শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুরুত্ব বিএনপির

তফসিল ঘোষণার প্রাক্কালে ঢাকা ঘেরাও, হরতাল, অবরোধের মতো বড় কর্মসূচি ঘন ঘন ঢাকামুখী কর্মসূচিতে প্রাধান্য, ২৭ জুলাই মহাসমাবেশ থেকে আসতে পারে পদযাত্রা, সমাবেশ, গণ অবস্থান, মানববন্ধন, বিক্ষোভের মতো যুগপৎ কর্মসূচি
শফিউল আলম দোলন ও শফিকুল ইসলাম সোহাগ
প্রিন্ট ভার্সন
শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে গুরুত্ব বিএনপির

সরকার পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের দিকে যাচ্ছে বিএনপি। ২৭ জুলাই ঢাকায় অনুষ্ঠেয় মহাসমাবেশ থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। আসতে পারে পদযাত্রা, সমাবেশ, গণঅবস্থান, মানববন্ধন, বিক্ষোভের মতো যুগপৎ কর্মসূচি। অবস্থা বুঝে ধাপে ধাপে তা আরও কঠোর কর্মসূচির দিকে নিয়ে যাবে দলটি। এবার ঢাকামুখী কর্মসূচিকেই অধিক প্রাধান্য দেওয়া হবে। ঘন ঘন কর্মসূচি দেওয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে রাজধানীতে। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার প্রাক্কালে ঢাকা ঘেরাও, হরতাল, অবস্থান, অবরোধের মতো বড় কর্মসূচিতে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে দলটি। এসব কর্মসূচি ঘোষণা নির্ভর করবে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ওপর। তবে কোনো ধরনের সহিংস পথে না হেঁটে জনগণকে ব্যাপক হারে সম্পৃক্ত করে শান্তিপূর্ণ সিরিজ কর্মসূচির মাধ্যমেই বিজয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে নজির সৃষ্টি করতে চায় বিএনপি। দলের নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বস্ত সূত্রগুলো এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপি সব সময়ই নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাসী। জনসাধারণকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি নিয়েই বিএনপি চূড়ান্ত আন্দোলনের দিকে এগিয়ে যাবে। মানুষ রাজপথে নেমে এসেছে। জনগণের এই সংগ্রামের বিজয় আসন্ন। দুর্বার গণআন্দোলনের মাধ্যমেই দেশে গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা হবে। এ লক্ষ্যে শিগগিরই নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।

বিএনপির নীতিনির্ধারকদের মতে, পদযাত্রার মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিও এবার সরকারের ওপর ব্যাপক চাপ তৈরি করেছে। সে কারণে ক্ষমতাসীন সরকার এ ধরনের কর্মসূচিও বরদাশত করতে না পেরে অতীতের মতো হামলা-মামলা ও নির্যাতনের পথ বেছে নিয়েছে। আবারও গায়েবি মামলা দেওয়া শুরু করেছে সারা দেশে। বিএনপি এর বিপরীতে পাল্টা কোনো সহিংস কর্মসূচিতে না গিয়ে, সরকারের কোনো ফাঁদে পা না দিয়ে নিয়মতান্ত্রিক অহিংস কর্মসূচি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের পরবর্তী কর্মসূচি আগামী ২৭ জুলাই। সেদিন ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে দলটি। সেই সমাবেশ থেকে ঘোষণা করা হবে তৃতীয় ধাপের কর্মসূচি। তবে এর আগে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের মতামত জেনে নেওয়া হবে। কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হবে মঙ্গলবার দলের স্থায়ী কমিটির বৈঠকে। তবে আগের কয়েকটি বৈঠকে পদযাত্রার পর মানববন্ধন, বিক্ষোভ-সমাবেশের মতো ধারাবাহিক কর্মসূচি দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছেন বিএনপির র্শীষস্থানীয় নেতারা। ১২ জুলাই রাজধানীর নয়াপল্টনে মহানগর বিএনপির বিশাল সমাবেশ থেকে সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের এক দফা দাবির ভিত্তিতে ঢাকাসহ দেশব্যাপী দুই দিনের পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। সে অনুযায়ী ১৮ ও ১৯ জুলাই রাজধানীসহ দেশজুড়ে পদযাত্রার মধ্য দিয়ে এক দফা আন্দোলনের প্রথম দফা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামে বিএনপি। দলটির কেন্দ্রীয় দফতর থেকে দাবি করা হয়েছে, ১৮ জুলাই প্রথম দিনের কর্মসূচিতে লক্ষ্মীপুরে সংঘর্ষে একজন নিহত হওয়া ছাড়াও ৯ জেলায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। দুই দিনে আওয়ামী লীগ ও পুলিশের হামলায় প্রায় তিন হাজার নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন এবং দুই হাজারের বেশি নেতা-কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলেও দলটির দাবি।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ এসব বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকার বিএনপিকে দূরে রেখে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে আবারও ক্ষমতা ধরে রাখার নীলনকশা তৈরি করেছে। আবারও বিএনপির নেতা-কর্মীদের নামে গায়েবি মামলা দেওয়া শুরু করেছে। পুরনো মামলাগুলো দ্রুত নিষ্পত্তির মাধ্যমে সাজানো রায় দিয়ে বিএনপি নেতাদের নির্বাচনের বাইরে রাখার পরিকল্পনা করেছে। হত্যা, মামলা, হামলা, গ্রেফতার-নির্যাতন তো আছেই। কিন্তু মানুষ আর এসব সহ্য করবে না। তারা জেগে উঠেছেন। রাজপথে নামা শুরু করেছেন। অবৈধ এই সরকারকে পতনের স্বাদ নিতেই হবে ইনশা আল্লাহ।

দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস দলের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ক্ষমতাসীনদের প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বলেন, ‘বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা যেভাবে হামলা করেছে, তাতে মনে হয় আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে ওদের ঘুম নষ্ট হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘এবারের আন্দোলনের সঙ্গে জনগণের সম্পৃক্ততা বেড়েছে। পদযাত্রায় পথে পথে মানুষ যুক্ত হয়েছে। আর বিএনপি সুশৃঙ্খল রাজনীতি অব্যাহত রাখতে পেরেছে। এর বিপরীতে আওয়ামী লীগ পাল্টা কর্মসূচি দিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের হত্যা ও হামলা-মামলাসহ নির্যাতনের মাধ্যমে প্রমাণ করেছে যে, তারাই হলো সন্ত্রাসী দল। ক্ষমতাসীনদের আচরণের মাধ্যমে তাদের অবস্থান, মনোভাব ও আগামী নির্বাচনের পরিবেশ কেমন থাকবে সেটি স্পষ্ট হয়ে গেছে।’ দলের নীতিনির্ধারকেরা মনে করেন, এক দফার আন্দোলনের শুরুটা বিএনপির প্রত্যাশার চেয়েও ভালো হয়েছে। নেতা-কর্মীরা সাহস নিয়ে মাঠে নেমেছেন। হামলা, মামলা, নির্যাতন এবং সংঘর্ষের পরও মাঠ ছাড়েননি তারা। তাদের যুক্তি হলো, এতে জনসম্পৃক্ততা বাড়ছে। রাজধানীতে দুই দিনের প্রচণ্ড রোদের মধ্যেও দীর্ঘ ৪০ কিলোমিটারের বেশি পথ হেঁটেছেন নেতা-কর্মীরা। এর মধ্যেও কেবল হামলা হলেই প্রতিরোধ গড়ে তুলেছেন তারা। এ জন্য শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির ওপরই জোর দিয়েছেন দলের হাইকমান্ড।

আগামী ২৭ জুলাই ঢাকায় মহাসমাবেশ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপি। দলের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে নিয়ে যৌথ সভা করে যাচ্ছে দলটি। একই দিন যুগপৎভাবে ঢাকায় মহাসমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২-দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি, গণফোরামসহ ৩৬টি রাজনৈতিক দল ও জোট। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চার বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশের মাত্র চার দিনের মাথায় ঢাকায় একেবারে মূল দলের মহাসমাবেশ কর্মসূচি ঘোষণাকে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষক মহল। সরকার পতনের এক দফা ঘোষণার মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায় ঢাকার এই মহাসমাবেশ আহ্বান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন তারা। এ ছাড়া ২২ জুলাইয়ের তারুণ্যের সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব নিজে বেশ কয়েকবার স্লোগান ধরে বলেছেন- ‘আমাদের দফা এক, দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’। এ সময় সমবেত নেতা-কর্মীরাও ‘দফা এক, দাবি এক, শেখ হাসিনার পদত্যাগ’ বলে সমস্বরে মহাসচিবের স্লোগানের জবাব দেন। তারুণ্যের সমাবেশে জনসমাগম তথা মানুষের উপস্থিতি ছিল ব্যাপক। এ থেকেও বিএনপির নেতা-কর্মীরা আরও বেশি উজ্জীবিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ছাড়া এবার আর দেশে কোনো নির্বাচন হবে না। ৩৬টি রাজনৈতিক দল যুগপৎভাবে ঘোষণা দিয়েছে, সবাই নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। এমনকি জাতীয় পার্টি ও চরমোনাই পীরের দল ইসলামী আন্দোলনও পরিষ্কার করে বলেছে, এই সরকারে অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টিও বলেছে, অন্যান্য দলও বলেছে, এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। তাই কালবিলম্ব না করে এই সরকারের উচিত পদত্যাগ করে বিদায় নেওয়া।

এই বিভাগের আরও খবর
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালুচাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
ঘুরতে গিয়ে টিলার বালুচাপায় দুই শিশুর মৃত্যু
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
প্রতিবন্ধী সন্তানকে নদীতে ফেলে দিলেন মা
প্রতিবন্ধী সন্তানকে নদীতে ফেলে দিলেন মা
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
দুই বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেল বিএসএফ
জিআই স্বীকৃতি পেল বরিশালের আমড়া
জিআই স্বীকৃতি পেল বরিশালের আমড়া
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
মোগল আমলের মসজিদ
মোগল আমলের মসজিদ
অভয়াশ্রমে মাছ শিকার শুরু, দেখা নেই ইলিশের
অভয়াশ্রমে মাছ শিকার শুরু, দেখা নেই ইলিশের
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রে ভিড়
ছুটিতে পর্যটন কেন্দ্রে ভিড়
সর্বশেষ খবর
শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি
শীতলক্ষ্যায় কদম রসুল সেতুর পশ্চিমাংশের মুখ পুনঃনির্ধারণের দাবি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কামিল পরীক্ষা শুরু

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়
লক্ষ্মীপুরে আন্তঃপ্রাথমিক বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন টাউন সরকারি বিদ্যালয়

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা
টিসিবির ভুয়া কার্ড বাতিল করে স্মার্টকার্ড দেওয়া হবে : খাদ্য উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত
শৃঙ্খলা ভঙ্গ: সিরাজগঞ্জে বিএনপির ৮ নেতার পদ স্থগিত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার
যশোর সীমান্তে পিস্তল-গুলি উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭
কুড়িগ্রামে পৃথক ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ গ্রেফতার ১৭

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
চাঁবিপ্রবিতে 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
সিআইএ থেকে ১২০০ কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েভীতি নিয়ে জাহিদ হাসানের ‘ভাল্লাগেনা’
বিয়েভীতি নিয়ে জাহিদ হাসানের ‘ভাল্লাগেনা’

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাব ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে : মামুনুল হক

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
রাবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান
ফরিদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে বৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে
পদ্মায় জেলের জালে ২৮ কে‌জির কাতল, বি‌ক্রি অর্ধ লাখে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান
ভালুকায় গণ পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির
কোরআন-সুন্নাহর বিরুদ্ধে যায় এমন হঠকারী সিদ্ধান্ত নিবেন না : হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জাবিতে অনির্দিষ্টকালের জন্য বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ
দোয়ার মাধ্যমে শেষ হলো হেফাজতের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ
জেনেভায় জাতিসংঘের কর্মীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় গান বন্ধ করে কড়া জবাব পাকিস্তানের
ভারতীয় গান বন্ধ করে কড়া জবাব পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত
কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড বরদাস্ত করবে না হেফাজত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত
পাকিস্তান থেকে সব ধরনের আমদানি নিষিদ্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ
অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘস্থায়ী হলে সমস্যা বাড়ে: ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে বৃত্তি পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২০ শিক্ষার্থী
বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে প্রতি মাসে বৃত্তি পাচ্ছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২০ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক
‘জংলি’ কি সুপারহিট! আয় জানালেন প্রযোজক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুদের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়
ভারতে দুঃসহ সময় কাটাচ্ছে কাশ্মীরিরা, হয়রানি-মারধর আর ধরপাকড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার
পশ্চিমবঙ্গে পাকিস্তানি পতাকা নিয়ে অশান্তির ছক, দুই ‘বিজেপি কর্মী’ গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম
নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী : হেফাজতে ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি
কুতুবদিয়ায় সমুদ্রের গোলাপী চিংড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েল ও আমেরিকাকে হুথির হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা
ভোর থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হচ্ছেন হেফাজতের নেতাকর্মীরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ