শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩০, মঙ্গলবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সেন্ট মার্টিন-কক্সবাজারেও বেনজীরের ভূ-সম্পত্তি

শাহাদাত স্বপন ও জাহিদুল ইসলাম সুজন
অনলাইন ভার্সন
সেন্ট মার্টিন-কক্সবাজারেও বেনজীরের ভূ-সম্পত্তি

পরিবেশ সংকটাপন্ন এলাকা (ইকোলজিক্যালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া-ইসিএ) সেন্ট মার্টিন দ্বীপে রয়েছে পুলিশের সাবেক আইজি ও র‌্যাবের সাবেক ডিজি বেনজীর আহমেদের ৪১৮ শতাংশ জমি। এর মধ্যে মোহাম্মাদ ওয়াজিউল্লাহ নামের এক ব্যক্তির ২৫০ শতাংশ জমি ও নারকেলবাগান দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে বেনজীরের বিরুদ্ধে।

অনুসন্ধানে দেখা যায়, সেন্ট মার্টিনের দক্ষিণপাড়া গ্রামের সব মানুষের যত জমি আছে, তার চেয়ে বেশি জমি একাই কিনেছেন সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ। দ্বীপের উত্তরপাড়ায় জমি কিনে সীমানাপ্রাচীরও দিয়েছেন তিনি।

বর্তমানে বেনজীরের জমিটির দেখভাল করছেন মাওলানা আব্দুর রহমান। 

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেল, স্থানীয়রা জমিটি ‘বেনজীর স্যারের জমি’ হিসেবেই চেনে। জমির সীমানা রক্ষার জন্য কোরাল পাথর তুলে এনে স্তূপ করে রাখা হয়েছে। পাশাপাশি কংক্রিটের পিলার দিয়ে জমির চারদিকে সীমানা দেওয়া হয়েছে।

বানানো হয়েছে বড় একটি গেট, যা ইকোলজিক্যালি ক্রিটিক্যাল এরিয়া-ইসিএ আইন ১৯৯৫, বাংলাদেশ প্রকৃতি সংরক্ষণ আইন এবং পরিবেশ আইনের সম্পূর্ণ পরিপন্থী।

এ ছাড়া সেন্ট মার্টিনের ১ নম্বর ওয়ার্ডের দ্বীপঘেঁষা এলাকা উত্তরপাড়া গ্রামের মোহাম্মাদ ওয়াজিউল্লাহ নামের এক ব্যক্তির ২৫০ শতাংশ জায়গা দখলের অভিযোগ উঠছে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে। ওয়াজিউল্লাহ জমিটি সেন্ট মার্টিন ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক ইউপি সদস্য মুক্তার আহমদ ও মাহে আলমের কাছ থেকে কিনেছেন। পুরো ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য আক্তার কামাল।

স্থানীয় ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসের নথিপত্র ঘেঁটে দেখা যায়, সেন্ট মার্টিনের জিনজিরা দ্বীপ মৌজার ১০৩০ নম্বর খতিয়ানের ১৭৮৬ দাগে ৮.২৫ শতাংশ, একই দাগে ১৪.১৪ শতাংশ, ৪৫ শতাংশ, ৩৫ শতাংশ ও ৪০ শতাংশ জমি রয়েছে বেনজীরের নিজ নামে। এ ছাড়া ১৭২৫ দাগে রয়েছে ২২ শতাংশ জমি। জমির নামজারিতে মালিকের নাম দেওয়া হয়েছে হারুনুর রশিদের পুত্র বেনজীর আহমেদ। ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে গোপালগঞ্জের সদর উপজেলার হোল্ডিং নম্বর ১৬৬। তার জমির খতিয়ানের নামজারি ও জমাভাগ মামলা নম্বর ছিল ৩৫৫ (আই)/২০১৪-১৫ এর ১২/২/২০১৫ ইং তারিখের আদেশ মতে অত্র খতিয়ান সৃজন করা হয়েছে মর্মে উল্লেখ করা হয়।

জমিটির বিক্রেতা ছিল স্থানীয় মৌলভী আব্দুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা। খতিয়ানটি সত্যায়ন করেছেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার জাহিদ ইকবাল ও উপজেলা ভূমি অফিসের কানুনগো মোছাম্মদ মুসা। খতিয়ানটিতে দেখা যায়, বেনজীর আহমেদের মালিকানাধীন মোট জমির পরিমাণ ১ একর ৬৮.২৫ শতাংশ।

টেকনাফ ভূমি অফিসের সাবেক সহকারী তহশিলদার আবদুল জব্বার প্রতিবেদককে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘সেন্ট মার্টিনের দক্ষিণপাড়া এলাকায় বেনজীর আহমেদ সাহেবের জমি আছে। এসব জমি তিনি কিনেছেন ২০১৬ ও ২০১৭ সালে। এর পরেও উনি নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নামেও কিনেছেন বেশকিছু জমি।’

২০১১ সালে বিএনপির ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করা মৌলভী আব্দুর রহমান এলাকায় বেনজীরের খাস লোক হিসেবে পরিচিত। তিনিই ওই এলাকায় বেনজীরের জমিজমা দেখভালের দায়িত্ব পালন করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মৌলভী আব্দুর রহমান নিজেও ২০১১ সালে তিন একর জায়গা বেনজীর আহমেদের কাছে বিক্রি করেন। বেনজীর এসব জমি প্রতি একর কেনেন মাত্র ২০ থেকে ২৫ লাখ টাকায়, যার বর্তমান বাজার মূল্য প্রায় দুই কোটি টাকা। জমি কেনার পর বেনজীর আহমেদের নামে একটি সাইনবোর্ড টাঙিয়ে রাখা ছিল। পরে ২০২১ সালের ১১ ডিসেম্বর বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা জারির পর নিজের নামের সেই সাইনবোর্ড খুলে ফেলার নির্দেশ দেন তিনি।

সেন্ট মার্টিনে জমি কেনার সত্যতা নিশ্চিত করেন সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউয়িন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মুজিবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘সেন্ট মার্টিনের দক্ষিনপাড়া গ্রামে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ সাহেবের মালিকানায় জমি আছে। আগে পুরো জমির চারদিকে বেড়া দেওয়া ছিল, উনার নিজের নামে সাইনবোর্ড টাঙানো ছিল, কিন্তু এখন নেই। তবে জমির পরিমাণ কত তা আমার জানা নাই।’

সেন্ট মার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আক্তার কামাল এই প্রতিবেদককে জানান, দ্বীপের উত্তরপাড়ায় একটি নারকেলবাগানসহ এক দাগে ১২০ শতাংশ জায়গা আছে বেনজীর আহমেদের। এটা দেখভালের দায়িত্বে আছেন মৌলভী আব্দুর রহমান নামে এক ব্যক্তি। এ ছাড়া ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিণপাড়ায় ১৭৮৬ দাগে বেনজীর আহমেদের রয়েছে দেড় একর জমি।

ইনানীতে স্ত্রী ও কন্যাদের নামে ৮৭ শতাংশ জমি

বেনজীর আহমেদ র‌্যাবের ডিজি থাকার সময় কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ইনানী মৌজায় ৮৬.৯৪ শতাংশ জমি কেনেন। কিন্তু চতুর এই সাবেক সরকারি কর্মকর্তা ওই জমি নিজের নামে রেজিস্ট্রি করেননি। রেজিস্ট্রি করিয়েছেন শ্যালক মীর্জা মনোয়ার রেজা, স্ত্রী জীশান মীর্জা এবং তিন কন্যা ফারহীন রিশতা বেনজীর, তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীর ও জাহরা জেরিন বিনতে বেনজীরের নামে। এর মধ্যে ছোট মেয়ে জাহরা জেরিন বিনতে বেনজীর জমি রেজিস্ট্রির সময় নাবালক ছিল। এই জমির বিএস খতিয়ান ও বিএস দাগ নং ৪৭৬২, ৩৭৩৯, ৫২৮২, ৭১৮২, ৫৬৯১, ৫২৮১ ও ৭৭৬৬।

তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, জমির দলিলে মীর্জা মনোয়ার রেজা ও জীশান মীর্জার পিতা মীর্জা মনসুর-আল-হকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যিনি বেনজীর আহমেদের শ্বশুর। দুজনেরই ঠিকানা দেওয়া হয়েছে শেখপাড়া, দক্ষিণ যাত্রাবাড়ী, ফরিদাবাদ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এ ছাড়া ফারহীন রিশতা বিনতে বেনজীর, তাহসীন রাইসা বিনতে বেনজীর ও জাহরা জেরিন বিনতে বেনজীরের পিতার নাম উল্লেখ করা হয়েছে বেনজীর আহমেদ। বেনজীর আহমেদের পিতা হারুনুর রশিদের তথ্যও ওই দলিলে উল্লেখ করা হয়েছে। দলিলে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর তিন কন্যার ঠিকানা দেখানো হয়েছে বৈশাখী রোড, সবুজবাগ, গোপালগঞ্জ সদর, গোপালগঞ্জ পৌরসভা, গোপালগঞ্জ।

সোনারপাড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের কর পরিশোধ রসিদের তথ্য যাচাই করে দেখা যায়, জীশান মীর্জার হোল্ডিং নম্বর ৫৬৯১, জমির শ্রেণি নাল (আবাসিক), দাগ নং ১০৩৯১ ও জমির পরিমাণ ৭.৩৩ শতক। ২০২৩ সালের ২৮ মে এই কর পরিশোধ করা হয়। জীশান মীর্জার নামে একই দিনে আরো ১৮ শতক জমির ভূমি উন্নয়ন কর দেওয়া হয়। ২ নম্বর রেজিস্টার অনুযায়ী জমিটির হোল্ডিং নম্বর ৫২৭১ ও দাগ নং ১০৩৮৯।

কালের কণ্ঠ’র অনুসন্ধানে দেখা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ মে ফারহীন রিসতা বিনতে বেনজীরের ভূমি করও সোনারপাড়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসে জমা করা হয়। ২ নম্বর রেজিস্টার অনুযায়ী জমিটির হোল্ডিং নম্বর ৭৭৬৬, দাগ নং ১০৩৯১, ১০৩৮৯। এখানে জমির পরিমাণ ৩.৫, ৬.৫ ও ৫ শতাংশ অর্থাৎ ১৫ শতাংশ। একই দিনে মীর্জা মনোয়ার রেজাসহ অন্যদের ভূমি উন্নয়ন করও পরিশোধ করা হয়। তবে ২০২৩ সালের ২৯ মে উখিয়া উপজেলার ইনানী-২ মৌজার এই জমি গাজীপুর সদরের নলজানি, চান্দনার বাসিন্দা মোহাম্মদ নুরে আলম সিদ্দিকীর কাছে বিক্রি করে দেওয়া হয়।

টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে স্ত্রীর নামে ৭০ শতাংশ জমি

কক্সবাজারের উখিয়া থানার মেরিন ড্রাইভের পাশে এলজিইডি ভবন সংলগ্ন ইনানী মৌজায় বেনজীরের স্ত্রী জীশান মীর্জার নামে রয়েছে ৭০ শতাংশ জমি। জমিটি জালিয়াপালং ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য নাজিম উদ্দিন মেম্বার দেখাশোনার দায়িত্ব পালন করেন। জমিটি কেনা হয় ২০০৬ সালে।

কক্সবাজারের উখিয়া থানার জালিয়া পালং ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শামসুল আলম নিশ্চিত করে বলেন, ‘মেরিন ড্রাইভের পাশে এলজিইডি ভবনের কাছাকাছি ইনানী মৌজায় বেনজীর আহমেদ সাহেবের ৭০ শতাংশ জমি আছে। এই জমিটি কিনে দেন আমার ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য নাজিম উদ্দিন ও একই এলাকার সোনারপাড়ার মৌলভী আবুল বাশাক। বর্তমানে তাঁরাই দুজন এই জমি দেখাশোনার দায়িত্ব পালন করেন।’

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে  অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে অন্তর্বর্তী সরকার: তথ্য উপদেষ্টা
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
মাহফুজ আলমের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
জবির ‘যৌক্তিক’ দাবি মেনে নিতে গড়িমসি কেন, প্রশ্ন সারজিসের
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
গত ৯ মাসে কোনো সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করেনি সরকার: প্রেসসচিব
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাটডাউন ঘোষণা
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
শিশু রোজার মৃত্যুর সুষ্ঠু তদন্ত ও ন্যায়বিচার দাবি ড্যাবের
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি
৬ বছর পর ময়মনসিংহে ছাত্রদলের জেলা ও মহানগর কমিটি

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
শ্বশুর বাড়ি থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”
আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীতে অংশ নিতে চট্টগ্রাম ত্যাগ করল “বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ”

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক
হানিট্র্যাপে ব্ল্যাকমেইল, ট্রান্সজেন্ডার নারী আটক

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড
পটুয়াখালীতে মাদক মামলায় চান মিয়ার ৫ বছরের কারাদণ্ড

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি
জাতীয় ঐকমত‍্য কমিশনের কাজের অগ্রগতি এখনও অস্পষ্ট: এবি পার্টি

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রংপুরে নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ২৩টি ফাঁদ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা
আচরণবিধি নিয়ে বিজিএমইএ নির্বাচনী বোর্ডের সভা

৫৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে চাচা-ভাতিজাসহ ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা
আমু-সাদিক আব্দুল্লাহ-খোকনসহ ২৪৭ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক
বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা
ঝিনাইদহে ধূমপান ও তামাক বিরোধী প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭
ভুটানের লিগে ২৮ গোলের অবিশ্বাস্য জয়ে সাবিনার ৯ ও মনিকার ৭

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
মির্জাপুরে পুলিশ বেশে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০
মণিপুরে বিদ্রোহীদের সঙ্গে ভারতীয় সেনাদের গোলাগুলি, নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের
সাম্য হত্যায় ক্ষোভ, ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন ছাত্রদল ও বাম সংগঠনের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন
জান্তা বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, থাইল্যান্ডে পালাল ৪১৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ফসলের উৎপাদন বাড়াতে পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঢাবি উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি জাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে শ্রমিক নিয়োগ আলোচনায় উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব
দুই উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ চারজনকে দুদকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা