শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৫৯, শনিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেলে’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেলে’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা

বাংলা সাহিত্যে এ সময়ের শক্তিমান কবি হিসেবে যাঁদের নাম, তাঁদেরই একজন কবি জুয়েল মাজহার। তাঁকে নিয়ে প্রকাশিত হলো লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’র ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা।

শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কাটাবনের পাঠক সমাবেশকেন্দ্রে এই লিটলম্যাগটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। একইসঙ্গে কবি জুয়েল মাজহার ও তাঁর কবিতা নিয়ে আলোচনা করেন বিশিষ্ট কবি-লেখক- সাহিত্যিকেরা।

এই আয়োজনে সভাপতিত্ব করেন লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’-র সম্পাদক কবি হোসেন দেলওয়ার। আলোচনা করেন কবি আব্দুর রব, কবি ফরিদ কবির, কবি মুম রহমান ও কবি সোহেল হাসান গালিব। আয়োজনে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন কবি শেখ ফিরোজ আহমেদ বাবু। আয়োজন সঞ্চালনা করেন কবি মোকাতার হোসেন এবং কবি পারভীন মিনু।

আলোচনায় কবি সোহেল হাসান গালিব বলেন, আশির দশকের কিছু কবি ওই সময়ের নিয়মিত ধারা থেকে বের হয়ে এসেছেন। তাঁরা একটা নতুন ধরনের ভাষা দিয়ে কবিতাকে বক্তব্য নির্ভরতার জায়গা থেকে বের করে এনেছেন। এটি খুবই সচেতনতা নির্ভর একটা স্টাইল। বিশেষ করে একটা মুহূর্ত, যে মুহূর্তে অনুভবটা কবিতার মধ্যে ধরা পড়ে, সেই বার্তার একটা নান্দনিক উপস্থাপন আমরা এই কবির কবিতায় দেখি; যা কখনো পুরনো হয় না বা মনে হয় না এই ধরনের কবিতা আগে পড়া হয়েছে বা এই মেসেজটা আগেই পৌঁছে গেছে। এগুলো আমরা যেন সব সময় নতুনভাবে দেখি। আবার কিছু কবিতা আছে যেগুলো ফিলোসফিক্যালি কবিতা, যার বার্তাগুলো আমাদের কাছে আছে, এগুলো নতুন করে যখন পড়তে যায়, তখন মেজাজ খারাপ হয়। কিন্তু এই কবির কবিতায় সেই ব্যাপারটা হয় না।

তিনি বলেন, কবি জুয়েল মাজহার আমাদের কাটকাট কথার জায়গা থেকে একটা প্রবহমানতার দিকে নিয়ে গেলেন। সেখানে চমৎকার কিছু টানা গদ্যের কবিতা যেমন আছে, ঠিক একইভাবে এতদিনের ভাষার যে শৃঙ্খল ও শৃঙ্খলা ছিল, প্রমিত এবং শাসিত যে ব্যাপারটা ছিল, সেটার বাইরে যাওয়ার একটা প্রবণতা এই কবির কবিতায় আমরা দেখি। এই কবির কবিতা পড়লে বোঝা যায়, ব্যক্তিসত্ত্বা থেকে বেরিয়ে এসে তাঁর ভেতরে যে আরকেটা মানুষ বাস করে, সে তখন তাঁরনিজেঁর ভাষাটা নিয়ে হাজির হচ্ছে।

কবি মুম রহমান বলেন, কবি জুয়েল মাজহারের কবিতায় উপমার আলাদা একটা ধারা পাওয়া যায়। তাঁর কবিতা তাড়িত করে খুব, যন্ত্রণা দেয়, পীড়া দেয়; আরাম দেয় না। আর তাঁর কিছু কবিতায় আঞ্চলিক ভাষার চমৎকার চিত্রণ পাওয়া যায়। একসঙ্গে অনুবাদক হিসেবে তাঁকে আমি অত্যন্ত পছন্দ করি।

কবিতার বাঁক বদলের মধ্য দিয়ে কবি জুয়েল মাজহার কবিতায় স্বরাট করতে এসেছেন বলে আলোচনায় উল্লেখ করেন কবি ফরিদ কবির। তিনি বলেন, আমাদের এখানে যেটা হয়, কবিরা একই রকম কবিতা লিখতে থাকেন এবং লিখতেই থাকেন। এক সময় তা ফেলে দেন। ফলে পাঠকরাও একই রকমের কবিতা পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে যান। তবে কোনো একটা জায়গাতে যে কোনো লেখাকে থামানো প্রয়োজন, এটা বোঝা উচিত। এটা যে শুধু লেখার ক্ষেত্রে শুধু নয়, প্রতিটা বইয়ের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এটা জুয়েল মাজহারের ক্ষেত্রে দেখা যায়। তাঁর একেকটা কবিতার বই একেক রকম। একজন কবি বুঝতে পারেন যে, ‘আমি আগে এরকম লিখেছি, এখন আরও একটি রকমে লেখা উচিত।’ এই যে একটা কবিতা থেকে, একটা বই থেকে আরেকটা কবিতা বা বইয়ে যাওয়া, একটা রকম থেকে আরেকটা রকমে যাওয়া, এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে আমি মনে করি। যে কোনো বড় কবির কাজ হলো এটা জারি রাখা এবং জুয়েল মাজহার এখন পর্যন্ত সেটি ধরে রেখেছেন। একজন কবির কিছু কবিতা দেখলেই বোঝা যায় তিনি কবিতা শাসন করতে এসেছেন;  সেটি এই কবির ক্ষেত্রে প্রখর।

আশির দশকের কবিতায় কবি জুয়েল মাজহার ভিন্নমাত্রা যোগ করেছেন উল্লেখ করে আলোচনা করেন কবি আব্দুর রব। তিনি বলেন, আশির দশকের কবিতার মূল যে ধরন, কবি জুয়েল মাজহার সেখান থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। তার কবিতায় কতগুলো ট্রেন্ড আছে। তাঁর কবিতা কখনো কখনো বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন পুরাণ যেমন 'মনসামঙ্গল' বা 'চর্যাপদে'র যে ধারা, তারই একটা আধুনিক ভার্সন। তাঁর কবিতায় কামনা-বাসনা, যৌনতার চূড়ান্ত রূপ দেখা যায়। অথচ সেগুলো প্রকাশের জন্য কোনো অশ্লীল শব্দের ব্যবহার নেই।

সব মিলিয়ে অত্যন্ত রসবোধ সম্পন্ন একজন কবি। যেসব নবীন কবি নতুন কবিতার সম্পর্কে জানতে চান, পড়তে চান শিখতে চান, ভাষাকে গভীরভাবে বুঝতে চান, তাঁদের জন্য জুয়েল মাজহারের কবিতা অনুসরণীয়।

‘জুয়েল মাজহারের কবিতা এক ধরনের গোপন নব অভিধান’ ... উল্লেখ করে কবি আব্দুর রব বলেন, যদি খুব যত্ন করে তাঁর কবিতা দেখা যায়, তবে এটা লক্ষ্য করা যায় যে, সেটি যেন একটা গোপন ডিকশনারি। শব্দরা যেন সারাক্ষণ তাঁর কবিতায় নাচতে থাকে। তিনি যেন নটরাজের মতো এক কবি, তিনি যেন নটরাজের মতো শব্দ নিয়ে বিস্তার করেন তাঁর কবিতায়। তাঁর ‘রুবিকন’, ‘ঈর্ষার ইঞ্জিন’-এর মতো কবিতাগুলো তারই প্রমাণ। এই কারণেই কবি জুয়েল মাজহার অন্য সকলের থেকে আলাদা। আর যে ঐতিহ্যকে ধারণ করেন, ঐতিহ্যকে ধারণ করে নতুন ঐতিহ্যের পথ সামনে এনে দেন, আমি মনে করি এই কবি সেই কাজটিই খুব জোরালো ভাবে করেছেন, যা কালের বিচারে বহুকাল থেকে যাবে।

এ সময় সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আসরের মধ্যমণি কবি ও বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কমের সম্পাদক জুয়েল মাজহার বলেন, আমি নিজেকে ভাঙতে চাই। প্রতিটি বইয়ে আমি নিজেকে অতিক্রম করে যেতে চাই। আমি পুরনো যা কিছু করেছি তা যেন শিশুর বানানো বালির প্রাসাদের মতো ভেঙে দিতে পারি, সেই সাহস আমার থাকে। আমি জানিনা বাংলা ভাষায় আমি নতুন কিছু যোগ করেছি কিনা, তবে আমার সঙ্গে যাঁরা লিখতে এসেছিলেন, আমি তাঁদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে চাই। তাঁরা তো আমারই অংশ। আমি অংশ যেমন তাঁদের। আমি আমার কোনো কোনো কবিতায় আশির দশকের সময়টাকেও ধরেছি। সেই সময়টাকে তুলে আনতে চেষ্টা করেছি।

এ সময় তিনি আসরে উপস্থিত তাঁর স্ত্রী শিরীন সুলতানা এবং সন্তান অর্ক মাজহারের প্রতি- ‘এদের কাছে আমার অনেক ঋণ আছে’ মন্তব্য করে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।

অজস্র কবিতা অনুবাদের অভিজ্ঞতা থেকে বাংলা কবিতা নিয়ে এ সময় জুয়েল মাজহার বলেন, আমাদের বাইরের কবিতাকে আমরা বাংলায় অনুবাদ করি এবং সেগুলো পড়ি। আমরা নাইজেরিয়ার একজন কবিকে পড়ি, লাতিন আমেরিকার কবিকে পড়ি, কিন্তু বাংলা ভাষা অনেক সমৃদ্ধ একটি ভাষা। আমি মনে করি, পৃথিবীর সর্বোত্তম কবিতার ভাষা হলো বাংলা। আমাদের এখানে যে কবিতা লেখা হচ্ছে, তার চেয়ে এখনকার ফরাসি ভাষার, ইংরেজি ভাষার  কবিতা উন্নততর বলে আমি মনে করি না। বাঙালি কবিদের কবিতাও অনুবাদ করা উচিত। সেই সাহসে ভর করে আমি বাংলা কবিতাও অনুবাদ করেছি, করে চলেছি। আমাদের সকলেরই বাংলা কবিতার কাছে খুব ভালোভাবে আসা উচিত।

সভাপতির বক্তব্যে লিটলম্যাগ ‘দূরের সাইকেল’ সম্পাদক হোসেন দেলওয়ার ‘কবি জুয়েল মাজহার’ সংখ্যা নিয়ে বলেন, আমি মনে করি কবি জুয়েল মাজহারের কবিতা পড়তে হলে পাঠককেও দীক্ষিত হতে হবে। তাঁর কবিতা পড়তে হলে পাঠককেও একটা পড়াশোনার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। একটি ভালো কবিতা যখন লেখা হয়ে যায়, সেই কবিতাটি তখন তা আর সেই লেখকের থাকে না, কবিতাটি সকলের হয়ে যায়। সেদিক থেকে আমি গর্ব করতে পারি যে আমি জুয়েল মাজহারের সময় জন্মগ্রহণ করেছিলাম, তাঁর কবিতার পাঠক হতে পেরেছিলাম।

এ সময় তিনি কবি জুয়েল মাজহারের ‘মেগাস্থিনিসের হাসি’ কবিতাটি পাঠের মাধ্যমে আয়োজনের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
আসরে আলোচনার মধ্যে বিভিন্ন সময়ে স্বরচিত কবিতা পাঠ করেন কবি কুমার চক্রবর্তী, কবি চঞ্চল আশরাফ, কবি হাসান রোবায়েত, কবি রিক্তা রিচি এবং কবি প্রিয়াঙ্কা আশ্চার্য্য। আর জুয়েল মাজহারের ‘রুবিকন’ কবিতার নিজের করা ইংরেজি অনুবাদ পাঠ করে শোনান রণজিৎ দাশ।

এ সময় অনুষ্ঠানে কবি-লেখক-পাঠক-সমালোচকদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আবদুর রাজ্জাক, কাজল শাহনেওয়াজ, শামস আল মমিন, শিহাব শাহরিয়ার, ওবায়েদ আকাশ, জিল্লুর রহমান, আলী আফজাল খান, ফারুক আহমেদ, মাসুদ হাসান, শাহেদ কায়েস, সরদার ফারুক, বিপুল অধিকারী, শামীম জাহান, বিধান সাহা, সারাজাত সৌম, মোজাফফর হোসেন, শিরিন সুলতানা, মণিকা চক্রবর্তী, মেঘ অদিতি, সুমী সিকান্দার, সাবেরা তাবাস্সুম, ফারহানা রহমান, অজিত দাশ, জেবুন্নেসা হেলেন, আমির খসরু স্বপন, আহসান হাবীব, সায়েম রানা,  ধ্রুব সাদিক, রণজিৎ দাশ, মনিরুজ্জামান রিয়াদ, আফিফি ঈশিতা, অর্ক মাজহার, ওয়াসিকুর রহমান মনির, বিপুল অধিকারী, শাহানা পারভীন, অনিরুদ্ধ দেলওয়ার, মাহবুবা ফারুক, মীর রবি, সানাউল্লাহ সাগর, বাদল ধারা, তিথি আফরোজ, সুরঞ্জনা দাশ ও পাঠক সমাবেশের কর্ণধার সাহিদুল ইসলাম বিজুসহ অনেক বিশিষ্টজন।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
কোন মধু স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী?
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
গরমে ছেলেদের স্মার্ট লুক
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
প্রতিদিনের খাবারে হলুদ রাখুন, দূরে থাকুন হৃদরোগ থেকে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
স্মার্টফোনে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা পাবেন যেভাবে
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
শরীরে ঘুমের ঘাটতি জানান দেয় যেসব লক্ষণ
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ইনডোর প্ল্যান্টের যত্নে ৫ নিয়ম
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
ভ্রমণে গিয়ে এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলি
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট করে হাঁটুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সুস্থভাবে বাঁচতে হলে হাসতে শিখুন
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন