শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৩, শনিবার, ৩১ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

এলএসডি আর ডিএমটি : এ দুটি মাদক আতঙ্ক এখন সব মহলে

সর্বনাশা পথে দেশের তরুণরা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতার সঙ্গে জনসচেতনতা বাড়ানোর তাগিদ
মির্জা মেহেদী তমাল
অনলাইন ভার্সন
এলএসডি আর ডিএমটি : এ দুটি মাদক আতঙ্ক এখন সব মহলে

পশ্চিমা বিশ্বের জনপ্রিয় ভয়ংকর মাদকের দাপট এখন বাংলাদেশে। এলএসডি, ডিএমটি, খাত, আইস, কোকেন, এনপিএস নামের এসব ভয়ংকর মাদক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে রাজধানীসহ সারা দেশে। বিশেষ করে এলএসডি আর ডিএমটি নামের এ দুটি মাদক আতঙ্ক এখন সব মহলে। এ নিয়ে অভিভাবক মহল চরম উদ্বিগ্ন। অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন মাদক এলএসডি আর ডিএমটির রুট, গতিপ্রকৃতি চিহ্নিত করে খুব দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে তরুণ ও যুব সমাজের ভিতর। হ্যালুসিনেজিক ড্রাগ ব্যবহারে আসক্তরা সহিংস আচরণ করবে। তখন পরিস্থিতি আর হাতের নাগালে থাকবে না। নতুন ভয়ংকর এ ড্রাগের যাতে বিস্তার ঘটতে না পারে সে লক্ষ্যে ছাত্র, শিক্ষক, অভিভাবকসহ সর্বসাধারণকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান তারা। তবে এ নিয়ে সংশ্লিষ্টদের খবর হলো, ভিতরে ভিতরে এলএসডি, ডিএমটি  নিজের জায়গা বাড়াচ্ছে। উচ্চবিত্ত ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে এ মাদক। এলএসডি সম্পর্কে অজ্ঞতা, এর রুট সম্পর্কে এখনো পরিষ্কার ধারণা না থাকায় এ মাদক দেশে ঢুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ভয়ংকর এ মাদকেও আগ্রহ বাড়ছে সেবীদের। দুঃখজনক ও ভয়াবহ উদ্বেগের সংবাদ হলেও সত্য, হেরোইন, কোকেন, খাত, এনপিএস, ইয়াবার পর এলএসডি এসে গেছে বাংলাদেশে। এলএসডি ছাড়াও আগ্রহ বেড়েছে আরেক মাদক আইসের প্রতি। বলা যায়, আইস হলো ইয়াবার পরবর্তী ভার্সন। তবে এটি ইয়াবার চেয়ে বেশি ক্রেজি ড্রাগ। বাংলাদেশে হাজির ভয়ংকর মাদক এলএসডি। ভয়াবহতার দিক থেকে পশ্চিমের এ মাদকটিকে বলা হয় ‘লাস্ট স্টেজ অব ড্রাগ’। এলএসডি মাদকে আসক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থী প্রকাশ্যে নিজের গলায় দা চালিয়ে দেওয়ার পর মাদকের ভয়ংকর প্রতিক্রিয়া সামনে আসে। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কদিন আগে কথা হয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মদ আহসানুল জব্বারের সঙ্গে। বাংলাদেশের বাজারে নতুন মাদক সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ‘ক্রিস্টাল মেথ বা আইস এবং এলএসডি শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর। এ দুটি অনেক দামি মাদকও বটে। ২০১৯ সালে ৫৬১ গ্রাম আইসসহ চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। ২০২১ সালে ২ কেজি ২০০ গ্রাম আইসসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। এলএসডি হ্যালুসিনেজিক ড্রাগ। অনেক সময় অলীক দৃশ্য দেখার কারণে মানুষ দুর্ঘটনার শিকার হয়। ২০১৮ সালে নতুন আরেকটি মাদক “খাত” চিহ্নিত করা হয়। ওই সময় ২ হাজার ৫৪২ কেজি ৮৫ গ্রাম খাতসহ তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে এ বিষয়ে তৎপরতার কারণে খাত চোরাচালানের এ সিন্ডিকেটকে উৎখাত করা হয়েছে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর এবং অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় আইস, এলএসডি ও খাত অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।’

মাদকদ্রব্য নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস)-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও জাতীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ উপদেষ্টা কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী বলেন, ‘বাংলাদেশ মাদক উৎপাদনকারী দেশ না হয়েও মাদকদ্রব্যের অবৈধ প্রবেশের ফলে আমাদের তরুণ-যুব সমাজ মাদকাসক্ত হয়ে পড়েছে। বাংলাদেশে জনসংখ্যার ৪৯ ভাগ বয়সে তরুণ। মাদক ব্যবসায়ীরা কর্মক্ষম এ তরুণ জনগোষ্ঠীকে ভোক্তা হিসেবে পেতে চায়। মাদকে আসক্তের শতকরা ৮০ ভাগ কিশোর ও তরুণ, যা এরই মধ্যে গবেষকরা চিহ্নিত করেছেন।’

সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানান, দেশের অবৈধ মাদকের বাজারে নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে পশ্চিমা দেশগুলোর জনপ্রিয় মাদক এলএসডি ও ডিএমটি। ফেসবুকে গ্রুপ ও আইডি খুলে পশ্চিমের ভয়ংকর এ মাদকের বিকিকিনি চলছে বাংলাদেশে; যা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ধারণার বাইরে ছিল। এ কারণে ছিল নজরেরও বাইরে। কিন্তু এ মাদক সামনে আসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের আত্মহননের পর। ১৫ মে রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের সামনে এক ডাব বিক্রেতার ধারালো দা নিয়ে নিজের গলা গভীরভাবে কেটে ফেলে আত্মঘাতী হন হাফিজ। কেন তিনি এভাবে আত্মঘাতী হলেন? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কর্মকর্তারা বাংলাদেশে এলএসডি মাদক কারবারের গোপন নেটওয়ার্কের হদিস পান। এ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয় অনলাইনে। আর মাদকটি নেদারল্যান্ডস থেকে আসে কুরিয়ার সার্ভিসে। গোয়েন্দারা জানতে পারেন ঢাকার বেশ কয়েকজন বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া তরুণ ভয়ংকর মাদক এলএসডি ও গাঁজাপাতার নির্যাস দিয়ে কেক তৈরি করে তা ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে বিক্রি করছেন। যার পেমেন্ট নেওয়া হচ্ছে অনলাইনে। এলএসডি মাদক মানুষের সাধারণ চিন্তা ও অনুভূতি পাল্টে দেয়; মাদক গ্রহণকারীর ভিতরে অলীক বা কাল্পনিক ভাবনা বা অনুভবের সৃষ্টি করে। মাদকটি গ্রহণের পর সেবীরা ভাবতে থাকেন যেন আকাশে উড়ছেন! ঢাবি শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর পেছনে এ এলএসডি দায়ী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তারা। সূত্র জানান, এলএসডি মাদকের ছদ্মনাম এমডিএমএ, এন, এম-ডাইমথাইলিটিপেনিয়া, সিলোসাইবিন মাশরুমসহ এলএসডি-২৫, অ্যাসিড, ডেলিসিড ইত্যাদি নামে ডাকেন সেবীরা। মাদকটি বট আকারে পাওয়া যায়। যা খুব ছোট একটি কাগজের টুকরোসদৃশ মাদকমিশ্রিত বস্তু। তিন ছাত্রের কাছ থেকে উদ্ধার এলএসডিগুলো দেখতে স্ট্যাম্পের মতো। এগুলো যে মাদক তা দেখে বোঝার উপায় নেই। সেবীরা ঠোঁটের নিচে এলএসডি রেখে দিতেন। মাদকগুলো সাধারণত মানুষের চিন্তা, অনুভূতি ও পারিপার্শ্বিক চেতনা পরিবর্তন করে। সেবনকারীর দৃষ্টি ও শ্রুতির মধ্যে হ্যালুসিনেশন তৈরি হয়। এটি সেবনে চোখের মণির বিকৃতি ঘটে, শরীরের রক্তচাপ ও তাপমাত্রা বেড়ে যায়। এলএসডি শুধু ক্ষতিকারকই নয়, ব্যয়বহুলও। গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, গ্রেফতার সাদমান, আসহাব ওয়াদুদ ও আদিব আশরাফ এ তিনজন একত্রে ফেসবুক আইডি ও গ্রুপের মাধ্যমে মাদকটি বিক্রি করতেন। এটি নতুন ও দামি মাদক হওয়ায় এরা ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকায় ক্রেতাদের কাছে বিক্রি করতেন। আমেরিকা ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এটি নিষিদ্ধ মাদক। এমনকি এর কেনাবেচা বাংলাদেশের প্রচলিত মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনেও অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। যারা নেদারল্যান্ডস থেকে এ মাদক বাংলাদেশে পাঠিয়েছেন তাদের শনাক্তের জন্য পুলিশ সদর দফতরের এনসিবি বিভাগে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
সময়ের আলোচিত এলএসডি ও নতুন মাদক ডিএমটি দেশে পোস্টাল সার্ভিসের মাধ্যমে আনা হয় বলে জানিয়েছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)। পুলিশের এই এলিট ফোর্স বলছে, এসব মাদকের ব্যবহারকারীর সবাই উচ্চবিত্ত।

র‌্যাব বলছে, বিদেশে পড়ালেখা করার জন্য অবস্থানকালেই সম্ভ্রান্ত উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানরা জড়িয়ে পড়ছেন এসব ভয়ংকর মাদকে। কেউ থাইল্যান্ডে গিয়ে নতুন মাদক ডিএমটিতে, কেউ আবার লন্ডনে গিয়ে এলএসডি সেবনে আসক্ত হচ্ছেন। পড়াশোনা শেষে দেশে ফিরলেও আসক্তি থেকে পোস্টাল সার্ভিসের মাধ্যমে বই কিংবা কোনো কাগজের মাধ্যমে দেশে আমদানি করছেন এলএসডি ও ডিএমটি।

সম্প্রতি আলোচিত আরেক মাদক গাঁজার কেক বা ব্রাউনি। যা গাঁজার নির্যাস থেকে তৈরি হয়। ৯ জুন ৩০ পিস গাঁজার কেকসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

পুলিশ বলছে, গাঁজা পানিতে সিদ্ধ করে বিশেষ প্রক্রিয়ায় এটি তৈরি হয়। এ বিষয়ে ডিএনসির কেন্দ্রীয় রাসায়নিক পরীক্ষাগারের প্রধান রাসায়নিক পরীক্ষক ড. দুলালকৃষ্ণ সাহা বলেন, মাদক আইন, ১৯৯০ হওয়ার আগে এ গাঁজা দিয়ে একসময়ে ‘মোদক’ বানানো হতো। এটা গুড়সহ বিভিন্ন মিষ্টিদ্রব্যে মেশানো হতো। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়ও ছিল এর ব্যবহার। ব্রাউনিটা মোদকের আধুনিক সংস্করণ।

ক্রিস্টাল মেথ বা আইস : মাদকের জগতে আরেক ভয়ংকর সংযোজন ক্রিস্টাল মেথ বা আইস। যা ২০১৯ সালে রাজধানীর জিগাতলা থেকে প্রথমবার উদ্ধার হয়। এর সঙ্গে আরও উদ্ধার হয় এমডিএমএ নামের আরেকটি মাদক তৈরির উপকরণও। সর্বশেষ ১৭ জুন রাজধানীর উত্তরা থেকে এ মাদক সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা তৌফিকসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। তারা মেথ ল্যাব তৈরি করে ভেজাল আইস, ইয়াবার রং পরিবর্তন, ঝাক্কি মিক্স বা ককটেল মাদক তৈরি করছিলেন। এ ছাড়া খাত নামের এক ধরনের পাতাও মাদক হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে।

এ মাদক দ্রব্যগুলোর বিষয়ে জানতে চাইলে দুলালকৃষ্ণ সাহা বলেন, এ মাদক সেবনের ফলে অনিদ্রা, মানসিক অবসাদ, মস্তিষ্ক বিকৃতি, স্ট্রোক, হৃদরোগ, কিডনি ও লিভার জটিলতা হয়। আর মাদক এমডিএমএ প্রধানত ইউরোপ-আমেরিকায় ব্যবহার হয়। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেকটা এলএসডির মতোই। মাদক খাত সম্পর্কে তিনি বলেন, এর মধ্যে ক্যাথিন ও ক্যাথিনোন নামের দুই ধরনের উপাদান থাকে। যা মাদকের অন্যতম উপাদান।

নতুন মাদক এমফিটামিন পাউডার : আরেকটি একেবারেই নতুন মাদক হলো এমফিটামিন পাউডার। এটা মূলত ইয়াবার কাঁচামাল। সম্প্রতি এর ১২.৩ কেজি ধরা পড়ে। এ ছাড়া ইয়াবার বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হয় ফার্মাসিউটিক্যাল ড্রাগ ট্যাপেন্ডাডল। এটা মূলত ভারত থেকে আসে। রাজশাহীতে ১৬ হাজার পিস ট্যাবলেটের একটি বড় চালান ধরা পড়ে। এটা ব্যথা নিরাময়ে ব্যবহার হয়। গত মাসেও এক জায়গা থেকে একটি বিশেষ ওষুধ কোম্পানির ১ লাখ এবং আরেক জায়গা থেকে ১০ হাজার ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।

ডায়েমেথিল ট্রাইপ্টেমিন বা ডিএমটি : লাইসার্জিক অ্যাসিড ডাইথ্যালামাইড বা এলএসডির পরে এবার দেশে প্রথমবারের মতো উদ্ধার হয়েছে ডায়েমেথিল ট্রাইপ্টেমিন বা ডিএমটি নামক ভয়ংকর এক মাদক।

এই বিভাগের আরও খবর
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৭৫৬
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত জমা দেয়ার সময় বাড়ল
সর্বশেষ খবর
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী
৪ দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তানের বাণিজ্যমন্ত্রী

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ
নারায়ণগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ৩ গ্রামবাসীর সংঘর্ষ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই
হবিগঞ্জে সিএনজি পাম্পে ভয়াবহ আগুন; ১১ গাড়ি পুড়ে ছাই

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৫ বাংলাদেশি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের
পাবনায় চোরের হামলায় প্রাণ গেলো যুবকের

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়ে ফিরল অ্যান্টিগা, আবারও ব্যাটে ব্যর্থ সাকিব
জয়ে ফিরল অ্যান্টিগা, আবারও ব্যাটে ব্যর্থ সাকিব

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ
আশুলিয়ায় ৬ লাশ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক
দায়িত্বে অবহেলায় কালো তালিকাভুক্ত ৭১ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম
বিসিবির নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন মাহবুব আনাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা
সিডনি সংসদ ভবনে কনসাল জেনারেল শাখাওয়াত হোসেনের বিদায়ী সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের প্রস্তুতিকালে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?
অস্ত্রোপচারের পর কেমন আছেন শাহরুখ?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী
নোরা ফাতেহির মতো স্ত্রী চাই, এরপর যে বিকৃত কাণ্ড ঘটালেন স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?
আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের পরিমাণ কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ
মেসিহীন ম্যাচে জোড়া পেনাল্টিতে মায়ামিকে জেতালেন সুয়ারেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি
চীনের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, মার্কিন নৌসেনার শাস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের
রাজধানীতে কার্গো লিফটের চাপায় প্রাণ গেল গাড়িচালকের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা
টেক্সাসে নতুন ভোট মানচিত্র পাস, বিশেষ সুবিধা পাবে রিপাবলিকানরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান
ভারতে থাকা আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক অফিস বন্ধের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
আরও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র বানিয়েছে ইরান, প্রতিরক্ষামন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ
৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দেওয়ার সুপারিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ
ইসরায়েল–অস্ট্রেলিয়া সম্পর্কের উত্তেজনা, মুখোমুখি নেতানিয়াহু–আলবানিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ
আজ রাতে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’
ঘরের তালা ভেঙে ফুটবলার সাগরিকার সোয়া দুই লাখ টাকা ‘চুরি’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক
গুজরাটে বোরকা পরা ছাত্রীদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে দেখানো নিয়ে বিতর্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর
ছুটিতেই থাকবেন বিএফআইইউ প্রধান: ডেপুটি গভর্নর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ
ইরানের নতুন মিসাইল মোতায়েন, আগ্রাসন হলেই তাৎক্ষণিক আক্রমণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি
১২১ দলের নিবন্ধন আবেদন বাতিলের চিঠি দিচ্ছে ইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা
হাসপাতালে ঢুকতেই বিড়ম্বনা

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা