শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:৩৬, মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

বিএনপি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী : তথ্যমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী : তথ্যমন্ত্রী

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘বিএনপি মানবাধিকারের কথা বলতে পারে না কারণ তারা নিজেরাই চরমভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী। তাদের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছেন, রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে দলকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। ২০১৩, ১৪, ১৫ সালে তারা পেট্রোলবোমা নিক্ষেপ করে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করে অগ্নিসন্ত্রাস করেছিল, এখনো করছে।’  

মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য অধিদফতর সম্মেলন কক্ষে উপমহাদেশের স্মরণীয় রাজনীতিক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬০তম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে আহমেদ ফিরোজ গ্রন্থিত ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ সব কথা বলেন। 

গ্রন্থকার, তথ্য অধিদফতরের সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য অফিসার খালেদা বেগম এবং মো. আবদুল জলিল মোড়ক উন্মোচনে অংশ নেন।

সাংবাদিকরা আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ নিয়ে প্রশ্ন করলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস। বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা এবং এরপর বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার বন্ধ করা। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশকে আইনে রূপান্তর করে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করা হয়েছিল। সেটি জিয়াউর রহমানের হাত দিয়ে হয়েছিল। এরপর বাংলাদেশে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে ১৯৭৭ সালে নির্বিচারে সেনা ও বিমান বাহিনীর অফিসারদেরকে বিনাবিচারে হত্যা করা।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘শুধু নামের মিল থাকায় মানুষকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। ফাঁসির মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার সময় সে চিৎকার করে বলছে-আমি সেই ব্যক্তি নই, আমি সেই ব্যক্তি নই, কিন্তু কে শোনে কার কথা। এমনও ঘটেছে, ফাঁসিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পরে রায় হয়েছে। অল দিজ আর ডকুমেন্টেড। জিয়াউর রহমানের এডিসি ছিলেন যিনি এখন কানাডায় থাকেন, তিনি নিজে বলেছেন, এই মৃত্যুদণ্ডের ফাইলগুলো জিয়াউর রহমান সকালবেলা নাস্তার সময় স্বাক্ষর করতেন। বিদেশ যাত্রাকালে প্লেনে ওঠার আগে সিঁড়িতেও মৃত্যু পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেছেন। এভাবে মানবাধিকারকে ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে।’ 

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তাদের গ্রেনেড হামলায় ২২ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ২ জন অজ্ঞাত পরিচয় নিহত, ৫শ’ জন আহত হয়েছিল আর সেই হামলার পর যে বিচার বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছিল সেটির রিপোর্ট ছিল গাঁজাখুরি। আর এই হত্যাকাণ্ড নিয়ে পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বেগম খালেদা জিয়াসহ তার সংসদ সদস্যদের হাস্যরস, এগুলো চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন।’ 

বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ নিয়ে প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচি বলতে চোরাগোপ্তা হামলা করে গাড়ি-ঘোড়া পোড়ানো আর মানুষের ওপর হামলা পরিচালনা করা। তারা তাদের সন্ত্রাসীদের নামিয়েছে, নেশাখোরদের টাকা দিয়ে এগুলো করাচ্ছে, অনেক ক্ষেত্রে দিনমজুরকে সারাদিনের ৮০০-১০০০ টাকা মজুরির জায়গায় ২০০০ টাকা ধরে দিয়ে বলে এটা মেরে দিয়ে আসো। এগুলো দুস্কৃতিকারীদের কাজ। বিএনপি-জামায়াত এ দুটি সংগঠন এখন দুস্কৃতিকারী সংগঠনে রূপান্তরিত হয়েছে। আমরা দুস্কৃতিকারীদের দমন করতে বদ্ধপরিকর।’  

আওয়ামী লীগের জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন এবং জাতীয় পার্টি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমাদের সিদ্ধান্ত ১৪ দলীয় জোটগতভাবেই আমরা নির্বাচন করবো। আমাদের কাছে শরিকদের সবসময় গুরুত্ব আছে, সে জন্য জোটগতভাবে আমরা নির্বাচন করছি। আমাদের এককভাবে নির্বাচন করার শক্তি, ক্ষমতা, সমর্থন আছে কিন্তু শরিকদেরকে গুরুত্ব দেওয়া হয় বিধায় আমরা জোটগতভাবে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আর জাতীয় পার্টি প্রায় ৩শ’ আসনে মনোনয়ন দিয়েছে। তারা যেভাবে নির্বাচন যুদ্ধে নেমেছে সে জন্য তাদেরকে অভিনন্দন জানাই। জাতীয় পার্টির সাথে ২০০৮ সালে আমরা জোটগতভাবে মহাজোট গঠন করেছিলাম, গতবারও তারা আমাদের সাথে ছিলো, এবারও সেটি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।’ 

সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থমোড়ক উন্মোচনকালে গ্রন্থকার আহমেদ ফিরোজ এবং কথাপ্রকাশ প্রকাশনীকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতাদের অন্যতম হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এ দেশের রাজনীতির আকাশে একজন ধ্রুবতারা। তিনি শুধুমাত্র অবিভক্ত বাংলার এবং পাকিস্তানেরও প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তা নয়, তিনি দেশ বিভাগের সময় বাংলা এবং আসাম নিয়ে একটি স্বাধীন দেশ রচনার চেষ্টা করেছিলেন। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী আজীবন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করেছেন, গণতন্ত্রকে যারা হরণ করেছিল তাদের বিরুদ্ধে লড়েছেন। দেশ বিভাগের পর যখন পাকিস্তানের ক্ষমতা পশ্চিম পাকিস্তানে কেন্দ্রীভূত হলো এবং বাঙালিরা বঞ্চিত হচ্ছিল, তখন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সেটির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন। 

বঙ্গবন্ধুকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর অনেক ভূমিকা ছিল উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবনে যার সবচেয়ে বেশি প্রভাব তিনি হচ্ছেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। অত্যন্ত সম্ভ্রান্ত পরিবারের মানুষ হওয়া সত্ত্বেও শ্রমিকদের সাথে নিয়েই তার রাজনীতি শুরু হয়েছিল। তার ওপর পশ্চিম পাকিস্তানে পার্লামেন্টের সামনে আক্রমণ হয়েছিল, অপদস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু কোনো কিছুর কাছেই তিনি কখনো মাথানত করেননি। আমৃত্যু গণতন্ত্রের জন্য তিনি আপোষহীন ছিলেন। আজকে তার এই ৬০তম শাহাদৎবার্ষিকীতে তার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। 

৮০ পৃষ্ঠার ‘সোহরাওয়ার্দী’ গ্রন্থে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর জন্মপরিচয়, ছাত্রজীবন, বৈবাহিক জীবন, রাজনৈতিক জীবন, জীবনের শেষ দিনগুলো, মৃত্যু ও জীবনপঞ্জী গ্রন্থিত হয়েছে। বইটির গ্রন্থকার কবি, গল্পকার ও গবেষক আহমেদ ফিরোজের ১০টি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কসহ প্রায় বিশটি গ্রন্থ রয়েছে। তিনি ৪টি স্বল্প দৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রও নির্মাণ করেছেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ জামায়াতের নিবন্ধন পুনর্বহালের গেজেট প্রকাশ
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
জনগণ সংখ্যানুপাতিকের ভিত্তিতে নয়, দল দেখে ভোট দিতে চায় : প্রিন্স
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক ‍ও ১৬ ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
হাসিনার বিচার নিশ্চিত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের প্রতিবাদে এনসিপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
জাতীয় ঐকমত্য গঠনে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য সংসদের সিদ্ধান্ত প্রয়োজন : আমীর খসরু
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনুন : ফারুক
সর্বশেষ খবর
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ
এক ম্যাচের পারফরম্যান্সেই আইসিসির মাসসেরা সিরাজ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার
আইসিসিবিতে শুরু হচ্ছে এশিয়ান ট্যুরিজম ফেয়ার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জন জেলে: বিজিবি সেক্টর কমান্ডার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা
বগুড়ায় অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার উৎপাদন, স্নিগ্ধ বেকারিকে জরিমানা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক
কুমিল্লা নগরীতে ভুতুড়ে বিলে দিশেহারা গ্রাহক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ
সিলেটে বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু
সাবেক বিশ্ব বক্সিং চ্যাম্পিয়ন রিকি হ্যাটনের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা
স্ত্রীর পদবি গ্রহণ করতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকার পুরুষরা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫
ফাজিল স্নাতকের ফল প্রকাশ, পাশের হার ৯৫.০৫

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা
১২ তরুণকে ‘ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ
এশিয়া কাপে আজ দুই ম্যাচ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকার সমন্বয় সভা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত
শেরপুরের বিভিন্ন কলেজে একাদশ শ্রেণির ওরিয়েন্টেশন ক্লাস অনুষ্ঠিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ
যমুনা অভিমুখে শিক্ষকদের মিছিল, পুলিশের জলকামান-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়
সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি : ২০৫০ সাল নাগাদ ঝুঁকিতে ১৫ লাখ অস্ট্রেলীয়

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত
ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের কয়েকটি ধারা স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর
আল-খলুদকে হারিয়ে শীর্ষে রোনালদোর আল-নাসর

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাক দিয়ে ৪০ লিটার দুধ দিয়ে গোসল!

৪৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
চুয়াডাঙ্গায় বৃদ্ধার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন
গত ১৭ বছর কোনো কাজের সুযোগ পাইনি: বেবী নাজনীন

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি
ভারত ম্যাচের আম্পায়ারকে অপসারণে আইসিসিকে পাকিস্তানের চিঠি

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা
সোনালী আঁশে ফিরছে সুদিন, খুশি দিনাজপুরের কৃষকরা

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা সহ্য করা হবে না: খায়ের ভূঁইয়া

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনার মামলায় আর দু’একজনের সাক্ষ্য নেয়া হবে: চিফ প্রসিকিউটর

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া
পারমাণবিক অস্ত্রই মার্কিন হুমকি থেকে রক্ষার অবশ্যম্ভাবী বিকল্প: উত্তর কোরিয়া

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি
সম্পূরক বৃত্তি ও জকসু নির্বাচনসহ জবি বাগছাসের পাঁচ দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন
গাইবান্ধায় বাসের ধাক্কায় শ্রমিকের মৃত্যু, আহত তিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি
নীলফামারীতে আধুনিক ট্রাক টার্মিনাল ও নিরাপদ বাইপাস সড়কের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪
চট্টগ্রামে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
শায়খুল হাদিস আল্লামা আহমদুল্লাহর মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর
দীর্ঘ ১৮ বছর পর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক
পদোন্নতির অপেক্ষায় সহস্রাধিক প্রভাষক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’
‘সুযোগ একবারই এসেছে, হারাতে চাই না’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়
সভাপতি-সম্পাদকসহ নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ১৯ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করলো ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব সানোয়ার জাহান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা