শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০১৭ আপডেট:

'এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি সন্তোষজনক'

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে:
অনলাইন ভার্সন
'এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতি সন্তোষজনক'

২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্রমুক্ত বিশ্ব প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জন করতে হলে জলবায়ু পরিবর্তন রোধ এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার ইস্যুকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে। সামাজিক শান্তি এবং মানুষের জীবন-মানের উন্নয়নেও সকলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে। এমন অভিমত পোষণ করেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেজ।

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে এসডিজির অগ্রগতি আলোকে ৩ দিনব্যাপী শীর্ষ পর্যায়ের রাজনৈতিক ফোরাম (হাই লেভেল পলিটিক্যাল ফোরাম তথা এইচএলপিএফ) এর প্রথম দিন সোমবার মহাসচিব আরো উল্লেখ করেন, এসডিজির অনেক বিষয়েই গত দু’বছরের অগ্রগতি সন্তোষজনক হলেও বেশ কিছু ইস্যুতে হতাশা ব্যক্ত করেছেন মহাসচিব। যদিও বাংলাদেশের বক্তব্য উপস্থাপনের পর মন্ত্রী পর্যায়ের এই শীর্ষ সম্মেলনের সকলেই আশাবাদি হয়ে উঠেন। নানা প্রতিবন্ধকতা সত্বেও বাংলাদেশ এসডিজির লক্ষ্য অর্জনে অত্যন্ত আস্থার সাথে কাজ করছে বলে উল্লেখ করা হয়।
‘ভলান্টারি ন্যাশনাল রিভিউ’ (ভিএনআর) সেশনে “ইরাডিকেটিং পোভার্টি এ্যান্ড প্রমোটিং প্রোসপারিটি ইন এ চেঞ্জিং ওয়ার্ল্ড” শির্ষক এসডিজি বাস্তবায়নের অগ্রগতি বিষয়ক বাংলাদেশের জাতীয় রির্পোট উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ সরকারের এসডিজি বাস্তবায়নের মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ। মন্ত্রী পর্যায়ের এই সেগমেন্টে ৪৪টি দেশ তাদের ন্যাশনাল রির্পোট উপস্থাপন করছে। এ পর্বে বাংলাদেশের পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মূলমঞ্চে উপবেশন করেন অন্যতম প্যানেলিস্ট হিসেবে। তিনি বাংলাদেশের ১৬ কোটি মানুষের পক্ষ থেকে উপস্থিত সকলকে শুভেচ্ছা ও স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশের জাতীয় রির্পোট উপস্থাপন করার জন্যে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব ও বর্তমানে প্রধান সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদকে বিপুল করতালির মধ্যে আহবান জানান ।
এ সময় বাংলাদেশের অগ্রগতির সমর্থনে বড় পর্দায় নানা অনুষ্ঠান ও কর্মকান্ডের ছবি ভেসে উঠে। অর্থাৎ একটি মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে গত দুই বছরে এসডিজি অর্জনে বাংলাদেশের অগ্রগতির এই রির্পোট অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করার সময় আবুল কালাম আজাদ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বপ্নের সোনার বাংলা রচনায় তারই সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার বিচক্ষণতাপূর্ণ নেতৃত্বে গোটা জাতি ঐক্যবদ্ধ বলেও উল্লেখ করেন।
এ সময় এসডিজি’র ৭টি অভীষ্ট লক্ষ্য যথা: দারিদ্র্য নির্মূল (অভীষ্ট-১), ক্ষুধা (অভীষ্ট-২), সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ (অভীষ্ট-৩), লিঙ্গ সমতা (অভীষ্ট-৫), শিল্প উদ্ভাবন ও অবকাঠামো (অভীষ্ট-৯), জলজ জীবন (অভীষ্ট-১৪) ও বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব (অভীষ্ট-১৭) বাস্তবায়নে বাংলাদেশের অর্জনসমূহ উল্লেখ করা হয়।
এসডিজিকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা হিসেবে উল্লেখ করে এর বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার গৃহীত বিভিন্ন কৌশল যেমন- সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় এসডিজিকে সন্নিবেশিত করা, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিতে এসডিজিকে অন্তর্ভুক্ত করা, এসডিজি ট্র্যাকার সৃষ্টি, আন্ত:মন্ত্রণালয় এসডিজি বাস্তবায়ন ও মনিটরিং কমিটি গঠন, মন্ত্রণালয়ের ম্যাপিং এবং ডেটাগ্যাপ এনালাইসিস এর মতো বিষয়গুলোও এখানে বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করা হয়।
বাংলাদেশের উন্নয়নের পরিমাপক হিসেবে বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক প্রবৃদ্ধির তথ্য প্রদর্শন করা হয়। দেখানো হয় উচ্চ ও নিম্ন দারিদ্র্য রেখা যথাক্রমে ২৪.০৩% ও ১২.০৯% ভাগে নেমে এসেছে, যা ১৯৯১ সালে ছিল যথাক্রমে ৫৬.০৭% ও ৪১.০১%। প্রধানমন্ত্রীর প্রাধিকার প্রকল্প একটি বাড়ি একটি খামারের পাশাপাশি উঠে আসে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের অধিকার রক্ষা ও কল্যাণ, ডিজিটাল ফিনানসিয়াল সার্ভিস এবং জনগণের দোরগোড়ায় সেবা প্রদানের লক্ষ্যে গৃহীত বিশেষ বিশেষ কর্মসূচিগুলো। পদ্মা সেতুসহ মেগা অবকাঠামো প্রকল্পসমূহও এ রির্পোটে স্থান পায়।

বাংলাদেশকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৫টি ভিশন, যথা: ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করা, ২০৩০ সালে এসডিজি বাস্তবায়নের মাধ্যমে উন্নয়নের মহাসড়কে উপনীত হওয়া, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়া, ২০৭১ সালে স্বাধীনতার শতবর্ষ পূর্তিতে বাংলাদেশকে উন্নয়নের বিস্ময়ে পরিণত করা এবং ২১০০ সালে ডেল্টা প্লান বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে নিরাপদ ব-দ্বীপ হিসেবে গড়ে তোলা- এ রিপোর্টে সন্নিবেশিত হয়।

এসডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ কোন অবস্থানে রয়েছে, চ্যালেঞ্জসমূহ কী এবং এসকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার কৌশলসমূহ প্রতিফলনের পাশাপাশি এসকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বৈশ্বিক অংশীদারিত্বের উপর জোর দেওয়া হয়েছে এই রিপোর্টে।
    
এর আগে সকাল নয়টায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেজ এইচএলপিএফ-এর মন্ত্রী পর্যায়ের সেগমেন্ট উদ্বোধন করেন। এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইকোসকের প্রেসিডেন্ট ফ্রেডলিক মুছিইওয়া ম্যাকামুরে সাভা।
জাতিসংঘ মহাসচিবের পাশাপাশি বক্তব্য রাখেন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পিটার থমসন। বাংলাদেশের পরিকল্পনা মন্ত্রীর নেতৃত্বে ২২ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
দিনের শুরুতে সোমবার সকাল ৮:১৫ মিনিটে বাংলাদেশ, ডেনমার্ক ও নেদারল্যান্ডের যৌথ আয়োজনে “রিচিং দ্যা এসডিজিস বাই মিনস অফ দ্যা প্রাইভেট সেক্টর: হাউ গভার্নমেন্টস ক্যান ফোস্টার প্রাইভেট সেক্টর কন্ট্রিবিউশনস টু দ্যা ২০৩০ এজেন্ডা” শীর্ষক সাইড ইভেন্টে অংশ নেন পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।  
এসডিজি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে “কেউ পিছনে পড়ে থাকবেনা” মর্মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতির পুনরুল্লেখ করে পরিকল্পনা মন্ত্রী এ ইভেন্টে প্রদত্ত বক্তৃতায় বলেন,“এসডিজি’র লক্ষসমূহের পূর্ণ বাস্তবায়নে সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের নিবিড় সম্পৃক্ততা অত্যন্ত প্রয়োজন। এসডিজি অর্জনে বেসরকারি খাতের অংশগ্রহণ ত্বরান্বিত করতে আমরা তিনটি বিষয়ের উপর জোর দিয়েছি, তা হলো: ১) ব্যবসা খাতকে উৎসাহিত করতে ব্যবসা সহায়ক পরিবেশ তৈরি, ২) ট্যাক্স ও ভর্তূকি নীতিমালার মাধ্যমে বেসরকারি খাতকে প্রনোদনা প্রদান, এবং ৩) বহুজাতিক কোম্পানীর সামাজিক দায়বদ্ধতার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ”। পরিকল্পনা মন্ত্রী আরও বলেন, “দেশের মোট বিনিয়োগের প্রায় ৭৭% বেসরকারি খাত থেকে আসে। বিদ্যুৎ সেক্টরে এ খাতের অংশগ্রহণ ৪৫%। আমাদের সরকার বেসরকারি খাতের পূর্ণ বিকাশে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ”।
এছাড়া পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ফাস্ট ট্র্যাকিং পোভার্টি ইরাডিকেশন এন্ড এসডিজিস থ্রু দ্যা ডেটা রেভ্যুলেশন’ শীর্ষক সাইড ইভেন্টেও অংশ নেন।
এসডিজি বাস্তবায়নের মুখ্য সমন্বয়ক আবুল কালাম আজাদ সঞ্চালিত এ অনুষ্ঠানে প্যানেলিস্ট হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এস্তোনিয়ার পরিবেশ বিষয়ক উপমন্ত্রী আডো লোহ্মুজ, নেপালের পরিকল্পনা কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান এবং জাতিসংঘ ও ইউএনডিপি’র উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।
অনুষ্ঠানটিতে একটি প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের তথ্য বিপ্লবের (ডিজিটাল বাংলাদেশ) বিষয়টি তুলে ধরা হয় এবং এটি এসডিজি বাস্তবায়নে ও দারিদ্র্য দূরীকরণে কিভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে তা অবহিত করা হয়। পরিকল্পনা মন্ত্রী রাতে জিপিইডিসি’র কো-চেয়ার হিসেবে জার্মানি ও উগান্ডার মন্ত্রীবর্গসহযোগে একটি নৈশভোজ আয়োজন করেন।   
এইচএলপিএফ-এর দিনব্যাপী কর্মসূচিতে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন, পরিকল্পনা কমিশনের জেনারেল ইকোনোমিকস ডিভিশনের সদস্য শামসুল আলম ও পিকেএসএফ-এর মহাপরিচালক আব্দুল করিম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব (সমন্বয় ও সংস্কার) এন এম জিয়াউল আলম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জিআইইউ এর মহাপরিচালক আব্দুল হালিম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই- এর পলিসি এ্যাডভাইজর আনীর চৌধুরীও ছিলেন।
এক্ষেত্রে কি ধরনের সমস্যা ও সংকট রয়েছে, সে সব সবিস্তারে স্বেচ্ছায় উপস্থাপন করার অঙ্গিকার থেকেই এ ফোরাম অনুষ্ঠিত হবে।
এ সময় জাতিসংঘের সমন্বয় করা তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯৯ সাল থেকে গত বছর পর্যন্ত সারাবিশ্বের এক বিলিয়ন মানুষকে চরম দারিদ্র্যসীমার নীচে থেকে বের করে আনা সম্ভব হলেও ২০১৩ সাল পর্যন্ত ৭৬৭ মিলিয়ন তথা ৭৬ কোটি ৭০ লাখ মানুষ নিদারুন কষ্টে দিনাতিপাত করছিলো। অনূর্ধ্ব ৫ বছর বয়েসী অসংখ্য শিশুর জীবন-মানের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব হলেও এখনও অনেক শিশু অপুষ্টির শিকার রয়েছে। ২০১৬ সালে এমন শিশুর সংখ্যা ছিল ১৫৫ মিলিয়ন তথা ১৫ কোটি ৫০ লাখ।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত ১৫ বছরে বিশ্বে সন্তান প্রসবের সময় মায়ের মৃত্যুর হার ৩৭% হ্রাস করা সম্ভব হয়েছে এবং অনূর্দ্ধ ৫ বছর বয়সী শিশু মৃত্যুর হার কমানো হয়েছে ৪৪%। যদিও ২০১৫ সালে ৩ লাখ ৩ হাজার গর্ভবতী মহিলার প্রাণহানী ঘটেছে। এ বছর অনূর্ধ্ব ৫ বছরের ৫৯ লাখ শিশুর মারা গেছে চিকিৎসা সংকটে।
প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, টেকসই জ্বালানীর ক্ষেত্রে ২০১৪ সালে রান্নার কাজে বিশুদ্ধ জ্বালানী ও টেকনোলজির ব্যবহার বাড়ে ৫৭%। ২০০০ সালে এ হার ছিল ৫০%। ২০০০ সালে বিশ্বের ৩ বিলিয়ন মানুষই বিশুদ্ধ জ্বালানীর ব্যাপারে সজাগ ছিলেন না। ২০১২ সালে জ্বালানী বিভ্রাটে প্রাণহানী ঘটে ৪.৩ মিলিয়ন তথা ৪৩ লাখ মানুষের। মানুষের জীবন-মানের উন্নয়নে আগের বছরের তুলনায় ২০১৬ সালে বরাদ্দ বৃদ্ধি পায় ৮.৯%, অর্থের পরিমাণে যা ছিল ১৪২.৬ বিলিয়ন ডলার। যদিও স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে দ্বি-পাক্ষিক সহায়তার পরিমাণ কমেছে ৩.৯%।  

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি বিভাগ প্রতিষ্ঠার অধ্যাদেশের বৈধতা নিয়ে রিট
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নিয়ে ভয়ের কিছু নেই : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
সাম্য হত্যা মামলা : গ্রেফতার তিনজন ৬ দিনের রিমান্ডে
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ ভারতীয়দের চিহ্নিত করে নিয়ম মেনে ফেরত পাঠানো হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
আমিরাতের বিপক্ষে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

দেয়াল ভেঙে প্রাণ গেল শ্রমিকের
দেয়াল ভেঙে প্রাণ গেল শ্রমিকের

৫ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

’ভারতের পুশইন-পানি আগ্রাসনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে’
’ভারতের পুশইন-পানি আগ্রাসনের ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে’

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন
চাঁদপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের কর্মশালা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের কর্মশালা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদালতের লাগাতার রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
আদালতের লাগাতার রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জানা গেল ‘ধামাল ৪’ মুক্তির তারিখ
অবশেষে জানা গেল ‘ধামাল ৪’ মুক্তির তারিখ

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমুদ্রে মাছ শিকার, আটক ১৬
নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সমুদ্রে মাছ শিকার, আটক ১৬

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক
শপথ গ্রহণ নিয়ে যা বললেন ইশরাক

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান
ইউক্রেন-রাশিয়া শীর্ষ সম্মেলন যুদ্ধ অবসানে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’: এরদোগান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়
বগুড়ায় মেয়েকে উত্যক্তের প্রতিবাদকারী মা-বাবা নিরাপত্তাহীনতায়

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত
আমি ছাড়াও সেই আইনজীবীর হাতে অনেকেই যৌন হেনস্থার শিকার: নিমরিত

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা
গড়াই নদী তীরের মাটি কাটায় জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ
পিরোজপুরে চিংড়ির রেণু পোনা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা
বগুড়ার আদমদীঘিতে নবাগত ইউএনওর সাথে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর
গাজায় গণহত্যা বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ সৃষ্টির আহ্বান স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন
মতিঝিলে বাণিজ্যিক ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার
নাশকতা ও বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির অভিযোগে বরখাস্ত সেনাসদস্য নাইমুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে
ইউটিউবের বিজ্ঞাপন এবার আরও বেশি মনোযোগ ও অভিজ্ঞতা নষ্ট করবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান
২৩ বছর পর লিগ শিরোপার স্বাদ পেল মোহামেডান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১
বগুড়ায় চোলাই মদসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার
কালিহাতীতে নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে