শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:০৬, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪

দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও বনের জমি দখল করে যমুনার কারখানা

শেখ সফিউদ্দিন জিন্নাহ্
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ও বনের জমি দখল করে যমুনার কারখানা

গাজীপুরে একের পর এক সরকারি বন বিভাগের জমি দখল করে যমুনা গ্রুপ বিভিন্ন কারখানা স্থাপন করলেও প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগ রয়েছে, যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুল গাজীপুরের যেদিকে নজর দেন, সেদিকে সরকারি বা ব্যক্তিমালিকানা কোনো সম্পত্তিই তার হাত থেকে রেহাই পায় না। যে কোনো উপায়ে ওই জমি বাবুল তার দখলে নেন। তাই গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকার লোকজন যমুনা গ্রুপ বা বাবুলকে আতঙ্ক হিসেবেই দেখে থাকে।

যমুনার বাবুলের বদনজর থেকে রেহাই পায়নি কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর এলাকার কানারটেক নামে পরিচিত দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের আশ্রয় নেওয়া সরকারি একটি জায়গাও। রাতের অাঁধারে স্থানীয় প্রভাবশালীদের সহায়তায় বাবুল ওই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী লোকজনকে উচ্ছেদ করে নিজের দখলে নিয়ে নেন পুরো জমি। যমুনার বদনজর থেকে রেহাই পায়নি হিন্দু, মুসলমান, অসহায়, গরিব মানুষ কেউই। তাদের এসব কর্মকাণ্ডের কেউ প্রতিবাদ করলেই তার ওপর নেমে আসে অমানবিক নির্যাতন ও মামলা-মোকদ্দমার হয়রানি।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের পক্ষে সফিপুর এলাকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সফিপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে একটু পূর্বে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের দক্ষিণে সরকারি বন বিভাগের সোয়া তিন একর সম্পত্তি ১৫ বছর আগে স্থানীয় এক প্রভাবশালী ইউপি সদস্যের সহায়তায় রাতারাতি দখল করে নিয়েছেন যমুনার বাবুল। এ এলাকায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ব্রাহ্মণদের বসতি ছিল বলে এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়। দখলকৃত জমির একটি টেকে কালিয়াকৈর উপজেলার বিভিন্ন এলাকার অন্ধদের (দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী) ৬০টি পরিবার এনে আশ্রয় দেন তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার। কিন্তু যমুনার বাবুলের থাবা থেকে এখানেও রেহাই পাননি এই অসহায় অন্ধরা। তাদের দিনে-দুপুরে জোরজবরদস্তির মাধ্যমে উচ্ছেদ করা হয়। পরে দখলকৃত ভূমিতে যমুনা গ্রুপ হান্টার নামের একটি মদের কারখানা স্থাপন করে।

এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, বদর আমিন নামের এক জমির দালাল সরকারি এসব সম্পত্তির ভুয়া কাগজ তৈরিতে সহযোগিতা করেন। জমির মালিক হরিচরণ রায় জানান, 'আমার বাবা রায়চরণের নামে সিএস এবং এসএ পর্চায় দাগ খতিয়ান থাকলেও ভুয়া দলিল তৈরি করে যমুনা গ্রুপ আমাদের বাপ-দাদার বসতভিটা দখল করে নিয়েছে। আমরা এখন ভিটাছাড়া হয়ে অন্যের বাড়িতে ভাড়া থাকি।' সফিপুরে দখলকৃত যমুনা গ্রুপের ছবি তুলতে গেলে সিকিউরিটি গার্ডরা হুমকি-ধমকি দেয়। একপর্যায়ে সিকিউরিটিরা এই প্রতিবেদকের সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডায় জড়িয়ে ক্যামেরা, ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে আশপাশের দোকানিদের সহায়তায় তিনি রক্ষা পান। কারখানায় কর্মরত এক শ্রমিক নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, যমুনার সাতটি কারখানায় সরবরাহকৃত গ্যাস সংযোগ দুটি লাইনে দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে একটি লাইন বৈধ হলেও অন্যটি অবৈধ। অবৈধ লাইনের জন্য মাসে মাসে মাসহারা নেয় তিতাস কর্তৃপক্ষ। যমুনার দখলকৃত ভূমিতে গড়ে ওঠে সাতটি কারখানা। এসব কারখানার বর্জ্য পাইপ দিয়ে সড়কের উত্তরে গাজীপুরের বিখ্যাত মশক বিলে অপসারণ করা হচ্ছে। এতে মশক বিল পরিণত হয়েছে স্থায়ী জলাবদ্ধতায়। কথিত আছে, মশক বিলের জমিতে এক সনে যা ধান হয়, তা দিয়ে অনায়াসে বছরের খোরাক চলে পুরো ভাওয়াল পরগনার। শুধু মশক বিল নয়, পাশের আন্ধারমানিক, নিশ্চিন্তপুর, সফিপুর পূর্বপাড়াসহ কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দাদের দুর্ভোগ চরমে। অন্যদিকে সড়কের উত্তরে ওয়ামি বাংলাদেশ নামের একটি বেসরকারি সংস্থার হ্যাম্পটন ব্রিজ স্কুল অ্যান্ড কলেজ অবস্থিত। এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫০০ শিক্ষার্থী রয়েছে। যমুনার বর্জ্যের কারণে সেখানকার শিক্ষার্থীরা চরম অস্বস্তিকর পরিবেশে সময় পার করছে। আর পরিবেশ নষ্ট করার প্রতিবাদ করলে যমুনার বাবুল ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জায়গা দখল করার চেষ্টা করে। একসময় বাবুল ওই প্রতিষ্ঠানের জায়গাটুকু বেদখল করে ছোট ভাই সোহরাব উদ্দিনের নামে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে দেয়। প্রতিষ্ঠানটি আদালতে মামলা করলে বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকার তা উচ্ছেদ করে দেয়।

হ্যাম্পটন ব্রিজ স্কুল অ্যান্ড কলেজের নির্বাহী পরিচালক আহসান হাবিব জানান, যমুনার পরিবেশদূষণের ফলে কোমলমতি শিশুরা নানা ধরনের চর্মরোগে ভুগছে। যমুনার বর্জ্যের দুর্গন্ধে শিক্ষার্থীদের পড়াশোনায় ব্যাপক অসুবিধা হচ্ছে। মৌচাক বিট অফিসের কর্মকর্তা বজলুর রহমান সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, যমুনা গ্রুপ সফিপুর এলাকার সরকারি বনভূমির জায়গা দখল করে কারখানা গড়ে তুলেছে। তিনি বলেন, 'যমুনা বনভূমির সফিপুর এলাকার ৩৭১ দাগ নম্বরের ১ একর ৩৭ শতাংশ জায়গা দখল করার চেষ্টা করলে আমরা আদালতে মামলা করি। মামলাটি বিচারাধীন রয়েছে।' অন্যদিকে কালিয়াকৈরের সিনাবহ গ্রামের বন বিভাগ ও হিন্দুদের প্রায় ১০ একর সম্পত্তি স্থানীয় এক প্রভাবশালী ছাত্রলীগ নেতাকে দিয়ে দখল করে নিয়েছে যমুনা। পরে ওই সম্পত্তিতে যমুনা ইলেকট্রনিকস নামের একটি কারখানা স্থাপন করে তারা। এ ঘটনায় স্থানীয় হিন্দুরা প্রতিবাদ করলে থানা পুলিশ দিয়ে জমির মালিকদের হয়রানি করা হয়। জমির মালিক নারায়ণ চন্দ্র বলেন, 'আমাদের জোতজমি জোর করে দখলে নিয়েছে যমুনা গ্রুপ। আমরা প্রতিবাদ করলে প্রথমে আমাদের বাড়ির খড়ের গাদায় আগুন দিয়ে আমাকে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করানো হয়। জামিন পাওয়ার পর আবার আমাদের বসতবাড়ির একটি ঘরে আগুন দিয়ে আমাকে আসামি বানিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। এভাবে জমির মালিকদের একের পর এক মামলা-মোকদ্দমা দিয়ে জমি থেকে দৃষ্টি অন্যত্র সরানোর চেষ্টা করছে বাবুল।' 

আরেক জমির মালিক সঞ্জীবন কুমার বলেন, 'যমুনার বাবুল যেদিকে তাকান, সেদিক আর আমাদের থাকে না। হয়ে যায় বাবুলের জমি।' বন বিভাগের মৌচাক বিট অফিসের এক কর্মচারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, যমুনার বিরুদ্ধে মামলা দিলেও কিছুই হয় না। আদালতের মাধ্যমে দখলকৃত জমিতে ১৪৪ ধারা জারি করিয়ে তারা কারখানা স্থাপন করে ফেলে। আমরা তো আইনের বেড়াজালে আটকে থাকি, যার জন্য তাৎক্ষণিক কিছুই করতে পারি না।' কালিয়াকৈর উপজেলার বন বিভাগের চন্দ্রা রেঞ্জ কর্মকর্তা কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, 'এ এলাকায় অনেক সরকারি বনভূমি রয়েছে। এর মধ্যে অনেক কারখানার মালিক বিভিন্ন উপায়ে এসব জমি দখল করে নিয়েছে। দখলকৃতদের মধ্যে অন্যতম যমুনা গ্রুপ। আমরা যমুনার বিরুদ্ধে কয়েকটি মামলা করেছি। সফিপুরের একটি জায়গার মামলা ৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে।' কালিয়াকৈর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) জিনাত জাহান ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, যমুনাসহ অনেক কারখানার মালিকরা কালিয়াকৈরের বিভিন্ন সরকারি জমি বেদখল করে রেখেছেন। কালিয়াকৈর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাবিবুর রহমান ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, বড় বড় কারখানার মালিকরা সরকারি জমির পাশে কিছু পরিমাণ জমি কিনে প্রথমে কাজ শুরু করেন। পরে সরকারি জমি দখলে নেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
মানুষের আস্থা অর্জন করাই বিচার বিভাগের কাজ­ : প্রধান বিচারপতি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
সারা দেশে পুলিশের অভিযান, গ্রেফতার ১৬৪৪
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৬ দিনের রিমান্ডে সাবেক এমপি মুক্তি
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
৮ অভিযোগে ইনুর বিরুদ্ধে ফরমাল চার্জ দাখিল
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম