শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ

রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলের পর চাঁদাবাজও বদল হয়েছে। তবে চাঁদাবাজি বদলায়নি। নতুন মুখ গজিয়ে পাল্টেছে ধরন। মাদক কারবারেও তাই। গত এক বছরে কোনো মাদক কারবারি এ কারবার ছেড়ে দিয়েছে- এমন তথ্য নেই; বরং এ সেক্টরে পুরনোদের সঙ্গে নতুনদের সম্মিলন ঘটেছে। অথচ জন-আকাঙ্ক্ষা ছিল ক্যান্সারের মতো ভর করা এ দুই আপদ থেকে মুক্তির। সেই লক্ষণও কিছুটা দেখা দিয়েছিল চব্বিশের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সেনাসহ যৌথ বাহিনীর কর্মতৎপরতায়। দীর্ঘদিন ধরে জেঁকে বসা চাঁদাবাজরা হয় গা ঢাকা দিয়েছে, নয়তো এ কাজে দম ধরেছে। একইভাবে মাদক কারবারিরাও। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই সেখানে নতুন ছন্দ।

চাঁদাবাজির অভিযোগ বাংলাদেশে নতুন নয়। তবে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর অনেকে ভেবেছিলেন, এই চক্রের যবনিকা ঘটবে। বাস্তবে তা হলো না। চাঁদাবাজির ধরন বলতে চাঁদাবাজির নতুন নতুন পদ্ধতি বা কৌশলগুলোকে বোঝায়, যা অপরাধীরা ব্যবহার করে। আগে যেখানে সরাসরি শারীরিক হুমকি বা ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করা হতো, এখন সেখানে অনলাইনে প্রতারণা, সাইবার ক্রাইম বা অন্যান্য সূক্ষ্ম কৌশল অবলম্বন করা হচ্ছে। সরকারের চেষ্টা বা আন্তরিকতায় কমতি আছে, তা বলা যাবে না। চেষ্টায় কুলাচ্ছে না।

সংবিধান, প্রশাসন, বিচার, অর্থনীতি প্রভৃতি খাতে সরকার সংস্কার আনার যারপরনাই চেষ্টা করছে। সেই চেষ্টায় কম-বেশি সাফল্য আসার সম্ভাবনাও রয়েছে। মাদক বা চাঁদাবাজি দমনে কোনো কমিশন বা কমিটি না করেও সরকার কিছু দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারে। এত দিন তেমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে এখন নেওয়া যাবে না- বিষয়টি এমন নয়। গত এক বছরের অভিজ্ঞতার আলোকে আইন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মিলে কোনো পদক্ষেপ নিলে কোনো দল থেকে আপত্তি আসবে না; বরং তা একটি ইতিহাস গড়বে। সংশ্লিষ্ট উপদেষ্টারা হবেন জীবন্ত কিংবদন্তি। এ দেশের মানুষ তাঁদের জনমভর উচ্চাসনে সম্মানীয় করে রাখবেন। এমন সোনালি সময় বারবার আসে না। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, চাঁদাবাজরা রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে নিজেদের রক্ষা করে। প্রশাসনের ভেতর থেকেও তাদের সহযোগিতা পাওয়া যায়। তাই আন্তরিকতার ঘাটতি না থাকলেও রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তির অভাবই মূলত সমস্যাকে অমীমাংসিত রাখছে। 

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো মাদক ও চাঁদাবাজি দমন। রাষ্ট্র যদি আন্তরিকভাবে চায়, তবে এটি সম্ভব। শর্ত হলো- আইনের যথাযথ প্রয়োগ, রাজনৈতিক সদিচ্ছা, সমাজভিত্তিক আন্দোলন এবং মানবিক পুনর্বাসন কর্মসূচির সমন্বয়। ইতিহাস গড়ার মতো কাজ এখানেই সম্ভব, যদি নেতৃত্ব দৃঢ় হয় এবং আইন ও বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনা যায়। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, দরকার রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন। বাস্তবতার নিরিখে রাজনৈতিক দলগুলোকে এ সময়ে সেই সদিচ্ছার বাইরে থাকার সুযোগ নেই। বর্তমানে সেনাবাহিনী ম্যাজেস্ট্রেসি ক্ষমতা নিয়ে মাঠে আছে—এটিও চাঁদাবাজি-মাদক রোখার জন্য একটি আশীর্বাদ। অবশ্য উদ্দেশ্যবাদী মহল বরাবরই ছিল, থাকবেও। তারা জুলাইকে ‘মানি মেকিং মেশিনে’ পরিণত করেছে। আবার অ্যাকশন কড়া হলে হনুমানের লেজে আগুন লাগার মতো দম ধরা বা গাঢাকা দেওয়ার রেকর্ডও আছে।

সেই দৃষ্টে শহর-গ্রামাঞ্চল, সর্বত্রই ক্রাশ প্রোগ্রাম নেওয়া যেতে পারে। শুধু আহবান বা পিঠ বোলানোতে এরা দমবে না, তা পরিষ্কার। রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় চাঁদা-মাদকের ভয়াবহতা নতুন উদ্যমে বাড়ছে। হাত বাড়ালেই মাদক মিলছে। চাঁদাও আসছে। ইয়াবা, আইস, গাঁজা, ফেনসিডিল থেকে শুরু করে বিভিন্ন কেমিক্যাল ড্রাগ যুবসমাজকে ক্রমে ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে। শুধু শহর নয়, গ্রাম পর্যন্ত এই সমস্যার বিস্তার ঘটেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় বেড়ে ওঠা মাদক সিন্ডিকেট, যা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর জন্যও এক বড় চ্যালেঞ্জ। অন্যদিকে চাঁদাবাজি আজ ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রায় এক অনিবার্য আতঙ্ক। ছোট দোকানদার থেকে শুরু করে বড় শিল্পপতি, সবাই কোনো না কোনোভাবে চাঁদাবাজির শিকার হচ্ছেন। এগুলো শুধু অপরাধ নয়, রাষ্ট্রের স্থায়িত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সরাসরি হুমকি। আমাদের সমাজ ও রাজনীতিতে এ দুটি সমস্যা এমনভাবে গেঁথে গেছে, এটি একটি সমাজের জন্য নিঃসন্দেহে অশনিসংকেত। এর বিস্তার ঠেকানোর কোনো বিকল্প নেই।

শুধু আইন করলেই হয় না, কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হয়। মাদক মামলায় দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল কার্যকর করা যেতে পারে। একইভাবে চাঁদাবাজির মামলায় প্রমাণিত অপরাধীদের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে রায় ঘোষণার ব্যবস্থা করা জরুরি। বাংলাদেশে বিদ্যমান আইন অনেক পুরনো। নতুন যুগের মাদক, যেমন- আইস বা কেমিক্যাল ড্রাগের বিরুদ্ধে আলাদা ধারা যোগ করা প্রয়োজন। পাশাপাশি চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে ‘অবৈধ অর্থ লেনদেন’ প্রতিরোধে সাইবার নজরদারি বাড়াতে হবে। শুধু পুলিশি অভিযান দিয়ে মাদক দমন সম্ভব নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ, সামাজিক সংগঠন, সবাইকে যুক্ত করে এক ধরনের সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।

সৌদি আরব, ইরান কিংবা মালয়েশিয়ার মতো দেশগুলোতে মাদক ও দুর্নীতির ক্ষেত্রে কঠোরতম শাস্তি কার্যকর করা হয়েছে। কেউ কেউ মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত দিয়ে থাকে। থাইল্যান্ড, ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুরের মতো দেশগুলোতে মাদকবিরোধী যুদ্ধ কার্যত রাষ্ট্রের নীতি হিসেবে চালানো হয়েছে। তবে এ ক্ষেত্রে মানবাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশকে এখান থেকে শিক্ষা নিতে হবে, কঠোরতা হোক বা পুনর্বাসন কর্মসূচি, উভয়ই একসঙ্গে চালাতে হবে। একজন আইন ও বিচার মন্ত্রী বা উপদেষ্টা যদি কার্যকরভাবে মাদক ও চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ নিতে পারেন, এতে তিনি ইতিহাসে আলাদা জায়গা করে নেবেন। বাংলাদেশ যদি এখন আন্তরিকভাবে কঠোর পদক্ষেপ নিতে না পারে, তাহলে সামনে সেই সুযোগ আরো আসবে—এমন নিশ্চয়তা নেই।

রদ্রিগো দুতের্তে যখন মাদকবিরোধী যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন, তখন দেশজুড়ে হাজার হাজার অভিযানে বহু মানুষ নিহত হয়। এর ফলে আন্তর্জাতিক মহলে মানবাধিকার ইস্যুতে প্রবল সমালোচনা তৈরি হয়। তবে এটাও সত্য যে মাদক সিন্ডিকেটগুলো বড় ধাক্কা খেয়েছিল। এখান থেকে বাংলাদেশের জন্য শিক্ষা হলো- শক্ত হাতে দমন করতে হবে, তবে মানবাধিকারের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।

২০০০ সালের দিকে থাইল্যান্ডও ইয়াবাসংকটে ডুবে গিয়েছিল। সরকার ব্যাপক অভিযান চালায়, হাজার হাজার লোক গ্রেপ্তার হয়। কিন্তু শুধু পুলিশি অভিযান সমস্যার সমাধান আনতে পারেনি। পরবর্তী সময়ে তারা পুনর্বাসন কর্মসূচি ও শিক্ষা প্রচারণাকে জোরদার করে। যার ফলে পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে। মেক্সিকোর ড্রাগ কার্টেল আজও সরকারের জন্য দুঃস্বপ্ন। কঠোর আইন, সেনা অভিযান, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা- সবই হয়েছে, কিন্তু রাজনীতি ও প্রশাসনের ভেতরে দুর্নীতির কারণে মাদকচক্র অটুট থেকেছে। এ অভিজ্ঞতা বাংলাদেশকে শিখিয়েছে, মাদক দমন শুধু পুলিশের কাজ নয়, এর জন্য রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা অপরিহার্য।

মুসলিম বিশ্বের কয়েকটি দেশ মাদকের ক্ষেত্রে ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতি নিয়েছে। সৌদি আরবে মাদক পাচার বা ব্যবসায় জড়িত থাকলে সরাসরি মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এতে অনেকাংশে ভয় তৈরি হয়েছে। বাংলাদেশে মাদক আজ শুধু আইন-শৃঙ্খলার বিষয় নয়, এটি একটি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চক্রের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। ইয়াবার চালান সীমান্ত পেরিয়ে আসে, আবার দেশের ভেতরেও নানা স্তরে ‘সুরক্ষা জাল’ তৈরি হয়। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রেও একই চিত্র দেখা যায়। ছোট থেকে বড়, অনেক ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পরিচয়কে ঢাল বানিয়ে এই অপরাধীরা কার্যত অপ্রতিরোধ্য। বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনকে যুগোপযোগী করতে হবে। আইস বা নতুন ধরনের সিন্থেটিক ড্রাগের জন্য আলাদা বিধান যোগ করতে হবে। চাঁদাবাজির ক্ষেত্রেও অর্থনৈতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শক্তিশালী করা জরুরি। দ্রুত বিচার আইনের আওতায় মাদক ও চাঁদাবাজির মামলার নিষ্পত্তি করা দরকার। দেরিতে বিচার মানেই অপরাধীদের সাহসী করে তোলা।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট, ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

৩০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়