শিরোনাম
প্রকাশ: ২৩:৪৮, শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

এনআরসি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই, শেখ হাসিনাকে মোদি

রুহুল আমিন রাসেল, নিউইয়র্ক থেকে
অনলাইন ভার্সন
এনআরসি নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণ নেই, শেখ হাসিনাকে মোদি

জাতীয় নাগরিক পঞ্জি (এনআরসি) নিয়ে বাংলাদেশের উদ্বিগ্ন হওয়ার কোন কারণ নেই বলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্বস্ত করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।  বাংলাদেশের প্রতিবেশি দেশে ভারতের এই সরকার প্রধান বলেছেন, দুই ব্রাদার্স এন্ড সিস্টার্সের মধ্যে কোন প্রটোকল দরকার হবে না। 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন ভারত সফর ঘিরে তিস্তাসহ সাতটি অভিন্ন নদী নিয়ে আলোচনা করেছেন দুই সরকার প্রধান। বাংলাদেশ ও ভারতের অমিমাংসিত বিষয়গুলো সমাধানে দুই নেতা অত্যন্ত আন্তরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন।

নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় শুক্রবার বেলা ১২টা ৩৫ মিনিটে লোটে নিউইয়র্ক প্যালেস হোটেলের কেনেডি রুমে পূর্ব- নির্ধারিত দ্বি-পাক্ষিক বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বৈঠকটি শেষ হয় বেলা ১টা ২ মিনিটে। ২৭ মিনিটের এই বৈঠক শেষে হাসিমুখে বেড়িয়ে আসেন দুই নেতা। 

বৈঠক থেকে বেরিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, নরেন্দ্র মোদি ও আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে অনেক সৌহার্দ্যপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। এটা ভেরি ওয়ার্ম। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- দুই ব্রাদার্স  এন্ড সিস্টার্সের মধ্যে কোন প্রটোকল দরকার হবে না। যতোগুলো বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু তার সবই প্রধানমন্ত্রী তুলেছেন। এগুলোর ভালো সদুত্তর পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- এনআরসি, নদীসহ অন্য বিষয়গুলো আলোচনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

জবাবে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, আমাদের দু'দেশের যে সম্পর্ক, সেখানে এই ছোট খাটো বিষয়গুলো সহজে সমাধান করবো। এগুলো নিয়ে আমাদের দু'দেশের এত উদ্বেগের, চিন্তার কোন কারণ নাই। এখানে দুই নেতার মধ্যে বিস্তারিত আলাপ হয়নি। আসলে আগামী ৫ অক্টোবর আমাদের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা হবে। এটা মোটামুটি সৌহাদ্য পূর্ণ আলাপ হয়েছে। 

তিস্তা প্রসঙ্গে মোদি বলেছেন, ভাই ও বোনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে সবার উপকারের জন্য কাজ করা হবে। তবে পানির সমস্যা সমাধান হতে পারে কিনা, সেটা আমি জানি না। কিন্তু আলোচনা চলছে। তিস্তাসহ ৭টি নদীর ব্যাপারে আমাদের বোঝাপড়া হচ্ছে। দিস ইস উই আর ভেরি এক্সাইটেড।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় শুক্রবার সকাল ১০টায় জাতিসংঘ সদর দফতরের এক নম্বর  সম্মেলন কক্ষে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন আয়োজিত ‘টেকসই সার্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচি : মানসিক স্বাস্থ্য ও প্রতিবন্ধিতাসহ প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা’ শীর্ষক উচ্চ পর্যায়ের এক পার্শ্ব অনুষ্ঠানে অংশ নেন। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য ও প্রতিবন্ধিতা মোকাবেলায় সম্পদ বিনিয়োগ করার জন্য জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র ও উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘আমি প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা কর্মসূচির অংশ হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য ও প্রতিবন্ধিতা মোকাবেলায় সম্পদ বিনিয়োগ করার জন্য জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র ও উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

শেখ হাসিনা বলেন, মানসিক স্বাস্থ্যকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার বহু সুবিধা রয়েছে। ‘প্রথমত, প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় ও পদক্ষেপ গ্রহণ করলে তা দ্রুত আরোগ্যে সহায়ক হয়। 

দ্বিতীয়ত, একই ব্যক্তির মধ্যে দুই বা ততোধিক রোগের উপস্থিতির ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যের চিকিৎসা অন্যান্য রোগের আরোগ্যে সহায়ক হয়। 

তৃতীয়ত, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো হাসপাতাল কর্তৃক পরামর্শকৃত কোন চিকিৎসার ক্ষেত্রে অব্যাহত ফলোআপ সেবা দিতে পারে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সার্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রাধিকার নির্ধারণের ক্ষেত্রে প্রায়শ মানসিক স্বাস্থ্য ও প্রতিবন্ধিতাকে বাদ রাখা হয়। ‘মানসিক রোগ প্রতিরোধে আমাদের প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্য কর্মী ও দক্ষ সেবাদান ব্যবস্থার মাধ্যমে ওষুধ ও সুলভ মানসম্মত সেবা পাওয়া দরকার। আমাদের বিশেষ কৌশলও দরকার।’

তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য সেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার স্বীকৃতি দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৯৮ সালে তার সরকারের প্রথম মেয়াদে তারা কমিউনিটি স্বাস্থ্য ক্লিনিক চালু করেছিলেন।

তিনি বলেন, ‘সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের মাধ্যমে প্রধানত গ্রামীণ এলাকায় অবস্থিত ১৪ হাজারের বেশি ক্লিনিক স্থাপন করা হয়। এ ধরনের ক্লিনিক স্থাপনে কমিউনিটি জমি দান করে থাকে এবং সরকার বিনা খরচে ভবন নির্মাণ, দক্ষ কর্মী প্রদান এবং ওষুধ ও সরঞ্জাম সরবরাহ করে থাকে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক বর্তমানে সার্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচি প্রদানে একটি কার্যকর মডেল হিসেবে স্বীকৃত, যাতে প্রতিরোধমূলক মানসিক স্বাস্থ্য সেবা ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য মৌলিক সেবা অন্তর্ভুক্ত।

তিনি বলেন, ২০১৩ সালে তার সরকার ‘প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের অধিকার ও সুরক্ষা আইন-২০১৩’ এবং ২০১৮ সালে মানসিক স্বাস্থ্য আইন গ্রহণ করে।

তিনি বলেন, ‘এখন আমরা বহু অংশীদারভিত্তিক, সামগ্রিক ও সার্বিক কমিউনিটি ভিত্তিক মানসিক স্বাস্থ্য সেবাকে অগ্রাধিকার দিয়ে একটি ‘মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক জাতীয় কৌশল পরিকল্পনা’ প্রণয়ন করছি। শেখ হাসিনা আশা প্রকাশ করেন যে, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ ক্ষেত্রে তাদের মূলবান অভিজ্ঞতা বিনিময়ে এগিয়ে আসবে এবং কারিগরি ও আর্থিক সম্পদ সনাক্তকরণে সহায়তা করবে। স্বাস্থ্যকে উন্নয়ন অভিযাত্রার অবিচ্ছেদ্য অংশ অভিহিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, অব্যাহত অর্থনৈতিক ও সামাজিক অগ্রগতির জন্য এটি অপরিহার্য।

তিনি বলেন, ‘সার্বজনীন শিক্ষা কর্মসূচি সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের আর্থিক দুর্ভোগ ছাড়া মানসম্মত স্বাস্থ্য সেবার প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে। ‘প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা’ও মানুষকে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা প্রদান করে।’ শেখ হাসিনা উলে­খ করেন যে, এসডিজি’র টার্গেট তিন ও চার স্বাস্থ্য নিরাপত্তার অংশ হিসেবে মানসিক স্বাস্থ্য ও সুস্থতা উন্নয়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে। 

তিনি বলেন, ‘প্রতিবন্ধিতাও মানবাধিকারের ধরনের পাশাপাশি উন্নয়ন অগ্রাধিকারের সঙ্গে একটি বৈশ্বিক গণস্বাস্থ্য হিসেবে স্বীকৃত।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডব্লিউএইচও’র প্রতিবন্ধিতা বিষয়ক বৈশ্বিক কর্মপরিকল্পনায়ও একটি অংশীদারিত্বমূলক সমাজের কথা বলা হয়েছে, যেখানে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা মর্যাদা ও সমান অধিকার নিয়ে বাঁচতে পারবে।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে আমরা আমাদের স্বাস্থ্য নীতি ও কর্মসূচি প্রণয়নের ক্ষেত্রে এই দুই ইস্যুই অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা রাখছি।’

ভুটানের প্রধানমন্ত্রী ড. লোতে শেরিং, নেপালের উপ-প্রধানমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা মন্ত্রী ওপেন্দ্র জাদব এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও এসইএআরও’র আঞ্চলিক পরিচালক ড. পুনম ক্ষেত্রপাল সিং, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।

মানসিক স্বাস্থ্য ও অটিজম বিষয়ক ডব্লিউএইচও’র মহাপরিচালকের উপদেষ্টা এবং অটিজম বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটি ও এনডিডিজ, বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক ডা. আবুল কালাম আজাদ, ইউনিসেফের স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রধান এবং কর্মসূচি বিভাগের সহযোগী পরিচালক ড. স্টেফান সোয়ার্টলিং পিটারসন, গ্লোবাল পার্টনার্স ইউনাইটেড-এর সিইও ও প্রতিষ্ঠাতা ইবলিন শেরো, আদেলফি ইউনিভার্সিটির প্রফেসর অব এডুকেশন স্টিফেন শোর, হার্বার্ড মেডিকেল স্কুল-এর গ্লোবাল হেলথের পার্শিং স্কোয়ার প্রফেসর বিক্রম প্যাটেল ও আমেরিকান ফাউন্ডেশন ফর সুইসাইড প্রিভেনশন-এর প্রজেক্ট ২০২৫-এর সিনিয়র পরিচালক মাইকেল রোজানফ অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ 'পচা নির্বাচন' : ইসি সানাউল্লাহ
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে পর্যটন দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
লক্ষ্মীপুরে পর্যটন দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারকে নস্যাৎ করতে পরিকল্পিতভাবে প্রচেষ্টা চলছে: রিজভী
অন্তর্বর্তী সরকারকে নস্যাৎ করতে পরিকল্পিতভাবে প্রচেষ্টা চলছে: রিজভী

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুরু হয়েছে মার্কস অলরাউন্ডার ২০২৫ প্রতিযোগিতা
শুরু হয়েছে মার্কস অলরাউন্ডার ২০২৫ প্রতিযোগিতা

৩ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নেত্রকোনার পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর অঙ্গিকার
নেত্রকোনার পর্যটন সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর অঙ্গিকার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বাস বন্ধ তৃতীয় দিন ধরে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে বাস বন্ধ তৃতীয় দিন ধরে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ৫১৪

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানিকগঞ্জে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত
মানিকগঞ্জে বিশ্ব পর্যটন দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন দ্রুত উন্মুক্ত হবে
‘ডট বাংলা’ ও ‘ডট বিডি’ ডোমেইন দ্রুত উন্মুক্ত হবে

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যার পর রক্ত ধুয়ে পুঁতে রাখা হয় কৃষকদল নেতার লাশ
হত্যার পর রক্ত ধুয়ে পুঁতে রাখা হয় কৃষকদল নেতার লাশ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে দুই বেকারিকে জরিমানা
যশোরে দুই বেকারিকে জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
জয়পুরহাটে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৪৬১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ৩৪৬১ মামলা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে সব পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান
নারায়ণগঞ্জে সব পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান প্রদান

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে মদ-ফেনসিডিলসহ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি
যশোরে মদ-ফেনসিডিলসহ ভারতীয় নাগরিককে আটক করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি
খাগড়াছড়িতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের ৪ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সাহায্য স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল
ট্রাম্প প্রশাসনের ৪ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক সাহায্য স্থগিতের সিদ্ধান্ত বহাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে বাস-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪
গোপালগঞ্জে বাস-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার পণ্য ধরলো বিজিবি
সিলেট সীমান্তে দেড় কোটি টাকার পণ্য ধরলো বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি
চট্টগ্রাম-কক্সবাজারের দূরত্ব কমবে ৩৫ কিমি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে