শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪৩, শনিবার, ২৮ মে, ২০২২ আপডেট:

সম্মেলন করতে টালবাহানায় সহযোগীরা

নেতৃত্ব ছাড়তে চায় না যুব মহিলা লীগ-মহিলা আওয়ামী লীগ, বেপরোয়া ছাত্রলীগ, শেষ মুহূর্তে প্রেস রিলিজ কমিটিতে বাণিজ্যের অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
সম্মেলন করতে টালবাহানায় সহযোগীরা

গত ৭ মে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় আগামী ডিসেম্বরের আগেই মেয়াদোত্তীর্ণ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সম্মেলন করা হবে। ১০ মে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সঙ্গে সহযোগী ও ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের যৌথ সভায় মেয়াদোত্তীর্ণ তিন সংগঠন মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগকে সম্মেলনের প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। নির্দেশনার পর ২০ দিন অতিবাহিত হলেও ছাত্রলীগের কোনো ভ্রক্ষেপ নেই। বরং তারা বেপরোয়া হয়ে উঠছেন। শেষ মুহূর্তে বিভিন্ন জায়গায় প্রেস রিলিজ কমিটিতে বাণিজ্যে জড়িয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগ সম্মেলনের কার্যকর উদ্যোগ না নিলেও তারা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাক্ষাৎ চেয়েছেন। দলের একাধিক সূত্রে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। সূত্রমতে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্মেলনের নির্দেশনা দিলেও গড়িমসি করছে। কারণ হিসেবে সামনে জুন মাসে বাজেট অধিবেশন থাকে, এ ছাড়াও জুন-জুলাই মাসে বৃষ্টির মৌসুম। সামনে কোরবানির ঈদ আছে। আগস্ট মাসে আওয়ামী লীগ শোকের কর্মসূচি পালন করে। সে কারণে সম্মেলন হবে না। এসব নানা টালবাহানায় আগামী ডিসেম্বরে ‘ক্ষমতা’ ছাড়তে চান তারা। তবে যুব মহিলা লীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রীরা বলছেন, আমরা প্রস্তুত। নেত্রী সময় দিলেই সম্মেলন হবে।

এ প্রসঙ্গে মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা সম্মেলনের জন্য প্রস্তুত। নেত্রী যখনই আমাদের সময় দেবেন তখনই আমরা সম্মেলন করতে সক্ষম। আমাদের জেলা-উপজেলায় পুরোদমে সম্মেলন চলছে। সম্মেলনের নির্দেশনা পাওয়ার পর সংগঠনের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠক করে দায়িত্বও ভাগ করে দেওয়া হয়েছে।’ 

জানা গেছে, ২০১৭ সালের ৪ মার্চ সম্মেলনের মাধ্যমে মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন সাফিয়া খাতুন, সাধারণ সম্পাদক হন মাহমুদা বেগম। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এ সংগঠনের মেয়াদ অনেক আগেই শেষ হয়েছে। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগের প্রথম জাতীয় সম্মেলন হয়েছিল ২০০৪ সালের ৫ মার্চ। তখন নাজমা আক্তারকে সভাপতি ও অপু উকিলকে সাধারণ সম্পাদক করে কমিটি করা হয়েছিল। ২০১৭ সালের ১৭ মার্চ সংগঠনটির দ্বিতীয় জাতীয় সম্মেলনে সভাপতি পদে নাজমা আক্তার ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অপু উকিল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পুনর্নির্বাচিত হন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এ সংগঠনেরও মেয়াদ শেষ হয়েছে অনেক আগে। তারাও দায়িত্ব ছাড়তে চান না বলে যুব মহিলা লীগের পদপ্রত্যাশী একাধিক নেত্রীর অভিযোগ।

তবে সংগঠনের অভিভাবক, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন সময় দেবেন তখনই সম্মেলন করতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন অপু উকিল। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ চেয়েছি। সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রী যখনই সময় দেবেন, তখনই আমরা সম্মেলন করব। আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি আছে।’ আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ও প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘মহিলা আওয়ামী লীগ ও যুব মহিলা লীগ আওয়ামী লীগের দফতরে যোগাযোগ করে দলীয় সভানেত্রীর সাক্ষাৎ চেয়ে পত্র দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী যখন সময় দেবেন, তখন তারা যাবেন।’

কমিটি বাণিজ্যের অভিযোগ : সম্মেলন পেছাতে নতুন কৌশলে হাঁটছে ছাত্রলীগ। সম্মেলনের জন্য যেন বেশি তাগাদা দেওয়া না হয় সেজন্য তারা ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করছে বলে সন্দেহ খোদ আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারণী ফোরামের একাধিক নেতার। সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে ছাত্রদলের বিশেষ সখ্য থাকায় এমন পরিবেশ তৈরি হচ্ছে। শুধু ঢাকায়ই নয়, সারা দেশেই বেপরোয়া হয়ে উঠছে ছাত্রলীগ। অন্যদিকে শেষ মুহূর্তে চলছে কমিটি বাণিজ্য।

জানা গেছে, অতিসম্প্রতি সুনামগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গঠনতন্ত্রে ১৫১ জনের জেলা কমিটি হওয়ার কথা। কিন্তু করা হয়েছে ২৯৪ জনের ঢাউস কমিটি। গঠনতন্ত্রে আছে সহসভাপতি ২১ জন; কিন্তু এই পদ দেওয়া হয়েছে ৭৭ জনকে। যুগ্ম ও সাংগঠনিক সম্পাদক ৯ জন করে রাখার নিয়ম থাকলেও ব্যত্যয় ঘটিয়ে ১১ জন করে উভয় পদ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা জেলা দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি দেওয়া হয়েছে ২০৫ সদস্যবিশিষ্ট। এখানে গঠনতন্ত্রের সব ধারারই ব্যত্যয় ঘটানো হয়েছে। ২১ জন সহসভাপতি পদের বিপরীতে ৪৪ জন। আবার গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে শ্রীপুর উপজেলার তেলীহাটি ইউনিয়ন থেকে।

এসব অনিয়ম যেন নিয়মে পরিণত হয়েছে আল নাহিয়ান খান জয় ও লেখক ভট্টাচার্যের কমিটিতে। ইডেনে বিবাহিত ছাত্রীদেরও রাখা হয়েছে কমিটিতে। এর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন পদবঞ্চিতরা। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা ছিল সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি করে সংগঠনকে ঢেলে সাজানো ও শক্তিশালী করা। কিন্তু উল্টোরথে চলছেন বর্তমান দুই নেতা। দ্রুততম সময়ে সম্মেলন দিয়ে কমিটি করতে নির্দেশনা থাকলেও কেন্দ্রীয় সম্মেলন করতে নানা টালবাহানা করছেন জয়-লেখক। এ নিয়ে গত শনিবার মধুর ক্যান্টিনে তোপের মুখে পড়েন তারা। কেন্দ্রীয় সম্মেলন ঘনিয়ে আসায় বাণিজ্যের মাধ্যমে প্রেস রিলিজ কমিটি গঠনের হিড়িক পড়েছে। অতি সম্প্রতি ঢাকার তিনটি কলেজে কমিটি দেওয়া হয়েছে।

ছাত্রলীগ নেতারা বলছেন, বিভিন্ন ইউনিটে সম্মেলনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নয়, প্রেস রিলিজ কমিটিতে ব্যস্ত ছাত্রলীগ। এর মাধ্যমে শীর্ষ নেতৃত্ব কমিটিবাণিজ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠছে। প্রেস রিলিজ কমিটিতেও মানা হচ্ছে না গঠনতন্ত্র। ঢাকায় বসে ফেসবুকে দেওয়া হচ্ছে জেলা-উপজেলা কমিটি। জেলা কমিটি ১৫১ করার কথা গঠণতন্ত্রে থাকলেও তা মানা হচ্ছে না। কোথায়ও ৩০০, কোথাও ৩৫০, কোথাও আড়াই শ’ জনের কমিটি করা হচ্ছে। প্রেস রিলিজ কমিটি নিয়ে রয়েছে অর্থ লেনদেনসহ বিস্তর অভিযোগ। অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন ছাত্রলীগের দুই শীর্ষ নেতা। তারা দাবি করেছেন, অর্থ লেনদেনসহ কোনো অভিযোগ প্রমাণ দিতে পারলে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াবেন।

এ প্রসঙ্গে ছাত্রলীগ সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘কোনো কমিটিবাণিজ্য হয়নি। কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না। ন্যূনতম অভিযোগ প্রমাণ করতে পারলে দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াব।’

তিনি বলেন, আমাদের আগেও যারা দায়িত্বে ছিলেন তারাও সম্মেলন শেষ করে ঢাকায় ফিরে এসে কমিটি দিয়েছেন। আর কমিটি যখন দিতে হয়, তখন প্রেস রিলিজেই দেওয়া হয়। কোনো ব্যত্যয় ঘটছে না। আর ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘করোনার কারণে অনেক জেলায় সম্মেলন করতে পারিনি। আবার কোথাও কোথাও সম্মেলন করেছি। শেষ মুহূর্তে এসে কমিটি করছি বলে অনেকেই উড়ো অভিযোগ দিচ্ছেন। এটা ঠিক নয়। নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কমিটি গঠন করা হচ্ছে। কোথাও কোনো অনিয়ম হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, সভাপতি-সম্পাদক পদে একাধিক যোগ্য প্রার্থী থাকে। কিন্তু পদ দুটো। যখনই কেউ পদে আসতে পারে না, তখনই নানা অনিয়মের অভিযোগ তোলেন। যার পুরোটাই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন হয়। এর দুই মাস পর ২০১৮ সালের ৩১ জুলাই গঠিত হয় কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদ। ছাত্রলীগ সভাপতি নির্বাচিত হন রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ সম্পাদক হন গোলাম রাব্বানী। তবে এক বছর গড়াতেই অনিয়ম ও চাঁদাবাজির অভিযোগে শোভন-রাব্বানীকে ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর অপসারণ করা হয়। শোভন-রাব্বানীকে অপসারণের পর গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এক নম্বর সহসভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়কে সভাপতি ও এক নম্বর যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে ভারপ্রাপ্ত হিসেবে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কয়েক মাস ভারপ্রাপ্ত হিসেবে দায়িত্ব পালন করলেও ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি তাদের ভারমুক্ত করে পূর্ণাঙ্গ দায়িত্ব দেওয়া হয়। এদিকে করোনা মহামারি ও বন্যাসহ বিভিন্ন সংকটে মানুষের পাশে দাঁড়ালেও সাংগঠনিক কার্যক্রম গোছাতে পারেননি নতুন নেতারা।

আসন্ন রংপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে মাদক মামলায় আটক ও বয়স্ক ব্যক্তিকে শীর্ষ পদ দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মাদকসহ আটক ও বয়স্ক ব্যক্তিকে বিশেষ সুবিধার মাধ্যমে নেতা বানানো হচ্ছে বলে রংপুর জেলা ছাত্রলীগের পদপ্রত্যাশী একাধিক নেতার অভিযোগ। ওই ব্যক্তির নাম সোহেল রানা সানি।

মাদক মামলায় আটক হওয়া প্রসঙ্গে সানি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘রাজনৈতিক ছোট ভাইয়েরা আমার মোটরসাইকেল নিয়ে লালমনিরহাট যায়। সেখান থেকে আমার মোটরসাইকেল আটক করে ডিবি পুলিশ কাগজপত্র নিয়ে যেতে বলে। সেখানে গেলে আমাকে আটক দেখানো হয়। পরের দিন একটা ফেনসিডিলের খালি বোতল দেখিয়ে ছবি তোলা হয়। পরবর্তীতে ছাত্রলীগ আমাকে বহিষ্কার করে। আমি জামিন নিয়ে ড্রাগ টেস্ট করিয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগকে দিলে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।’

বয়স বেশি প্রসঙ্গে সানি আরও বলেন, প্রথম যখন জন্মনিবন্ধন এবং ভোটার আইডি কার্ড করা হয়, সেখানে আমার জন্মতারিখ ভুল ছিল। পরে সংশোধন করেছি। জয়-লেখক দায়িত্ব পাওয়ার পর যেসব কমিটি করা হয়েছে অধিকাংশই বাণিজ্যের ফসল বলে অভিযোগ উঠেছে। ২০২০ সালের নভেম্বরে সাদ্দাম হোসেনকে সভাপতি ও মারুফ হাসানকে সাধারণ সম্পাদক করে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে বড় ধরনের বাণিজ্যের অভিযোগ ওঠে সেই সময়ে। সাদ্দাম হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি এবং তার বিরুদ্ধে মাদক কারবারের অভিযোগ উঠেছিল। তারাই এতই অজনপ্রিয় যে, কমিটি ঘোষণা হওয়ার ২৫ দিন পর তারা যৌথভাবে এলাকায় ফেরেন।

একই অবস্থা ছিল সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি ঘোষণার পর তা প্রত্যাখ্যান করে সড়ক অবরোধ ও টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করে ছাত্রলীগের একটি অংশ। অর্থের বিনিময়ে কমিটির শীর্ষপদ বিক্রির অভিযোগ আনেন তারা। এভাবে কমিটি করায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের এক অংশও ক্ষোভ প্রকাশ করে। এভাবে কমিটি ঘোষণা করাকে তারা গঠনতন্ত্রবিরোধী আখ্যা দিয়েছেন।

এদিন এর প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে দুই সদস্য পদত্যাগও করেন। এর আগে ৩০ জুলাই ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রলীগের আংশিক কমিটি ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় কমিটি। রাতে ঘোষণার পর কমিটিতে জায়গা না পাওয়া নেতারা বিক্ষোভ করেন। 

এই বিভাগের আরও খবর
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
সর্বশেষ খবর
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে