শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

রুমিন ফারহানার বক্তব্যে গতকালও উত্তপ্ত সংসদ (ভিডিও)

সংসদে জাতীয় সংলাপের দাবি বিএনপির, অবৈধ হলে সংসদে আসলেন কেন: আওয়ামী লীগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রুমিন ফারহানার বক্তব্যে গতকালও উত্তপ্ত সংসদ (ভিডিও)

জাতীয় সংসদে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটের ওপর আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনায় অংশ নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকার ও বিএনপির সংসদ সদস্যদের মধ্যে উত্তপ্ত বিতর্ক হয়েছে। বিএনপির সংসদ সদস্যরা অভিযোগ করেন, সংসদে আমরা ৬ জন (বিএনপি) প্রবেশ করলেও এই সংসদ বৈধতা পাবে না। বর্তমানের সংসদের কেউ জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত নন। নির্বাচনে তিনশ’ আসন লুট করা হয়েছে। তাই জাতীয় সংলাপ শুরুর মাধ্যমে দেশে সুশাসন ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক সুবাতাস ফিরিয়ে আনার জন্য সংসদ নেতার প্রতি আহ্বান জানান তারা।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহান বলেন, আমি দাঁড়ালেই যদি পুরো সংসদ উত্তেজিত হয়ে যায়, তিনশ সদস্য যদি মারমুখী হয়ে যায়, তাহলে বক্তব্য কীভাবে রাখব?

সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি বিএনপির বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, সংসদে শপথ নিয়ে, সকল সুযোগ-সুবিধা গ্রহণে করে আবার সংসদকে অবৈধ বলা বিএনপির নির্লজ্জতা-দ্বিচারিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। সংসদ অবৈধ হলে সংসদে আসলেন কেন? পরে সরকারি দলের দাবিতে ডেপুটি স্পিকার বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার সকল অসংসদীয় বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করে দেন। 

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে সংসদের বাজেট অধিবেশনের রবিবারের বৈঠকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনার অংশ নিয়ে বিএনপির এমপিদের বক্তব্যের সময় সরকারি দলের সদস্যরা বিতর্কে জড়িয়ে পড়লে সংসদ ক্ষণিকক্ষণের জন্য উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আলোচনায় অংশ নেন সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ, ফখরুল ইমাম, পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, গণফোরামের মোকাব্বির খান এবং বিএনপির হারুনুর রশীদ, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ও মোশারফ হোসেন ভুঁইয়া। 

জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, ৭৮ ভাগ বাজেট গত বছর বাস্তবায়ন করতে পারেনি সরকার। প্রতি বছরই বাজেট বাস্তবায়নের হার কমছে। আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ব্যাংকে টাকা নেই, সব টাকা ঋণখেলাপীদের কাছে। ২২ হাজার কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি। দেড় লাখ কোটি টাকা ঋণখেলাপী হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো টিকবে কীভাবে? নির্দেশের পরও ব্যাংকের সুদের হার কমে না এতো স্পর্ধা পায় কোথায়? বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও এই খাতে ১০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হলে ঋণখেলাপীরা টাকা ফেরত দিচ্ছেন না কেন?

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হারুনুর রশীদ বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া আজ সরকারের রাজনৈতিক হয়রানির শিকার। তাঁকে জামিন দেয়া হচ্ছে না। উচ্চ ও নিম্ন আদালত কোনটাই স্বাধীন নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ জিয়াউর রহমান নয়, খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি অংশই ইনডেমনিটি জারি করেছিলেন।

তিনি আরো বলেন, গত নির্বাচন কোনভাবেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হয়নি। অপদার্থ নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের নামে বিপুল অর্থ অপচয় করেছে। তাদের দ্রুত পদত্যাগ করা উচিত। এসময় জাতীয় সংলাপ শুরুর মাধ্যমে দেশে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক সুবাতাস ফিরেয়ে আনার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া গত ১০ বছরে কত লাখ মেট্রিক টন চাল, গম ও ডাল আমদানি করা হচ্ছে আমরা তার হিসাবও চান তিনি। বলেন, দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ এটি ঠিক নয়। 

বিএনপি নেতার বক্তব্যের জবাবে পীর ফজলুর রহমান বলেন, এই সংসদ অবৈধ হলে তাঁরা (বিএনপি) আসেন কীভাবে? সংসদে থাকা আপনারা সবাই তো অবৈধ। সংসদ কখনো অবৈধ হতে পারে না, ব্যর্থতা থাকলে সেটা বিএনপির। সংসদ বৈধ বলেই তাঁরা শপথ নিয়েছেন, কথা বলছেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের একংশ নয়, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধু হত্যা বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি দিয়েছিলেন। কেননা বঙ্গবন্ধু হত্যার বেনিফিশিয়ারী একমাত্র বিএনপি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, বৃটিশ রাষ্ট্রদূতের ওপর গ্রেনেড হামলা, সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়াকে গ্রেনেড হামলা করে হত্যা, অগ্নিসন্ত্রাস, পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যার কথা কি বিএনপি নেতারা ভুলে গেছেন? 

জাপার কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, বিএনপির এক নেতা নিজেকে ঈমানদার দাবী করেছেন। যদি তাই হয় তবে শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করছেন, মেট্রোরেল করছেন, বড় মহাসড়কগুলো ৪ লেনে উন্নীত হচ্ছে এসব কথা সংসদে বলুন, সত্যকে সত্য বলুন। বিনা ভোটে সংসদে এসে সংসদকে অবৈধ বলা ঠিক হয়নি। আমরা সবাই নির্বাচন করে জনগণের ভোট নিয়ে এসেছি।  

বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহান তার বক্তব্যে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করলে তাৎক্ষণিকভাবে সরকার দলীয় সদস্যরা তীব্র প্রতিবাদ করেন। এ সময় তিনি বলেন, আপনারা বলেছেন, আমরা সংসদে এলে কথা বলতে পারব। আমরা সংসদে এসেছি। আপনারা কথা বলতে দিচ্ছেন না। আমি প্রথম দিন দুই মিনিটও শান্তিতে কথা বলতে পারিনি। আমি দাঁড়ালেই যদি পুরো সংসদ উত্তেজিত হয়ে যায়, তিনশ সদস্য যদি মারমুখী হয়ে যায়, তাহলে বক্তব্য কীভাবে রাখব? এসময় তিনি প্রশ্ন তোলেন, বর্তমান সংসদের কয়জন জনগণের প্রত্যক্ষভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছেন? কীভাবে নির্বাচন হয়েছে তা দেশের জনগণ জানেন। তিনশ’ আসন লুট করে নেয়া হয়েছে। আইন, শাসন থাকলেও আইনের শাসন দেশে নেই। সরকারের সক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঘাটতি রয়েছে। 

গণফোরামের মোকাব্বির খান বলেন, সাধারণ মানুষ নয়, কয়েকটি স্বার্থান্বেসী ও ব্যবসায়ী মহলের দিকে তাকিয়ে বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে। সরকারের নানা পর্যায়ে দুর্নীতি হচ্ছে। তাই সরকারের ব্যয় সঠিক ও নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের সঙ্গে উচ্চ মূল্যে চুক্তির কারণে বিদ্যুৎ খাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ওপর ক্ষতি হচ্ছে। স্মার্ট বাজেটের নামে গরিবকে আরও গরিব, ধনীকে আরও ধনী করার সুযোগ দেয়া হয়েছে।  

আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত নির্বাচনকে বিতর্কিত করার অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৌশলী ও উদারনীতির কারণে তারা সেটা পারেনি। বিএনপির নেতাদের উদ্দেশ্যে করে তিনি বলেন, সংসদ অবৈধ হলে সংসদে আসলেন কেন? মুখে অবৈধ বলবেন, শপথ নেবেন, সংসদের সকল সুযোগ-সুবিধা নেবেন- এটা কেমন কথা? সংসদে গণতন্ত্রের চর্চাই ভাল। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলেই সংসদে সকল বিরোধী দলও অংশ নিয়েছেন। 

কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে বিএনপি শত শত মানুষকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সারাদেশে ভয়াল নাশকতা চালিয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় বিএনপি নেতারা নানা হুমকি দিয়েছে। বিএনপি নেত্রী দুর্নীতি করেছেন, আদালতের রায়ে দণ্ডিত হয়েছেন। সেখানে সরকারের কী অপরাধ? বর্তমান সরকার জনগণের ভোটে ও সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় রয়েছে। জনগণ থেকে আপনারা (বিএনপি) প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন।  তিনি বলেন, বিএনপির অনেকে এখনও জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষণা বলতে চান। কিন্তু কট্টোর বিএনপি-জামায়াত, যাদের ঘাড়ে এখনও পাকিস্তানের ভুত চেপে বসে আছে। স্বাধীনতার ঘোষণাসহ প্রতিটি কর্মকাণ্ডে রয়েছে একটিমাত্র নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার আগে কেউই জিয়াউর রহমানের নামটি পর্যন্ত জানতো না।

ভিডিওটি যমুনা টিভির সৌজন্যে

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের ফেসবুক আইডিতে সাইবার হামলা
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
‌জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচার করলে বিনা নোটিশে বন্ধ হবে গণমাধ্যমের পোর্টাল : ফয়েজ আহমদ
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সর্বশেষ খবর
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক
সহযোগী অধ্যাপক হলেন ১০২ চিকিৎসক

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার
ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনের শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস, শিক্ষার্থী নিহত ২০ হাজার

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
সাবেক-কর্মরত সেনা কর্মকর্তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ, ভারি বৃষ্টির আভাস

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

৫৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট
লিবিয়া তহবিল কেলেঙ্কারিতে ৫ বছরের সাজা, কারাগারে ফ্রান্সের সাবেক প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

২২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে