শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বাজার করতেই পকেট ফাঁকা

♦ নিত্যপণ্যের বাজারে দিন দিন অস্থিরতা বাড়ছেই ♦ ডিমের ডজন আবারও ১৫০ টাকা ♦ ব্রয়লার মুরগি ও রসুনের কেজি ছাড়িয়েছে ২০০ টাকা ♦ তেল, চিনি ডাল, সবজি মাছ-মাংসের বাজারও চড়া
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বাজার করতেই পকেট ফাঁকা

ঘটনাপ্রবাহ-১। জামিল হোসেন। বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা। তাঁর সঙ্গে দেখা হয় রামপুরা বাজারে। তিনি বলেন, আগে সবচেয়ে বেশি পেরেশানি ছিল বাড়ি ভাড়া নিয়ে। এখন তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খাবারের খরচ। জিনিসপত্রের দাম যে হারে বাড়ছে তাতে মাছ-মাংস ছেড়ে সবজি আর ডালভাত খাওয়াও কঠিন হয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই কোনো না কোনো জিনিসের দাম বাড়ছে। বেতনের প্রায় অর্ধেকই চলে যায় বাড়ি ভাড়ায়। সঙ্গে গ্যাস-বিদ্যুৎ বিল- দুটোই বেড়েছে। এরপর দুই সন্তানের স্কুলের বেতন গত বছর ছিল ৫ হাজার, এখন ৭ হাজার। ছয় মাস আগে বাবা-মায়ের ওষুধের জন্য রাখতাম ৩ হাজার টাকা, এখন ৫ হাজার টাকা। যাতায়াত খরচের জন্য আলাদা রেখে দিতে হয় ৫ হাজার টাকা, যা আগে ৩ হাজার টাকায় চলা যেত। খাওয়াদাওয়া বাবদ যেখানে ৬-৭ হাজার টাকায় ভালোভাবে চলা যেত, সেখানে এখন ১০-১২ হাজার টাকায়ও চলা যায় না। সঞ্চয় বলতে কিছুই করতে পারি না।

তিনি বলেন, এভাবে চলতে থাকলে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই হয়তো এক বেলা না খেয়ে থাকতে হবে। কারণ ঋণ করারও তো জায়গা নেই। এ ছাড়া ঋণ করলে তা শোধ-ই বা করব কীভাবে?

ঘটনাপ্রবাহ- : রোজিনা আক্তার। গৃহকর্মী। স্বামী সিএনজিচালক। তিনি বলেন, দুই বাড়িতে কাজ করে মাসে আয় করেন ৮ হাজার টাকা। স্বামীর আয় মাসে ৮-১০ হাজারের মতো। এক বছর আগে একটা ডিপিএস ছিল। নতুন বছরে তা ভেঙে করোনা মহামারির ঋণ পরিশোধ করেছেন। এখন আর কোনো সঞ্চয় নেই। আগে মাসে তিন-চার দিন মাছ-মুরগি খেতেন এখন তা দুই দিনে নামিয়ে এনেছেন। কোরবানি ঈদ ছাড়া গরুর মাংস কেনার সামর্থ্যই হয় না। আগে বাচ্চাদের ডিম খাওয়াতেন মাঝেমধ্যে এখন তা প্রায় বন্ধই করে দিয়েছেন। স্বামী-স্ত্রী মিলে যা আয় করেন, ঘর ভাড়া আর ডালভাতের খরচ বাদ দিলে হাতে কোনো টাকাই থাকে না। এর পরও গ্রামে বৃদ্ধ মায়ের জন্য মাসে ২ হাজার টাকা পাঠাতে হয়। তিনি বলেন, মা গ্রামে ফিরে যেতে বলেছেন কিন্তু পারছেন না। কারণ নিজেদের কোনো জায়গাজমি নেই। কী করবেন গ্রামে গিয়ে। ফলে জীবনযাপনের খরচ মেটাতে কোনো হিসাবই যেন মেলাতে পারছেন না। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম এ প্রসঙ্গে বলেন, মানুষ চরম অস্বস্তিকর অবস্থার মধ্যে রয়েছে। অবশ্য সারা বিশ্বই এখন একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে।

এটাই চরম বাস্তবতা যে, করেনা মহামারির চেয়েও বর্তমান পরিস্থিতি অনেক বেশি অস্বস্তিকর। সে সময় মানুষের যতটা না ভোগান্তি হয়েছে, তার চেয়ে বেশি ভোগান্তিতে রয়েছে এখন। কেননা সে সময় দ্রব্যমূল্য খুব একটা বাড়েনি। অথচ গত বছর ফেব্রুয়ারিতে শুরু হওয়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ছুতা দেখিয়ে দেশি ও আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যমূল্য বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। বিশেষ করে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির যে বহুমুখী প্রভাব রয়েছে, তার চিত্র ফুটে উঠেছে বাংলাদেশের বাজারে। দেশের নিত্যপণ্যের বাজারে দিন দিন অস্থিরতা বাড়ছেই। ডিমের ডজন আবারও ১৫০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি ২২০ টাকা ও রসুনের কেজি ছাড়িয়েছে ২০০ টাকা। তেল, চিনি, ডাল, সবজি, মাছ-মাংসের বাজারও চড়া। নেই কোনো মনিটরিং। ফলে সিন্ডিকেট চক্র ইচ্ছামতো দাম বাড়াচ্ছে কমাচ্ছে। গরুর মাংস তো একটা শ্রেণির মনুষ খাওয়াই ছেড়ে দিয়েছে। দেশি মুরগির দামও আকাশচুম্বী। কম দামি মাছ তেলাপিয়া, কই, শিং, মাগুর, পাঙ্গাশ, সরপুঁটি, নলা এগুলোও এখন বেশ দামি। ২২০ বা ২৫০ টাকার নিচে কোনো মাছই পাওয়া যায় না। দেশি গুঁড়া চিংড়ির দাম বাড়তে বাড়তে হাজার টাকার কাছাকাছি উঠে গেছে। চাল, চিনি, তেল, ডাল, আটা, ময়দা কোনোটার দাম বাড়েনি। বাজারে সস্তা বলতে রয়েছে আলু। যার কেজি ২০-২৫ টাকা। আসছে রমজানে জিনিসপত্রের দাম আরও কোথায় গিয়ে ঠেকবে, তা নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে অনেক আগেই। এখন কোনোরকমে দাম কামড়ে বেঁচে থাকার লড়াই করছে সাধারণ মানুষ।

এ ছাড়া পণ্যমূল্যের বাজারে নেই তেমন কোনো তদারকি। ফলে কারণে অকারণে দাম বাড়াতে তৎপর সিন্ডিকেট। এর ফলে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে সাধারণ মানুষ। সম্প্রতি বাড়ানো হয়েছে গ্যাসের মূল্য। এতে বিদ্যুৎ, শিল্পসহ উৎপাদন খাতের খরচ বাড়বে। ফলে বিদ্যুতের দামও বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। কোনো কোনো পণ্যের দাম এক বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। যেমন গত বছরের এই দিনে ২ কেজি আটার (প্যাকেট) দাম ছিল ৬৫-৭৫ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ১৪০-১৫০ টাকায়। সব ধরনের একটি সুগন্ধি সাবানের দামও দ্বিগুণ হয়ে গেছে। কাপড় ধোয়ার গুঁড়া সাবানের দামও বেড়েছে দ্বিগুণ হারে। এতে পণ্যমূল্য বৃদ্ধির জাঁতাকলে রীতিমতো পিষ্ট হচ্ছে সাধারণ মানুষ।

এদিকে শাকসবজিসহ সব ধরনের তরিতরকারি ও জিনিসপত্রের দাম এখনো বাড়তিই রয়েছে। মানুষের দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্র, খাদ্যপণ্য, গুঁড়া-বার সাবানসহ প্রসাধনীর দাম দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। ওষধুপত্রের বাজারেও এমন কোনো আইটেম নেই যার দাম বাড়েনি। এ ছাড়া আগামী মার্চ ও এপ্রিল জুড়ে আসছে রমজান। রোজা ও ঈদে স্বাভাবিকভাবেই মানুষের খরচের ফর্দ অন্য সময়ের তুলনায় লম্বা হয়। ফলে সামনের দিনগুলোয় মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়ার আশঙ্কাই করছেন তারা। সরকারি ট্রেডিং সংস্থা টিসিবির হিসাবেই প্রতি কেজি আটার দাম এক বছরের ব্যবধানে বেড়েছে ৬৬ শতাংশ। একই সময়ে ময়দার দাম বেড়েছে ৪০ শতাংশের বেশি। এ সময়ে সয়াবিন তেলের দামও বেড়েছে অন্তত ২০ শতাংশ। জিরার দাম বেড়েছে ৭৫ শতাংশ। দেশি রসুন ১৭২ শতাংশ, আদা ১২২ শতাংশ এবং দেশি শুকনা মরিচের দাম বেড়েছে ১৬৯ শতাংশ। চালের দামও বেড়েছে লাগামহীনভাবে। প্রতি ডজন ডিমের দাম ৯০ টাকা বেড়ে ১৫০ টাকায় উঠেছিল। সেটা মাঝে কিছু নামলেও এখন আবারও ১৫০ টাকায় উঠেছে। টিসিবির হিসাবে মসুর ডালের দামও বেড়েছে ৬২ শতাংশ। অথচ বলা যায়, এ সময়ের মধ্যে মানুষের আয় বাড়েনি এক টাকাও। বরং করোনা মহামারির পর অনেকের আয় উল্টো কমে গেছে। অনেকেই করোনা মহামারির সময় হারানো কাজ এখনো ফিরে পায়নি। এতে দৈনন্দিন চাহিদা মেটাতে মানুষকে রীতিমতো নাক ও চোখের পানি এক করতে হচ্ছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, মানুষ ভেতরে ভেতরে ফুঁসে আছে। প্রকাশ করতে পারছে না। নিম্ন আয়ের মানুষ তো ভয়াবহ রকমের কষ্টে আছে। তার চেয়ে সংকটে পড়েছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তরা। কারণ তারা কাউকে বলতেও পারছে না। আবার সইতেও পারছে না। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের কর্মসূচি খুবই সামান্য। শুধু রেশন আর ফ্যামিলি কার্ড ছাড়া তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। তবে রেশন বা ফ্যামিলি কার্ডের চেয়ে কার্যকর উদ্যোগ হতে পারে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করা। এজন্য বাজারে কঠোর তদারকি এবং গরিব মানুষের জন্য রেশনব্যবস্থার প্রসার ঘটানো জরুরি বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। এসব প্রতিবেদনের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা যায়- পরিবহন, চিকিৎসা, শিক্ষাসহ বেশির ভাগ খাদ্যবহির্ভূত সূচকে মূল্যস্ফীতির চাপ বেড়েছে।

এ খাতগুলোয় সরকারের বিনিয়োগ খুবই কম। অথচ রাষ্ট্রের মূলনীতি অনুযায়ী মানুষের সুস্বাস্থ্য ও শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে এ খাতে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হওয়ার কথা। কিন্তু তা না হওয়াটা খুবই হাতাশাজনক বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ৮৯০০ টাকা
সোনার দাম বাড়ল ভরিতে ৮৯০০ টাকা
গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে ইসলামি দলগুলোর কর্মসূচি
গণভোটসহ পাঁচ দাবিতে ইসলামি দলগুলোর কর্মসূচি
১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
১২৮ জুলাই যোদ্ধার গেজেট বাতিল
ওসমানীতে বিমানের ইঞ্জিনে বোর্ডিং ব্রিজের ধাক্কা
ওসমানীতে বিমানের ইঞ্জিনে বোর্ডিং ব্রিজের ধাক্কা
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনের আহ্বান
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে ৭ নভেম্বরের মধ্যে আবেদনের আহ্বান
আমার সোনার বাংলা গেয়ে বিতর্কে কংগ্রেস নেতা
আমার সোনার বাংলা গেয়ে বিতর্কে কংগ্রেস নেতা
সিটি ও ড্যাফোডিলের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা
সিটি ও ড্যাফোডিলের সংঘর্ষে পাল্টাপাল্টি মামলা
পরিবারকে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাই কোর্ট
পরিবারকে ২ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয় : হাই কোর্ট
আইন উপদেষ্টার বক্তব্য স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ
আইন উপদেষ্টার বক্তব্য স্বাধীন বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ
শিশুর ঝগড়া কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৩৫
শিশুর ঝগড়া কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৩৫
মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার ফটিকছড়িতে
মা-মেয়ের লাশ উদ্ধার ফটিকছড়িতে
স্বামীর দেওয়া আগুনে পুড়ে স্ত্রী-ছেলের মৃত্যু
স্বামীর দেওয়া আগুনে পুড়ে স্ত্রী-ছেলের মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের
শেষ ম্যাচে অপরিবর্তিত দল বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’
‘এই দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের ফিরে আসার সুযোগ নেই’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ
উত্তরায় নারী উত্ত্যক্তের ঘটনার ৬ দিন পর মামলা নিল পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ
সুদানে আরএসএফ’র বর্বরতার নিন্দা জানালো ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
ধর্ম অবমাননার অভিযোগে ঢাবি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’
‌‘রাজনীতিতে বৈষম্য দূর করে উন্নত দেশ গঠন করা সম্ভব’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
টেকনাফে ৭ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১৫ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিরাজগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী
ভোট পাওয়ার জন্য মোদি নাচতেও পারেন: রাহুল গান্ধী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে কর্মবিরতি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী মেলায় মানুষের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
চব্বিশের তরুণরা একাত্তরের শহীদদের উত্তরসূরি : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা
সোশ্যাল মিডিয়ায় অপপ্রচার রোধে দুই সেল গঠনের চিন্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস
কু‌ড়িগ্রামে গৃহবধূ নি‌খোঁজ, উদ্ধারে কাজ কর‌ছে ফায়ার সা‌র্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
বৃহস্পতিবার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি
অধ্যক্ষ-প্রধান শিক্ষক ও প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে পরিপত্র জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট
বাতিল হতে যাচ্ছে ১২৭ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এনসিপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০
নেতানিয়াহুর নির্দেশে গাজায় নতুন হামলা, নিহত ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ
হা-মীম গ্রুপের প্রতিষ্ঠান রিফাত গার্মেন্টসের বিরুদ্ধে বিপুল কর ফাঁকির অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু
সড়কে শিক্ষিকাসহ চারজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন
নাতজামাইয়ের ছুরিকাঘাতে বৃদ্ধ খুন

দেশগ্রাম

বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা
বিজিবির সহায়তা পেল সুবিধাবঞ্চিতরা

দেশগ্রাম

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না
চাঁদাবাজ, সন্ত্রাস ও দখলদাররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না

নগর জীবন

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন
জমি নিয়ে বিরোধে যুবক খুন

দেশগ্রাম

বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতনভাতা দাবিতে ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম