শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

দুনিয়াজুড়ে গণতন্ত্র, সুশাসন ও মানবাধিকারের সোল এজেন্ট হিসেবে যে দেশটি দাবি করে থাকে, তার নাম আমেরিকা। অর্থ ও সামরিক শক্তিতে তাদের কোনো তুলনা নেই। নিজেদের মানবাধিকারের সোল এজেন্ট ভাবলেও আমেরিকার ইতিহাস মানবাধিকার লঙ্ঘনের জঘন্য দৃষ্টান্তে ভরা। সবারই জানা, ৫০টি রাজ্য নিয়ে গঠিত দুনিয়ার সবচেয়ে শক্তিমান এই দেশ। ১৪৯২ সালের ১২ অক্টোবরের আগে আমেরিকার নাম বাইরের পৃথিবীতে ছিল অজানা। ইউরোপের মানুষ আমেরিকায় পা দিয়ে সে দেশের সরলপ্রাণ আদিবাসীদের ওপর নৃশংস গণহত্যা চালায়। নির্যাতন-নিপীড়ন থেকে বাঁচতে হাজার হাজার আদিবাসী আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয় বিভিন্ন সময়। ১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই আমেরিকা স্বাধীনতা ঘোষণা করে। ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ছিল ৪৯টি রাজ্য। একই বছর ৫০তম রাজ্য হিসেবে হাওয়াই যুক্ত হয় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে। যে রাজ্যটি আমেরিকার একমাত্র কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার জন্মস্থান। হাওয়াই ছিল স্বাধীন দেশ। প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকায় জাপানের কাছাকাছি এর অবস্থান। ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের তৎকালীন সেনাপ্রধান লে. জেনারেল মাহবুবুর রহমান হাওয়াই সফর করেন সে দেশের সরকার ও সামরিক বাহিনীর আমন্ত্রণে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রশান্ত মহাসাগরীয় এলাকার কমান্ডার জেনারেল ডেনিস রেইমারের আতিথ্য গ্রহণ করেন তিনি। দুই দশক পর এক ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় তিনি হাওয়াইয়ের আদিবাসীদের ওপর আমেরিকানদের হত্যাযজ্ঞের যে চিত্র তুলে ধরেন, তার কোনো তুলনা নেই। হাওয়াইয়ের রাজা ছিলেন স্বাধীনচেতা ও প্রজাদরদি। তাঁর দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের নামে হাজির হয় আমেরিকানরা। রাজা তাদের স্বাগত জানান। অচিরেই আমেরিকানরা স্বরূপে আবির্ভূত হয়। তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে হাওয়াইয়ের আদিবাসীরা। আধুনিক অস্ত্রে সজ্জিত আমেরিকানদের দৌরাত্ম্যে আদিবাসীদের অস্তিত্ব রক্ষা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। এ প্রেক্ষাপটে হাওয়াইয়ের রাজা আদিবাসীদের সাগরপাড়ের এক পাহাড়ে সমবেত হওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি সমবেত লোকদের উদ্দেশে একটি সংক্ষিপ্ত ভাষণ দেন। বলেন, হাওয়াইয়ের মানুষ পরাজয় মেনে নিতে রাজি নয়। আত্মসমর্পণের কথাও ভাবতে চায় না তারা। হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মানুষ সাগরের সন্তান। তিনি চান আমেরিকানদের কাছে আত্মসমর্পণের বদলে তারা যেন সাগরে ঝাঁপ দেয়। এ কথা বলেই রাজা তাঁর হাঙরের দাঁতখচিত কমান্ড স্টিক সুমন পালিতসমুদ্রের দিকে নির্দেশ করে সুউচ্চ পাহাড় থেকে নিচে গভীর প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তাল স্রোতে ঝাঁপ দেন। নিজেকে উৎসর্গ করেন স্বাধীনতাহীনতার লজ্জা মেনে নেওয়ার বদলে। সমবেত হাজার হাজার দ্বীপবাসী রাজাকে অনুসরণ করে সাগরে ঝাঁপ দেন একইভাবে। হাওয়াইয়ের একজন মানুষও অবশিষ্ট থাকল না আত্মসমর্পণের জন্য। কোনো মানুষ থাকল না পরাজয়বরণের জন্য। বরেণ্য নোবেলজয়ী ঔপন্যাসিক আর্নেস্ট হ্যামিংওয়ে তাঁর অমর উপন্যাসে বলেছেন, মানুষ ধ্বংস হতে পারে, বিনাশ হয়ে যেতে পারে, কিন্তু কখনোই পরাজয়বরণ করতে পারে না। নোবেলজয়ী মহান লেখক হাওয়াইবাসীর অতুলনীয় আত্মত্যাগকে স্মরণ করেই ওই কথাগুলো লিখেছিলেন।

দুই.

ডেটলাইন ১২ অক্টোবর ১৪৯২। কলঙ্কিত একটি দিন। কলম্বাস নামের এক ইতালীয় এদিনটিতে আমেরিকা আবিষ্কার করেন। তাঁর এই আবিষ্কারে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ভূমিকা রাখেন স্পেনের রাজা। সেহেতু আমেরিকা আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িয়ে আছে স্পেনের নাম। জন্মসূত্রে ইতালীয় হলেও কলম্বাস তাঁর সমুদ্র অভিযানে অংশ নেন স্পেনের হয়ে। যুক্তরাষ্ট্র এই মুহূর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে সম্পদশালী দেশ। সামরিক দিক থেকে তারা যেমন সেরা, তেমন সেরা অর্থনীতিতেও। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে বিশ্বরাজনীতির নিয়ন্ত্রকের ভূমিকাও পালন করছে এই দেশটি। মজার ব্যাপার হলো, পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষ ভাগে যখন আমেরিকা আবিষ্কৃত হয়, তখন এটিকে খুব একটা বড় অর্জন বলে ভাবেনি স্পেনের মানুষ। এমনকি আমেরিকার মতো কোনো দেশ আবিষ্কারের পরিকল্পনা পেশ করলে স্পেনের রাজা ও রানি কলম্বাসের পেছনে অঢেল অর্থও ঢালতেন না। কলম্বাস মূলত ভারতে পৌঁছানোর নতুন জলপথ আবিষ্কার করতে গিয়ে ১৪৯২ সালে আমেরিকা মহাদেশে পা দেন। ভারত ছিল সে সময় পৃথিবীর সবচেয়ে সম্পদশালী দেশ। ইউরোপীয়রা সে সময় এশিয়া বলতেও বুঝত ভারতকে। ভারতের সঙ্গে তখন ইউরোপের বাণিজ্যিক সম্পর্কও ছিল। তবে সে বাণিজ্যের নিয়ন্ত্রক ছিল আরবরা। সমুদ্রপথের নিয়ন্ত্রকও ছিল আরব তথা মুসলমানরা।

ইউরোপে তখন ছিল জাগরণের যুগ। তারা সম্পদশালী ভারতের সঙ্গে সরাসরি বাণিজ্যের স্বপ্ন দেখত। এ স্বপ্ন পূরণে বিকল্প সাগরপথ আবিষ্কারের চেষ্টা চালাচ্ছিল বিভিন্ন দেশ। কিন্তু সৌভাগ্য হাতছানি দেয় স্পেনের দিকে। আমেরিকার ইতিহাসে কলম্বাসকে সে দেশের আবিষ্কারক হিসেবে সম্মান দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কলম্বাসের ৩০০ বছর আগে মুসলমানরা এ মহাদেশ আবিষ্কার করেন, এমন ধারণা কোনো কোনো ইতিহাসবিদের। তবে এ বিষয়ে বিশ্বাসযোগ্য তথ্যপ্রমাণ নেই বললে চলে। ইতিহাসবিদের একাংশের দাবি, ৩ হাজার বছর আগে মিসরের রাজা দ্বিতীয় রামেসিস আমেরিকা আবিষ্কার করেন। স্বীকার করতেই হবে, ৩ হাজার বছর আগেও মিসর ছিল বিশ্বের সবচেয়ে অগ্রসর দেশ। মানবসভ্যতার প্রথম বিকাশ ঘটেছিল সম্ভবত নীলনদপাড়ের দেশ মিসর ও সুদানে। হাজার হাজার বছর আগে যারা পিরামিড তৈরির কৌশল আবিষ্কার করেছিল। প্রাচীন মিসরীয়দের প্রযুক্তিগত যোগ্যতা ছিল ঈর্ষা করার মতো। পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষভাগে ক্রিস্টোফার কলম্বাসের গল্পটা শুধুই আমেরিকাকে উপনিবেশ বানানোর। সে দেশের সহজসরল বাসিন্দাদের ওপর নৃশংস নির্যাতন-নিপীড়ন ও জাতিগত নিধনযজ্ঞ চালানোর। পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষ দশকের আগে আমেরিকা বিশ্ববাসীর কাছে অজানা থাকলেও গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে, কলম্বাসের আবিষ্কারের ৩০ হাজার বছর আগেও ছিল ওই মহাদেশের অস্তিত্ব। ওই মহাদেশের বিভিন্ন অংশে সে সময়ও ছিল সমাজবদ্ধ মানুষের বসবাস। গ্লাসিয়াল যুগের আগেও উত্তর আমেরিকায় মানুষের উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণায়। ১৯ থেকে ২৬ হাজার বছর আগে আমেরিকায় জনবসতি থাকলেও ধারণা করা হয়, সংখ্যায় তারা ছিল কম। বিশেষজ্ঞদের মতে, ২৯ থেকে ৫৭ হাজার বছর আগে হিমবাহ গলে আমেরিকা ডুবে যায়। যে কারণে দুনিয়ার অন্যান্য এলাকার তুলনায় আমেরিকায় মানববসতি ছিল বিরল।

ইতিহাস ক্রিস্টোফার কলম্বাসকে আমেরিকা আবিষ্কারের নায়ক হিসেবে জানলেও আসলে তিনি ছিলেন একজন খলনায়ক। ১৪৫১ সালে ইতালির জেনোয়া শহরে এক তাঁতির ঘরে কলম্বাসের জন্ম। ছোটবেলা থেকেই সাগরের নীল জল তাঁকে আকর্ষণ করত। যুবক বয়সেই তিনি সমুদ্রযাত্রার পরিকল্পনা আঁটেন। ১৪৭৭ সালে সমুদ্র অভিযানের স্বপ্নপূরণে কলম্বাস পর্তুগালের লিসবনে যান। পর্তুগাল ছিল সে সময় সাগর অভিযানের ক্ষেত্রে অগ্রসর দেশ।

সেখান থেকে তিনি ভূমধ্যসাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরীয় বাণিজ্যিক বন্দরগুলোতে নৌ অভিযান পরিচালনা করেন। ১৪৮৩ সালে পর্তুগালের রাজা জন দ্বিতীয়র কাছে কলম্বাস তাঁর পরিকল্পনা জমা দেন। তাতে ছিল আটলান্টিক হয়ে পশ্চিমের দিকে ভারতবর্ষ বা ইন্ডিজে যাওয়ার স্বপ্নকল্প। সেই মধ্যযুগে ইউরোপে এশিয়া মহাদেশের পুরোটাকেই ইন্ডিজ বলে অভিহিত করা হতো।

পর্তুগালের রাজা যখন কলম্বাসের পরিকল্পনায় রাজি হলেন না, তখন তিনি স্পেনের রাজা ও রানির শরণাপন্ন হন। স্পেনের রাজদরবারে তাঁর অভিযান অনুমোদন করা হয়। স্পেনের রাজা ইন্ডিজ দ্বীপপুঞ্জের ভাইসরয় হিসেবে কলম্বাসকে নিয়োগ দেন। এই নিয়োগ তাঁর জন্য ছিল এক বিরাট সম্মান, একই সঙ্গে চ্যালেঞ্জ। ভারতবর্ষ তথা ইন্ডিজ দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার করতে পারলেই কেবল কলম্বাসের ভাইসরয় পদটি মর্যাদাবান হয়ে উঠবে। ব্যর্থ হলে বিশাল খরচের জন্য জবাবদিহির মুখে পড়তে হবে। কলম্বাস হারার পাত্র ছিলেন না। ১৪৯১ সালে আটলান্টিক অভিযানে কলম্বাস ব্যবহার করেন এক ‘রহস্যময়’ মানচিত্র। এটি ছিল তাঁর কাছে আলোর দিশা। কলম্বাস মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন এই মানচিত্রটি তাঁকে স্বপ্নের দেশ ভারতবর্ষে যাওয়ার পথ দেখাবে। ধনসম্পদে ভরা সে দেশ স্পেনের জন্য সমৃদ্ধি বয়ে আনবে। কলম্বাসের স্বপ্নের সেই মানচিত্রটি ছিল জার্মান মানচিত্রকর হেনেরিকাস মারটেলাসের তৈরি। আরও কিছু গুণীজন এই মানচিত্র তৈরিতে অবদান রেখেছেন। বহু পুরোনো মানচিত্রটি সময়ের ব্যবধানে অনেকটাই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। ভারতবর্ষে যাওয়ার নতুন পথ আবিষ্কার করতে গিয়ে কলম্বাস আমেরিকায় পা রাখেন। বাহামাস কিউবাসহ অন্তত ১০টি এলাকার বাসিন্দা দাবি করেন, কলম্বাস তাদের এলাকাতেই প্রথম পদার্পণ করেন। এ বিষয়ে সুনির্দিষ্টভাবে নিশ্চিত হওয়ার সুযোগ নেই। কলম্বাসের কাছে ভারতবর্ষ ছিল এক অচেনা দেশ। আমেরিকার বিষয়েও তিনি ছিলেন অজ্ঞ। জাহাজ থেকে আমেরিকায় নামার পর কলম্বাস ভেবেছিলেন তিনি ভারতের বুকে পা রেখেছেন। বেজায় খুশিও যে হয়েছিলেন তা সহজেই অনুমেয়। কলম্বাসের জন্য হতাশার বিষয় হলো, তিনি ভারতের দিশা পাননি কোনো দিনও। যে মহাদেশটি তিনি আবিষ্কার করেন, সেটি আজ বিশ্বের সবচেয়ে সম্পদশালী মহাদেশ। এ মহাদেশের আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিমান দেশ। এ নিয়ে তাদের গর্বেরও শেষ নেই। অথচ ভারতবর্ষের বদলে সম্পদহীন ভূখণ্ড আবিষ্কারের জন্য কলম্বাসকে ভর্ৎসনা শুধু নয়, শাস্তির মুখেও পড়তে হয়েছিল। অনেকের মতে, ক্রিস্টোফার কলম্বাসের জাহাজ প্রথম নোঙর করে বাহামাস দ্বীপে। দিনটি ছিল ১৪৯২ সালের ১২ অক্টোবর। কলম্বাসের নেতৃত্বে একদল সশস্ত্র অভিযাত্রী তিনটি জাহাজে চড়ে আমেরিকার বাহামাস দ্বীপে পৌঁছান। নিজেদের দেশে বিদেশি অতিথিদের আগমনে খুশি হয়েছিল দ্বীপটির আদিবাসীরা। তারা তাদের দেশে আগত স্পেনীয় অভিযাত্রীদের অতিথি হিসেবে স্বাগত জানান। কলম্বাসের একটি জাহাজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমেরিকার আদিবাসীরা নবাগত অতিথিদের ক্ষতিগ্রস্ত জাহাজটি মেরামত করে দেয় বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে।

অভ্যর্থনা জানাতে আসা আদিবাসীদের দেহে সোনার অলংকার দেখে কলম্বাসের লোভ জাগে। তিনি অনুমান করেন, আশপাশের কোথাও সোনার খনি রয়েছে। আদিবাসীদের সরলতাকে কলম্বাস নিজেদের জন্য আশীর্বাদ হিসেবে ভাবেন। চতুর কলম্বাস মুহূর্তেই কষে নেন অঙ্ক। তিনি আশাবাদী হয়ে ওঠেন, খুব কম পরিশ্রমেই ওই ভূখণ্ডের সবকিছু নিজের দখলে নিতে পারবেন। নতুন আবিষ্কৃত ভূখণ্ডের আদিবাসীদের নিশ্চিহ্ন করার পরিকল্পনাও পাকাপোক্ত করেন মনে মনে। এ উদ্দেশ্য পূরণে স্পেনে গিয়ে আরও ১ হাজার ২০০ লোককে সঙ্গে নিয়ে আসেন। তারপর শুরু হয় পৈশাচিক নির্মমতা। চলে নিষ্ঠুর গণহত্যা। কলম্বাস ১৪ বছরের ওপরের সব আদিবাসীকে তিন মাস পরপর নির্দিষ্ট পরিমাণ সোনা রাজকোষে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন। বলা হয়, এই নির্দেশ মানতে যারা ব্যর্থ হবে, তাদেরই দুই হাত কেটে ফেলা হবে। যার অর্থ ছিল সাক্ষাৎ মৃত্যু। অনেকে পালিয়ে বাঁচার চেষ্টা করে আরও ভয়াবহ পরিণতির মুখে পড়েছে। হিংস্র কুকুর লেলিয়ে দিয়ে আরও কঠিন মৃত্যু নিশ্চিত করা হতো তাদের জন্য। অনেক আদিবাসীকে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে।

হিস্পানিওলা দ্বীপের আরাওয়াক গোত্রের ৫০ হাজার আদিবাসী কলম্বাস বাহিনীর নির্মমতা সইতে না পেরে  গণ-আত্মহত্যার পথ বেছে নেন।

মায়েরা তাঁদের শিশুদের বিষ খাইয়ে মেরে ফেলতেন। যাতে কলম্বাসের লোকেরা কুকুরের খাদ্য হিসেবে শিশুদের ব্যবহার করতে না পারে।

আমেরিকার পিতৃপুরুষ কলম্বাস ও তাঁর বাহিনীর সদস্যরা আদিবাসীদের ওপর যে নৃশংসতা দেখিয়েছে তার কোনো তুলনা খুঁজে পাওয়া ভার। স্পেনের ঐতিহাসিক বার্তোলমে দা লাস কাসাস তাঁর ‘হিস্টোরি অব দ্য ইন্ডিজ’ বইয়ে যতটুকু সত্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন, তা ভিরমি খাওয়ার মতো। ওই ইতিহাসবিদের ভাষ্য, ‘কলম্বাস বাহিনী তাদের ছুরি ও তলোয়ারের ধার পরীক্ষা করার জন্যও আদিবাসীদের টুকরো টুকরো করে কাটত।’  এমনকি কখনো কখনো শিশুদের শির-েদ করার উৎসবেও মেতে উঠত তারা। কলম্বাসের লেখা চিঠিতে আদিবাসীদের গণহত্যা ও তাদের ওপর নির্যাতনের যে চিত্র রয়েছে, তা অসভ্য মানসিকতার প্রতিফলন বললেও ভুল হবে না। বলা যায়, বিশ্বজুড়ে আমেরিকানরা যা ইচ্ছা তাই করার যে মানসিকতায় ভুগছে, তা তাদের পূর্বপুরুষদের কাছ থেকে পাওয়া উত্তরাধিকার।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার
চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা
মাদরাসা শিক্ষার্থীদের ইংরেজি চর্চা করা উচিত: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার
দক্ষতা দিবসে ১১ তরুণ পেলেন জাতীয় পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়