শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৩, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়

লাইফস্টাইল ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়

ক্লাসের পরীক্ষা হোক কিংবা চাকরির ইন্টারভিউ... কপালে চিন্তার ভাঁজ খানিকটা কিন্তু থাকবেই! তবে এমন পরিস্থিতি বাগে আনার পুরো চাবিকাঠি আছে আমাদের ‘মগজাস্ত্রে’। যার মধ্যে রয়েছে বুদ্ধি, স্মৃতি এবং মনঃসংযোগ। এ ছাড়া পরীক্ষায় সাফল্য পেতে আর যা যা দরকার হয়, সবই এ তিনেরই রকমফের। একটু ভাবুন তো! এত এত পড়াশোনা করে মগজাস্ত্রে শান বাড়ানো যায়? নাকি কেউ কেউ তো জন্ম থেকে ব্রিলিয়ান্ট, কেউ কেউ তো আবার বরাবরই একটু বেশি... এ কথা মোটেও ঠিক নয়। 

কারণ নিষ্ঠা এবং অনুশীলনে সবই মেলে, অন্ততপক্ষে অনেকটাই। আপনি চেষ্টা করে হয়তো আইনস্টাইন হতে পারবেন না। কিন্তু নিজের আইকিউ লেভেল বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ব্যর্থতা সাফল্যে বদলে নেওয়া যায়। তবে শর্ত একটাই- ধৈর্য ধরে অনুশীলনটা চালিয়ে যেতে হবে। দু-চার দিনে হাল ছেড়ে বসে থাকলে চলবে না। প্রথমেই বলি, চাপ একদমই নেবেন না। দুশ্চিন্তারও কিছু নেই। ছোট ছোট অভ্যাস, ব্যায়াম, খাওয়াদাওয়া, খেলাধুলা অর্থাৎ প্রাত্যহিক জীবনজীবিকার বাইরে এগুলো মোটেও যাবে না। লাইফস্টাইলে সামান্য কিছু পরিবর্তনই যথেষ্ট।

প্রতিদিনের রুটিনে বদল-

১। আমরা অনেক কাজ রিফ্লেক্সে করে ফেলি, সেগুলো করতে ব্রেনকে কোনো চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হয় না। ব্রেনকে সব সময় অচেনা জিনিসের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া অভ্যাস করুন। সকালে উঠে যে হাতে দাঁত মাজতেন, সে হাতের বদলে অন্য হাতে দাঁত মাজুন। পরে দুই মিনিট পিছু হেঁটে পায়চারি করে নিন। প্রতিদিন কারও সঙ্গে মিনিট ১০ বা ১৫ ইংরেজিতে কথা বলার অভ্যাস করুন। এভাবে ব্রেন অচেনা অভিজ্ঞতায় অভ্যস্ত হবে এবং ধীরে ধীরে ব্রেনের শক্তি বাড়বে।

২। মেডিটেশন করলে যে শুধু ট্রেস কমানো যায়, তা নয়। মেডিটেশনে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়ে, ধৈর্য, মনোযোগ, স্মৃতিশক্তি সবই বাড়ায়। এটি মোটেও ঝামেলার নয়। শুধু নিজের শ্বাসপ্রশ্বাসের ওপর মনোযোগ বাড়াতে হবে। অন্য কোনো দিকে মন না দিয়ে একটি একটি করে শ্বাস গুনতে হবে। আর কিছু নয়। দিনে আধঘণ্টাই যথেষ্ট। টানা ৯-১০ মিনিট করে তিনবার বা ১৫ মিনিট করে দুবার করতে পারেন। ঘুম থেকে ওঠার পর হালকা এক্সারসাইজের পর এবং ঘুমাতে যাওয়ার আগে মেডিটেশন করা ভালো।

৩। খাবারে প্রচুর ফলমূল-আনাজপাতি রাখুন। তেল-ঝাল-মসলা খাওয়ার অভ্যাস পরিত্যাগ করতে পারলে ভালো। বিকাল বা সন্ধ্যার পর হালকা খাবার খাওয়াই স্বাস্থ্যকর।

৪। প্রতিদিন নিদেনপক্ষে ৪০-৪৫ মিনিট একটু হালকা ফ্রি-হ্যান্ড বা অ্যারোবিক্স করলেই চলবে। সুস্থ শরীরেই বাস করে সুস্থ মন।

৫। সব মানুষ একরকম নয়। কারও মস্তিষ্ক সকাল ৯টায় বেশি ক্রিয়াশীল থাকে, কারও আবার রাত ৯টায়। কেউ আবার রাত ৩টার সময় পড়াশোনায় আগ্রহ পায়। তাই নিজস্ব বায়োলজিক্যাল কক অনুযায়ী নিজের টাইম-টেবিল তৈরি করে নিন। যখন মস্তিষ্ক বিশ্রাম চাইবে, তখনই ঘুমান। অন্তত সাত ঘণ্টা।

নতুন অভ্যাস গড়ে তুলুন-

১। পড়ার অভ্যাস করুন। এটা আইকিউ বাড়াতে সাহায্য করে। ভালো হয় মাঝে মাঝে ফিজিক্স বা অঙ্কের বই পড়লে। এতে মাথার যুক্তি-লজিক এবং কারণগুলো আয়ত্তের সক্ষমতা বাড়ে।

২। ক্যান্ডি ক্রাশ বা এ ধরনের যে কোনো ধরনের খেলার বদলে পাজল সল্ভ করার খেলা কিংবা ওয়ার্ড গেমগুলো বেশি বেশি খেললে ভালো হয়। অতএব মোবাইল থেকে দূরে থাকাও হলো না, পাশাপাশি মস্তিষ্কচর্চাও হলো।

৩। ধাঁধা বা রিডল নিয়ে চর্চা করতে হবে। যুক্তিযুক্ত কারণ, এ-জাতীয় প্রশ্নোত্তরের অভ্যাস করুন। প্রতিদিন এক ঘণ্টা করা উত্তম।

৪। যা করবেন বলে ঠিক করে রেখেছেন, তা হঠাৎই বদলে ফেলুন। যেমন, বন্ধুকে নিয়ে চেনা রেস্তোরাঁয় যাওয়ার প্ল্যান আছে! প্ল্যান চেঞ্জ করে কোনো অচেনা রেস্তোরাঁ ট্রাই করুন। নতুন অভিজ্ঞতায় মস্তিষ্কের ব্যায়াম হয়।

৫। নতুন কিছু যেমন- রান্না, ড্রাইভিং, সুইমিং, জাগলিং ইত্যাদি শিখতে পারেন। নতুন কিছু শেখা ও অভ্যাস করলে বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ হয়। নতুন ভাষা শেখা ও চর্চা করুন।

স্বাস্থ্যকর খাবার-

১। প্রোটিন মস্তিষ্কে নিউরোট্রান্সমিটারের কার্যকারিতা বাড়ায়। শরীরে নরএপিনেফ্রিন এবং ডোপামাইনের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে মস্তিষ্কের সচেতনতা এবং সমস্যা সমাধানে স্কিল বাড়ে।

২। নিয়ম করে ডার্ক চকলেট খেলে শরীর, মন ও মস্তিষ্ককে অ্যানার্জি দেয়। এটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট এবং ফ্যাভোনলে ভরপুর। ম্যাগনেশিয়াম এবং ভিটামিন ব্রেনে বাড়তি পুষ্টির জোগান দেয়।

৩। ভিটামিন ‘বি’ মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়ায়। সবুজ শাকপাতা, হোল গ্রেন আটা, চিজ, ডিম এবং মাংসে ভিটামিন বি-এর পরিমাণ বেশি।

৪। চিপ্স, কুকিজ এবং প্রসেস্ড বা জাঙ্ক ফুড যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই সবচেয়ে ভালো।

৫। দিনের প্রথম ১০ ঘণ্টা কিছু খেলেন না, শেষ ৬ ঘণ্টায় প্রয়োজনমতো খাওয়াদাওয়া করলেন, একে বলে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা আইএফ। গবেষণায় দেখা গেছে, এর ফলে ব্রেনের হায়ার লেভেল ফাংশনিং বাড়ে। এক্ষেত্রে ডায়েটিশিয়ান বা ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।

আইকিউ বাড়ানোর টিপস-

১। কোনো সমস্যা সম্পর্কে যা যা ভাবছেন, তা মাথা থেকে পুরো উবে যেতে দিয়েন না। খাতায় নোট করে নিন। এভাবে প্রতিদিন আপনার ভাবনাচিন্তা লিখে রাখার জন্য কিছুটা সময় বরাদ্দ করুন। এটা মনের ব্যায়াম। এতে সৃজনশীলতা, লজিক এবং ফোকাস বৃদ্ধি পায়।

২। যাই পড়ুন না কেন, যথাসম্ভব দ্রুতগতিতে পড়া এবং চেষ্টা করুন ৫০০ তার কম পৃষ্ঠার বই হলে এক সপ্তাহে শেষ করতে। পড়ার গতি বাড়লে চিন্তার গতিও বাড়ে। কম সময়ে অনেক কিছু পড়ে ফেলা সম্ভব হয়।

৩। টিভি, সিনেমা দেখা বা বই পড়া হয়ে গেলে, যা দেখলেন বা যা পড়লেন সেটা নিয়ে ভাবনাচিন্তা করুন এবং যা যা মনে হলো তা লিখে রাখুন। দেখা বা পড়ার এসব জিনিসই ভাবনাচিন্তার খোরাক জোগায়।

৪। যে কোনো ঘটনা অন্য কারও দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ভাবার অভ্যাস করুন। প্রতিটি ঘটনার আলাদা বিশ্লেষণ পাওয়া যাবে। ব্রেনের অ্যানালাইসিস করার ক্ষমতা বাড়বে।

৫। যে কোনো ঘটনাকে ‘যদি এমন হতো’ পয়েন্ট থেকে বিশ্লেষণ করুন, নতুন করে ভাবুন, এতে আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়বে।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গরমে এসি ছাড়াও যেভাবে ঘর থাকবে ঠাণ্ডা
গরমে এসি ছাড়াও যেভাবে ঘর থাকবে ঠাণ্ডা
গরমে ফুটি ফলের যত উপকার
গরমে ফুটি ফলের যত উপকার
গরমে চুলের জন্য দরকার বাড়তি যত্ন
গরমে চুলের জন্য দরকার বাড়তি যত্ন
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে