শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫১, শুক্রবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

করোনা মোকাবিলায় জাতীয় টাস্ক ফোর্স গঠন করুন: মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
করোনা মোকাবিলায় জাতীয় 
টাস্ক ফোর্স গঠন করুন: মির্জা ফখরুল

করোনা সংক্রমণের ব্যাপকতার পরিপ্রেক্ষিতে ‘মহাদুর্যোর্গ  মোকাবিরায় ‘জাতীয় টাস্ক ফোর্স’ গঠনের দাবি জানিয়েছে বিএনপি। শুক্রবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই দাবি জানান।
তিনি বলেন, চতুর্দিকে অন্ধকার ও হতাশা। করোনা দুযোর্গের নানামুখী প্রভাব দীর্ঘমেয়াদী হবে বলে মনে হয়। এমতাবস্থায় এ পরিস্থিতি মোকাবিলার লক্ষ্যে সুসমন্বিত ও সুবিবেচিত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ, ত্রাণ বিতরণ, বিভিন্ন সেক্টরে প্রণোদনা ও ঋণ প্যাকেজ বন্টন ইত্যাদি বিষয়ে সরকারকে পরামর্শ দেওয়ার জন্যে একটি জাতীয় টাস্ক ফোর্স গঠনের প্রস্তাব আমরা করছি।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, এই টাস্কফোর্সে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিশিষ্ট সাংবাদিক, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, অর্থনীতিবিদ, সমাজবিজ্ঞানী, সশস্ত্র বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীর প্রতিনিধিদের অন্তর্ভুক্ত করে একটি জাতীয় ঐক্যমত সৃষ্টি করে এই টাস্ক ফোর্সকে অর্থবহ ও গতিশীল করার মাধ্যমে কার্য্করী পদক্ষেপ গ্রহণ করা এখন সময়ের দাবি। আমাদেরকে লড়াই করতে হবে এবং সেই লড়াইয়ে অবশ্যই আমরা জয়ী হতে হবে।

টাস্কফোর্স গঠনের যৌক্তিকতা তুলে ধরে মির্জা ফখরুল বলেন,  এখন যে পরিস্থিতি টাস্কফোর্স গঠন করলে সুসমন্বিত, সুচিন্তিত ও সুবিবেচনাপ্রসূত সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক হবে। নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেনের ভাষায় কোনো খাদ্যের ঘাটতি নয়, খাদ্য বন্টনে অনিয়ম, দুর্নীতি, সিদ্ধান্তহীনতা, সুশাসনের অভাব দুর্ভিক্ষের কারণ হতে পারে। তাই এখনই খাদ্য ও ত্রাণ বন্টনে এবং করোনার পরবর্তী পুনর্বাসনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এই প্রক্রিয়াটিকে একটি প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে।

কারোনা এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় অগ্রাধিকার বিষয়গুলো কী হতে পারে প্রশ্ন করা হলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, সবার আগে এখন স্বাস্থ্য, চিকিৎসা এবং টেস্ট, টেস্ট, টেস্ট প্রয়োজন।  রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা দেওয়াটা সবচেয়ে আগে। যাদেরকে আইসোলেশনে নেওয়া হচ্ছে এদের মধ্যে সবচেয়ে বড় যেটা সমস্যা দেখা দিয়েছে যারা দিন আনে দিন খান-দিন মজুর যাদেরকে বলা হচ্ছে যে, ঘরে থাকো। ঘরে থাকলে তো খাওয়া আসছে না।

তিনি বলেন, এদের কাছে খাদ্য পৌঁছানো, তাদের জন্য ত্রাণের ব্যবস্থা করা এবং তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখা সবচেয়ে গুরুত্ব পাওয়া উচিত, টপ অগ্রাধিকার পাওয়া প্রয়োজন। এটার জন্য উপযুক্ত হচ্ছে সামরিক বাহিনী। তারা স্থানীয় যে প্রশাসন আছে, জনপ্রতিনিধি আছে, রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠনগুলো আছে তাদের নিয়ে এই কাজটা সহজে করা যেতে পারে। অতীতে দুই-একবার এই কাজগুলো হয়েছে তাদেরকে নিয়ে। তাদেও (সামরিক বাহিনী) সাংগঠনিক যে দক্ষতা, তারা চুরি-টুরির মধ্যে থাকবে না-এই জিনিসটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে এই সময়ে।

বিএনপির এই নেতা বলেন, আমরা ঐক্যের জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। বাম গণতান্ত্রিক জোট বা বাম মোর্চার ঐক্যের একটি পরামর্শসভায়ও আমি যুক্ত হয়েছিলাম। আমরা কোনো রকমের সংকীর্ণতায় ভুগতে চাই না। আমরা মনে করি যে, এখন জাতীয় ঐক্যটা সবচেয়ে বড় প্রয়োজন।

বিএনপি কোনো কাজ করছে না বলে ক্ষমতাসীন দলের মন্ত্রীরা  যেসব অভিযোগ করেছেন এই সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ফখরুল বলেন,  বিষয়টা হচ্ছে যে, একটা রাষ্ট্রের মূল চালিকা শক্তি হচ্ছে সরকার। সরকারের যদি জনগনের সাথে কোনো সম্পর্ক না থাকে, তাদেও কোনো দায়-দায়িত্ব থাকে না, মানুষের প্রতি কমিটমেন্ট থাকে না। যার ফলে এটা সরকার উপলব্ধি করছে না যে, এখন যেটা দরকার সবাইকে একখানে আনা। তাদের মধ্যে একটা ধারণা সৃষ্টি করা যে, আমরা যা কিছু করছি-ঐক্যবদ্ধভাবে করছি।

ভারতে দেখুন, সেখাকার প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে কথা-বার্তা বলেছেন সমস্ত বিরোধী দলের সঙ্গে। অন্যান্য রাজ্যের চিফ মিস্টিনারের সাথে উনি কথা বলছেন, কথা বলেই কিন্তু তিনি হয়ত তার কাজটাই করছেন। কিন্তু আলাপ-আলোচনা করে নিচ্ছেন সকলের সঙ্গে। সো দ্যাট এভরি বডি উইল ফিল উই আর হিয়ার, উই আর অলসো কনট্রিবিউটিং। এটা খুবই প্রয়োজন তো।

তিনি বলেন,  বিএনপি তো সবচেয়ে বড় দল। সেই বড় দলকে আপনি একেবারেই বাদ দিয়ে নিজের মতো করে কাজ করছেন, করেন। ফলো তো করছেন আমাদেরকেই দেখা যাচ্ছে। আমরা যা যা বলেছি সেই কাজগুলোই তো করছেন। সেইটাকে সুন্দর-সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করে এই গালিগালাজগুলো বাদ দিয়ে, ওই সমস্ত কথা-বার্তা বাদ দিয়ে আসল জায়গাতে আসুন। যেটা আমরা বার বার বলছি, দুস্থ মানুষকে বাঁচানো হচ্ছে বড় কাজ।

তিনি বলেন, কিভাবে আহজারি করছে গার্মেন্টসের শ্রমিকরা, কীভাবে আহাজারি করছে গৃহকর্মীরা, এরা অত্যন্ত দুস্থ হয়ে গেছে এখন কাজ নেই। যে বস্তিতে তারা থাকে সেখানে ঘর ভাড়া  দেওয়ার উপায় নেই, সেখান থেকে তাদেরকে উচ্ছেদও করা হচ্ছে। গ্রামের দিনমজুর, ক্ষেতমজুর, যারা রিকশা চালায়, ঠেলা গাড়ি চালায় ওদের সংখ্যা তো ৩ কোটি প্রায়। এই সেক্টরের  লোকজনের কথা চিন্তা করতে হবে। 

মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা ইতিমধ্যে সারাদেশে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২৪ মার্চ দলের নেতা-কর্মীদেরকে আহবান জানিয়েছিলেন যে, নিজেকে নিরাপদ রেখে দুস্থ এবং দুদর্শাগ্রস্ত মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে। তারই ধারাবাহিকতায় আমরা প্রত্যেকটা জেলা, উপজেলায় আমাদের দল, সহযোগী সংগঠন, অঙ্গসংগঠনসমূহ তারা কাজ করছে। 

সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে করোনাভাইরাসে মৃত ডা. মঈন উদ্দিনের প্রতি ¤্রদ্ধা নিবেন এবং এই মহাদুযোর্গে চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্য কর্মী, সামরিক বাহিনীসহ অন্যান্য বাহিনী এবং গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের ভূমিকার প্রশংসা করেন বিএনপি মহাসচিব। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত প্যাকেজে শুভঙ্করের ফাঁকি আছে বলেও মনে করেন মির্জা ফখরুল।

সংবাদ সম্মেলনে তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন নসু,  চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সদস্য শায়রুল কবির খোকন ও শামসুদ্দিন দিদার উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
সারাদেশে ২৮৫৭ পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৪৩০ প্লাটুন বিজিবি
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
বাংলাদেশের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ সেপ্টেম্বর)
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
অস্কারে যাচ্ছে ‘বাড়ির নাম শাহানা’
অস্কারে যাচ্ছে ‘বাড়ির নাম শাহানা’

এই মাত্র | শোবিজ

রাজশাহীতে নৌকাডুবিতে একজনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২
রাজশাহীতে নৌকাডুবিতে একজনের মৃত্যু, নিখোঁজ ২

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ পিস ইয়াবাসহ আটক ২
নাইক্ষ্যংছড়িতে এক লাখ পিস ইয়াবাসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে উদযাপিত হচ্ছে পর্যটন দিবস
কক্সবাজারে উদযাপিত হচ্ছে পর্যটন দিবস

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সততাই সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র : কাদের গনি চৌধুরী
সততাই সাংবাদিকতার মূলমন্ত্র : কাদের গনি চৌধুরী

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনি ধস, শতাধিক প্রাণহানির আশঙ্কা
নাইজেরিয়ায় স্বর্ণখনি ধস, শতাধিক প্রাণহানির আশঙ্কা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার সাবাহ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়ার সাবাহ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিল বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | পরবাস

মাইক্রোসফট থেকে বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাকে বরখাস্তের আহ্বান ট্রাম্পের
মাইক্রোসফট থেকে বাইডেন প্রশাসনের কর্মকর্তাকে বরখাস্তের আহ্বান ট্রাম্পের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন
মোংলায় নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে বিশ্ব পর্যটন দিবস উদযাপন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ
জুলাই আন্দোলনের এক নম্বর কারণ পচা নির্বাচন : ইসি সানাউল্লাহ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আরও সাশ্রয়ী দামে ‘গুরু’ কার্বনেটেড বেভারেজ
আরও সাশ্রয়ী দামে ‘গুরু’ কার্বনেটেড বেভারেজ

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক
বিএনপির সঙ্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডি এল রায়ের গানে কণ্ঠ দিলেন সঞ্চিতা রাখি
ডি এল রায়ের গানে কণ্ঠ দিলেন সঞ্চিতা রাখি

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জ নাগরিক কমিটির দ্বিবার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ নাগরিক কমিটির দ্বিবার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হাসান
গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফারুক হাসান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন বাংলাদেশে গৎবাঁধা রাজনীতির দিন শেষ: আমীর খসরু
নতুন বাংলাদেশে গৎবাঁধা রাজনীতির দিন শেষ: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলবে কম্পিউটার-ল্যাপটপ
অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে চলবে কম্পিউটার-ল্যাপটপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লা দক্ষিণ বিএনপির সম্মেলন আজ
কুমিল্লা দক্ষিণ বিএনপির সম্মেলন আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া
দেশের বাজারে সব ধরনের ডালের দাম চড়া

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিকাশে টোল দিয়ে নিমেষেই পার যাত্রাবাড়ী গুলিস্তান ফ্লাইওভার
বিকাশে টোল দিয়ে নিমেষেই পার যাত্রাবাড়ী গুলিস্তান ফ্লাইওভার

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা
টেকসই পর্যটনের জন্য প্রকৃতি রক্ষা অপরিহার্য : পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেলেন মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ স্বাধীনতাকামী আসাতা শাকুর
মারা গেলেন মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ স্বাধীনতাকামী আসাতা শাকুর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন