শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪০, বুধবার, ২৫ মে, ২০২২ আপডেট:

অভিযোগের পাহাড় মাগুরা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা দারুলের বিরুদ্ধে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অভিযোগের পাহাড় মাগুরা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা দারুলের বিরুদ্ধে

বর্তমানে মাগুরা সদরের ভারপ্রাপ্ত পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার দায়িত্বে আছেন সহকারী (টিএফপিএ) হিসাবে যোগ দেয়া দারুল আলম। অনিয়ম, দুর্নীতি আর পদবাণিজ্যে রীতিমতো আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়ে উঠেছেন এ কর্মকর্তা। নামে-বেনামে নানা সম্পত্তিসহ কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যাওয়া দারুলের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), বাংলাদেশ কর্ম কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে জমেছে অভিযোগের পাহাড়। কিন্তু এরপরও বহাল আছেন তিনি। থামেনি তার নিয়োগ বাণিজ্য। 

চাকরিতে যোগদানের পর থেকেই তিনি নানা দুর্নীতিতে জড়িয়ে টাকার পাহাড় গড়তে থাকেন। সেই টাকার প্রতাপে পদোন্নতি পেয়ে মাগুরার ভারপ্রাপ্ত পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার দায়িত্বে নিযুক্ত হন। নিু মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান দারুল অল্প সময়ের মধ্যে ঢাকার মিরপুরে কিনেছেন ফ্ল্যাট। স্ত্রী ও মায়ের নামে ব্যাংক ও পোস্ট অফিসে টাকা রেখেছেন ফিক্সড ডিপোজিটে। 

জানা গেছে, দারুল আলমের এ বিস্ময়কর উত্থানের মূলে রয়েছে নিয়োগ বাণিজ্য। তিনি অধিদপ্তরের নিয়োগ বাণিজ্য চক্রের সঙ্গে যুক্ত হয়ে মাগুরা, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, নড়াইল, সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনাসহ বিভিন্ন জেলার লোকজনকে ঘুস নিয়ে চাকরি পাইয়ে দেন। তার দুর্নীতির ফিরিস্তি ঘাঁটতে গিয়ে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তিনি উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (টিএফপিএ) থাকাকালে তার লাগামহীন দুর্নীতি ঠেকাতে মাগুরা সদরের মাঠ কর্মচারীরা তাকে বদলির জন্য আবেদন করেন। একই অভিযোগের কারণে দুদক কাগজপত্র জব্দসহ তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে। এরপর চাকরিতে ফিরে তিনি ফের দুর্নীতি চালিয়ে যান। সে সময় ভুয়া বিল-ভাউচার ও ভ্রমণভাতা তোলাসহ নানা অভিযোগে অভিযুক্ত হন। এর মধ্যে তিনি মাগুরা সদর গোপালগ্রাম পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের পরিদর্শিকা মুক্তি রানী কর্মকারের বেতন হতে টাকা আÍসাৎ করেন। এ বিষয়টিও তৎকালীন উপ-পরিচালক পর্যন্ত গড়ায়। 

এছাড়া দারুল আলম মাগুরা মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে হিসাব শাখার দায়িত্ব পালনকালে সেখানকার আসবাবপত্র কেনার দরপত্র আহ্বান করলেও কাউকে দাখিল করতে দেয়া হয়নি। নিজেই নামে-বেনামে দরপত্র দাখিল করে নিুমানের মালামাল সরবরাহ করে টাকা হাতিয়ে নেন। ২০০৭ সালে তার লাগামহীন দুর্নীতির বিষয়ে মাগুরার তৎকালীন জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ করেন জুনিয়র পরিসংখ্যান সহকারী (বর্তমানে গুদামরক্ষক) ফারুক হোসেন। দারুল উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (টিএফপিএ) হতে সহকারী পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা পদে পদোন্নতি পেয়ে সাতক্ষীরা আশাশুনিতে যোগদান করেন। সেখানে উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসার না থাকায় তিনি ভারপ্রাপ্ত উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসারের দায়িত্ব পেয়ে দুর্নীতির বন্যা বইয়ে দেন। তার দুর্নীতির কারণে এলাকায় পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে। মাগুরা সদর হাজিপুর ও কসুন্দি পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রে গভীর নলকূপ স্থাপনের জন্য বরাদ্দ পেলেও সেখানে তিনি অগভীর নলকূপ স্থাপন করে টাকা আত্মসাৎ করেন। ঘুস-দুর্নীতি আর নিয়োগ বাণিজ্যে তিনি এতটাই বেপরোয়া হয়ে ওঠেন যে মাগুরা হতে একই পরিবারের ৫ জন এবং অপর পরিবারের ২ জনসহ মোট ১৫ জনকে চাকরি দেন।

একই পরিবারের ৫ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মী হলেন সুরাইয়া আহমেদ, ঝুনা পারভীন, মাহফুজা খানম দিনা, কামরুল ইসলাম ও নূরজাহান বেগম। এদের মধ্যে প্রথম তিনজন বোন। সবচেয়ে অদ্ভুত ব্যাপার হলো, এদের বয়স ৪০ বছরের উপরে, যা একেবারেই নজিরবিহীন ঘটনা। এ নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়স গোপনসহ আরও অনেক বেআইনি কাজ করেছেন তিনি। ভুয়া অষ্টম শ্রেণি পাশের সার্টিফিকেট, দাই-নার্সের ভুয়া সনদ তৈরিসহ ১৮-২০ বছর আগে তোলা ছবি ব্যবহার করেছেন। নিজের নিয়োগ বাণিজ্যের স্বার্থে এমন কোনো বেআইনি পন্থা নেই যা তিনি অবলম্বন করেননি। তার এ বিষয়টি তদন্তনাধীন। তদন্তের পর চলে গেছে প্রায় দুই বছর। কিন্তু ফলাফল শূন্য। ওই তিন বোন এখনও চাকরি করে যাচ্ছেন। কারও কারও নিয়োগে ভুয়া ঠিকানা পর্যন্ত ব্যবহার করেছেন দারুল আলম। পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের কিছু অসাধু কর্মকর্তার প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সহযোগিতা ও অনৈতিক সুবিধা নিয়ে তিনি দিনের পর দিন এ ধরনের অপরাধ করে যাচ্ছেন।

দারুল আলমের বিরুদ্ধে ওই তিন বোনকে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে চাকরি পাইয়ে দেওয়া এবং কিছু দুর্নীতির বিষয়ে অভিযোগ ওঠায় তদন্ত শেষে ২০২০ সালে তাকে মাগুরা হতে পিরোজপুর নেছারাবাদ উপজেলায় বদলি করা হয়। এরপর আদেশটি পরিবর্তন করে পিরোজপুর নেছারাবাদের স্থলে যশোরের শার্শায় বদলি করা হয়। কিন্তু তিনি কর্মস্থলে যোগদান না করে ওই অদেশের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল-১, ঢাকাতে মামলা করেন এবং এখনও স্বীয় কর্মস্থলে বহাল আছেন। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, গত দুই বছরেও দারুল আলমের মামলার কোনো জবাব দেয়নি পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তর। কালক্ষেপণের মাধ্যমে তারা আসলে তাকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে।

স্বজনপ্রীতির নগ্নতম উদাহরণ স্থাপন করে নিজের পরিবারের সদস্যদের নিয়োগেও দারুল আলম এগিয়ে আছেন। নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন তার শ্যালিকা জাহানারা পারভীন ও চাচাতো বোন শামছুন নাহার পলি। দারুল আলম তার নিয়োগ বাণিজ্যের অর্থ লেনদেন করেন তার বড় ভাই নুহু দারুল হুদার ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের মাগুরা শাখার একটি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে। তার বেনামে অনেক সম্পত্তি থাকলেও প্রকাশিত সম্পত্তির মধ্যে মাগুরা পিটিআইর সামনে গ্যাডো ক্লিনিকের ৭ শতক জমির আনুমানিক মূল্য ৫০ লাখ টাকা। পারনান্দুয়ালীর ১১ শতক জমির আনুমানিক মূল্য ৪০ লাখ টাকা। দলিলে তিনি এসব জমির দাম দেখিয়েছেন অনেক কম। 

দারুল আলমের চারিত্রিক স্খলন নিয়েও আছে বিস্তর অভিযোগ। পরিবার পরিকল্পনা বিভাগীয় কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে তার অনৈতিক সম্পর্কের বিষয়টি ওপেন সিক্রেট। একাধিকবার এ ধরনের সম্পর্কে জড়িয়ে ধরা পড়লেও ভুক্তভোগীর মানসম্মান ও সামাজিক কারণে কেউ মুখ খোলেন না। এর বাইরেও অনেককে অনৈতিক প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি।

এদিকে, মাগুরা সদর উপজেলার রাঘবদা ইউনিয়নের পরিবার কল্যাণ সহকারী মেরিনা সুলতানার বেতন-ভাতাদি প্রায় ৪ বছর ধরে বিধিবহির্ভূতভাবে আটকে রেখেছেন দারুল আলম। সম্প্রতি পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে মেরিনা সুলতানার যাবতীয় পাওনা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিশোধের আদেশ জারি হলেও এখনো সেই টাকা পরিশোধ হয়নি। উলটো মেরিনার কাছে পাওনা টাকার অর্ধেক ঘুস দাবি করেছেন তিনি। দারুল আলমের ব্যাপারে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আরা বানুর সঙ্গে কথা বলার অনুরোধ জানালেও তিনি দেখা করেননি।
  
সৌজন্যে-
যুগান্তর।  


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম