শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

এলএসডি আর ডিএমটি : এ দুটি মাদক আতঙ্ক এখন সব মহলে

সর্বনাশা পথে দেশের তরুণরা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতার সঙ্গে জনসচেতনতা বাড়ানোর তাগিদ
মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
এলএসডি আর ডিএমটি : এ দুটি মাদক আতঙ্ক এখন সব মহলে

পশ্চিমা বিশ্বের জনপ্রিয় ভয়ংকর মাদকের দাপট এখন বাংলাদেশে। এলএসডি, ডিএমটি, খাত, আইস, কোকেন, এনপিএস নামের এসব ভয়ংকর মাদক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ সারা দেশে। বিশেষ করে এলএসডি আর ডিএমটি নামের এ দুটি মাদক আতঙ্ক এখন সব মহলে। এ নিয়ে অভিভাবক মহল চরম উদ্বিগ্ন। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন মাদক এলএসডি আর ডিএমটির রুট, গতিপ্রকৃতি চিহ্নিত করে খুব দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তরুণ ও যুব সমাজের ভিতর। হ্যালুসিনেজিক ড্রাগ ব্যবহারে আসক্তরা সহিংস আচরণ করবে। তখন পরিস্থিতি আর হাতের নাগালে থাকবে না। নতুন ভয়ংকর এ ড্রাগের যাতে বিস্তার ঘটতে না পারে সে লক্ষ্যে ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবকসহ সর্বসাধারণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তারা। তবে এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের খবর হলো, ভিতরে ভিতরে এলএসডি, ডিএমটি  নিজের জায়গা বাড়াচ্ছে। উচ্চবিত্ত ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে এ মাদক। এলএসডি সম্পর্কে অজ্ঞতা, এর রুট সম্পর্কে এখনো পরিষ্কার ধারণা না থাকায় এ মাদক দেশে ঢুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভয়ংকর এ মাদকেও আগ্রহ বাড়ছে সেবীদের। দুঃখজনক ও ভয়াবহ উদ্বেগের সংবাদ হলেও সত্য, হেরোইন, কোকেন, খাত, এনপিএস, ইয়াবার পর এলএসডি এসে গেছে বাংলাদেশে। এলএসডি ছাড়াও আগ্রহ বেড়েছে আরেক মাদক আইসের প্রতি। বলা যায়, আইস হলো ইয়াবার পরবর্তী ভার্সন। তবে এটি ইয়াবার চেয়ে বেশি ক্রেজি ড্রাগ। বাংলাদেশে হাজির ভয়ংকর মাদক এলএসডি। ভয়াবহতার দিক থেকে পশ্চিমের এ মাদকটিকে বলা হয় ‘লাস্ট স্টেজ অব ড্রাগ’। এলএসডি মাদকে আসক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী প্রকাশ্যে নিজের গলায় দা চালিয়ে দেওয়ার পর মাদকের ভয়ংকর প্রতিক্রিয়া সামনে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কদিন আগে কথা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মদ আহসানুল জব্বারের সঙ্গে। বাংলাদেশের বাজারে নতুন মাদক সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ‘ক্রিস্টাল মেথ বা আইস এবং এলএসডি শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। এ দুটি অনেক দামি মাদকও বটে। ২০১৯ সালে ৫৬১ গ্রাম আইসসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। ২০২১ সালে ২ কেজি ২০০ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। এলএসডি হ্যালুসিনেজিক ড্রাগ। অনেক সময় অলীক দৃশ্য দেখার কারণে মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়। ২০১৮ সালে নতুন আরেকটি মাদক “খাত” চিহ্নিত করা হয়। ওই সময় ২ হাজার ৫৪২ কেজি ৮৫ গ্রাম খাতসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে এ বিষয়ে তৎপরতার কারণে খাত চোরাচালানের এ সিন্ডিকেটকে উৎখাত করা হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় আইস, এলএসডি ও খাত অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।’

মাদকদ্রব্য নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস)-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ উপদেষ্টা কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশ মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও মাদকদ্রব্যের অবৈধ প্রবেশের ফলে আমাদের তরুণ-যুব সমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশে জনসংখ্যার ৪৯ ভাগ বয়সে তরুণ। মাদক ব্যবসায়ীরা কর্মক্ষম এ তরুণ জনগোষ্ঠীকে ভোক্তা হিসেবে পেতে চায়। মাদকে আসক্তের শতকরা ৮০ ভাগ কিশোর ও তরুণ, যা এরই মধ্যে গবেষকরা চিহ্নিত করেছেন।’

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানান, দেশের অবৈধ মাদকের বাজারে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে পশ্চিমা দেশগুলোর জনপ্রিয় মাদক এলএসডি ও ডিএমটি। ফেসবুকে গ্রুপ ও আইডি খুলে পশ্চিমের ভয়ংকর এ মাদকের বিকিকিনি চলছে বাংলাদেশে; যা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ধারণার বাইরে ছিল। এ কারণে ছিল নজরেরও বাইরে। কিন্তু এ মাদক সামনে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের আত্মহননের পর। ১৫ মে রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের সামনে এক ডাব বিক্রেতার ধারালো দা নিয়ে নিজের গলা গভীরভাবে কেটে ফেলে আত্মঘাতী হন হাফিজ। কেন তিনি এভাবে আত্মঘাতী হলেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা বাংলাদেশে এলএসডি মাদক কারবারের গোপন নেটওয়ার্কের হদিস পান। এ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয় অনলাইনে। আর মাদকটি নেদারল্যান্ডস থেকে আসে কুরিয়ার সার্ভিসে। গোয়েন্দারা জানতে পারেন ঢাকার বেশ কয়েকজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ ভয়ংকর মাদক এলএসডি ও গাঁজাপাতার নির্যাস দিয়ে কেক তৈরি করে তা ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে বিক্রি করছেন। যার পেমেন্ট নেওয়া হচ্ছে অনলাইনে। এলএসডি মাদক মানুষের সাধারণ চিন্তা ও অনুভূতি পাল্টে দেয়; মাদক গ্রহণকারীর ভিতরে অলীক বা কাল্পনিক ভাবনা বা অনুভবের সৃষ্টি করে। মাদকটি গ্রহণের পর সেবীরা ভাবতে থাকেন যেন আকাশে উড়ছেন! ঢাবি শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর পেছনে এ এলএসডি দায়ী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা। সূত্র জানান, এলএসডি মাদকের ছদ্মনাম এমডিএমএ, এন, এম-ডাইমথাইলিটিপেনিয়া, সিলোসাইবিন মাশরুমসহ এলএসডি-২৫, অ্যাসিড, ডেলিসিড ইত্যাদি নামে ডাকেন সেবীরা। মাদকটি বট আকারে পাওয়া যায়। যা খুব ছোট একটি কাগজের টুকরোসদৃশ মাদকমিশ্রিত বস্তু। তিন ছাত্রের কাছ থেকে উদ্ধার এলএসডিগুলো দেখতে স্ট্যাম্পের মতো। এগুলো যে মাদক তা দেখে বোঝার উপায় নেই। সেবীরা ঠোঁটের নিচে এলএসডি রেখে দিতেন। মাদকগুলো সাধারণত মানুষের চিন্তা, অনুভূতি ও পারিপার্শ্বিক চেতনা পরিবর্তন করে। সেবনকারীর দৃষ্টি ও শ্রুতির মধ্যে হ্যালুসিনেশন তৈরি হয়। এটি সেবনে চোখের মণির বিকৃতি ঘটে, শরীরের রক্তচাপ ও তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এলএসডি শুধু ক্ষতিকারকই নয়, ব্যয়বহুলও। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, গ্রেফতার সাদমান, আসহাব ওয়াদুদ ও আদিব আশরাফ এ তিনজন একত্রে ফেসবুক আইডি ও গ্রুপের মাধ্যমে মাদকটি বিক্রি করতেন। এটি নতুন ও দামি মাদক হওয়ায় এরা ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায় ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতেন। আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এটি নিষিদ্ধ মাদক। এমনকি এর কেনাবেচা বাংলাদেশের প্রচলিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। যারা নেদারল্যান্ডস থেকে এ মাদক বাংলাদেশে পাঠিয়েছেন তাদের শনাক্তের জন্য পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
সময়ের আলোচিত এলএসডি ও নতুন মাদক ডিএমটি দেশে পোস্টাল সার্ভিসের মাধ্যমে আনা হয় বলে জানিয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। পুলিশের এই এলিট ফোর্স বলছে, এসব মাদকের ব্যবহারকারীর সবাই উচ্চবিত্ত।

র‌্যাব বলছে, বিদেশে পড়ালেখা করার জন্য অবস্থানকালেই সম্ভ্রান্ত উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা জড়িয়ে পড়ছেন এসব ভয়ংকর মাদকে। কেউ থাইল্যান্ডে গিয়ে নতুন মাদক ডিএমটিতে, কেউ আবার লন্ডনে গিয়ে এলএসডি সেবনে আসক্ত হচ্ছেন। পড়াশোনা শেষে দেশে ফিরলেও আসক্তি থেকে পোস্টাল সার্ভিসের মাধ্যমে বই কিংবা কোনো কাগজের মাধ্যমে দেশে আমদানি করছেন এলএসডি ও ডিএমটি।

সম্প্রতি আলোচিত আরেক মাদক গাঁজার কেক বা ব্রাউনি। যা গাঁজার নির্যাস থেকে তৈরি হয়। ৯ জুন ৩০ পিস গাঁজার কেকসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

পুলিশ বলছে, গাঁজা পানিতে সিদ্ধ করে বিশেষ প্রক্রিয়ায় এটি তৈরি হয়। এ বিষয়ে ডিএনসির কেন্দ্রীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগারের প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক ড. দুলালকৃষ্ণ সাহা বলেন, মাদক আইন, ১৯৯০ হওয়ার আগে এ গাঁজা দিয়ে একসময়ে ‘মোদক’ বানানো হতো। এটা গুড়সহ বিভিন্ন মিষ্টিদ্রব্যে মেশানো হতো। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়ও ছিল এর ব্যবহার। ব্রাউনিটা মোদকের আধুনিক সংস্করণ।

ক্রিস্টাল মেথ বা আইস : মাদকের জগতে আরেক ভয়ংকর সংযোজন ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। যা ২০১৯ সালে রাজধানীর জিগাতলা থেকে প্রথমবার উদ্ধার হয়। এর সঙ্গে আরও উদ্ধার হয় এমডিএমএ নামের আরেকটি মাদক তৈরির উপকরণও। সর্বশেষ ১৭ জুন রাজধানীর উত্তরা থেকে এ মাদক সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা তৌফিকসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তারা মেথ ল্যাব তৈরি করে ভেজাল আইস, ইয়াবার রং পরিবর্তন, ঝাক্কি মিক্স বা ককটেল মাদক তৈরি করছিলেন। এ ছাড়া খাত নামের এক ধরনের পাতাও মাদক হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।

এ মাদক দ্রব্যগুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে দুলালকৃষ্ণ সাহা বলেন, এ মাদক সেবনের ফলে অনিদ্রা, মানসিক অবসাদ, মস্তিষ্ক বিকৃতি, স্ট্রোক, হৃদরোগ, কিডনি ও লিভার জটিলতা হয়। আর মাদক এমডিএমএ প্রধানত ইউরোপ-আমেরিকায় ব্যবহার হয়। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেকটা এলএসডির মতোই। মাদক খাত সম্পর্কে তিনি বলেন, এর মধ্যে ক্যাথিন ও ক্যাথিনোন নামের দুই ধরনের উপাদান থাকে। যা মাদকের অন্যতম উপাদান।

নতুন মাদক এমফিটামিন পাউডার : আরেকটি একেবারেই নতুন মাদক হলো এমফিটামিন পাউডার। এটা মূলত ইয়াবার কাঁচামাল। সম্প্রতি এর ১২.৩ কেজি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ইয়াবার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হয় ফার্মাসিউটিক্যাল ড্রাগ ট্যাপেন্ডাডল। এটা মূলত ভারত থেকে আসে। রাজশাহীতে ১৬ হাজার পিস ট্যাবলেটের একটি বড় চালান ধরা পড়ে। এটা ব্যথা নিরাময়ে ব্যবহার হয়। গত মাসেও এক জায়গা থেকে একটি বিশেষ ওষুধ কোম্পানির ১ লাখ এবং আরেক জায়গা থেকে ১০ হাজার ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

ডায়েমেথিল ট্রাইপ্টেমিন বা ডিএমটি : লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড বা এলএসডির পরে এবার দেশে প্রথমবারের মতো উদ্ধার হয়েছে ডায়েমেথিল ট্রাইপ্টেমিন বা ডিএমটি নামক ভয়ংকর এক মাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
এনবিআরের আন্দোলন স্থগিত
এনবিআরের আন্দোলন স্থগিত
জাতীয় কবির স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করবে সরকার: ফারুকী
জাতীয় কবির স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করবে সরকার: ফারুকী
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক
শাল গাছ লাগানো, সীমানা চিহ্নিতকরণ কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
শাল গাছ লাগানো, সীমানা চিহ্নিতকরণ কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ
পুঁজিবাজার হয়ে গেছে ‘ডাকাতদের আড্ডা’: প্রেস সচিব
পুঁজিবাজার হয়ে গেছে ‘ডাকাতদের আড্ডা’: প্রেস সচিব
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নজরুল প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিলেন : ফারুকী
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নজরুল প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিলেন : ফারুকী
তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমি সেবা জনবান্ধব করা হচ্ছে : উপদেষ্টা
তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে ভূমি সেবা জনবান্ধব করা হচ্ছে : উপদেষ্টা
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সিনিয়র সচিব-দুদকের সাবেক ৩ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা তদন্তে সিআইডি
সিনিয়র সচিব-দুদকের সাবেক ৩ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলা তদন্তে সিআইডি
সাবেক প্রতিমন্ত্রী চুমকির স্বামীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী চুমকির স্বামীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
সাবেক এমপি নিজাম হাজারীসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি নিজাম হাজারীসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সর্বশেষ খবর
দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফেনীতে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা
ফেনীতে ৩ দিনব্যাপী ভূমি মেলা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় পদ্মার চরে ৮ কৃষককে পিটিয়ে জখম
পাবনায় পদ্মার চরে ৮ কৃষককে পিটিয়ে জখম

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হান্নান, সম্পাদক ছালাম
শ্রীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি হান্নান, সম্পাদক ছালাম

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনবিআরের আন্দোলন স্থগিত
এনবিআরের আন্দোলন স্থগিত

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বামী সংসার করতে না চাওয়ায় শরীরে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যার চেষ্টা
স্বামী সংসার করতে না চাওয়ায় শরীরে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যার চেষ্টা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে ভূমি মেলা শুরু
ফটিকছড়িতে ভূমি মেলা শুরু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ডিসেম্বরে না জুনে, এই বিতর্কের সমাধান চায় এবি পার্টি
নির্বাচন ডিসেম্বরে না জুনে, এই বিতর্কের সমাধান চায় এবি পার্টি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অসামাজিক কাজের অভিযোগে গ্রেফতার ১২
অসামাজিক কাজের অভিযোগে গ্রেফতার ১২

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাইনালে রিশাদকে নিয়ে বোলিংয়ে লাহোর, নেই সাকিব-মিরাজ
ফাইনালে রিশাদকে নিয়ে বোলিংয়ে লাহোর, নেই সাকিব-মিরাজ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীর্ষে থেকেও স্বস্তিতে নেই গুজরাট টাইটান্স
শীর্ষে থেকেও স্বস্তিতে নেই গুজরাট টাইটান্স

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডকাপসহ আসামি ছিনতাই: গ্রেফতার ৯
হ্যান্ডকাপসহ আসামি ছিনতাই: গ্রেফতার ৯

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে দেড় কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৫৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজবাড়ীতে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম
রাজবাড়ীতে ৩ জনকে কুপিয়ে জখম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা কর্মকর্তার হাতে শিক্ষক লাঞ্ছিতের অভিযোগ
শিক্ষা কর্মকর্তার হাতে শিক্ষক লাঞ্ছিতের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ভূমিসেবা ডিজিটাইজেশন সময়োপযোগী পদক্ষেপ'
'ভূমিসেবা ডিজিটাইজেশন সময়োপযোগী পদক্ষেপ'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৩২
জনকে বিএসএফের পুশইন
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৩২ জনকে বিএসএফের পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় কবির স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করবে সরকার: ফারুকী
জাতীয় কবির স্মৃতিচিহ্ন সংরক্ষণ করবে সরকার: ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরু মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে আর্থিক সহায়তা প্রদান
গরু মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মধ্যে আর্থিক সহায়তা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁও থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় কলম মেম্বারকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ
খিলগাঁও থানার হত্যাচেষ্টা মামলায় কলম মেম্বারকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬১,৭২৪ জন বাংলাদেশি হজের জন্য সৌদি আরবে পৌঁছেছেন
৬১,৭২৪ জন বাংলাদেশি হজের জন্য সৌদি আরবে পৌঁছেছেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালদ্বীপে শ্রমিক পাঠানোর খরচ কমানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
মালদ্বীপে শ্রমিক পাঠানোর খরচ কমানোর আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত
বিইউএফটিতে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্কুলছাত্রীকে যৌন নিগ্রহে অভিযুক্ত গ্রেফতার
স্কুলছাত্রীকে যৌন নিগ্রহে অভিযুক্ত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় গ্রামবাসীর গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
বরগুনায় গ্রামবাসীর গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমি মেলা উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে র‌্যালি
ভূমি মেলা উপলক্ষে সোনারগাঁয়ে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ি ওয়েল
ডিপো থেকে তেল উত্তোলন বন্ধ
সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়ি ওয়েল ডিপো থেকে তেল উত্তোলন বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা
শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি
‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে
কিছু বিপদ কল্যাণ বয়ে আনে

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি হামজার স্বপ্নভঙ্গ, প্রিমিয়ার লিগে ফিরল না শেফিল্ড
বাংলাদেশি হামজার স্বপ্নভঙ্গ, প্রিমিয়ার লিগে ফিরল না শেফিল্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি

সম্পাদকীয়

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম