শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৯, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেলে’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেলে’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা

বাংলা সাহিত্যে এ সময়ের শক্তিমান কবি হিসেবে যাঁদের নাম, তাঁদেরই একজন কবি জুয়েল মাজহার। তাঁকে নিয়ে প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা।

শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কাটাবনের পাঠক সমাবেশকেন্দ্রে এই লিটলম্যাগটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। একইসঙ্গে কবি জুয়েল মাজহার ও তাঁর কবিতা নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট কবি-লেখক- সাহিত্যিকেরা।

এই আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’-র সম্পাদক কবি হোসেন দেলওয়ার। আলোচনা করেন কবি আব্দুর রব, কবি ফরিদ কবির, কবি মুম রহমান ও কবি সোহেল হাসান গালিব। আয়োজনে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কবি শেখ ফিরোজ আহমেদ বাবু। আয়োজন সঞ্চালনা করেন কবি মোকাতার হোসেন এবং কবি পারভীন মিনু।

আলোচনায় কবি সোহেল হাসান গালিব বলেন, আশির দশকের কিছু কবি ওই সময়ের নিয়মিত ধারা থেকে বের হয়ে এসেছেন। তাঁরা একটা নতুন ধরনের ভাষা দিয়ে কবিতাকে বক্তব্য নির্ভরতার জায়গা থেকে বের করে এনেছেন। এটি খুবই সচেতনতা নির্ভর একটা স্টাইল। বিশেষ করে একটা মুহূর্ত, যে মুহূর্তে অনুভবটা কবিতার মধ্যে ধরা পড়ে, সেই বার্তার একটা নান্দনিক উপস্থাপন আমরা এই কবির কবিতায় দেখি; যা কখনো পুরনো হয় না বা মনে হয় না এই ধরনের কবিতা আগে পড়া হয়েছে বা এই মেসেজটা আগেই পৌঁছে গেছে। এগুলো আমরা যেন সব সময় নতুনভাবে দেখি। আবার কিছু কবিতা আছে যেগুলো ফিলোসফিক্যালি কবিতা, যার বার্তাগুলো আমাদের কাছে আছে, এগুলো নতুন করে যখন পড়তে যায়, তখন মেজাজ খারাপ হয়। কিন্তু এই কবির কবিতায় সেই ব্যাপারটা হয় না।

তিনি বলেন, কবি জুয়েল মাজহার আমাদের কাটকাট কথার জায়গা থেকে একটা প্রবহমানতার দিকে নিয়ে গেলেন। সেখানে চমৎকার কিছু টানা গদ্যের কবিতা যেমন আছে, ঠিক একইভাবে এতদিনের ভাষার যে শৃঙ্খল ও শৃঙ্খলা ছিল, প্রমিত এবং শাসিত যে ব্যাপারটা ছিল, সেটার বাইরে যাওয়ার একটা প্রবণতা এই কবির কবিতায় আমরা দেখি। এই কবির কবিতা পড়লে বোঝা যায়, ব্যক্তিসত্ত্বা থেকে বেরিয়ে এসে তাঁর ভেতরে যে আরকেটা মানুষ বাস করে, সে তখন তাঁরনিজেঁর ভাষাটা নিয়ে হাজির হচ্ছে।

কবি মুম রহমান বলেন, কবি জুয়েল মাজহারের কবিতায় উপমার আলাদা একটা ধারা পাওয়া যায়। তাঁর কবিতা তাড়িত করে খুব, যন্ত্রণা দেয়, পীড়া দেয়; আরাম দেয় না। আর তাঁর কিছু কবিতায় আঞ্চলিক ভাষার চমৎকার চিত্রণ পাওয়া যায়। একসঙ্গে অনুবাদক হিসেবে তাঁকে আমি অত্যন্ত পছন্দ করি।

কবিতার বাঁক বদলের মধ্য দিয়ে কবি জুয়েল মাজহার কবিতায় স্বরাট করতে এসেছেন বলে আলোচনায় উল্লেখ করেন কবি ফরিদ কবির। তিনি বলেন, আমাদের এখানে যেটা হয়, কবিরা একই রকম কবিতা লিখতে থাকেন এবং লিখতেই থাকেন। এক সময় তা ফেলে দেন। ফলে পাঠকরাও একই রকমের কবিতা পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে যান। তবে কোনো একটা জায়গাতে যে কোনো লেখাকে থামানো প্রয়োজন, এটা বোঝা উচিত। এটা যে শুধু লেখার ক্ষেত্রে শুধু নয়, প্রতিটা বইয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এটা জুয়েল মাজহারের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তাঁর একেকটা কবিতার বই একেক রকম। একজন কবি বুঝতে পারেন যে, ‘আমি আগে এরকম লিখেছি, এখন আরও একটি রকমে লেখা উচিত।’ এই যে একটা কবিতা থেকে, একটা বই থেকে আরেকটা কবিতা বা বইয়ে যাওয়া, একটা রকম থেকে আরেকটা রকমে যাওয়া, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। যে কোনো বড় কবির কাজ হলো এটা জারি রাখা এবং জুয়েল মাজহার এখন পর্যন্ত সেটি ধরে রেখেছেন। একজন কবির কিছু কবিতা দেখলেই বোঝা যায় তিনি কবিতা শাসন করতে এসেছেন;  সেটি এই কবির ক্ষেত্রে প্রখর।

আশির দশকের কবিতায় কবি জুয়েল মাজহার ভিন্নমাত্রা যোগ করেছেন উল্লেখ করে আলোচনা করেন কবি আব্দুর রব। তিনি বলেন, আশির দশকের কবিতার মূল যে ধরন, কবি জুয়েল মাজহার সেখান থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার কবিতায় কতগুলো ট্রেন্ড আছে। তাঁর কবিতা কখনো কখনো বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন পুরাণ যেমন 'মনসামঙ্গল' বা 'চর্যাপদে'র যে ধারা, তারই একটা আধুনিক ভার্সন। তাঁর কবিতায় কামনা-বাসনা, যৌনতার চূড়ান্ত রূপ দেখা যায়। অথচ সেগুলো প্রকাশের জন্য কোনো অশ্লীল শব্দের ব্যবহার নেই।

সব মিলিয়ে অত্যন্ত রসবোধ সম্পন্ন একজন কবি। যেসব নবীন কবি নতুন কবিতার সম্পর্কে জানতে চান, পড়তে চান শিখতে চান, ভাষাকে গভীরভাবে বুঝতে চান, তাঁদের জন্য জুয়েল মাজহারের কবিতা অনুসরণীয়।

‘জুয়েল মাজহারের কবিতা এক ধরনের গোপন নব অভিধান’ ... উল্লেখ করে কবি আব্দুর রব বলেন, যদি খুব যত্ন করে তাঁর কবিতা দেখা যায়, তবে এটা লক্ষ্য করা যায় যে, সেটি যেন একটা গোপন ডিকশনারি। শব্দরা যেন সারাক্ষণ তাঁর কবিতায় নাচতে থাকে। তিনি যেন নটরাজের মতো এক কবি, তিনি যেন নটরাজের মতো শব্দ নিয়ে বিস্তার করেন তাঁর কবিতায়। তাঁর ‘রুবিকন’, ‘ঈর্ষার ইঞ্জিন’-এর মতো কবিতাগুলো তারই প্রমাণ। এই কারণেই কবি জুয়েল মাজহার অন্য সকলের থেকে আলাদা। আর যে ঐতিহ্যকে ধারণ করেন, ঐতিহ্যকে ধারণ করে নতুন ঐতিহ্যের পথ সামনে এনে দেন, আমি মনে করি এই কবি সেই কাজটিই খুব জোরালো ভাবে করেছেন, যা কালের বিচারে বহুকাল থেকে যাবে।

এ সময় সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসরের মধ্যমণি কবি ও বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সম্পাদক জুয়েল মাজহার বলেন, আমি নিজেকে ভাঙতে চাই। প্রতিটি বইয়ে আমি নিজেকে অতিক্রম করে যেতে চাই। আমি পুরনো যা কিছু করেছি তা যেন শিশুর বানানো বালির প্রাসাদের মতো ভেঙে দিতে পারি, সেই সাহস আমার থাকে। আমি জানিনা বাংলা ভাষায় আমি নতুন কিছু যোগ করেছি কিনা, তবে আমার সঙ্গে যাঁরা লিখতে এসেছিলেন, আমি তাঁদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চাই। তাঁরা তো আমারই অংশ। আমি অংশ যেমন তাঁদের। আমি আমার কোনো কোনো কবিতায় আশির দশকের সময়টাকেও ধরেছি। সেই সময়টাকে তুলে আনতে চেষ্টা করেছি।

এ সময় তিনি আসরে উপস্থিত তাঁর স্ত্রী শিরীন সুলতানা এবং সন্তান অর্ক মাজহারের প্রতি- ‘এদের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে’ মন্তব্য করে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

অজস্র কবিতা অনুবাদের অভিজ্ঞতা থেকে বাংলা কবিতা নিয়ে এ সময় জুয়েল মাজহার বলেন, আমাদের বাইরের কবিতাকে আমরা বাংলায় অনুবাদ করি এবং সেগুলো পড়ি। আমরা নাইজেরিয়ার একজন কবিকে পড়ি, লাতিন আমেরিকার কবিকে পড়ি, কিন্তু বাংলা ভাষা অনেক সমৃদ্ধ একটি ভাষা। আমি মনে করি, পৃথিবীর সর্বোত্তম কবিতার ভাষা হলো বাংলা। আমাদের এখানে যে কবিতা লেখা হচ্ছে, তার চেয়ে এখনকার ফরাসি ভাষার, ইংরেজি ভাষার  কবিতা উন্নততর বলে আমি মনে করি না। বাঙালি কবিদের কবিতাও অনুবাদ করা উচিত। সেই সাহসে ভর করে আমি বাংলা কবিতাও অনুবাদ করেছি, করে চলেছি। আমাদের সকলেরই বাংলা কবিতার কাছে খুব ভালোভাবে আসা উচিত।

সভাপতির বক্তব্যে লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’ সম্পাদক হোসেন দেলওয়ার ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা নিয়ে বলেন, আমি মনে করি কবি জুয়েল মাজহারের কবিতা পড়তে হলে পাঠককেও দীক্ষিত হতে হবে। তাঁর কবিতা পড়তে হলে পাঠককেও একটা পড়াশোনার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। একটি ভালো কবিতা যখন লেখা হয়ে যায়, সেই কবিতাটি তখন তা আর সেই লেখকের থাকে না, কবিতাটি সকলের হয়ে যায়। সেদিক থেকে আমি গর্ব করতে পারি যে আমি জুয়েল মাজহারের সময় জন্মগ্রহণ করেছিলাম, তাঁর কবিতার পাঠক হতে পেরেছিলাম।

এ সময় তিনি কবি জুয়েল মাজহারের ‘মেগাস্থিনিসের হাসি’ কবিতাটি পাঠের মাধ্যমে আয়োজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
আসরে আলোচনার মধ্যে বিভিন্ন সময়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন কবি কুমার চক্রবর্তী, কবি চঞ্চল আশরাফ, কবি হাসান রোবায়েত, কবি রিক্তা রিচি এবং কবি প্রিয়াঙ্কা আশ্চার্য্য। আর জুয়েল মাজহারের ‘রুবিকন’ কবিতার নিজের করা ইংরেজি অনুবাদ পাঠ করে শোনান রণজিৎ দাশ।

এ সময় অনুষ্ঠানে কবি-লেখক-পাঠক-সমালোচকদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আবদুর রাজ্জাক, কাজল শাহনেওয়াজ, শামস আল মমিন, শিহাব শাহরিয়ার, ওবায়েদ আকাশ, জিল্লুর রহমান, আলী আফজাল খান, ফারুক আহমেদ, মাসুদ হাসান, শাহেদ কায়েস, সরদার ফারুক, বিপুল অধিকারী, শামীম জাহান, বিধান সাহা, সারাজাত সৌম, মোজাফফর হোসেন, শিরিন সুলতানা, মণিকা চক্রবর্তী, মেঘ অদিতি, সুমী সিকান্দার, সাবেরা তাবাস্সুম, ফারহানা রহমান, অজিত দাশ, জেবুন্নেসা হেলেন, আমির খসরু স্বপন, আহসান হাবীব, সায়েম রানা,  ধ্রুব সাদিক, রণজিৎ দাশ, মনিরুজ্জামান রিয়াদ, আফিফি ঈশিতা, অর্ক মাজহার, ওয়াসিকুর রহমান মনির, বিপুল অধিকারী, শাহানা পারভীন, অনিরুদ্ধ দেলওয়ার, মাহবুবা ফারুক, মীর রবি, সানাউল্লাহ সাগর, বাদল ধারা, তিথি আফরোজ, সুরঞ্জনা দাশ ও পাঠক সমাবেশের কর্ণধার সাহিদুল ইসলাম বিজুসহ অনেক বিশিষ্টজন।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
বদহজমের সমস্যা আছে যেভাবে বুঝবেন
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে কী খাবেন?
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
চুল ধোয়ার ক্ষেত্রে যে ভুলগুলো এড়িয়ে চলতে হবে
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাওয়া উচিত
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
অস্বস্তিকর সামাজিক পরিস্থিতিতে কী করবেন, হার্ভার্ড-গ্রাজুয়েটের পরামর্শ
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
খাসির মাংসের মজাদার দুই রেসিপি
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
মজাদার রেসিপি : লেবু পাতা দিয়ে গরুর মাংস
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ওজন কমাতে সাহায্য করবে যেসব প্রাকৃতিক সবজি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
ঈদের দিনে গরুর মাংসের ভুনা খিচুড়ি
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
যেসব ভুলে বাড়ছে মানসিক চাপ
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্সে খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি
জামালপুরে কৃষক হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার দাবি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন
অনূর্ধ্ব-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন
ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে কিশোরের ডান পা বিচ্ছিন্ন

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে নারীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা
প্রথমবারের মতো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে দ্বিতীয় স্থানে দক্ষিণ আফ্রিকা

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান
বগুড়ায় উন্নয়নের দাবীতে মানববন্ধন ও স্মারকলিপি প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ২৩৪ জন হাসপাতালে ভর্তি

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার বাস চালককে আদালতে প্রেরণ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি
ভোটকেন্দ্র মেরামত করতে চার সচিবকে ইসির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন