শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪৯, রবিবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

কাচের জারে সিরিয়াল কিলারের মাথা দু'শো বছর! কেন?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কাচের জারে সিরিয়াল কিলারের মাথা দু'শো বছর! কেন?

মানুষের মনের মধ্যে কোথায় রয়েছে হিংসার অন্ধকার রাজ্য? কী করে একজন মানুষকে খুন করার পর সুখের ঢেউ বয়ে যেতে পারে কারও মনে? এনিয়ে চিন্তা ভাবনার শেষ নেই আজও। আর সেই চিন্তারই ফসল কাচের জারে ডুবিয়ে রাখা একটা ধড়হীন মাথা! যার বয়স হতে চলল প্রায় দু’শো বছর। সেই ১৮৪১ সালে যার মৃত্যু হয়েছে। তবু আজও সে মানুষের নৃশংসতার জলছাপ বয়ে বেড়াচ্ছে তার হিমশীতল চাহনির মধ্যে। কিন্তু কেন? কেন এভাবে রেখে দেওয়া হয়েছে এই মাথাটি? কী অপরাধ করেছিল সে? 

আধুনিক সময়ে ‘সিরিয়াল কিলার’ ব্যাপারটা আর কাউকে বুঝিয়ে দিতে হবে না। থ্রিলার সিনেমা, ওয়েব সিরিজ, উপন্যাস ছুঁয়ে যাওয়া মানুষেরা সকলেই জানেন, অকারণে খুনের পর খুন অনায়াসে করে যেতে পারে যারা, তারাই সিরিয়াল কিলার। জারে ডুবিয়ে রাখা মাথাটা তেমনই এক ভয়ানক সিরিয়াল কিলারের। তার নাম দিয়েগো আলভেজ। স্পেনে জন্ম নেওয়া পর্তুগিজ আলভেজের দু’হাতে মাখানো রয়েছে প্রায় সত্তরজন নিরীহ মানুষের রক্ত। অন্ধকার রাতে যাদের সামনে সে আচমকাই আবির্ভূত হয়েছিল সাক্ষাৎ মৃত্যু হয়ে।

১৮১০ সালে জন্ম আলভেজের। কৃষক পরিবারের ছেলে আলভেজকে সংসারের হাল ধরতে খুব অল্পবয়সেই স্পেনের গালিসিয়া থেকে পর্তুগালের লিসবনে আসতে হয়েছিল। তখন সে মাত্র ১৯। কিন্তু স্বল্পশিক্ষিত এক ছোকরাকে কে আর কাজ দেবে? তবে কাজ সে পেয়েছিল। মূলত ধনী বাড়িতে ভৃত্যের কাজ। বা ওই ধরনেরই ফাইফরমায়েশ খাটার কাজ। নানা জায়গায় এলোমেলো ভাবে রুটিরুজির সন্ধান করতে করতে ক্রমে বখে যাওয়া শুরু। মদ ধরল সে। সঙ্গে জুয়া। বাড়িতে চিঠি লেখা ততদিনে বন্ধ। এক ছিন্নমূল মানুষ তখন আলভেজ। মাথার মধ্যে বিনবিনিয়ে ঘুরতে শুরু করেছে অপরাধের পোকা। সে ধরেই নিয়েছে, অপরাধের জীবন ঢের ঢের লাভজনক। অনেক সহজেই পকেট ভরে ওঠে যে!

তবে কি শুধুই পকেট ভারী হওয়া? তা নয় আসলে। তার অপরাধের ফিরিস্তি শুনলেই বোঝা যাবে মানুষকে কীটের মতো দলে মেরে ফেলতে দারুণ আমোদ হতো তার। সে কাজ করত একটা বাড়িতে। আসলে সবটাই বাহানা। কারণ সেই বাড়ির একদম কাছে ছিল এমন এক দীর্ঘ জলাধার, যাকে সেতু হিসেবেও ব্যবহার করা হত। সেই সেতুর পাশেই রাতের দিকে ওত পেতে থাকত আলভেজ। ওখান দিয়েই বাড়ি ফিরত নিরীহ কৃষকরা। একা একা বাড়ি ফেরা সেই সব কৃষকদের উপরে হানা দিয়ে টাকাপয়সা সব ছিনতাই করে নিত সে।

কিন্তু সেখানেই শেষ নয়। সেই মানুষটিকে মেরে আহত করে তারপর তাকে ২১৩ ফুট লম্বা সেতুর উপরে নিয়ে যেত। আর সেখান থেকে ছুঁড়ে ফেলে দিত অন্ধকার নদীর জলে। ১৮৩৬ সাল থেকে শুরু এই হত্যালীলার। তা চলে ১৮৩৯ সাল পর্যন্ত। এই তিন বছরে প্রায় সত্তর জনকে একই কায়দায় খুন করেছিল আলভেজ। বয়স তখনও তিরিশ হয়নি তার!

স্থানীয় পুলিশ অবশ্য বুঝতে পারেনি ব্যাপারটা। তারা ধরেই নেয় একের পর এক কৃষক আত্মহত্যা করতেই লাফ মেরেছে নদীতে। যে কারণে পরে ওই সেতুর উপর দিয়ে যাতায়াত বন্ধও করে দেওয়া হয়। যদিও ততদিনে ওই সেতুর কাছে থাকা স্থানীয় মানুষের মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে অন্ধকার ফুঁড়ে বেরিয়ে আসা এক ভয়ংকর খুনির আবছায়া মিথ। অবশ্য পুলিশ সেদিকে পাত্তা দেয়নি।

বেঁচে যায় আলভেজ। কিন্তু একবার খুনের নেশায় মেতে উঠলে সহজে নিস্তার নেই। এবার সে তৈরি করে ফেলে এক ডাকাতের দল। শুরু হয় লুটতরাজ। এক ডাক্তারের বাড়ি ডাকাতি করতে গিয়ে চারজনকে খুন করার সময় সেখানে হানা দেয় পুলিশ। আলভেজের অপরাধের ডায়রির সেটাই শেষ পাতা। বাকি যে ক’টা দিন সে বেঁচেছিল, তা বন্দি হয়েই। এরপর আদালতের নির্দেশে মৃত্যুদণ্ড হয় তার। ১৮৪১ সালেই পৃথিবী থেকে মুছে গেল আলভেজ। রয়ে গেল এক অমানুষিক খুনির কাহিনি।
কিন্তু না। মুছে তো যায়নি আলভেজ। অধরা না হয়েই যেন সে রহস্যময় হয়ে উঠল আরও বেশি। সেই সময়ের বিজ্ঞানীরা তার মাথাটা কেটে ডুবিয়ে রেখে দিয়েছিলেন ফরমালিনের মধ্যে। উদ্দেশ্য, সেটার নিরীক্ষণ করে মানুষের খুনি প্রবৃত্তিকে খুঁজে বের করা।  

তেমন কিছু অবশ্য বুঝে ওঠা হয়নি। অনেক চেষ্টা করেও আলাদা কোনও সত্যের খোঁজ মেলেনি আলভেজের কাটা মাথা থেকে। কিন্তু সেই থেকে লিসবন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারে জারের ভিতর দিয়ে তাকিয়ে রয়েছে আলভেজ। আজও যাকে দেখলে শিউরে ওঠে ছাত্ররা। ভিড় জমান ট্যুরিস্টরা। ভাবতে চেষ্টা করেন ওই শীতল চাহনির আড়ালে কোথায় লুকানো ছিল নৃশংসতার রাক্ষুসে প্রবৃত্তি? সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
নিজের চুরি যাওয়া গাড়িই কিনলেন ২৩ লাখ টাকায়!
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
জরুরি ছুটি নিয়েও জিপিএস লোকেশন চেয়ে বসের ভর্ৎসনা, চাকরি ছাড়লেন তরুণী
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
টাইটানিক থেকে বেঁচে ফেরা যাত্রীর ‘শেষ চিঠি’ রেকর্ড দামে বিক্রি
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ভাগ্য যাচাই করতে গিয়ে ৩৮ কোটি টাকার লটারি জয়
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
ডিম-দুধের পর ফুটবলে ম্যাচসেরার পুরস্কার ভেড়া
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
১০ বছর ধরে রান্না না করে বাইরের খাবারেই ভরসা নারীর
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
দুবাই থেকে স্বর্ণ এনে ধরা, জেল-হাজতে প্রেরণ
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
মাত্র ৩০০ পাউন্ডে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ কিনলেন ডুবুরি!
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দিয়ে মিয়ানমারে গ্রেফতার জ্যোতিষী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
শুল্ক বিতর্কে বিপত্তি: বিমানবন্দরে ১২ ভরি সোনা ছুড়ে ফেললেন যাত্রী
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
গোপন প্রেমের পর লুকিয়ে বিয়ে, অতঃপর রহস্যময় অন্তর্ধান রাজকন্যার
সর্বশেষ খবর
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

৩৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ