বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ দেখেছে ‘ব্লাড মুন’। শতাব্দীর দীর্ঘতম এই পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণে মূলত সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদ একই সরলরেখায় চলে আসে। ফলে পৃথিবীর পরোক্ষ ছায়ায় চাঁদকে রক্তাভ দেখায়। এর জন্যই এই চাঁদকে ডাকা হয় ‘ব্লাড মুন’।
শুক্রবার দিবাগত রাত ১১টা ১৩ মিনিটি ৬ সেকেন্ডের পর থেকে চমকপ্রদ এই মহাজাগতিক ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছে বিশ্ব।
ঢাকার আকাশে চন্দ্রগ্রহণ শুরু হয় রাত ১১টা ১৩ মিনিটি ৬ সেকেন্ডে। কেন্দ্রীয়গ্রহণ হয়েছে রাত ২টা ২১ মিনিট ৪৮ সেকেন্ডে আর গ্রহণ শেষ হয়েছে ভোর ৫টা ৩০ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে।
এই গ্রহণ দেখার জন্য নানা আয়োজন করা হয়েছে গোটা বিশ্বে। ঢাকায়ও বিজ্ঞান যাদুঘরের পক্ষ থেকেও দেখা হয় ‘ব্লাড মুন’।
ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের দেশগুলো থেকেও দেখা যাচ্ছে এই মহাজাগতিক দৃশ্য। এশিয়ার বেশিরভাগ দেশ থেকে ২৭ জুলাই দিনগত মধ্যরাতের পর থেকে চাঁদের এমন বিরল সৌন্দর্য অবলোকন করা গেছে। ২৮ তারিখ ভোর থেকেও চন্দ্রগ্রহণ উপভোগ করছে অনেক দেশ।
বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন