শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, বুধবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

বরাদ্দ কমালে শান্তিরক্ষা বাধাগ্রস্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী

রুহুল আমিন রাসেল ও কাজী শাহেদ, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
বরাদ্দ কমালে শান্তিরক্ষা বাধাগ্রস্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বরাদ্দ না কমানোর আহবান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বরাদ্দ কমানো হলে তা বিশ্বের বিরোধপূর্ণ এলাকাগুলোতে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যকে বাধাগ্রস্ত করবে। এজন্য বিশ্বনেতাদের সতর্ক করেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। 
 
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে খরচ এবং কর্মীর সংখ্যা কমালে তা শান্তি মিশনের কাজে মারাত্মক প্রভাব ফেলবে। শান্তিরক্ষায় সামনের সারিতে যারা কাজ করছে; তাদের উদ্বেগের বিষয়টি আবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে শুনতে হবে। সংঘাতপ্রবণ এলাকার মানুষের জান মাল রক্ষার পাশাপাশি শান্তি ফিরিয়ে আনতে ভূমিকার জন্য জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের ভূমিকা বরাবর প্রশংসা পেলেও বাজেট স্বল্পতার কারণে শান্তিরক্ষীদের নিরাপত্তা ও তাদের কর্মক্ষমতায় অনেক ক্ষেত্রে ঘাটতি তৈরি হচ্ছে।
 
জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেসের উদ্যোগে ‘অ্যাকশন ফর পিস কিপিং’ শীর্ষক ওই বৈঠকে শান্তি মিশনের গুরুত্ব তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, শান্তিরক্ষা কার্যক্রম বিশ্বের মানুষের মঙ্গলের জন্য। সুতরাং এ কার্যক্রমের মর্যাদা রক্ষায় অবশ্যই ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে কাজ করতে হবে। বহু মানুষের জীবনে জাতিসংঘের এই শান্তিরক্ষা কার্যক্রম আশার আলোকবর্তিকা; তাই এটাকে আমাদের অবশ্যই সম্মান জানাতে হবে।
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, শান্তিরক্ষীদের এমন সব জায়গায় পাঠানো হয়; যেখানে অশান্তি বিরাজ করছে। সেখানে তাদের নানা ধরনের অরাজকতা ও হুমকির মোকাবিলা করতে হয়। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন মানের সেনা সদস্যরা শান্তিরক্ষা মিশনে পাশাপাশি কাজ করেন। এসব বিষয় শান্তিরক্ষা কার্যক্রমকে কঠিন ও বিপজ্জনক করে তোলে। এ কারণে শান্তিরক্ষীদের স্পষ্ট নির্দেশনা দিতে হবে। আর সেই দায়িত্ব পালনে তাদের যথেষ্ট কর্তৃত্ব এবং আধুনিক সরঞ্জামে সজ্জিত করতে হবে। মোতায়েনের ক্ষেত্রে তাদের দক্ষতা ও আন্তরিকতা বিবেচনায় নিতে হবে। তাদের নিরাপত্তা অবশ্যই বাড়াতে হবে।
 
জাতিসংঘ মহাসচিবের দায়িত্ব নেওয়ার পর অ্যান্তোনিও গুতেরেস শান্তি মিশনে শান্তিরক্ষীদের প্রাণহানির উচ্চ হার দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করে অ্যাকশন ফর পিস কিপিং (এফোরপি) নামের এ উদ্যোগ নেন।  
 
এফোরপি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের তাদের কাজের জন্য আরও উপযুক্ত করে তুলবে-এই প্রত্যাশা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, শান্তি মিশনের কার্যক্রম এগিয়ে নিতে সদস্য দেশগুলোকে তাদের যৌথ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে হবে যথাযথভাবে। আর অর্পিত দায়িত্ব পালনে বাংলাদেশ সবসময়ই প্রস্তুত। 
 
এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য জাতিসংঘ মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শান্তি রক্ষায় জাতিসংঘের আহ্বানে সাড়া দিতে বাংলাদেশ কখনও ব্যর্থ হয়নি। শান্তিরক্ষায় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমাদের অনেক শান্তিরক্ষীকে প্রাণ দিতে হয়েছে। তবু দায়িত্ব পালনে আমরা কখনও পিছ পা হইনি। এখন আমরা স্বল্পতম সময়ে আমাদের শান্তিরক্ষী মোতায়েন করতে পারি। যে কোনো চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির দ্রুত মোকাবিলা করার মত প্রশিক্ষণ তাদের দেওয়া হয়। যেখানে তারা যায়, মানুষের হৃদয় ও মন জয় করতেই তারা কাজ করে।
 
বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, নিজেদের নিরাপদ রাখার সক্ষমতা শান্তিরক্ষীদের থাকতে হবে। প্রয়োজনে বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা করার কাজটি তাদের করতে হবে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে মালিতে শান্তিরক্ষীদের সুরক্ষায় মাইন প্রতিরোধক যানবাহন সরবরাহ করার কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। ব্যক্তিগত আগ্রহে শান্তিরক্ষা মিশনে নারী সদস্যের সংখ্যা বাড়ানোর কথাও বলেন তিনি।
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা কঙ্গোতে প্রথম নারী হেলিকপ্টার পাইলট পাঠিয়েছি। এটি আমাদের জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। শান্তি মিশনে যৌন হয়রানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করে। 
 
কিন্তু এর মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাম্প সরকার জাতিসংঘ ও শান্তি মিশনের জন্য বরাদ্দ কমিয়ে আনার পথে হাঁটছে। গতবছর যুক্তরাষ্ট্র শান্তিরক্ষা মিশনের মোট বাজেটের ২৮ দশমিক ৫ শতাংশ দিতে রাজি হলেও ডিসেম্বরে তা ২৮ কোটি ৫০ লাখ ডলার কমানোর ঘোষণা দেয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মঙ্গলবারও জাতিসংঘে তার বর্ক্তৃতায় বলেছেন, শান্তি মিশনের মোট বাজেটের ২৫ শতাংশের বেশি তার দেশ দিতে রাজি নয়।
 
যেসব দেশ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সবচেয়ে বেশি অবদান রাখছে, তাদের কথাতেও যে নিরাপত্তা পরিষদ ও জাতিসংঘ সচিবালয়ের আস্থা রাখা উচিত-সে বিষয়টি বিশ্ব নেতাদের মনে করিয়ে দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
 
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের দিক দিয়ে বাংলাদেশ আছে সামনের কাতারে। বর্তমানে বাংলাদেশের ৭ হাজার ৬৭ জন জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিচ্ছেন, যার মধ্যে আছেন ১৬৬ জন নারী। ইথিওপিয়া ও রুয়ান্ডার পর বাংলাদেশ থেকেই সবচেয়ে বেশি শান্তিরক্ষী এখন বিভিন্ন মিশনে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৮৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় দেড়শ' বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী দায়িত্ব পালনের সময় নিহত হয়েছেন।
 
বিডি-প্রতিদিন/২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮/মাহবুব
এই বিভাগের আরও খবর
দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা
দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা
পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে
প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাক-ভারত সংঘাত : সীমান্ত জেলাগুলোতে পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ভাবনা নেই সরকারের : জ্বালানি উপদেষ্টা
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার দুদকে তলব
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
‘নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে আইন অমান্যকারীদের শাস্তির আওতায় আনা হচ্ছে’
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে আসা সবাইকে ধন্যবাদ তারেক রহমানের
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকার বদ্ধপরিকর : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকার বদ্ধপরিকর : নৌপরিবহন উপদেষ্টা
রিমান্ড শেষে কারাগারে অভিনেতা সিদ্দিক
রিমান্ড শেষে কারাগারে অভিনেতা সিদ্দিক
নতুন মামলায় গান বাংলার তাপসসহ গ্রেফতার ৪
নতুন মামলায় গান বাংলার তাপসসহ গ্রেফতার ৪
সর্বশেষ খবর
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা
ছাগলে ঘাস খাওয়া নিয়ে বিতণ্ডা, যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান
কুড়িগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা রোহিত শর্মার
টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা রোহিত শর্মার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা
দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপাতত এক সপ্তাহের বকেয়া মজুরি পাচ্ছেন চা শ্রমিকরা
আপাতত এক সপ্তাহের বকেয়া মজুরি পাচ্ছেন চা শ্রমিকরা

৪৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার মধ্যেও চলবে পিএসএল
পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার মধ্যেও চলবে পিএসএল

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রৌমারী-ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ৩৬ রোহিঙ্গা ও ৮ বাংলাদেশিসহ আটক ৪৪
রৌমারী-ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ৩৬ রোহিঙ্গা ও ৮ বাংলাদেশিসহ আটক ৪৪

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুনট মডেল প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
ধুনট মডেল প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে
প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
নারায়ণগঞ্জে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'
'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ঝিনাইদহে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি সংকটে রাঙামাটি, বন্ধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের চার ইউনিট
পানি সংকটে রাঙামাটি, বন্ধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের চার ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ডাকাতির চেষ্টা, ডাকাতদলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ডাকাতির চেষ্টা, ডাকাতদলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তি দাবিতে মিছিল
পঞ্চগড়ে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তি দাবিতে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় মামলা
কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ভারতে উত্তেজনার মাঝেও নির্ধারিত সূচিতেই মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ভারতে উত্তেজনার মাঝেও নির্ধারিত সূচিতেই মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ