শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৩৬, মঙ্গলবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৬

রক্তাক্ত বাঁশখালীতে ক্ষোভ আতঙ্ক শোক, জীবন দিয়ে জমি রক্ষার ঘোষণা

তিন মামলায় ছয় হাজার আসামি, তদন্ত কমিটি গঠন
সাইদুল ইসলাম ও রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম:
অনলাইন ভার্সন
রক্তাক্ত বাঁশখালীতে ক্ষোভ আতঙ্ক শোক, জীবন দিয়ে জমি রক্ষার ঘোষণা

চট্টগ্রামের রক্তাক্ত বাঁশখালীর গণ্ডামারা এখন আতঙ্ক, শোক ও ক্ষোভের জনপদ। বাঁশখালী উপজেলার আকাশ যেন শোকের কালো কাপড়ে ঢাকা। পুরো এলাকায় বিরাজ করছে আতঙ্ক। সামগ্রিক অবস্থা থমথমে। দায়ের হওয়া তিন মামলায় আসামি করা হয়েছে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার গ্রামবাসীকে। আতঙ্কে অনেকেই এখন এলাকাছাড়া।
    
এস আলম গ্রুপের কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকে কেন্দ্র করে পুলিশ ও প্রকল্পের পক্ষ-বিপক্ষের গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ ও গুলি বর্ষণের ঘটনায় মঙ্গলবার শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত চারটি লাশের সন্ধান মিলেছে। তবে সোমবারের ওই সংঘর্ষে ছয়জন মারা গেছে বলে এলাকার অনেকে জানিয়েছেন।
      
মঙ্গলবার সকাল থেকেই স্থানীয় নারী-পুরুষ, তরুণ-তরুণী, শিশু-কিশোর, আবাল-বৃদ্ধ-বণিতা ক্ষোভ ও প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে পড়ে। প্রতিটি মোড়ে মোড়ে হচ্ছে নীরব প্রতিবাদ সভা। অসংখ্য বঞ্চিত মানুষ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন সভা করেছে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে। এ ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। কিন্তু নেপথ্যের মূল হোতারা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।


   
বাঁশখালী থানা সূত্রে জানা যায়, ম্যাজিস্ট্রেট, পুলিশ ও সরকারি লোকজনের ওপর হামলার ঘটনায় বাঁশখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাহার মিয়া বাদী হয়ে ৫৭ জনের নাম উল্লেখ ও প্রায় ৩২০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি মামলা করেছেন। তাছাড়া নিহত দুই সহোদর ও জামাতার পরিবারের পক্ষে মাওলানা বশির আহমদ বাদী হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত ১৪০০ থেকে ১৫০০ জনকে জনকে আসামি করে একটি এবং নিহত জাকের আহমদের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম বাদী হয়ে প্রায় ১৮০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
    
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) হাবিবুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। তাছাড়া এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা করতে বিপুল সংখ্যক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য ঘটনাস্থল ও আশপাশের এলাকায় রয়েছেন।
 
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) মো. মুমিনুর রশিদকে প্রধান করে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়। কমিটিকে ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়।

বসতভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটির আহবায়ক ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী বলেন, পরিকল্পিতভাবে পুলিশ জনগণের উপর গুলি চালিয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটায়। আমরা রক্তের বিনিময়ে হলেও চার নিহতের রক্তের দাম বৃথা যেতে দেব না। আমাদের বাপ-দাদার ভিটা মাটি ছেড়ে যাব কোথায়? তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, পুলিশ প্রশাসন প্রকল্প কর্তৃপক্ষের সঙ্গে নেপথ্যে আতাত করে জনস্বার্থ ও পরিবেশ বিরোধী একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে মাঠে নেমেছে। আমরা জীবন দিয়ে হলেও এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে দেব না।


 
গ্রেফতার তিন
বাঁশখালী ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে। তারা হলেন, আবদুল খালেক (২৪), জহিরুল ইসলাম (৪০), মহিউদ্দিন (২০)। তারা সকলেই উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের বাসিন্দা। এর মধ্যে দুইজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। বাঁশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, এ ঘটনায় পুলিশের ওপর গুলি ও সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তাছাড়া মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রাখা হয়েছে।

চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১৪
বাঁশখালীর রক্তাক্ত ঘটনায় আহত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের ক্যাজুয়াল্টি, ১৯ ও ২৬ ওয়ার্ডে পুলিশের ৪ সদস্যসহ মোট ১৪ জন চিকিৎসাধীন আছেন। আহতরা হলেন- মুজিবুর রহমান (২০), আনসার উদ্দিন (৩০), জহির আলম (৩০), আবদুল খালেক (২৫), আবু খান (৫০), মোতালেব ২৩, নুরুল ইসলাম (১৮)। পুলিশ সদস্যের মধ্যে আছেন মিরাজ উদ্দিন (২৮), নুরুল কবির (২৯), ওয়াসিম (২২), কনক চন্দ্র সিংহ (২৪)। তাছাড়া তিনজনের কোনো ঠিকানা পাওয়া যায়নি বলে হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ি সূত্রে জানা যায়।
     
বাঁশখালীর ঘটনায় নিহতরা হলেন গণ্ডামারা ইউনিয়নের চরপাড়ার আশরাফ আলী বাড়ির মরতুজা আলী (৩৫), জাকের আহমদ (৩৭), মো. আনোয়ারুল ইসলাম (৪৪), জাকের হোসেন (৩৫)। মঙ্গলবার চমেক হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে চারজনের ময়না তদন্ত শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের সংখ্যা আরো বেশি ছিল বলে দাবি করেছে নিহত ও আহতের স্বজনরা। তাদের লাশ 'গায়েব' করে ফেলা হয়েছে বলে তারা দাবি করেন।
 
সরেজমিন
মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বাঁশখালীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, উপজেলার হাদীর পাড়া ও রহমানিয়া মাদরাসার মাঠ এলাকায় বিক্ষিপ্তভাবে পড়ে রয়েছে পুলিশি হামলায় ভেঙে দেওয়া 'বসত ভিটা ও কবরস্থান রক্ষা কমিটি'র মাইক ও সিএনজি অটোরিকশা। মাঠের বিভিন্ন অংশে এখনো দেখা যাচ্ছে ছোপ ছোপ রক্তের দাগ। রহমানিয়া মাদরাসার দেয়াল ও আশপাশের বিভিন্ন গাছে রয়েছে গুলির দাগ। এ নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। বাড়িতে বাড়িতে পড়েছে কান্নার রোল। সংঘর্ষে আহতদের অনেকেই মামলা ও গ্রেফতারের ভয়ে নিজ ঘরেই চিকিৎসা নিচ্ছেন, কেউ আছেন পালিয়ে। অন্যদিকে, গত সোমবার রাত থেকেই গণ্ডামারা ইউনিয়নের বিভিন্ন প্রবেশ পথে পাহারা বসিয়েছেন গ্রামবাসী। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের পক্ষে নেই, এমনটি নিশ্চিত হয়েই যাতায়াতকারীদের গ্রামে প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। পক্ষান্তরে কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মিত প্রকল্প কার্যালয় এদিন সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত তালাবদ্ধ দেখা যায়। দেখা যায়নি প্রকল্পের পাহারাদার ও আনসার সদস্যদেরও।

নিহতের স্বজনদের ক্ষোভ
নিহতের পরিবারে এখন চলছে শোকের মাতম। স্বজন হারানোর বেদনায় কাতর হয়ে তারা এখন পাথর হয়ে আছেন। নিহত আনোয়ারুল ইসলামের স্ত্রী কোহিনুর বেগম বলেন, আমার অবিবাহিত তিনটি মেয়ে ও এক ছেলে। তাদের নিয়ে এখন আমি কি করব? কি হবে আমার? তাদের খাওয়াবে কে? লেখা পড়ার কি হবে? এ সময় তার তিন মেয়ের চোখে মুখেও হতাশার ছাপ দেখা যায়। নিহত মর্তুজা আলীর স্ত্রী নুর জাহান বলেন, আমার এক মেয়ে ও দুই ছেলে নিয়ে সংসার। এর মধ্যে মেয়ে আফসারা বেগমের বিয়ে হলেও দুই ছেলে এখনো ছোট। এখন আমার মেয়ের সংসার কে চালাবে? কে চালাবে আমার সংসার?

প্রসঙ্গত, গত সোমবার বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের হাজীপাড়া স্কুল মাঠে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের প্রতিবাদে সমাবেশ আহবান করেন স্থানীয়রা। কিন্তু সমাবেশ শুরু হওয়ার আধ ঘণ্টা আগে স্থানীয় এমপির পক্ষে মাইকিং করে পাল্টা সমাবেশের ডাক দেয় অপর পক্ষ। একই স্থানে দুটি সমাবেশের ডাক দেওয়ায় উত্তেজনা সৃষ্টির শঙ্কায় প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। এ সময় চরম উত্তেজনার এক পর্যায়ে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। পুলিশ উপস্থিত জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলি বর্ষণ শুরু করে। পুলিশের সঙ্গে থাকা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ পক্ষের লোকজনও গুলি বর্ষণ করে বলে স্থানীয়রা জানান। এ ঘটনায় চারজন নিহত ও অর্ধশত মানুষ আহত হন।
 
অভিযোগ আছে, দীর্ঘদিন ধরেই বাঁশখালিতে এস আলম গ্রুপের কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের জমি দখলের অভিযোগ উঠছে। আর তা নিয়ে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছিল।

জানা যায়, বেসরকারি পর্যায়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন খাতে দেশের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ হচ্ছে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর গণ্ডামারা পশ্চিম বড়ঘোনায়। চায়না সেবকো এইচটিজির সঙ্গে যৌথভাবে ৬০০ একর জমির ওপর ২০ হাজার কোটি টাকার এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে এস আলম গ্রুপ। কয়লাভিত্তিক ১৩২০ মেগাওয়াটের এ বিদুৎ কেন্দ্রের ৭০ শতাংশের মালিকানা এস আলম গ্রুপের,  ৩০ শতাংশের মালিকানায় চীনা প্রতিষ্ঠানের। বিনিয়োগ করা ২০ হাজার কোটি টাকার মধ্যে ১৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার মালিকানা ও ঋণ দিচ্ছে চীনের প্রতিষ্ঠান দুটি।

বিডি-প্রতিদিন/০৫ এপ্রিল ২০১৬/ এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় মূল্যবোধ মানব চরিত্রকে উৎকর্ষের পূর্ণতায় অভিষিক্ত করে : ধর্ম উপদেষ্টা
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের ভগ্নিপতিকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৪৮৭
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
দেবাশিস চক্রবর্তীর আঁকা পোস্টারে ফুটে উঠবে জুলাই’র অনিবার্যতা : উপদেষ্টা আসিফ
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান
আগুনে পুড়ল ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে