলা দরকার- বুদ্ধির মুক্তি তথা চিন্তার ঔদার্য ছাড়া সমাজ ও রাজনীতির কাক্সিক্ষত রূপান্তর অসম্ভব। কৌশলের রূপান্তর টেকসই হওয়ার কথা নয়। ভালো মানুষের ভেক ধরলেই কেউ ভালো মানুষ হয়ে যায় না। ভালো হতে হবে অন্তর থেকে।

এজন্য প্রয়োজন বুদ্ধির মুক্তি। চিন্তার ঔদার্য। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চার বছরের মাথায় কয়েকজন অধ্যাপক মিলে শুরু করেন বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। সেই আন্দোলন ইতিহাসে বাঙালি মুসলমানের রেনেসাঁ বা নবজাগরণ নামে অভিহিত। এ আন্দোলনের পোশাকি নাম শিখাগোষ্ঠী। শিখাগোষ্ঠীর মুখপত্র শিখার নীতিবাক্য ছিল; জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, বুদ্ধি সেখানে আড়ষ্ট, মুক্তি সেখানে অসম্ভব। বাঙালির অগ্রসরতা ও ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতা সংগ্রামে সেই নবজাগরণ সঞ্চারিত করেছিল ফলপ্রসূ অভিঘাত। বাংলাদেশের শিল্প-সাহিত্য, সমাজচিন্তা ও প্রগতিভাবনাকে বহুদূর এগিয়ে দিয়েছিল বুদ্ধির মুক্তি আন্দোলন। এ আন্দোলন থেকেই সৃষ্টি হয় মুসলিম সাহিত্য সমাজ। অবিদ্যার অন্ধকার থেকে মুক্তি আনতে এই সাহিত্য সমাজ পালন করে ঐতিহাসিক ভূমিকা। মুসলিম সাহিত্য সমাজের ঘোষণায় বলা হয়েছিল, আমরা আমাদের চোখ খুলতে চাই, সত্যিকার অর্থে জীবনকে অনুভব করতে চাই এবং কুসংস্কারগুলো পুড়িয়ে ফেলতে চাই।

আজ এতগুলো বছর পর মনে হচ্ছে আবারও দেশে জোরদার বুদ্ধির মুক্তির একটা আন্দোলনের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে। তৃণমূল পর্যায় থেকে শুরু করে ওপর পর্যন্ত বুদ্ধির আড়ষ্টতা, যুক্তিহীনতা নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করছে অগ্রসর চিন্তার স্রোত। গত ২৭ এপ্রিল টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলায় একটি পাঠাগারের ৫০০ বই লুটে নেওয়া হয়েছিল। পাঠাগারে যারা বই পড়ছিলেন তাদের ধমকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। বলা হয়েছিল, এসব বই পড়ে এবং পাঠাগারে এসে যুবকরা নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে। কাজেই এই পাঠাগার এখানে তারা চলতে দেবেন না। তারা যে বইগুলো লুটে নিয়েছিলেন তার মধ্যে ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, হুমায়ূন আহমেদসহ দেশিবিদেশি লেখকদের গ্রন্থাবলি। হামলাকারী যুবকরা তাদের ভাষায় নাস্তিক্যবাদের বই পুড়িয়ে ফেলতে চেয়েছিল। ঠিক সেই সময়ে স্থানীয় থানার একজন পুলিশ অফিসার ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছালে তারা বইগুলো না পুড়িয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের অফিসে জমা দিতে সম্মত হয়।

এভাবে বই লুট করা আইনসিদ্ধ কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, মব সৃষ্টির আশঙ্কায় প্রশাসন ধীরসুস্থে অগ্রসর হচ্ছে। দেখা যাচ্ছে একটি পাঠাগার; যেখানে জ্ঞানচর্চা করা হয়, সেখানে সংরক্ষিত রবীন্দ্রনাথ-নজরুলের বইও মবোক্রেসির শিকার হতে পারে এ আশঙ্কায় স্থানীয় প্রশাসন পর্যন্ত বিচলিত। এ পরিস্থিতিতে প্রতিকার চাইতে মানুষ কার কাছে যাবে? পরে ইউএনও সাহেবের মধ্যস্থতায় সমঝোতা বৈঠকে লুট করা বইয়ের মধ্যে একটিও নাস্তিক্যবাদের বই না পাওয়ায় বইগুলো লাইব্রেরিকে ফেরত দেওয়া হয়। সে না হয় দেওয়া হলো। কিন্তু যে যুবকরা অজ্ঞানতার অন্ধকারে ডুবে থেকে জ্ঞানের আলো নিভিয়ে দেওয়ার স্পর্ধা দেখাল, তাদের কি জবাবদিহির কোনো প্রশ্ন থাকতে নেই? খবরে পড়েছি, তারা একটি ইসলামি দলের স্থানীয় নেতা-কর্মী। ওই দলই বা এই ধরনের নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে?

কুমিল্লার একটি ঐতিহ্যবাহী পাঠাগারে অগ্নিসংযোগ ও বই লুটপাটের ঘটনা ঘটেছিল গত বছরের ৬ আগস্ট। ছাত্র গণ-অভ্যুত্থানের সেই টালমাটাল সময়ে দেশে কোনো সরকার ছিল না। তখন একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল মানুষ দেশের নানা স্থানে যাচ্ছেতাই কাণ্ড করেছে। সেই সময়ে এ ধরনের নৈরাজ্যের জন্য প্রশাসনকে দায়ী করার কোনো সুযোগ নেই। কিন্তু এই এপ্রিলে যখন নাস্তিক্যবাদের ধুয়া তুলে পাঠাগার লুট করা হলো, তখন কিন্তু শাসন-প্রশাসন সবই ছিল। তার পরও ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এ অপকর্মটি গুরুতর অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয়নি। এটাও এক ধরনের সামাজিক রূপান্তর বৈকি। নাস্তিক কিংবা দোসর ট্যাগ দিয়ে যখন-তখন যাকে-তাকে হেনস্তা করার ঘটনাও ঘটছে দেশের নানা স্থানে, নানান অবয়বে।

অন্যদিকে সংস্কারের নামে সময় বয়ে যাচ্ছে। পতিত সরকারের আমলের ক্ষমতার অপব্যবহার, চাঁদাবাজি, মামলাবাজি, স্বজনপ্রীতি- তাও আছে যাহা পূর্বং তাহা পরং। কিন্তু এরূপ অন্যায়-অপকর্মের সঙ্গে যারা অতীতে যুক্ত ছিলেন, তাদের পরিণতি ভালো হয়নি। যে রাজনীতি এসব অপকর্মকে প্রশ্রয় দিয়েছে সেই রাজনীতি জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে বারবার। বারবারই তারা নিক্ষিপ্ত হয়েছে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে। তা সত্ত্বেও একই জিনিস নতুন মোড়কে ফিরে এসেছে বারবার। এ যেন এক অপরিবর্তনীয় অচলায়তন।

যত দিন বুদ্ধির মুক্তি না ঘটবে, তত দিন এই অচলায়তন থেকে মানুষের মুক্তি নেই। মুখে এক আর কাজে আরেক কোনো মুক্তবুদ্ধির কাজ নয়; বরং এটা জড়বুদ্ধির নামান্তর।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম