শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৫, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

আমার যৌবনের ২৫ বছর ফিরিয়ে দেবে কে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
আমার যৌবনের ২৫ বছর ফিরিয়ে দেবে কে?

সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশনের করা এক মামলার তদন্তে মূল আসামির নাম ও বাবার নামের সাথে মিল থাকায় অভিযুক্ত করা হয় আরেক ব্যক্তিকে। পরে সেই ব্যক্তি উচ্চ আদালতে আবেদন করলে দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের ভুল হয়েছে বলে স্বীকার করে। দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্ত নিয়ে ওই ব্যক্তির অভিযোগ প্রমাণিত না হলে তার ১৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারতো। তবে ওই ব্যক্তিকে শেষ পর্যন্ত কারাভোগ করতে না হলেও অনেকেই এরকম ক্ষেত্রে ভাগ্য তেমন সুপসন্ন হয়নি।

সাম্প্রতিক সময়ে এরকম একটি আলোচিত মামলা ছিল জাহালমের ঘটনাটি, যিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের ভুল তদন্ত এবং এক ব্যাংক কর্মকর্তার ভুল সাক্ষ্যের কারণে তিন বছর কারাদণ্ড ভোগ করেন। পরে মানবাধিকার কমিশনের তদন্তে বেরিয়ে আসে যে জাহালম নিরপরাধ। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে সব মামলা থেকে অব্যাহতি পাওয়ার পর গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পান জাহালম।

কোনো অপরাধ না করেও জীবনের একটা লম্বা সময় কেটেছে কারাগারে - সিনেমার কাহিনীর মত শোনালেও এরকম ঘটনা কিন্তু মাঝেমধ্যেই ঘটে থাকে আমাদের আশেপাশে। তদন্তে অনিচ্ছাকৃত বা ইচ্ছাকৃত ভুল, মিথ্যা সাক্ষ্যদান বা বিচারিক প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হওয়া - এরকম নানা কারণে আদালত অনেকসময় ভুল রায় দিয়ে থাকেন, যার ফল ভোগ করতে হয় নিরপরাধ কোন ব্যক্তিকে। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে বিনা অপরাধে কারাভোগ করার কয়েকটি আলোচিত ঘটনা তুলে ধরে বিবিসি বাংলা এক প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

বিনা অপরাধে ১৩ বছর কারাভোগ, অতঃপর মৃত্যু
দু’হাজার তিন সালে সাতক্ষীরায় দু’জন পুলিশ কর্মকর্তা হত্যা মামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে ছিলেন ওবায়দুর রহমান, যিনি আবেদ আলী হিসেবে বেশি পরিচিত। ২০০৬ সালে আদালত ওই মামলায় আবেদ আলীসহ আরো দু’জনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। এরপর ২০১১ সালে হাইকোর্ট নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে এবং আবেদ আলীকে খালাস দেয়। কিন্তু উচ্চ আদালত খালাস দিলেও রাষ্ট্র পক্ষ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেন এবং পরবর্তী চার বছর ধরে শুনানি চলে মামলার।

দু’হাজার আঠারো সালের এপ্রিলে আদালত খালাস বিভাগের রায় বহাল রেখে সিদ্ধান্ত দেন। কিন্তু আদালতের সিদ্ধান্তের পরও মুক্তি পাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি আবেদ আলীর। সেই বছরের অক্টোবর মাসের যে দিন আবেদ আলীকে কারাগার থেকে খালাস করার রায়ের কপি কারাগারে গিয়ে পৌঁছায়, ওই দিন তার কিছুক্ষণ আগে মারা যান আবেদ আলী। তিনি যে নির্দোষ, মৃত্যুর আগে সেই স্বীকৃতিটা পেলেও মুক্ত অবস্থায় একদিনও তিনি পরিবারের সাথে সময় কাটাতে পারেননি।

১৯৯২ সালে বাসে ডাকাতির অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাবুল মিয়া যখন গ্রেফতার হন, তার বয়স তখন ১৮ বছর। এরপর ২০১৭ সালে তিনি যখন বেকসুর প্রমাণিত হন এবং তাকে খালাস দেয়া হয়, সেসময় তার বয়স ৪৩। অর্থাৎ, নিজের জীবনের কৈশোরের একাংশ, তারুণ্য এবং যৌবনের একটা বড় অংশ কাটিয়েছেন জেলে। মজার ব্যাপার হলো, যে মামলায় ২৫ বছর কারাভোগ করেছেন বাবুল মিয়া, সেই মামলায় দোষী প্রমাণিত হলেও তার সর্বোচ্চ শাস্তি হত ১০ বছর।

বিচারিক প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রিতার কারণেই মূলত এই দীর্ঘসময় কারাগারে থাকতে হয় বাবুল মিয়াকে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে উঠে আসে যে, ১৯৯৩ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ২৪ বছরে বিচার চলাকালীন সময়ে মামলার সাক্ষীদের অধিকাংশই সাক্ষ্য দিতে আসেননি। মামলার বাদী এবং তদন্ত কর্মকর্তাও কখনো আদালতে উপস্থিত হননি বলেও উঠে আসে প্রকাশিত খবরে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, জেল থেকে বের হয়ে বাবুল মিয়া সাংবাদিকদের সামনে একটি প্রশ্ন রেখেছিলেন। স্বাভাবিকভাবেই সেই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সামর্থ্য ছিল না কারো। প্রশ্নটি ছিল: ‘আমার যৌবনের ২৫ বছর ফিরিয়ে দেবে কে?’

স্ত্রী-কন্যা হত্যার মিথ্যা অভিযোগে ২০ বছর জেলে
নিজের স্ত্রী ও দেড় বছরের কন্যা হত্যার অভিযোগে দুই হাজার সালে আদালত মৃত্যুদণ্ড দেয় বাগেরহাটের শেখ জাহিদকে। ওই বছর শেখ জাহিদ এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন, যেটির শুনানি শেষে ২০০৪ সালে হাইকোর্ট মৃত্যুদণ্ডের আদেশ জারি রাখেন।

হাইকোর্টের ওই রায়ের বিপরীতে আসামি জাহিদ আবারো আবেদন করেন, যেই আবেদনের সুরাহা হয় ২০২০ সালের অগাস্টে। আদালত শেখ জাহিদকে নির্দোষ ঘোষণা করে রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হওয়ায় কারাবাসের পুরোটা সময়ই ফাঁসির আসামির জন্য নির্ধারিত ‘কনডেমড সেল’-এ দিনযাপন করতে হয় শেখ জাহিদকে। ৩০ বছর বয়সে শাস্তির মেয়াদ শুরু করা ওই ব্যক্তি যখন খুলনা কারাগার থেকে মুক্তি পান, তখন তার বয়স ৫০ বছর।

আসামির বাবার নামের সাথে মিল, ৫ বছর কারাগারে
গত সপ্তাহে কাশিমপুর কারাগার থেকে আরমান নামের এক ব্যক্তিকে খালাস করা হয়, যিনি ২০১৬ সাল থেকে কারাগারে ছিলেন। দু‌’হাজার পাঁচ সালে বিস্ফোরক আইনে করা একটি মামলায় একজন আসামির বাবার নাম আর মিরপুরের বাসিন্দা আরমানের বাবার নাম একই।

ওই মামলায় একজন আসামিকে ২০১২ সালে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। ওই আসামি সে সময় পলাতক ছিলেন। গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরগুলো অনুযায়ী, শুধুমাত্র বাবার নাম এক থাকার কারণে ২০১৬ সালে মিরপুর থেকে আরমানকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।

পরে এই বিষয়ে আরমানের পরিবারের পক্ষ থেকে আদালতে রিট করা হয় এবং চূড়ান্ত শুনানি শেষে আদালত আরমানকে খালাস করার রায় দেন। এই ঘটনায় আরমানকে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেয়ার এবং আরমানকে আটকের ঘটনার দায় নিরূপণে নতুন করে তদন্তের সিদ্ধান্ত দেন আদালত।

বহুল আলোচিত জাহালমের কারাভোগ
দু’হাজার ষোল সালের ফেব্রুয়ারি মাসে যখন জাহালমকে গ্রেফতার করা হয়, তখন তিনি নরসিংদীতে এক পাটকলে কাজ করছিলেন। এরপর ঠিক তিন বছর পূর্ণ হবার দু'দিন আগে হাইকোর্টের নির্দেশে মুক্তি পেয়ে বাড়িতে ফেরেন তিনি।

মানবাধিকার কমিশনের তদন্তে প্রমাণিত হয় যে তিনি নির্দোষ হয়েও জেল খাটছিলেন। একটি ব্যাংক থেকে ১৮ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ছিল আবু সালেক নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ওই ব্যাংকের এক কর্মকর্তা জাহালমকেই আবু সালেক বলে চিহ্নিত করে সাক্ষ্য দিলে জাহালমকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত।

কার দোষে জাহালমের কারাভোগ করতে হলো - তা নির্ণয় করতে পরবর্তীতে তদন্ত কমিটি গঠন করে দুর্নীতি দমন কমিশন। সেই তদন্তের ফলাফল আজো দিনের আরো দেখেনি।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ-সৌদি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা: প্রথম যৌথ কমিটির সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নতুন করে যেন রোহিঙ্গা না আসে সেই চেষ্টা করছি : খলিলুর রহমান
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
নির্বাচনি সীমানা নির্ধারণ অধ্যাদেশের খসড়ায় চূড়ান্ত অনুমোদন
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
অভিবাসন বিষয়ক এমওইউ স্বাক্ষর, ইতালির মন্ত্রীর সফরের গুরুত্বপূর্ণ অর্জন : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৭৬
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
বায়ুদূষণের বিরুদ্ধে অভিযান, দেশজুড়ে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দসহ ইটভাটা ধ্বংস
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান
নৌ নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সরকারি-বেসরকারি সকল সংস্থাকে এগিয়ে আসার আহ্বান
এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
এপ্রিলে সড়ক দুর্ঘটনায় ৫৮৩ জন নিহত : যাত্রী কল্যাণ সমিতি
সর্বশেষ খবর
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে
এবার আন্দোলনে শিক্ষকরা, ৪ দিনেও ক্লাস হয়নি কুয়েটে

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবককে পিটিয়ে-চোখ উপড়ে হত্যা
পাওনা টাকা চাওয়ায় যুবককে পিটিয়ে-চোখ উপড়ে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত
নোয়াখালী জেলা বিএনপির ৩৭ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মাইক্রোবাসের ধাক্কা, চালকসহ নিহত ৩

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে নদীতে ফেলে দেয়া সেই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নদীতে ফেলে দেয়া সেই কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা খুবই জরুরি'
'ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টির সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতনতা খুবই জরুরি'

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুর জেলা পরিষদের সিইওর অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন পৌর প্রশাসক
চাঁদপুর জেলা পরিষদের সিইওর অতিরিক্ত দায়িত্ব পেলেন পৌর প্রশাসক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত ৪
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৩, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান
‘সুরভী’র শিশুদের ভালোবাসায় সিক্ত জোবাইদা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া
শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আবার বেপরোয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার
বার্সাকে কাঁদিয়ে ৩১ মে ফাইনালে ইন্টার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান
ভারত-পাকিস্তানকে সামরিক সংযম দেখাতে জাতিসংঘের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত
শরীয়তপুরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ
লাওস সীমান্তে সংঘর্ষ, থাইল্যান্ডে পর্যটন স্পট বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ
যুক্তরাজ্যে ভিসা নীতিতে কড়াকড়ি, নজরে পাকিস্তানসহ একাধিক দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ মে)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব
ঈদুল আজহায় ছুটি ১০ দিন: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না
সঞ্চয়পত্র কিনতে রিটার্ন দাখিলের বাধ্যবাধকতা থাকছে না

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া
গুলশানের বাসভবনে খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর
ইসরায়েলি হামলায় ধ্বংস ইয়েমেনের সানা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’
‘যে কোনো সময় হামলা চালাবে ভারত, পাল্টা প্রতিঘাতে প্রস্তুত পাকিস্তান’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল
একদিনে চার দেশে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র
ইয়েমেনে হামলা; আমেরিকা-ইসরায়েলকে কঠিন জবাবের হুঁশিয়ারি আনসারুল্লাহ’র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?
হঠাৎ আইএসআই সদরদপ্তরে তিন বাহিনীর প্রধানের সাথে শাহবাজ, যুদ্ধের প্রস্তুতি?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
চয়নিকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
মুহুর্মুহু ড্রোন হামলার পর মস্কোর সব বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
এ টি এম আজহারের জন্য দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের
ভিসা পেতে জাল নথিপত্র না দেওয়ার আহ্বান সুইডিশ দূতাবাসের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!
কানাডা থেকে আলাদা হতে চায় আলবার্টা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া
আবেগাপ্লুত নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছায় সিক্ত খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত
যুদ্ধের আশঙ্কায় যুবকদের ট্রেনিং দিচ্ছে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে বিস্ফোরণ, ৭ সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি
ইসলামী আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক এমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস
সকালে পরাজয়, বিকালে জয়ী জার্মানির চ্যান্সেলর মেৎস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান
১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন ডা. জোবাইদা রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন
শ্রীলঙ্কা সিরিজে খেলতে পারেন তাসকিন

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল
পিএসজির মাঠে আত্মবিশ্বাসী আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ