শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৩, শনিবার, ২৮ মে, ২০২২ আপডেট:

সম্মেলন করতে টালবাহানায় সহযোগীরা

নেতৃত্ব ছাড়তে চায় না যুব মহিলা লীগ-মহিলা আওয়ামী লীগ, বেপরোয়া ছাত্রলীগ, শেষ মুহূর্তে প্রেস রিলিজ কমিটিতে বাণিজ্যের অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সম্মেলন করতে টালবাহানায় সহযোগীরা

গত ৭ মে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় আগামী ডিসেম্বরের আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সম্মেলন করা হবে। ১০ মে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে সহযোগী ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যৌথ সভায় মেয়াদোত্তীর্ণ তিন সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগকে সম্মেলনের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্দেশনার পর ২০ দিন অতিবাহিত হলেও ছাত্রলীগের কোনো ভ্রক্ষেপ নেই। বরং তারা বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন জায়গায় প্রেস রিলিজ কমিটিতে বাণিজ্যে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগ সম্মেলনের কার্যকর উদ্যোগ না নিলেও তারা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ চেয়েছেন। দলের একাধিক সূত্রে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্রমতে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্মেলনের নির্দেশনা দিলেও গড়িমসি করছে। কারণ হিসেবে সামনে জুন মাসে বাজেট অধিবেশন থাকে, এ ছাড়াও জুন-জুলাই মাসে বৃষ্টির মৌসুম। সামনে কোরবানির ঈদ আছে। আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগ শোকের কর্মসূচি পালন করে। সে কারণে সম্মেলন হবে না। এসব নানা টালবাহানায় আগামী ডিসেম্বরে ‘ক্ষমতা’ ছাড়তে চান তারা। তবে যুব মহিলা লীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীরা বলছেন, আমরা প্রস্তুত। নেত্রী সময় দিলেই সম্মেলন হবে।

এ প্রসঙ্গে মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত। নেত্রী যখনই আমাদের সময় দেবেন তখনই আমরা সম্মেলন করতে সক্ষম। আমাদের জেলা-উপজেলায় পুরোদমে সম্মেলন চলছে। সম্মেলনের নির্দেশনা পাওয়ার পর সংগঠনের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক করে দায়িত্বও ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।’ 

জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৪ মার্চ সম্মেলনের মাধ্যমে মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন সাফিয়া খাতুন, সাধারণ সম্পাদক হন মাহমুদা বেগম। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এ সংগঠনের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগের প্রথম জাতীয় সম্মেলন হয়েছিল ২০০৪ সালের ৫ মার্চ। তখন নাজমা আক্তারকে সভাপতি ও অপু উকিলকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি করা হয়েছিল। ২০১৭ সালের ১৭ মার্চ সংগঠনটির দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলনে সভাপতি পদে নাজমা আক্তার ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অপু উকিল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পুনর্নির্বাচিত হন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এ সংগঠনেরও মেয়াদ শেষ হয়েছে অনেক আগে। তারাও দায়িত্ব ছাড়তে চান না বলে যুব মহিলা লীগের পদপ্রত্যাশী একাধিক নেত্রীর অভিযোগ।

তবে সংগঠনের অভিভাবক, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সময় দেবেন তখনই সম্মেলন করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন অপু উকিল। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়েছি। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রী যখনই সময় দেবেন, তখনই আমরা সম্মেলন করব। আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি আছে।’ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগ আওয়ামী লীগের দফতরে যোগাযোগ করে দলীয় সভানেত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে পত্র দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী যখন সময় দেবেন, তখন তারা যাবেন।’

কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ : সম্মেলন পেছাতে নতুন কৌশলে হাঁটছে ছাত্রলীগ। সম্মেলনের জন্য যেন বেশি তাগাদা দেওয়া না হয় সেজন্য তারা ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করছে বলে সন্দেহ খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতার। সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ছাত্রদলের বিশেষ সখ্য থাকায় এমন পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। শুধু ঢাকায়ই নয়, সারা দেশেই বেপরোয়া হয়ে উঠছে ছাত্রলীগ। অন্যদিকে শেষ মুহূর্তে চলছে কমিটি বাণিজ্য।

জানা গেছে, অতিসম্প্রতি সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গঠনতন্ত্রে ১৫১ জনের জেলা কমিটি হওয়ার কথা। কিন্তু করা হয়েছে ২৯৪ জনের ঢাউস কমিটি। গঠনতন্ত্রে আছে সহসভাপতি ২১ জন; কিন্তু এই পদ দেওয়া হয়েছে ৭৭ জনকে। যুগ্ম ও সাংগঠনিক সম্পাদক ৯ জন করে রাখার নিয়ম থাকলেও ব্যত্যয় ঘটিয়ে ১১ জন করে উভয় পদ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা জেলা দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে ২০৫ সদস্যবিশিষ্ট। এখানে গঠনতন্ত্রের সব ধারারই ব্যত্যয় ঘটানো হয়েছে। ২১ জন সহসভাপতি পদের বিপরীতে ৪৪ জন। আবার গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে শ্রীপুর উপজেলার তেলীহাটি ইউনিয়ন থেকে।

এসব অনিয়ম যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যের কমিটিতে। ইডেনে বিবাহিত ছাত্রীদেরও রাখা হয়েছে কমিটিতে। এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন পদবঞ্চিতরা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা ছিল সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি করে সংগঠনকে ঢেলে সাজানো ও শক্তিশালী করা। কিন্তু উল্টোরথে চলছেন বর্তমান দুই নেতা। দ্রুততম সময়ে সম্মেলন দিয়ে কমিটি করতে নির্দেশনা থাকলেও কেন্দ্রীয় সম্মেলন করতে নানা টালবাহানা করছেন জয়-লেখক। এ নিয়ে গত শনিবার মধুর ক্যান্টিনে তোপের মুখে পড়েন তারা। কেন্দ্রীয় সম্মেলন ঘনিয়ে আসায় বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রেস রিলিজ কমিটি গঠনের হিড়িক পড়েছে। অতি সম্প্রতি ঢাকার তিনটি কলেজে কমিটি দেওয়া হয়েছে।

ছাত্রলীগ নেতারা বলছেন, বিভিন্ন ইউনিটে সম্মেলনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নয়, প্রেস রিলিজ কমিটিতে ব্যস্ত ছাত্রলীগ। এর মাধ্যমে শীর্ষ নেতৃত্ব কমিটিবাণিজ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠছে। প্রেস রিলিজ কমিটিতেও মানা হচ্ছে না গঠনতন্ত্র। ঢাকায় বসে ফেসবুকে দেওয়া হচ্ছে জেলা-উপজেলা কমিটি। জেলা কমিটি ১৫১ করার কথা গঠণতন্ত্রে থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। কোথায়ও ৩০০, কোথাও ৩৫০, কোথাও আড়াই শ’ জনের কমিটি করা হচ্ছে। প্রেস রিলিজ কমিটি নিয়ে রয়েছে অর্থ লেনদেনসহ বিস্তর অভিযোগ। অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা। তারা দাবি করেছেন, অর্থ লেনদেনসহ কোনো অভিযোগ প্রমাণ দিতে পারলে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন।

এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘কোনো কমিটিবাণিজ্য হয়নি। কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না। ন্যূনতম অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াব।’

তিনি বলেন, আমাদের আগেও যারা দায়িত্বে ছিলেন তারাও সম্মেলন শেষ করে ঢাকায় ফিরে এসে কমিটি দিয়েছেন। আর কমিটি যখন দিতে হয়, তখন প্রেস রিলিজেই দেওয়া হয়। কোনো ব্যত্যয় ঘটছে না। আর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘করোনার কারণে অনেক জেলায় সম্মেলন করতে পারিনি। আবার কোথাও কোথাও সম্মেলন করেছি। শেষ মুহূর্তে এসে কমিটি করছি বলে অনেকেই উড়ো অভিযোগ দিচ্ছেন। এটা ঠিক নয়। নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কোথাও কোনো অনিয়ম হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, সভাপতি-সম্পাদক পদে একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকে। কিন্তু পদ দুটো। যখনই কেউ পদে আসতে পারে না, তখনই নানা অনিয়মের অভিযোগ তোলেন। যার পুরোটাই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন হয়। এর দুই মাস পর ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই গঠিত হয় কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। ছাত্রলীগ সভাপতি নির্বাচিত হন রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ সম্পাদক হন গোলাম রাব্বানী। তবে এক বছর গড়াতেই অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে শোভন-রাব্বানীকে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর অপসারণ করা হয়। শোভন-রাব্বানীকে অপসারণের পর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এক নম্বর সহসভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়কে সভাপতি ও এক নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কয়েক মাস ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি তাদের ভারমুক্ত করে পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব দেওয়া হয়। এদিকে করোনা মহামারি ও বন্যাসহ বিভিন্ন সংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ালেও সাংগঠনিক কার্যক্রম গোছাতে পারেননি নতুন নেতারা।

আসন্ন রংপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে মাদক মামলায় আটক ও বয়স্ক ব্যক্তিকে শীর্ষ পদ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মাদকসহ আটক ও বয়স্ক ব্যক্তিকে বিশেষ সুবিধার মাধ্যমে নেতা বানানো হচ্ছে বলে রংপুর জেলা ছাত্রলীগের পদপ্রত্যাশী একাধিক নেতার অভিযোগ। ওই ব্যক্তির নাম সোহেল রানা সানি।

মাদক মামলায় আটক হওয়া প্রসঙ্গে সানি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনৈতিক ছোট ভাইয়েরা আমার মোটরসাইকেল নিয়ে লালমনিরহাট যায়। সেখান থেকে আমার মোটরসাইকেল আটক করে ডিবি পুলিশ কাগজপত্র নিয়ে যেতে বলে। সেখানে গেলে আমাকে আটক দেখানো হয়। পরের দিন একটা ফেনসিডিলের খালি বোতল দেখিয়ে ছবি তোলা হয়। পরবর্তীতে ছাত্রলীগ আমাকে বহিষ্কার করে। আমি জামিন নিয়ে ড্রাগ টেস্ট করিয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগকে দিলে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।’

বয়স বেশি প্রসঙ্গে সানি আরও বলেন, প্রথম যখন জন্মনিবন্ধন এবং ভোটার আইডি কার্ড করা হয়, সেখানে আমার জন্মতারিখ ভুল ছিল। পরে সংশোধন করেছি। জয়-লেখক দায়িত্ব পাওয়ার পর যেসব কমিটি করা হয়েছে অধিকাংশই বাণিজ্যের ফসল বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০২০ সালের নভেম্বরে সাদ্দাম হোসেনকে সভাপতি ও মারুফ হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে বড় ধরনের বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠে সেই সময়ে। সাদ্দাম হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি এবং তার বিরুদ্ধে মাদক কারবারের অভিযোগ উঠেছিল। তারাই এতই অজনপ্রিয় যে, কমিটি ঘোষণা হওয়ার ২৫ দিন পর তারা যৌথভাবে এলাকায় ফেরেন।

একই অবস্থা ছিল সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি ঘোষণার পর তা প্রত্যাখ্যান করে সড়ক অবরোধ ও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রলীগের একটি অংশ। অর্থের বিনিময়ে কমিটির শীর্ষপদ বিক্রির অভিযোগ আনেন তারা। এভাবে কমিটি করায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের এক অংশও ক্ষোভ প্রকাশ করে। এভাবে কমিটি ঘোষণা করাকে তারা গঠনতন্ত্রবিরোধী আখ্যা দিয়েছেন।

এদিন এর প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে দুই সদস্য পদত্যাগও করেন। এর আগে ৩০ জুলাই ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় কমিটি। রাতে ঘোষণার পর কমিটিতে জায়গা না পাওয়া নেতারা বিক্ষোভ করেন। 

এই বিভাগের আরও খবর
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতের কাছে পাঠানোর চিঠি প্রস্তুত হচ্ছে
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে