শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ঢাকার বাইরে বাড়ছেই মৃত্যু

► ডেঙ্গুতে চট্টগ্রাম বরিশাল ফরিদপুরে আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি ► অপ্রয়োজনে কাউকে ঢাকায় স্থানান্তর না করার নির্দেশ
জয়শ্রী ভাদুড়ী, রেজা মুজাম্মেল, রাহাত খান ও কামরুজ্জামান সোহেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার বাইরে বাড়ছেই মৃত্যু

ডেঙ্গুজ্বরের থাবায় কাঁপছে দেশ। অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ৮০০ ছাড়িয়েছে মৃত্যু। প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে এত মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী ডেঙ্গু। ঢাকার বাইরে মারা গেছেন ২৫৮ জন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, বরিশাল, ফরিদপুরে আক্রান্ত ও মৃত্যুহার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে সারা দেশ থেকে ঢাকায় আসছেন ডেঙ্গু রোগী। ঢাকায় প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এর মধ্যে অন্যান্য বিভাগ কিংবা জেলাতে রোগীর পরিস্থিতি জটিল হলে ঢাকায় রেফার্ড করা হচ্ছে। তাতে রোগীর চাপ দ্বিগুণ হচ্ছে। গতকাল ডেঙ্গু আক্রান্ত কোনো রোগীকে ঢাকায় স্থানান্তর না করার নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরে ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির বলেন, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় যে হেলথ কেয়ার ম্যানেজার আছেন, তাদের সঙ্গে আমরা মিটিং করেছি। আমাদের সিভিল সার্জন, ডিভিশনাল ডিরেক্টর, সর্বস্তরের হাসপাতালের পরিচালকদের সঙ্গে আমরা মিটিং করেছি। আমরা কোনো রোগীকে অপ্রয়োজনে ঢাকায় স্থানান্তর না করার নির্দেশনা দিয়েছি।

তিনি বলেন, এখানে দুই তিনটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডেঙ্গু চিকিৎসায় মূল বিষয়টি হচ্ছে ফ্লুইড ম্যানেজমেন্ট।

ফ্লুইড ম্যানেজমেন্ট বলতে যখন রোগীর প্রেসার কমে যাচ্ছে, তখন যথাযথ সময়ে আইভি ফ্লুইড দেওয়া। আইভি ফ্লুইড দেওয়ার জন্য অনেক যন্ত্রপাতি বা বড় কোনো ধরনের হাসপাতালের প্রয়োজন নেই। বরং প্রান্তিক পর্যায়ে শকে আছেন যে রোগী, তার শক ম্যানেজ না করে যদি ঢাকায় পাঠানো হয়, তাহলে যাত্রাপথের এই লম্বা সময়ে নিশ্চিতভাবে এই রোগীকে আমরা হারাব। সুতরাং কোনো অবস্থাতেই খারাপ রোগী হোক, শকের রোগী হোক, যেখানে আছে সেখানেই যদি চিকিৎসা নেওয়া হয় এবং তাহলে রোগীর বিপর্যয় হবে না।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১২২ জন। এর মধ্যে ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৪৯ জন ও ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ২৭৩ জন। গতকাল মারা গেছেন ১৮ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাইরে মারা গেছেন ছয়জন। এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮৪ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৯৪ হাজার ৪৫১ জন। এ বছর ডেঙ্গুর থাবায় প্রাণ হারিয়েছেন ৮২২ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাইরের হাসপাতালে মারা গেছেন ২৫৮ জন। তবে রেফার্ড হয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আসা অনেক রোগী ডেঙ্গুতে মারা  গেছেন। যারা ঢাকার বাইরে আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রামে সেপ্টেম্বরের ১৬ দিনেই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৩ জন। আগস্ট মাসে ২৮ জন এবং জুলাই মাসে মারা যান ১৬ জন। চলতি বছরেই মারা যান ৬৬ জন। তাছাড়া চলতি বছরে মোট আক্রান্ত হন ৭ হাজার ৮২০ জন। গতকাল একদিনেই একজনের মৃত্যু ও ১৪৩ জন আক্রান্ত হন।

এভাবে চট্টগ্রামে প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন। প্রতিদিনই নতুন করে আক্রান্তও হচ্ছেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার পর চট্টগ্রামেই বেশি মারা যাচ্ছে। তবে কেন মারা যাচ্ছে এ নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো গবেষণা হয়নি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, চট্টগ্রাম বড় শহর। এখানে দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে। নির্মিত হচ্ছে বহুতল ভবন। নির্মাণসামগ্রী রাখার জায়গাগুলো এডিস মশা প্রজননের উর্বর ক্ষেত্র। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. আবদুল্লাহ আবু সাঈদ বলেন, অনেক রোগী জ¦রকে অবহেলা করে বিলম্বে হাসপাতালে আসে। যখন হাসপাতালে আসে, তখন রোগীর প্রেসার কমে শক সিন্ড্রোম চলে আসে। ফলে রোগী দ্রুত খারাপ হয়ে যায়। তাছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর কিডনি জটিলতা, প্রেসার সমস্যা, ক্যান্সার, হৃদরোগসহ অন্যান্য রোগ থাকলেও রোগী দ্রুত সংকটাপন্ন হয়ে যায়। এসব কারণে ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার পর রোগী মারা যাচ্ছেন।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মামুনুর রশীদ বলেন, চট্টগ্রামে কেন ডেঙ্গুতে বেশি আক্রান্ত ও মারা যাচ্ছে- এ নিয়ে পৃথক গবেষণার দরকার। এমন কোনো গবেষণা এখনো হয়নি। তবে এ বছর একযোগে ১২৬টি দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ চলছে। দেশে ২০১৯ সাল থেকেই ডেঙ্গু সংক্রমণের হার বাড়ছে। এর ঢেউ চট্টগ্রামেও পড়েছে। তাছাড়া এ বছরের আবহাওয়া এডিস মশা ডিম পাড়ার অনুকূল। এ বছর ডেঙ্গু বেশি আক্রান্ত হওয়ার এটিও একটি কারণ। 

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মৌসুমে বরিশাল বিভাগে ৭৫ জন রোগীর মৃত্যু হলো। গতকালের রিপোর্ট অনুযায়ী বিভাগে চিকিৎসাধীন ছিলেন ১ হাজার ২২৫ জন ডেঙ্গু রোগী। বরিশাল বিভাগের মধ্যে ডেঙ্গুতে সর্বাধিক ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত শনিবার বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ছিলেন ১ হাজার ২২৫ জন রোগী। বরিশালে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বাড়ার কারণ হিসেবে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক (ভারপাপ্ত) ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে এডিস লার্ভা ছড়িয়ে পড়েছে। দুই মাস আগে পিরোজপুরে নেছারাবাদে এবং পটুয়াখালীর দুমকীতে পরীক্ষায় এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে। বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। ফরিদপুরে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে ভয়াবহ আকারে। জেলার হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে, ঠাঁই মিলছে না হাসপাতালে। ফলে বাধ্য হয়েই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীরা হাসপাতালের মেঝে কিংবা খোলা আকাশের নিচে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। শহরের চেয়ে গ্রাম থেকেই বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালগুলোতে। ফরিদপুর জেলা ছাড়াও মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, মাগুরা, ঝিনাইদহ থেকেও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীরা ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালে এসে ভর্তি হচ্ছেন। গত দুই দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাতজন। এ নিয়ে ফরিদপুরের বিভিন্ন হাসপাতাল ডেঙ্গুতে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ফরিদপুরের বিভিন্ন হাসপাতালে নতুন করে ৩২০ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। ডেঙ্গুর ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ফরিদপুরের সব সরকারি হাসপাতালে পৃথক ডেঙ্গু ইউনিট খোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান। ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এনামুল হক জানান, ফরিদপুরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। এ পর্যন্ত যারা ডেঙ্গুতে মারা গেছেন তাদের মধ্যে নারীদের সংখ্যাই বেশি এবং তাদের বয়স পঞ্চাশের বেশি। ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায়, এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৪৪৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা