শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুরুত্ব বিএনপির

তফসিল ঘোষণার প্রাক্কালে ঢাকা ঘেরাও, হরতাল, অবরোধের মতো বড় কর্মসূচি ঘন ঘন ঢাকামুখী কর্মসূচিতে প্রাধান্য, ২৭ জুলাই মহাসমাবেশ থেকে আসতে পারে পদযাত্রা, সমাবেশ, গণ অবস্থান, মানববন্ধন, বিক্ষোভের মতো যুগপৎ কর্মসূচি
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুরুত্ব বিএনপির

সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের দিকে যাচ্ছে বিএনপি। ২৭ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠেয় মহাসমাবেশ থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আসতে পারে পদযাত্রা, সমাবেশ, গণঅবস্থান, মানববন্ধন, বিক্ষোভের মতো যুগপৎ কর্মসূচি। অবস্থা বুঝে ধাপে ধাপে তা আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে নিয়ে যাবে দলটি। এবার ঢাকামুখী কর্মসূচিকেই অধিক প্রাধান্য দেওয়া হবে। ঘন ঘন কর্মসূচি দেওয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে রাজধানীতে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রাক্কালে ঢাকা ঘেরাও, হরতাল, অবস্থান, অবরোধের মতো বড় কর্মসূচিতে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে দলটি। এসব কর্মসূচি ঘোষণা নির্ভর করবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ওপর। তবে কোনো ধরনের সহিংস পথে না হেঁটে জনগণকে ব্যাপক হারে সম্পৃক্ত করে শান্তিপূর্ণ সিরিজ কর্মসূচির মাধ্যমেই বিজয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে নজির সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি। দলের নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত সূত্রগুলো এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপি সব সময়ই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাসী। জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়েই বিএনপি চূড়ান্ত আন্দোলনের দিকে এগিয়ে যাবে। মানুষ রাজপথে নেমে এসেছে। জনগণের এই সংগ্রামের বিজয় আসন্ন। দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে। এ লক্ষ্যে শিগগিরই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, পদযাত্রার মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিও এবার সরকারের ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি করেছে। সে কারণে ক্ষমতাসীন সরকার এ ধরনের কর্মসূচিও বরদাশত করতে না পেরে অতীতের মতো হামলা-মামলা ও নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে। আবারও গায়েবি মামলা দেওয়া শুরু করেছে সারা দেশে। বিএনপি এর বিপরীতে পাল্টা কোনো সহিংস কর্মসূচিতে না গিয়ে, সরকারের কোনো ফাঁদে পা না দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক অহিংস কর্মসূচি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি আগামী ২৭ জুলাই। সেদিন ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে দলটি। সেই সমাবেশ থেকে ঘোষণা করা হবে তৃতীয় ধাপের কর্মসূচি। তবে এর আগে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের মতামত জেনে নেওয়া হবে। কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে মঙ্গলবার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে। তবে আগের কয়েকটি বৈঠকে পদযাত্রার পর মানববন্ধন, বিক্ষোভ-সমাবেশের মতো ধারাবাহিক কর্মসূচি দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছেন বিএনপির র্শীষস্থানীয় নেতারা। ১২ জুলাই রাজধানীর নয়াপল্টনে মহানগর বিএনপির বিশাল সমাবেশ থেকে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবির ভিত্তিতে ঢাকাসহ দেশব্যাপী দুই দিনের পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সে অনুযায়ী ১৮ ও ১৯ জুলাই রাজধানীসহ দেশজুড়ে পদযাত্রার মধ্য দিয়ে এক দফা আন্দোলনের প্রথম দফা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামে বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় দফতর থেকে দাবি করা হয়েছে, ১৮ জুলাই প্রথম দিনের কর্মসূচিতে লক্ষ্মীপুরে সংঘর্ষে একজন নিহত হওয়া ছাড়াও ৯ জেলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। দুই দিনে আওয়ামী লীগ ও পুলিশের হামলায় প্রায় তিন হাজার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন এবং দুই হাজারের বেশি নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলেও দলটির দাবি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এসব বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিএনপিকে দূরে রেখে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও ক্ষমতা ধরে রাখার নীলনকশা তৈরি করেছে। আবারও বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে গায়েবি মামলা দেওয়া শুরু করেছে। পুরনো মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির মাধ্যমে সাজানো রায় দিয়ে বিএনপি নেতাদের নির্বাচনের বাইরে রাখার পরিকল্পনা করেছে। হত্যা, মামলা, হামলা, গ্রেফতার-নির্যাতন তো আছেই। কিন্তু মানুষ আর এসব সহ্য করবে না। তারা জেগে উঠেছেন। রাজপথে নামা শুরু করেছেন। অবৈধ এই সরকারকে পতনের স্বাদ নিতেই হবে ইনশা আল্লাহ।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ক্ষমতাসীনদের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যেভাবে হামলা করেছে, তাতে মনে হয় আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ওদের ঘুম নষ্ট হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘এবারের আন্দোলনের সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা বেড়েছে। পদযাত্রায় পথে পথে মানুষ যুক্ত হয়েছে। আর বিএনপি সুশৃঙ্খল রাজনীতি অব্যাহত রাখতে পেরেছে। এর বিপরীতে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের হত্যা ও হামলা-মামলাসহ নির্যাতনের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে, তারাই হলো সন্ত্রাসী দল। ক্ষমতাসীনদের আচরণের মাধ্যমে তাদের অবস্থান, মনোভাব ও আগামী নির্বাচনের পরিবেশ কেমন থাকবে সেটি স্পষ্ট হয়ে গেছে।’ দলের নীতিনির্ধারকেরা মনে করেন, এক দফার আন্দোলনের শুরুটা বিএনপির প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হয়েছে। নেতা-কর্মীরা সাহস নিয়ে মাঠে নেমেছেন। হামলা, মামলা, নির্যাতন এবং সংঘর্ষের পরও মাঠ ছাড়েননি তারা। তাদের যুক্তি হলো, এতে জনসম্পৃক্ততা বাড়ছে। রাজধানীতে দুই দিনের প্রচণ্ড রোদের মধ্যেও দীর্ঘ ৪০ কিলোমিটারের বেশি পথ হেঁটেছেন নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যেও কেবল হামলা হলেই প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন তারা। এ জন্য শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির ওপরই জোর দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড।

আগামী ২৭ জুলাই ঢাকায় মহাসমাবেশ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিয়ে যৌথ সভা করে যাচ্ছে দলটি। একই দিন যুগপৎভাবে ঢাকায় মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২-দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি, গণফোরামসহ ৩৬টি রাজনৈতিক দল ও জোট। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চার বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশের মাত্র চার দিনের মাথায় ঢাকায় একেবারে মূল দলের মহাসমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষক মহল। সরকার পতনের এক দফা ঘোষণার মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায় ঢাকার এই মহাসমাবেশ আহ্বান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন তারা। এ ছাড়া ২২ জুলাইয়ের তারুণ্যের সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব নিজে বেশ কয়েকবার স্লোগান ধরে বলেছেন- ‘আমাদের দফা এক, দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’। এ সময় সমবেত নেতা-কর্মীরাও ‘দফা এক, দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ বলে সমস্বরে মহাসচিবের স্লোগানের জবাব দেন। তারুণ্যের সমাবেশে জনসমাগম তথা মানুষের উপস্থিতি ছিল ব্যাপক। এ থেকেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা আরও বেশি উজ্জীবিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া এবার আর দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। ৩৬টি রাজনৈতিক দল যুগপৎভাবে ঘোষণা দিয়েছে, সবাই নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। এমনকি জাতীয় পার্টি ও চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলনও পরিষ্কার করে বলেছে, এই সরকারে অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টিও বলেছে, অন্যান্য দলও বলেছে, এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। তাই কালবিলম্ব না করে এই সরকারের উচিত পদত্যাগ করে বিদায় নেওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বপনের ৫০০ কোটির সম্পদ ক্রোক
স্বপনের ৫০০ কোটির সম্পদ ক্রোক
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
বঞ্চিত ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ফের গোলাগুলি
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
জুলাইয়ে সড়কে ঝরল ৩৮০ প্রাণ
সর্বশেষ খবর
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ২ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ
নাইজারে বন্যায় ৪৭ জনের মৃত্যু, গৃহহীন ৫৬ হাজারের বেশি মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত
ইলন মাস্কের রাজনৈতিক দল গঠনের পরিকল্পনা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা
ক্ষুদ্র আমানতকারীদের অর্থ ফেরতের ভাবনা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ায় অস্ত্র পাঠানোয় চীনা নাগরিককে ৮ বছরের কারাদণ্ড দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা
হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা