শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৯, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেলে’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেলে’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা

বাংলা সাহিত্যে এ সময়ের শক্তিমান কবি হিসেবে যাঁদের নাম, তাঁদেরই একজন কবি জুয়েল মাজহার। তাঁকে নিয়ে প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা।

শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কাটাবনের পাঠক সমাবেশকেন্দ্রে এই লিটলম্যাগটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। একইসঙ্গে কবি জুয়েল মাজহার ও তাঁর কবিতা নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট কবি-লেখক- সাহিত্যিকেরা।

এই আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’-র সম্পাদক কবি হোসেন দেলওয়ার। আলোচনা করেন কবি আব্দুর রব, কবি ফরিদ কবির, কবি মুম রহমান ও কবি সোহেল হাসান গালিব। আয়োজনে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কবি শেখ ফিরোজ আহমেদ বাবু। আয়োজন সঞ্চালনা করেন কবি মোকাতার হোসেন এবং কবি পারভীন মিনু।

আলোচনায় কবি সোহেল হাসান গালিব বলেন, আশির দশকের কিছু কবি ওই সময়ের নিয়মিত ধারা থেকে বের হয়ে এসেছেন। তাঁরা একটা নতুন ধরনের ভাষা দিয়ে কবিতাকে বক্তব্য নির্ভরতার জায়গা থেকে বের করে এনেছেন। এটি খুবই সচেতনতা নির্ভর একটা স্টাইল। বিশেষ করে একটা মুহূর্ত, যে মুহূর্তে অনুভবটা কবিতার মধ্যে ধরা পড়ে, সেই বার্তার একটা নান্দনিক উপস্থাপন আমরা এই কবির কবিতায় দেখি; যা কখনো পুরনো হয় না বা মনে হয় না এই ধরনের কবিতা আগে পড়া হয়েছে বা এই মেসেজটা আগেই পৌঁছে গেছে। এগুলো আমরা যেন সব সময় নতুনভাবে দেখি। আবার কিছু কবিতা আছে যেগুলো ফিলোসফিক্যালি কবিতা, যার বার্তাগুলো আমাদের কাছে আছে, এগুলো নতুন করে যখন পড়তে যায়, তখন মেজাজ খারাপ হয়। কিন্তু এই কবির কবিতায় সেই ব্যাপারটা হয় না।

তিনি বলেন, কবি জুয়েল মাজহার আমাদের কাটকাট কথার জায়গা থেকে একটা প্রবহমানতার দিকে নিয়ে গেলেন। সেখানে চমৎকার কিছু টানা গদ্যের কবিতা যেমন আছে, ঠিক একইভাবে এতদিনের ভাষার যে শৃঙ্খল ও শৃঙ্খলা ছিল, প্রমিত এবং শাসিত যে ব্যাপারটা ছিল, সেটার বাইরে যাওয়ার একটা প্রবণতা এই কবির কবিতায় আমরা দেখি। এই কবির কবিতা পড়লে বোঝা যায়, ব্যক্তিসত্ত্বা থেকে বেরিয়ে এসে তাঁর ভেতরে যে আরকেটা মানুষ বাস করে, সে তখন তাঁরনিজেঁর ভাষাটা নিয়ে হাজির হচ্ছে।

কবি মুম রহমান বলেন, কবি জুয়েল মাজহারের কবিতায় উপমার আলাদা একটা ধারা পাওয়া যায়। তাঁর কবিতা তাড়িত করে খুব, যন্ত্রণা দেয়, পীড়া দেয়; আরাম দেয় না। আর তাঁর কিছু কবিতায় আঞ্চলিক ভাষার চমৎকার চিত্রণ পাওয়া যায়। একসঙ্গে অনুবাদক হিসেবে তাঁকে আমি অত্যন্ত পছন্দ করি।

কবিতার বাঁক বদলের মধ্য দিয়ে কবি জুয়েল মাজহার কবিতায় স্বরাট করতে এসেছেন বলে আলোচনায় উল্লেখ করেন কবি ফরিদ কবির। তিনি বলেন, আমাদের এখানে যেটা হয়, কবিরা একই রকম কবিতা লিখতে থাকেন এবং লিখতেই থাকেন। এক সময় তা ফেলে দেন। ফলে পাঠকরাও একই রকমের কবিতা পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে যান। তবে কোনো একটা জায়গাতে যে কোনো লেখাকে থামানো প্রয়োজন, এটা বোঝা উচিত। এটা যে শুধু লেখার ক্ষেত্রে শুধু নয়, প্রতিটা বইয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এটা জুয়েল মাজহারের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তাঁর একেকটা কবিতার বই একেক রকম। একজন কবি বুঝতে পারেন যে, ‘আমি আগে এরকম লিখেছি, এখন আরও একটি রকমে লেখা উচিত।’ এই যে একটা কবিতা থেকে, একটা বই থেকে আরেকটা কবিতা বা বইয়ে যাওয়া, একটা রকম থেকে আরেকটা রকমে যাওয়া, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। যে কোনো বড় কবির কাজ হলো এটা জারি রাখা এবং জুয়েল মাজহার এখন পর্যন্ত সেটি ধরে রেখেছেন। একজন কবির কিছু কবিতা দেখলেই বোঝা যায় তিনি কবিতা শাসন করতে এসেছেন;  সেটি এই কবির ক্ষেত্রে প্রখর।

আশির দশকের কবিতায় কবি জুয়েল মাজহার ভিন্নমাত্রা যোগ করেছেন উল্লেখ করে আলোচনা করেন কবি আব্দুর রব। তিনি বলেন, আশির দশকের কবিতার মূল যে ধরন, কবি জুয়েল মাজহার সেখান থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার কবিতায় কতগুলো ট্রেন্ড আছে। তাঁর কবিতা কখনো কখনো বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন পুরাণ যেমন 'মনসামঙ্গল' বা 'চর্যাপদে'র যে ধারা, তারই একটা আধুনিক ভার্সন। তাঁর কবিতায় কামনা-বাসনা, যৌনতার চূড়ান্ত রূপ দেখা যায়। অথচ সেগুলো প্রকাশের জন্য কোনো অশ্লীল শব্দের ব্যবহার নেই।

সব মিলিয়ে অত্যন্ত রসবোধ সম্পন্ন একজন কবি। যেসব নবীন কবি নতুন কবিতার সম্পর্কে জানতে চান, পড়তে চান শিখতে চান, ভাষাকে গভীরভাবে বুঝতে চান, তাঁদের জন্য জুয়েল মাজহারের কবিতা অনুসরণীয়।

‘জুয়েল মাজহারের কবিতা এক ধরনের গোপন নব অভিধান’ ... উল্লেখ করে কবি আব্দুর রব বলেন, যদি খুব যত্ন করে তাঁর কবিতা দেখা যায়, তবে এটা লক্ষ্য করা যায় যে, সেটি যেন একটা গোপন ডিকশনারি। শব্দরা যেন সারাক্ষণ তাঁর কবিতায় নাচতে থাকে। তিনি যেন নটরাজের মতো এক কবি, তিনি যেন নটরাজের মতো শব্দ নিয়ে বিস্তার করেন তাঁর কবিতায়। তাঁর ‘রুবিকন’, ‘ঈর্ষার ইঞ্জিন’-এর মতো কবিতাগুলো তারই প্রমাণ। এই কারণেই কবি জুয়েল মাজহার অন্য সকলের থেকে আলাদা। আর যে ঐতিহ্যকে ধারণ করেন, ঐতিহ্যকে ধারণ করে নতুন ঐতিহ্যের পথ সামনে এনে দেন, আমি মনে করি এই কবি সেই কাজটিই খুব জোরালো ভাবে করেছেন, যা কালের বিচারে বহুকাল থেকে যাবে।

এ সময় সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসরের মধ্যমণি কবি ও বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সম্পাদক জুয়েল মাজহার বলেন, আমি নিজেকে ভাঙতে চাই। প্রতিটি বইয়ে আমি নিজেকে অতিক্রম করে যেতে চাই। আমি পুরনো যা কিছু করেছি তা যেন শিশুর বানানো বালির প্রাসাদের মতো ভেঙে দিতে পারি, সেই সাহস আমার থাকে। আমি জানিনা বাংলা ভাষায় আমি নতুন কিছু যোগ করেছি কিনা, তবে আমার সঙ্গে যাঁরা লিখতে এসেছিলেন, আমি তাঁদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চাই। তাঁরা তো আমারই অংশ। আমি অংশ যেমন তাঁদের। আমি আমার কোনো কোনো কবিতায় আশির দশকের সময়টাকেও ধরেছি। সেই সময়টাকে তুলে আনতে চেষ্টা করেছি।

এ সময় তিনি আসরে উপস্থিত তাঁর স্ত্রী শিরীন সুলতানা এবং সন্তান অর্ক মাজহারের প্রতি- ‘এদের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে’ মন্তব্য করে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

অজস্র কবিতা অনুবাদের অভিজ্ঞতা থেকে বাংলা কবিতা নিয়ে এ সময় জুয়েল মাজহার বলেন, আমাদের বাইরের কবিতাকে আমরা বাংলায় অনুবাদ করি এবং সেগুলো পড়ি। আমরা নাইজেরিয়ার একজন কবিকে পড়ি, লাতিন আমেরিকার কবিকে পড়ি, কিন্তু বাংলা ভাষা অনেক সমৃদ্ধ একটি ভাষা। আমি মনে করি, পৃথিবীর সর্বোত্তম কবিতার ভাষা হলো বাংলা। আমাদের এখানে যে কবিতা লেখা হচ্ছে, তার চেয়ে এখনকার ফরাসি ভাষার, ইংরেজি ভাষার  কবিতা উন্নততর বলে আমি মনে করি না। বাঙালি কবিদের কবিতাও অনুবাদ করা উচিত। সেই সাহসে ভর করে আমি বাংলা কবিতাও অনুবাদ করেছি, করে চলেছি। আমাদের সকলেরই বাংলা কবিতার কাছে খুব ভালোভাবে আসা উচিত।

সভাপতির বক্তব্যে লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’ সম্পাদক হোসেন দেলওয়ার ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা নিয়ে বলেন, আমি মনে করি কবি জুয়েল মাজহারের কবিতা পড়তে হলে পাঠককেও দীক্ষিত হতে হবে। তাঁর কবিতা পড়তে হলে পাঠককেও একটা পড়াশোনার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। একটি ভালো কবিতা যখন লেখা হয়ে যায়, সেই কবিতাটি তখন তা আর সেই লেখকের থাকে না, কবিতাটি সকলের হয়ে যায়। সেদিক থেকে আমি গর্ব করতে পারি যে আমি জুয়েল মাজহারের সময় জন্মগ্রহণ করেছিলাম, তাঁর কবিতার পাঠক হতে পেরেছিলাম।

এ সময় তিনি কবি জুয়েল মাজহারের ‘মেগাস্থিনিসের হাসি’ কবিতাটি পাঠের মাধ্যমে আয়োজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
আসরে আলোচনার মধ্যে বিভিন্ন সময়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন কবি কুমার চক্রবর্তী, কবি চঞ্চল আশরাফ, কবি হাসান রোবায়েত, কবি রিক্তা রিচি এবং কবি প্রিয়াঙ্কা আশ্চার্য্য। আর জুয়েল মাজহারের ‘রুবিকন’ কবিতার নিজের করা ইংরেজি অনুবাদ পাঠ করে শোনান রণজিৎ দাশ।

এ সময় অনুষ্ঠানে কবি-লেখক-পাঠক-সমালোচকদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আবদুর রাজ্জাক, কাজল শাহনেওয়াজ, শামস আল মমিন, শিহাব শাহরিয়ার, ওবায়েদ আকাশ, জিল্লুর রহমান, আলী আফজাল খান, ফারুক আহমেদ, মাসুদ হাসান, শাহেদ কায়েস, সরদার ফারুক, বিপুল অধিকারী, শামীম জাহান, বিধান সাহা, সারাজাত সৌম, মোজাফফর হোসেন, শিরিন সুলতানা, মণিকা চক্রবর্তী, মেঘ অদিতি, সুমী সিকান্দার, সাবেরা তাবাস্সুম, ফারহানা রহমান, অজিত দাশ, জেবুন্নেসা হেলেন, আমির খসরু স্বপন, আহসান হাবীব, সায়েম রানা,  ধ্রুব সাদিক, রণজিৎ দাশ, মনিরুজ্জামান রিয়াদ, আফিফি ঈশিতা, অর্ক মাজহার, ওয়াসিকুর রহমান মনির, বিপুল অধিকারী, শাহানা পারভীন, অনিরুদ্ধ দেলওয়ার, মাহবুবা ফারুক, মীর রবি, সানাউল্লাহ সাগর, বাদল ধারা, তিথি আফরোজ, সুরঞ্জনা দাশ ও পাঠক সমাবেশের কর্ণধার সাহিদুল ইসলাম বিজুসহ অনেক বিশিষ্টজন।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গ্রীষ্মের মজাদার জুস
গ্রীষ্মের মজাদার জুস
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
লুজ পাউডার বনাম প্রেসড পাউডার
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
সর্বশেষ খবর
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে