শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৪, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে প্রাণ দেয় ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে প্রাণ দেয় ব্যাকটেরিয়া

অন্যের জন্য নিজেকে বলিদান দেওয়াকে বলা হয় অলট্রুইজম। মানব সভ্যতার ইতিহাসে এর একাধিক উদাহরণ রয়েছে। তবে এমনটা শুধু যে মানুষের মধ্যে দেখা যায়, তা নয়। সমাজ বা গোষ্ঠী তৈরি ও প্রতিপালনে মানুষের থেকে অনেকটাই এগিয়ে মৌমাছি, পিঁপড়ারা! এদের মধ্যে অলট্রুইজম দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তাছাড়া বাদুড় ও ভার্ভেট প্রজাতির বানরও বিপদে পড়লে নিজের কথা না ভেবে অন্যকে সাহায্য করে। কিন্তু বৃহত্তর স্বার্থে, দশের জন্য নিজেকে বলিদান দেওয়ার ধর্ম কি ব্যাকটিরিয়ার মতো ক্ষুদ্র জীবের মধ্যেও দেখা যায়?

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত জীববিজ্ঞানী সৌভিক ভট্টাচার্যের নতুন গবেষণা বলছে, ব্যাকটেরিয়ারাও শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে নিজেদের বলিদান দেয়। শুধু তা-ই নয়, ‘ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স’ মৃত্যুর সম্মুখীন হয়ে বার্তাও পাঠায়। ঠিক যেন— ফর ইয়োর টুমরো, উই গিভ আওয়ার টুডে। সৌভিক, তার সহকর্মী ডেভিড ওয়াকার ও ল্যাবরেটরির মুখ্য গবেষক রাসিকা হার্শে ব্যাকটিরিয়ার নিজেকে বলিদান দেওয়ার ধর্মই শুধু পরীক্ষা করেননি, গোষ্ঠীর বাকি সদস্যদের পাঠানো শেষ বার্তাটাও পড়ে ফেলেছেন। এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে।

ব্যাকটেরিয়ার বলিদানের রহস্যের আরও গভীরে প্রবেশের আগে এই ক্ষুদ্র জীবকুলের অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স ধর্মে চোখ রাখা যাক। গোটা পৃথিবীর চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্ট ব্যাকটিরিয়ারা। সংক্রমণ রুখতে লাগামছাড়া অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার এবং সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যাকটিরিয়ার নিজেকে বিবর্তিত করা— ফল, রেজিসট্যান্ট ব্যাকটিরিয়ার উৎপত্তি।

ব্যাপারটা যদি দেখা যায় ব্যাকটিরিয়ার দিক থেকে? জীবজগতের সমস্ত সদস্যের ধর্ম হলো, নিজের প্রজাতিকে যে কোনও উপায়ে রক্ষা করা। এ ক্ষেত্রে ব্যাকটিরিয়ার অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ গড়ার তাগিদও সে কারণেই। এই পদ্ধতি খতিয়ে দেখতে গিয়েই খুলে গেছে তাদের সমাজবদ্ধতার এক নতুন দিক, অলট্রুইজম। অ্যান্টিবায়োটিকের হাত থেকে বাঁচতে ব্যাকটিরিয়া একাধিক পদ্ধতি অবলম্বন করে, যার মধ্যে অন্যতম বায়োফিল্ম তৈরি করা। বায়োফিল্ম আসলে অসংখ্য ব্যাকটিরিয়ার সমাহারে তৈরি কলোনি। এই কলোনির মধ্যে ব্যাকটিরিয়ার বিপাকক্রিয়ার হার অনেকটাই কমে যায়। 

ব্যাকটিরিয়ার কলোনির অ্যান্টিবায়োটিকের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় হলো, সোয়ার্মিং। একাধিক ব্যাকটিরিয়া যখন কোনও আপাতকঠিন বস্তুর উপরিভাগে ফ্লাজেলা নামক পায়ের সাহায্যে দৌড়ে পালিয়ে যায়, সেই ঘটনাকে বলা হয় সোয়ার্মিং। এমন ফ্লাজেলাযুক্ত ব্যাকটিরিয়ার কলোনিকে বলা হয় সোয়ার্ম। এই কলোনি বায়োফিল্মের মতো এক জায়গায় আটকে থাকে না। ২০১০ সালে রাসিকা হার্শের গবেষণাগারেই প্রথম প্রমাণিত হয়েছিল যে, ব্যাকটিরিয়ার সোয়ার্ম অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষাপ্রাচীর গড়ে তোলে। তবে বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর অজানাই থেকে যায়। দেখা গিয়েছিল, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে সোয়ার্মের মধ্যে অনেক ব্যাকটিরিয়াই মারা যায়। এটা কি একেবারেই কোল্যাটারাল ড্যামেজ? না কি সোয়ার্মের মধ্যের এই ব্যাকটিরিয়ার মৃত্যুরহস্য অন্য?

অধ্যাপক হার্শের গবেষণাগারে যোগ দেওয়ার পরে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা শুরু করেন সৌভিক। জানা যায়, ব্যাকটিরিয়ার সোয়ার্মের মধ্যে বেশ কিছু কোষ থাকে, যারা অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণে মারা যায় সবার আগে। কিন্তু গোটা সোয়ার্মের অ্যান্টিবায়োটিক রেজ়িসট্যান্স গড়ে তুলতে এই কোষগুলোর কি বিশেষ কোনও ভূমিকা রয়েছে?

এর পরে কয়েক বছরের গবেষণায় উঠে আসে এক চমকে দেওয়ার মতো তথ্য— এই বিশেষ কোষগুলো আসলে অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণে সোয়ার্মের ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স, যারা নিজেরা মৃত্যুবরণ করে প্রথমেই, আর মৃত্যুর সময় গোটা সোয়ার্মকে পাঠায় বিপদ সম্পর্কে অ্যালার্ম। পরে সোয়ার্মের বাকি ব্যাকটিরিয়াকে আর মারতে পারে না অ্যান্টিবায়োটিক। গড়ে ওঠে গোষ্ঠীসুরক্ষা।

মৃত ব্যাকটিরিয়াগুলোর পাঠানো বার্তাকে বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় ‘নেক্রোসিগন্যালিং’। মারা যাওয়ার মুহূর্তে ব্যাকটিরিয়াগুলো এক বিশেষ প্রোটিন নিঃসরণ করে। নাম এসিআর-এ। এই প্রোটিন সোয়ার্মের বাকি সদস্য ব্যাকটিরিয়ার গায়ে বসে থাকা টিওএল-সি প্রোটিনের সঙ্গে জোট বাঁধে। টিওএল-সি হল এক ধরনের পাম্পবিশেষ। এদের কাজ ব্যাকটিরিয়ার মধ্যে ঢুকে পড়া অ্যান্টিবায়োটিককে চটজলদি পাম্প করে বার করে দেওয়া। তবে সাধারণত এই পাম্প বন্ধই থাকে। একে চালু করতে বাইরে থেকে সাহায্য প্রয়োজন। এসিআর-এ ঠিক সেই কাজটাই করে, জোট বাঁধার পরে পাম্প চালু করে দেয়। 

তবে শুধু পাম্প চালু করে বিষ বার করে দেওয়া নয়, বিষের প্রবেশও আটকায় এসিআর-এ। অ্যান্টিবায়োটিক পোরিন নামক প্রোটিনের সাহায্যে কোষে প্রবেশ করে, যা বন্ধ করে দেয় এসিআর-এ। এ ভাবেই বিপদ থেকে বাঁচতে বাকিদের প্রস্তুত করে কিছু স্বার্থত্যাগী ব্যাকটিরিয়া।

অলট্রুইজম ধর্মের জন্য রেজ়িসট্যান্স বেড়ে যাওয়া নিশ্চয়ই ব্যাকটিরিয়ার সুরক্ষাকবচ কীভাবে ভাঙা যাবে, সে বিষয়ে আরও তথ্য দেবে? সৌভিক জানালেন, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, তাঁদের গবেষণা অ্যান্টিবায়োটিক রেজ়িসট্যান্স সমস্যার সমাধানে ভবিষ্যতে সহায়ক হবে। কিন্তু নেক্রোসিগন্যালিংয়ের গুরুত্বের পরিধি অনেকটাই বেশি। এই বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে অলট্রুইজ়ম আপাতদৃষ্টিতে বিবর্তনের সারভাইভ্যাল অব দ্য ফিটেস্ট তত্ত্বের সঙ্গে খাপ খায় না। বিবর্তনের ভাষায় ফিটনেস বা অস্তিত্বের লড়াইয়ে টিকে থাকা বলতে বোঝায় রিপ্রোডাকটিভ ফিটনেস বা জেনেটিক ফিটনেস। প্রত্যেক প্রাণীই চায় তার রিপ্রোডাকটিভ ফিটনেস বাড়াতে, অর্থাৎ, সন্তান উৎপাদন করে টিকে থাকতে। সন্তানের মধ্যে প্রাণীর জিন প্রবাহিত হবে এবং তা একের পর এক জননচক্রের মাধ্যমে ভবিষ্যতে স্থায়িত্ব পাওয়ার পথে হাঁটবে। এ ক্ষেত্রে সমস্ত জিনই ‘সেলফিশ’। স্বার্থপরের মতোই প্রতিটি জিন চায় নিজেকেই শুধু টিকিয়ে রাখতে। কিন্তু এই তত্ত্বে বাদ সাধে অলট্রুইজ়ম। নিজেকে বলিদান দিলে সেই প্রাণীটির জিনের তো আর টিকে থাকা হলো না। তা হলে?

অলট্রুইজমের ক্ষেত্রেও জিনের টিকে থাকাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব পায়। তবে একটি প্রজাতির একটি সদস্যের জিনকে নয়, সমগ্র গোষ্ঠীর সামগ্রিক জিনের এবং শেষ পর্যন্ত বিবর্তনের লড়াইয়ে গোটা প্রজাতির টিকে থাকাই গুরুত্ব পায়। বর্তমান পৃথিবীতে শুধু নিজেকে যোগ্যতর প্রমাণ করার চেষ্টায় মরিয়া না হয়ে বরং গোটা প্রজাতির অস্তিত্বের কথা ভেবে স্বার্থত্যাগ— মানবজাতিকে এই শিক্ষাই দেয় ছোট্ট ব্যাকটিরিয়ার আত্মবলিদান।

সূত্র : আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পরীক্ষায় ফেল, তারপর ২৬ বছরের ঘরবন্দি জীবন: আলজেরিয়ার নাদিয়ার গল্প
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
পারিবারিক দ্বন্দ্বে ১২ বছর ধরে মর্গেই পড়ে আছে ব্রিটিশ ধনকুবেরের মরদেহ
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
তরুণীর প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হয়ে স্বামীকে আইইডি বোমাসহ স্পিকার বক্স উপহার তরুণের
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
ইউরোপে ঘুরতে গিয়ে নিয়ম ভাঙলেই গুণতে হবে জরিমানা
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
নবায়নযোগ্য শক্তির নতুন দিগন্ত খুলল জাপানের ফুকুওকায়
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
ফেসবুক বার্তায় ফিরল ১১ বছর আগের হারানো মানিব্যাগ
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
অনলাইন বাজার থেকে কিনলেন ডাইনোসরের দাঁত
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
শিশুদের খেলাধুলার মাঠ খুঁড়তেই মিলল ১৭৭টি যুদ্ধকালীন বোমা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
সর্বশেষ খবর
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট
মন্ত্রী সচিব এজেন্সি পুলিশ সিন্ডিকেট

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের
অপেক্ষা এখন চূড়ান্ত লড়াইয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি
৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার

খবর

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম