শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৬, সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৯ আপডেট:

রুমিন ফারহানার বক্তব্যে গতকালও উত্তপ্ত সংসদ (ভিডিও)

সংসদে জাতীয় সংলাপের দাবি বিএনপির, অবৈধ হলে সংসদে আসলেন কেন: আওয়ামী লীগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
রুমিন ফারহানার বক্তব্যে গতকালও উত্তপ্ত সংসদ (ভিডিও)

জাতীয় সংসদে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটের ওপর আলোচনা শুরু হয়েছে। আলোচনায় অংশ নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচন নিয়ে সরকার ও বিএনপির সংসদ সদস্যদের মধ্যে উত্তপ্ত বিতর্ক হয়েছে। বিএনপির সংসদ সদস্যরা অভিযোগ করেন, সংসদে আমরা ৬ জন (বিএনপি) প্রবেশ করলেও এই সংসদ বৈধতা পাবে না। বর্তমানের সংসদের কেউ জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত নন। নির্বাচনে তিনশ’ আসন লুট করা হয়েছে। তাই জাতীয় সংলাপ শুরুর মাধ্যমে দেশে সুশাসন ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক সুবাতাস ফিরিয়ে আনার জন্য সংসদ নেতার প্রতি আহ্বান জানান তারা।

ব্যারিস্টার রুমিন ফারহান বলেন, আমি দাঁড়ালেই যদি পুরো সংসদ উত্তেজিত হয়ে যায়, তিনশ সদস্য যদি মারমুখী হয়ে যায়, তাহলে বক্তব্য কীভাবে রাখব?

সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি বিএনপির বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে বলেন, সংসদে শপথ নিয়ে, সকল সুযোগ-সুবিধা গ্রহণে করে আবার সংসদকে অবৈধ বলা বিএনপির নির্লজ্জতা-দ্বিচারিতা ছাড়া আর কিছুই নয়। সংসদ অবৈধ হলে সংসদে আসলেন কেন? পরে সরকারি দলের দাবিতে ডেপুটি স্পিকার বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার সকল অসংসদীয় বক্তব্য এক্সপাঞ্জ করে দেন। 

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এবং ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে সংসদের বাজেট অধিবেশনের রবিবারের বৈঠকে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের সম্পূরক বাজেটের ওপর সাধারণ আলোচনার অংশ নিয়ে বিএনপির এমপিদের বক্তব্যের সময় সরকারি দলের সদস্যরা বিতর্কে জড়িয়ে পড়লে সংসদ ক্ষণিকক্ষণের জন্য উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। আলোচনায় অংশ নেন সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ, ফখরুল ইমাম, পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, গণফোরামের মোকাব্বির খান এবং বিএনপির হারুনুর রশীদ, ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ও মোশারফ হোসেন ভুঁইয়া। 

জাতীয় পার্টির সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফখরুল ইমাম বলেন, ৭৮ ভাগ বাজেট গত বছর বাস্তবায়ন করতে পারেনি সরকার। প্রতি বছরই বাজেট বাস্তবায়নের হার কমছে। আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। ব্যাংকে টাকা নেই, সব টাকা ঋণখেলাপীদের কাছে। ২২ হাজার কোটি টাকা মূলধন ঘাটতি। দেড় লাখ কোটি টাকা ঋণখেলাপী হলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো টিকবে কীভাবে? নির্দেশের পরও ব্যাংকের সুদের হার কমে না এতো স্পর্ধা পায় কোথায়? বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও এই খাতে ১০ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হলে ঋণখেলাপীরা টাকা ফেরত দিচ্ছেন না কেন?

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হারুনুর রশীদ বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া আজ সরকারের রাজনৈতিক হয়রানির শিকার। তাঁকে জামিন দেয়া হচ্ছে না। উচ্চ ও নিম্ন আদালত কোনটাই স্বাধীন নয়। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ জিয়াউর রহমান নয়, খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের একটি অংশই ইনডেমনিটি জারি করেছিলেন।

তিনি আরো বলেন, গত নির্বাচন কোনভাবেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য হয়নি। অপদার্থ নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের নামে বিপুল অর্থ অপচয় করেছে। তাদের দ্রুত পদত্যাগ করা উচিত। এসময় জাতীয় সংলাপ শুরুর মাধ্যমে দেশে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক সুবাতাস ফিরেয়ে আনার আহ্বান জানান তিনি। এছাড়া গত ১০ বছরে কত লাখ মেট্রিক টন চাল, গম ও ডাল আমদানি করা হচ্ছে আমরা তার হিসাবও চান তিনি। বলেন, দেশ খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ এটি ঠিক নয়। 

বিএনপি নেতার বক্তব্যের জবাবে পীর ফজলুর রহমান বলেন, এই সংসদ অবৈধ হলে তাঁরা (বিএনপি) আসেন কীভাবে? সংসদে থাকা আপনারা সবাই তো অবৈধ। সংসদ কখনো অবৈধ হতে পারে না, ব্যর্থতা থাকলে সেটা বিএনপির। সংসদ বৈধ বলেই তাঁরা শপথ নিয়েছেন, কথা বলছেন। এছাড়া আওয়ামী লীগের একংশ নয়, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানই বঙ্গবন্ধু হত্যা বিচার বন্ধে ইনডেমনিটি দিয়েছিলেন। কেননা বঙ্গবন্ধু হত্যার বেনিফিশিয়ারী একমাত্র বিএনপি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা, বৃটিশ রাষ্ট্রদূতের ওপর গ্রেনেড হামলা, সাবেক অর্থমন্ত্রী কিবরিয়াকে গ্রেনেড হামলা করে হত্যা, অগ্নিসন্ত্রাস, পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ হত্যার কথা কি বিএনপি নেতারা ভুলে গেছেন? 

জাপার কাজী ফিরোজ রশীদ বলেন, বিএনপির এক নেতা নিজেকে ঈমানদার দাবী করেছেন। যদি তাই হয় তবে শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করছেন, মেট্রোরেল করছেন, বড় মহাসড়কগুলো ৪ লেনে উন্নীত হচ্ছে এসব কথা সংসদে বলুন, সত্যকে সত্য বলুন। বিনা ভোটে সংসদে এসে সংসদকে অবৈধ বলা ঠিক হয়নি। আমরা সবাই নির্বাচন করে জনগণের ভোট নিয়ে এসেছি।  

বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহান তার বক্তব্যে জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করলে তাৎক্ষণিকভাবে সরকার দলীয় সদস্যরা তীব্র প্রতিবাদ করেন। এ সময় তিনি বলেন, আপনারা বলেছেন, আমরা সংসদে এলে কথা বলতে পারব। আমরা সংসদে এসেছি। আপনারা কথা বলতে দিচ্ছেন না। আমি প্রথম দিন দুই মিনিটও শান্তিতে কথা বলতে পারিনি। আমি দাঁড়ালেই যদি পুরো সংসদ উত্তেজিত হয়ে যায়, তিনশ সদস্য যদি মারমুখী হয়ে যায়, তাহলে বক্তব্য কীভাবে রাখব? এসময় তিনি প্রশ্ন তোলেন, বর্তমান সংসদের কয়জন জনগণের প্রত্যক্ষভোটে নির্বাচিত হয়ে এসেছেন? কীভাবে নির্বাচন হয়েছে তা দেশের জনগণ জানেন। তিনশ’ আসন লুট করে নেয়া হয়েছে। আইন, শাসন থাকলেও আইনের শাসন দেশে নেই। সরকারের সক্ষমতা ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে। বাজেট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ঘাটতি রয়েছে। 

গণফোরামের মোকাব্বির খান বলেন, সাধারণ মানুষ নয়, কয়েকটি স্বার্থান্বেসী ও ব্যবসায়ী মহলের দিকে তাকিয়ে বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে। সরকারের নানা পর্যায়ে দুর্নীতি হচ্ছে। তাই সরকারের ব্যয় সঠিক ও নিশ্চিত করতে হবে। রাজনৈতিক মহলের সঙ্গে উচ্চ মূল্যে চুক্তির কারণে বিদ্যুৎ খাতে ১০ হাজার কোটি টাকার ওপর ক্ষতি হচ্ছে। স্মার্ট বাজেটের নামে গরিবকে আরও গরিব, ধনীকে আরও ধনী করার সুযোগ দেয়া হয়েছে।  

আলোচনায় অংশ নিয়ে সাবেক কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বলেন, গত নির্বাচনকে বিতর্কিত করার অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কৌশলী ও উদারনীতির কারণে তারা সেটা পারেনি। বিএনপির নেতাদের উদ্দেশ্যে করে তিনি বলেন, সংসদ অবৈধ হলে সংসদে আসলেন কেন? মুখে অবৈধ বলবেন, শপথ নেবেন, সংসদের সকল সুযোগ-সুবিধা নেবেন- এটা কেমন কথা? সংসদে গণতন্ত্রের চর্চাই ভাল। নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে বলেই সংসদে সকল বিরোধী দলও অংশ নিয়েছেন। 

কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক বিএনপি নেতাদের বক্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, আন্দোলনের নামে অগ্নিসন্ত্রাসের মাধ্যমে বিএনপি শত শত মানুষকে পুড়িয়ে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। সারাদেশে ভয়াল নাশকতা চালিয়েছে। যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় বিএনপি নেতারা নানা হুমকি দিয়েছে। বিএনপি নেত্রী দুর্নীতি করেছেন, আদালতের রায়ে দণ্ডিত হয়েছেন। সেখানে সরকারের কী অপরাধ? বর্তমান সরকার জনগণের ভোটে ও সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় রয়েছে। জনগণ থেকে আপনারা (বিএনপি) প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন।  তিনি বলেন, বিএনপির অনেকে এখনও জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষণা বলতে চান। কিন্তু কট্টোর বিএনপি-জামায়াত, যাদের ঘাড়ে এখনও পাকিস্তানের ভুত চেপে বসে আছে। স্বাধীনতার ঘোষণাসহ প্রতিটি কর্মকাণ্ডে রয়েছে একটিমাত্র নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণার আগে কেউই জিয়াউর রহমানের নামটি পর্যন্ত জানতো না।

ভিডিওটি যমুনা টিভির সৌজন্যে

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
সর্বশেষ খবর
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা