শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ঢাকার বাইরে বাড়ছেই মৃত্যু

► ডেঙ্গুতে চট্টগ্রাম বরিশাল ফরিদপুরে আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি ► অপ্রয়োজনে কাউকে ঢাকায় স্থানান্তর না করার নির্দেশ
জয়শ্রী ভাদুড়ী, রেজা মুজাম্মেল, রাহাত খান ও কামরুজ্জামান সোহেল
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকার বাইরে বাড়ছেই মৃত্যু

ডেঙ্গুজ্বরের থাবায় কাঁপছে দেশ। অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ৮০০ ছাড়িয়েছে মৃত্যু। প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে এত মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে প্রাণঘাতী ডেঙ্গু। ঢাকার বাইরে মারা গেছেন ২৫৮ জন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম, বরিশাল, ফরিদপুরে আক্রান্ত ও মৃত্যুহার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। এ পরিস্থিতিতে সারা দেশ থেকে ঢাকায় আসছেন ডেঙ্গু রোগী। ঢাকায় প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এর মধ্যে অন্যান্য বিভাগ কিংবা জেলাতে রোগীর পরিস্থিতি জটিল হলে ঢাকায় রেফার্ড করা হচ্ছে। তাতে রোগীর চাপ দ্বিগুণ হচ্ছে। গতকাল ডেঙ্গু আক্রান্ত কোনো রোগীকে ঢাকায় স্থানান্তর না করার নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।

ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরে ব্রিফিংয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির বলেন, আমাদের চিকিৎসা ব্যবস্থায় যে হেলথ কেয়ার ম্যানেজার আছেন, তাদের সঙ্গে আমরা মিটিং করেছি। আমাদের সিভিল সার্জন, ডিভিশনাল ডিরেক্টর, সর্বস্তরের হাসপাতালের পরিচালকদের সঙ্গে আমরা মিটিং করেছি। আমরা কোনো রোগীকে অপ্রয়োজনে ঢাকায় স্থানান্তর না করার নির্দেশনা দিয়েছি।

তিনি বলেন, এখানে দুই তিনটি বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডেঙ্গু চিকিৎসায় মূল বিষয়টি হচ্ছে ফ্লুইড ম্যানেজমেন্ট।

ফ্লুইড ম্যানেজমেন্ট বলতে যখন রোগীর প্রেসার কমে যাচ্ছে, তখন যথাযথ সময়ে আইভি ফ্লুইড দেওয়া। আইভি ফ্লুইড দেওয়ার জন্য অনেক যন্ত্রপাতি বা বড় কোনো ধরনের হাসপাতালের প্রয়োজন নেই। বরং প্রান্তিক পর্যায়ে শকে আছেন যে রোগী, তার শক ম্যানেজ না করে যদি ঢাকায় পাঠানো হয়, তাহলে যাত্রাপথের এই লম্বা সময়ে নিশ্চিতভাবে এই রোগীকে আমরা হারাব। সুতরাং কোনো অবস্থাতেই খারাপ রোগী হোক, শকের রোগী হোক, যেখানে আছে সেখানেই যদি চিকিৎসা নেওয়া হয় এবং তাহলে রোগীর বিপর্যয় হবে না।

স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, গতকাল ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ১২২ জন। এর মধ্যে ঢাকার হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৮৪৯ জন ও ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ২৭৩ জন। গতকাল মারা গেছেন ১৮ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাইরে মারা গেছেন ছয়জন। এ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮৪ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৯৪ হাজার ৪৫১ জন। এ বছর ডেঙ্গুর থাবায় প্রাণ হারিয়েছেন ৮২২ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাইরের হাসপাতালে মারা গেছেন ২৫৮ জন। তবে রেফার্ড হয়ে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে আসা অনেক রোগী ডেঙ্গুতে মারা  গেছেন। যারা ঢাকার বাইরে আক্রান্ত হয়েছেন। চট্টগ্রামে সেপ্টেম্বরের ১৬ দিনেই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৩ জন। আগস্ট মাসে ২৮ জন এবং জুলাই মাসে মারা যান ১৬ জন। চলতি বছরেই মারা যান ৬৬ জন। তাছাড়া চলতি বছরে মোট আক্রান্ত হন ৭ হাজার ৮২০ জন। গতকাল একদিনেই একজনের মৃত্যু ও ১৪৩ জন আক্রান্ত হন।

এভাবে চট্টগ্রামে প্রতিদিনই ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছেন। প্রতিদিনই নতুন করে আক্রান্তও হচ্ছেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার পর চট্টগ্রামেই বেশি মারা যাচ্ছে। তবে কেন মারা যাচ্ছে এ নিয়ে নির্দিষ্ট কোনো গবেষণা হয়নি। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, চট্টগ্রাম বড় শহর। এখানে দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে। নির্মিত হচ্ছে বহুতল ভবন। নির্মাণসামগ্রী রাখার জায়গাগুলো এডিস মশা প্রজননের উর্বর ক্ষেত্র। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. আবদুল্লাহ আবু সাঈদ বলেন, অনেক রোগী জ¦রকে অবহেলা করে বিলম্বে হাসপাতালে আসে। যখন হাসপাতালে আসে, তখন রোগীর প্রেসার কমে শক সিন্ড্রোম চলে আসে। ফলে রোগী দ্রুত খারাপ হয়ে যায়। তাছাড়া ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর কিডনি জটিলতা, প্রেসার সমস্যা, ক্যান্সার, হৃদরোগসহ অন্যান্য রোগ থাকলেও রোগী দ্রুত সংকটাপন্ন হয়ে যায়। এসব কারণে ডেঙ্গু আক্রান্ত হওয়ার পর রোগী মারা যাচ্ছেন।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মামুনুর রশীদ বলেন, চট্টগ্রামে কেন ডেঙ্গুতে বেশি আক্রান্ত ও মারা যাচ্ছে- এ নিয়ে পৃথক গবেষণার দরকার। এমন কোনো গবেষণা এখনো হয়নি। তবে এ বছর একযোগে ১২৬টি দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ চলছে। দেশে ২০১৯ সাল থেকেই ডেঙ্গু সংক্রমণের হার বাড়ছে। এর ঢেউ চট্টগ্রামেও পড়েছে। তাছাড়া এ বছরের আবহাওয়া এডিস মশা ডিম পাড়ার অনুকূল। এ বছর ডেঙ্গু বেশি আক্রান্ত হওয়ার এটিও একটি কারণ। 

বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি মৌসুমে বরিশাল বিভাগে ৭৫ জন রোগীর মৃত্যু হলো। গতকালের রিপোর্ট অনুযায়ী বিভাগে চিকিৎসাধীন ছিলেন ১ হাজার ২২৫ জন ডেঙ্গু রোগী। বরিশাল বিভাগের মধ্যে ডেঙ্গুতে সর্বাধিক ৪৮ জনের মৃত্যু হয়েছে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। গত শনিবার বিভাগের বিভিন্ন সরকারি হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন ছিলেন ১ হাজার ২২৫ জন রোগী। বরিশালে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বাড়ার কারণ হিসেবে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক (ভারপাপ্ত) ডা. শ্যামল কৃষ্ণ মন্ডল বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে এডিস লার্ভা ছড়িয়ে পড়েছে। দুই মাস আগে পিরোজপুরে নেছারাবাদে এবং পটুয়াখালীর দুমকীতে পরীক্ষায় এডিসের লার্ভা পাওয়া গেছে। বরিশাল বিভাগে ডেঙ্গু পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। ফরিদপুরে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে ভয়াবহ আকারে। জেলার হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা এতটাই বেড়েছে যে, ঠাঁই মিলছে না হাসপাতালে। ফলে বাধ্য হয়েই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীরা হাসপাতালের মেঝে কিংবা খোলা আকাশের নিচে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। শহরের চেয়ে গ্রাম থেকেই বেশি রোগী ভর্তি হচ্ছেন হাসপাতালগুলোতে। ফরিদপুর জেলা ছাড়াও মাদারীপুর, গোপালগঞ্জ, শরীয়তপুর, রাজবাড়ী, মাগুরা, ঝিনাইদহ থেকেও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীরা ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও সদর হাসপাতালে এসে ভর্তি হচ্ছেন। গত দুই দিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সাতজন। এ নিয়ে ফরিদপুরের বিভিন্ন হাসপাতাল ডেঙ্গুতে ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ফরিদপুরের বিভিন্ন হাসপাতালে নতুন করে ৩২০ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। ডেঙ্গুর ভয়াবহ আকার ধারণ করায় ফরিদপুরের সব সরকারি হাসপাতালে পৃথক ডেঙ্গু ইউনিট খোলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলার সিভিল সার্জন ডা. ছিদ্দীকুর রহমান। ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. এনামুল হক জানান, ফরিদপুরে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। এ পর্যন্ত যারা ডেঙ্গুতে মারা গেছেন তাদের মধ্যে নারীদের সংখ্যাই বেশি এবং তাদের বয়স পঞ্চাশের বেশি। ফরিদপুর জেলা সিভিল সার্জন অফিস সূত্রে জানা যায়, এ পর্যন্ত ৮ হাজার ৪৪৬ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের।

এই বিভাগের আরও খবর
সাভার হচ্ছে সিটি করপোরেশন
সাভার হচ্ছে সিটি করপোরেশন
আবারও দরপতন শেয়ারবাজারে
আবারও দরপতন শেয়ারবাজারে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
সড়ক নিরাপত্তায় ১২ দফা সুপারিশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ে দাখিল
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
বিয়েটা করে ফেলুন রাহুলকে বললেন মিষ্টির দোকানি
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
সর্বশেষ খবর
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা