শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৪, বৃহস্পতিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২০

শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে প্রাণ দেয় ব্যাকটেরিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে প্রাণ দেয় ব্যাকটেরিয়া

অন্যের জন্য নিজেকে বলিদান দেওয়াকে বলা হয় অলট্রুইজম। মানব সভ্যতার ইতিহাসে এর একাধিক উদাহরণ রয়েছে। তবে এমনটা শুধু যে মানুষের মধ্যে দেখা যায়, তা নয়। সমাজ বা গোষ্ঠী তৈরি ও প্রতিপালনে মানুষের থেকে অনেকটাই এগিয়ে মৌমাছি, পিঁপড়ারা! এদের মধ্যে অলট্রুইজম দেখা যায় সবচেয়ে বেশি। তাছাড়া বাদুড় ও ভার্ভেট প্রজাতির বানরও বিপদে পড়লে নিজের কথা না ভেবে অন্যকে সাহায্য করে। কিন্তু বৃহত্তর স্বার্থে, দশের জন্য নিজেকে বলিদান দেওয়ার ধর্ম কি ব্যাকটিরিয়ার মতো ক্ষুদ্র জীবের মধ্যেও দেখা যায়?

টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণারত জীববিজ্ঞানী সৌভিক ভট্টাচার্যের নতুন গবেষণা বলছে, ব্যাকটেরিয়ারাও শত্রুর আক্রমণ থেকে গোষ্ঠীকে বাঁচাতে নিজেদের বলিদান দেয়। শুধু তা-ই নয়, ‘ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স’ মৃত্যুর সম্মুখীন হয়ে বার্তাও পাঠায়। ঠিক যেন— ফর ইয়োর টুমরো, উই গিভ আওয়ার টুডে। সৌভিক, তার সহকর্মী ডেভিড ওয়াকার ও ল্যাবরেটরির মুখ্য গবেষক রাসিকা হার্শে ব্যাকটিরিয়ার নিজেকে বলিদান দেওয়ার ধর্মই শুধু পরীক্ষা করেননি, গোষ্ঠীর বাকি সদস্যদের পাঠানো শেষ বার্তাটাও পড়ে ফেলেছেন। এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে নেচার কমিউনিকেশনস জার্নালে।

ব্যাকটেরিয়ার বলিদানের রহস্যের আরও গভীরে প্রবেশের আগে এই ক্ষুদ্র জীবকুলের অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্স ধর্মে চোখ রাখা যাক। গোটা পৃথিবীর চিকিৎসক ও বিজ্ঞানীদের ঘুম কেড়ে নিয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিসট্যান্ট ব্যাকটিরিয়ারা। সংক্রমণ রুখতে লাগামছাড়া অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার এবং সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যাকটিরিয়ার নিজেকে বিবর্তিত করা— ফল, রেজিসট্যান্ট ব্যাকটিরিয়ার উৎপত্তি।

ব্যাপারটা যদি দেখা যায় ব্যাকটিরিয়ার দিক থেকে? জীবজগতের সমস্ত সদস্যের ধর্ম হলো, নিজের প্রজাতিকে যে কোনও উপায়ে রক্ষা করা। এ ক্ষেত্রে ব্যাকটিরিয়ার অ্যান্টিবায়োটিকের বিরুদ্ধে রক্ষাকবচ গড়ার তাগিদও সে কারণেই। এই পদ্ধতি খতিয়ে দেখতে গিয়েই খুলে গেছে তাদের সমাজবদ্ধতার এক নতুন দিক, অলট্রুইজম। অ্যান্টিবায়োটিকের হাত থেকে বাঁচতে ব্যাকটিরিয়া একাধিক পদ্ধতি অবলম্বন করে, যার মধ্যে অন্যতম বায়োফিল্ম তৈরি করা। বায়োফিল্ম আসলে অসংখ্য ব্যাকটিরিয়ার সমাহারে তৈরি কলোনি। এই কলোনির মধ্যে ব্যাকটিরিয়ার বিপাকক্রিয়ার হার অনেকটাই কমে যায়। 

ব্যাকটিরিয়ার কলোনির অ্যান্টিবায়োটিকের হাত থেকে বাঁচার আরও একটি উপায় হলো, সোয়ার্মিং। একাধিক ব্যাকটিরিয়া যখন কোনও আপাতকঠিন বস্তুর উপরিভাগে ফ্লাজেলা নামক পায়ের সাহায্যে দৌড়ে পালিয়ে যায়, সেই ঘটনাকে বলা হয় সোয়ার্মিং। এমন ফ্লাজেলাযুক্ত ব্যাকটিরিয়ার কলোনিকে বলা হয় সোয়ার্ম। এই কলোনি বায়োফিল্মের মতো এক জায়গায় আটকে থাকে না। ২০১০ সালে রাসিকা হার্শের গবেষণাগারেই প্রথম প্রমাণিত হয়েছিল যে, ব্যাকটিরিয়ার সোয়ার্ম অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণের বিরুদ্ধে সুরক্ষাপ্রাচীর গড়ে তোলে। তবে বেশ কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর অজানাই থেকে যায়। দেখা গিয়েছিল, অ্যান্টিবায়োটিকের প্রভাবে সোয়ার্মের মধ্যে অনেক ব্যাকটিরিয়াই মারা যায়। এটা কি একেবারেই কোল্যাটারাল ড্যামেজ? না কি সোয়ার্মের মধ্যের এই ব্যাকটিরিয়ার মৃত্যুরহস্য অন্য?

অধ্যাপক হার্শের গবেষণাগারে যোগ দেওয়ার পরে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা শুরু করেন সৌভিক। জানা যায়, ব্যাকটিরিয়ার সোয়ার্মের মধ্যে বেশ কিছু কোষ থাকে, যারা অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণে মারা যায় সবার আগে। কিন্তু গোটা সোয়ার্মের অ্যান্টিবায়োটিক রেজ়িসট্যান্স গড়ে তুলতে এই কোষগুলোর কি বিশেষ কোনও ভূমিকা রয়েছে?

এর পরে কয়েক বছরের গবেষণায় উঠে আসে এক চমকে দেওয়ার মতো তথ্য— এই বিশেষ কোষগুলো আসলে অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণে সোয়ার্মের ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স, যারা নিজেরা মৃত্যুবরণ করে প্রথমেই, আর মৃত্যুর সময় গোটা সোয়ার্মকে পাঠায় বিপদ সম্পর্কে অ্যালার্ম। পরে সোয়ার্মের বাকি ব্যাকটিরিয়াকে আর মারতে পারে না অ্যান্টিবায়োটিক। গড়ে ওঠে গোষ্ঠীসুরক্ষা।

মৃত ব্যাকটিরিয়াগুলোর পাঠানো বার্তাকে বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় ‘নেক্রোসিগন্যালিং’। মারা যাওয়ার মুহূর্তে ব্যাকটিরিয়াগুলো এক বিশেষ প্রোটিন নিঃসরণ করে। নাম এসিআর-এ। এই প্রোটিন সোয়ার্মের বাকি সদস্য ব্যাকটিরিয়ার গায়ে বসে থাকা টিওএল-সি প্রোটিনের সঙ্গে জোট বাঁধে। টিওএল-সি হল এক ধরনের পাম্পবিশেষ। এদের কাজ ব্যাকটিরিয়ার মধ্যে ঢুকে পড়া অ্যান্টিবায়োটিককে চটজলদি পাম্প করে বার করে দেওয়া। তবে সাধারণত এই পাম্প বন্ধই থাকে। একে চালু করতে বাইরে থেকে সাহায্য প্রয়োজন। এসিআর-এ ঠিক সেই কাজটাই করে, জোট বাঁধার পরে পাম্প চালু করে দেয়। 

তবে শুধু পাম্প চালু করে বিষ বার করে দেওয়া নয়, বিষের প্রবেশও আটকায় এসিআর-এ। অ্যান্টিবায়োটিক পোরিন নামক প্রোটিনের সাহায্যে কোষে প্রবেশ করে, যা বন্ধ করে দেয় এসিআর-এ। এ ভাবেই বিপদ থেকে বাঁচতে বাকিদের প্রস্তুত করে কিছু স্বার্থত্যাগী ব্যাকটিরিয়া।

অলট্রুইজম ধর্মের জন্য রেজ়িসট্যান্স বেড়ে যাওয়া নিশ্চয়ই ব্যাকটিরিয়ার সুরক্ষাকবচ কীভাবে ভাঙা যাবে, সে বিষয়ে আরও তথ্য দেবে? সৌভিক জানালেন, এ বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে, তাঁদের গবেষণা অ্যান্টিবায়োটিক রেজ়িসট্যান্স সমস্যার সমাধানে ভবিষ্যতে সহায়ক হবে। কিন্তু নেক্রোসিগন্যালিংয়ের গুরুত্বের পরিধি অনেকটাই বেশি। এই বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে অলট্রুইজ়ম আপাতদৃষ্টিতে বিবর্তনের সারভাইভ্যাল অব দ্য ফিটেস্ট তত্ত্বের সঙ্গে খাপ খায় না। বিবর্তনের ভাষায় ফিটনেস বা অস্তিত্বের লড়াইয়ে টিকে থাকা বলতে বোঝায় রিপ্রোডাকটিভ ফিটনেস বা জেনেটিক ফিটনেস। প্রত্যেক প্রাণীই চায় তার রিপ্রোডাকটিভ ফিটনেস বাড়াতে, অর্থাৎ, সন্তান উৎপাদন করে টিকে থাকতে। সন্তানের মধ্যে প্রাণীর জিন প্রবাহিত হবে এবং তা একের পর এক জননচক্রের মাধ্যমে ভবিষ্যতে স্থায়িত্ব পাওয়ার পথে হাঁটবে। এ ক্ষেত্রে সমস্ত জিনই ‘সেলফিশ’। স্বার্থপরের মতোই প্রতিটি জিন চায় নিজেকেই শুধু টিকিয়ে রাখতে। কিন্তু এই তত্ত্বে বাদ সাধে অলট্রুইজ়ম। নিজেকে বলিদান দিলে সেই প্রাণীটির জিনের তো আর টিকে থাকা হলো না। তা হলে?

অলট্রুইজমের ক্ষেত্রেও জিনের টিকে থাকাই সর্বোচ্চ গুরুত্ব পায়। তবে একটি প্রজাতির একটি সদস্যের জিনকে নয়, সমগ্র গোষ্ঠীর সামগ্রিক জিনের এবং শেষ পর্যন্ত বিবর্তনের লড়াইয়ে গোটা প্রজাতির টিকে থাকাই গুরুত্ব পায়। বর্তমান পৃথিবীতে শুধু নিজেকে যোগ্যতর প্রমাণ করার চেষ্টায় মরিয়া না হয়ে বরং গোটা প্রজাতির অস্তিত্বের কথা ভেবে স্বার্থত্যাগ— মানবজাতিকে এই শিক্ষাই দেয় ছোট্ট ব্যাকটিরিয়ার আত্মবলিদান।

সূত্র : আনন্দবাজার

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
হুড়মুড় করে দোকানে ঢুকলো হাতিটি, তারপরের ঘটনায় অবাক সবাই
হুড়মুড় করে দোকানে ঢুকলো হাতিটি, তারপরের ঘটনায় অবাক সবাই
সর্বশেষ খবর
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার
জয়পুরহাটে বাড়ির সদস্যদের বেঁধে ডাকাতি, ডাকাতদলের সদস্য গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ
সজাগ থাকতে হবে ট্যুর অপারেটরদের, বাড়াতে হবে দায়িত্ববোধ

১৮ মিনিট আগে | পর্যটন

‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেসের’ ইঞ্জিন বিকল, দুর্ভোগে ৮ শতাধিক পর্যটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনার হানা!
সিলেটে করোনার হানা!

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত
কচুর লতি চাষ করে চার তরুণের বাজিমাত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
ঝিনাইদহে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে
স্টেশনমাস্টারকে মারধর, অভিযুক্ত স্বামী-স্ত্রী কারাগারে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২
নেত্রকোনায় ভারতীয় পণ্যসহ আটক ২

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত
ইরানের হামলায় ১৩ ইসরায়েলি নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী
মালয়েশিয়ায় উই’র উদ্যোগে নারীদের ঈদ পুনর্মিলনী

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল
ঈদুল আজহায় ‘৯৯৯’ ফোন সার্ভিসে ১৫ হাজারের বেশি কল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর
কেরানীগঞ্জের মাদারীপুরে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা
সংবাদপত্রের কালো দিবস কাল, বিএফইউজে ও ডিইউজের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২
নেত্রকোনায় তক্ষক পাচারকালে আটক ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি
কুষ্টিয়ায় চরমপন্থী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা
সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক সেনাসদস্যের মৃত্যু, বাসে আগুন দিল বিক্ষুব্ধ জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানিরা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে : থিংক-ট্যাঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের
ইরানের সার্বভৌমত্বের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য
বগুড়ায় আসামিকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাহত ২ পুলিশ সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে
আষাঢের প্রথম দিনে বৃষ্টির দেখা নেই রংপুরে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার
পর্যটক নিখোঁজ-মৃত্যুর ঘটনায় বর্ষা গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত
বিমান দুর্ঘটনার পর যে সিদ্ধান্ত নিল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন