শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৪৬, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

রূপগঞ্জে মাদকের ভয়ংকর থাবা : নিয়ন্ত্রণে পাপ্পা গাজী, এমদাদ, মিজান

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
রূপগঞ্জে মাদকের ভয়ংকর থাবা : নিয়ন্ত্রণে পাপ্পা গাজী, এমদাদ, মিজান

রাজধানী ঢাকার পাশের উপজেলা রূপগঞ্জ। ব্যস্ত এই উপজেলায়ও প্রসার ঘটছে ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প-কারখানার। কাজের প্রয়োজনে তাই এখানে স্থানীয়দের পাশাপাশি বসবাস বাড়ছে বহিরাগতদেরও। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে এই উপজেলায় বিস্তার ঘটেছে মাদকের।

দ্রুত ধনী হওয়ার নেশায় অনেকেই এ কাজে জড়াচ্ছে। পুলিশ কিংবা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ দপ্তরের নজরদারি কম থাকায় ক্রমেই বেপরোয়া হয়ে উঠছে এ ব্যবসা। স্থানীয় তথ্য বলছে, গোলাম মূর্তজা পাপ্পা গাজী, এমদাদুল হক দাদুল ও মিজানুর রহমান মিজানের হাতেই মূলত রূপগঞ্জের মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ। তাঁদের আশ্রয়-প্রশয়ে রূপগঞ্জে মাদক ব্যবসায়ীরা অবাধে এ ব্যবসা চালিয়ে গেছে।

এ ছাড়া আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী মাদক ব্যবসার সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত ছিলেন। মাদক ব্যবসার বদৌলতে রূপগঞ্জেই কোটিপতি হয়েছেন অন্তত ৩৮ জন। গত এক দশকে রূপগঞ্জে মাদক ব্যবসার ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে ১৪ জনের খুনের ঘটনা ঘটেছে। আর গত এক বছরেই মাদক আইনে মামলা হয়েছে ৩৮টি এবং গ্রেফতার করা হয়েছে ৬৪ জনকে।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রূপগঞ্জে মাদকের এই যে কারবার, এর মূল হোতাই গোলাম দস্তগীর গাজীর ছেলে গোলাম মূর্তজা পাপ্পা, এমদাদুল হক দাদুল ও মিজানুর রহমান মিজান। রূপগঞ্জের ফেনসিডিলের একক নিয়ন্ত্রণ ছিল থানা ছাত্রলীগের সভাপতি রিয়াজের হাতে। জানা গেছে, রূপগঞ্জেও ৪০০ স্পটের মাদকের টাকা যেত এঁদের তিনজনের কাছে। প্রতি মাসে কোটি কোটি টাকার ভাগ পেতেন তাঁরা। চনপাড়া পুনর্বাসনের মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রক ছিলেন শমশের আলী। আর শমশেরের মাধ্যমে এমদাদের কাছে প্রতি মাসে যেত ২০ লাখ টাকা।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, রূপগঞ্জ শিল্প এলাকা হওয়ায় ভাসমান শ্রমিকের সংখ্যা বেশি। এসব শ্রমিককে টার্গেট করে এক শ্রেণির মাদক ব্যবসায়ী শিল্প-কারখানার আশপাশে মাদকের ব্যবসা চালিয়ে আসছে। অপরদিকে, নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ আবাসন কম্পানি গড়ে ওঠায় এসব এলাকায় জমির ব্যবসাও জমজমাট। জমির ব্যবসার কাঁচা টাকা হাতিয়ে নিতে এক শ্রেণির মাদক ব্যবসায়ী মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। স্থানীয় রাজনীতি থেকে শুরু করে বলতে গেলে রূপগঞ্জের অনেক কিছুই এখন এই মাদককে ঘিরে আবর্তিত হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, সমাজের এক শ্রেণির লোক অসৎ রাজনীতিবিদ এবং অসাধু পুলিশ সদস্যদের পাশাপাশি কিছু মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তার সঙ্গে যোগসাজশে এলাকায় মাদক বাণিজ্য করে বেড়াচ্ছে। গড়ে তুলছে টাকার পাহাড়। বিশেষ বিশেষ মুহূর্তে লোক দেখানো অভিযান চালানো হলেও ভেতরে ভেতরে তারা মিলেমিশে ওই কাজ করছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, রূপগঞ্জের কাঞ্চন পৌরসভা, তারাব পৌরসভা, কায়েতপাড়া, দেইলপাড়া, নগরপাড়া, ইছাপুরা, বাগবাড়ী, দাউদপুর, গোলাকান্দাইল, মুড়াপাড়া, ভুলতা ইউনিয়ন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। চনপাড়া বস্তি হচ্ছে মাদকের হাট। এখানে সন্ধ্যা হলেই ফেনসিডিল ও ইয়াবা মেলে। দাউদপুর ইউনিয়নের গুচ্ছগ্রাম, গোবিন্দপুরসহ আশপাশের এলাকায় গড়ে উঠেছে চোলাই মদের কারখানা।

বিভিন্ন গবেষণা তথ্য থেকে জানা যায়, উপজেলায় প্রায় ৭০ হাজার মাদকসেবী রয়েছে। বছরে এসব মাদকসেবীর অপচয় হয় প্রায় ১২২ কোটি টাকা। মাদক ব্যবসায়ী রয়েছে প্রায় ৫০০। আর খুচরা ব্যবসায়ীও প্রায় এক হাজার ২০০। এসব মাদকের ছোবলে হাজার হাজার তরুণের জীবন প্রায় বিপন্ন। মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত চুনোপুঁটিরা ধরা পড়লেও রাঘব বোয়ালরা থেকে যায় ধরা ছোঁয়ার বাইরে।

অনুসন্ধানে আরো জানা যায়, রূপগঞ্জে সড়ক ও নৌপথে অবাধে মাদকদ্রব্য আসে বলে জানান পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তা। মাদক প্রবেশের সবচেয়ে নিরাপদ রুট হচ্ছে বালু নদ। এ নদে পুলিশ টহলের ব্যবস্থা না থাকায় মাদক ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ইঞ্জিনচালিত ট্রলারযোগে মাদক আনা-নেওয়া করে। এ ছাড়া শীতলক্ষ্যা নদ দিয়েও মাদকদ্রব্য রূপগঞ্জে ঢোকে। এই নদ দিয়ে পণ্যবাহী জাহাজে করে মাদক ঢোকে রূপগঞ্জে। 

এদিকে কুমিল্লা থেকে এশিয়ান হাইওয়ে সড়ক দিয়ে বিভিন্ন যানবাহনে মাদক ঢোকে রূপগঞ্জে। আশুগঞ্জ-ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকেও ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক দিয়ে মাদক ঢোকে। ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা হচ্ছে মাদকের ট্রানজিট পয়েন্ট। আখাউড়া, সিলেট ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও হেরোইন বাস, নাইট কোচ, সংবাদপত্রবহনকারী মোটরসাইকেল কিংবা ট্রাকযোগে ওই এলাকায় আসে।

পাচারের নানা কৌশল
পুলিশ ও মাদক ব্যবসায়ীদের ঘনিষ্ঠ কয়েকটি সূত্র জানায়, মাদক ব্যবসায়ীরা নানা কৌশলে মাদক বহন করে থাকে। ইয়াবা ও ফেনসিডিল বহন করা হয় লাউ, নারিকেল আর ম্যাচের বাক্সের ভেতরে করে। হেরোইন বহন করা হয় মিষ্টির প্যাকেটের ভেতরে করে। আর গাজা বহন করা হয় চটের ব্যাগের ভেতরে করে। মাদক বহনের কাজে ব্যবহার করা হয় কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের। সূত্রটি জানায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে মহিলাদের দিয়ে মাদক বহন করা হয়। মহিলাদের স্পর্শকাতর জায়গায় ইয়াবা, ফেনসিডিল, হেরোইন ও গাজা রেখে বহন করা হয়। মাদক ব্যবসার সুবিধার্থে রূপগঞ্জে সাত শর বেশি শিশু-কিশোর সেলসম্যান রয়েছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা গেছে। 

মাদককে ঘিরে ১৪ খুন
থানা পুলিশ ও স্থানীয়দের তথ্য মতে, গত ১০ বছরে নেশার কাজে বাধা ও প্রতিবাদে ১৪ জন খুনের শিকার হয়েছে। ২০১৭ সালের ২৭ আগস্ট মাদকের টাকা দিতে অস্বীকার করায় গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের মাহনা এলাকায় ব্যবসায়ী নুরুল ইসলাম মোল্লাকে তাঁর নেশাসক্ত ছেলে মিলন মোল্লা ও তাঁর সহযোগীরা হত্যা করে। ২০১৪ সালে চনপাড়া বস্তিতে মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় তারা মিয়া নামে একজনকে খুন করে পিচ্চি মালেক। ২০১৫ সালের ২৫ অক্টোবর চনপাড়া বস্তিতে মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় আব্দুর রহমান নামের এক যুবককে প্রকাশ্যে দিবালোকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে মাদক ব্যবসায়ীরা। ২০২১ সালে মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় মাছিমপুর এলাকায় নজরুল ইসলাম বাবু নামের এক যুবককে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করে মাদক ব্যবসায়ীরা। ২০১৮ সালে হাটাবো এলাকায় মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় সোহেল মিয়া নামের এক যুবককে হত্যা করে মাদক ব্যবসায়ীরা। ২০১৬ সালের ২৯ মার্চ মাদক সেবনে বাধা দেওয়ায় জনতা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক মেহেদী হাসান বাবুকে প্রকাশ্যে দিবালোকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ২০২০ সালের ৬ মে চনপাড়ায় মাদক ব্যবসায়ী আনোয়ারকে হত্যা করা হয়। ২০২০ সালের ৩১ মে রূপসী কাজীপাড়া এলাকায় রাজনকে হত্যা করা হয়। ২০২২ সালের চনপাড়া পুনর্বাসনের খোরশেদ আলমকে হত্যা করা হয়। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর মুড়াপাড়া এলাকায় দ্বীন ইসলামকে হত্যা করা হয়। এ ছাড়া হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে পাঁচ শতাধিক। মাদক সেবন করে গত কয়েক বছরে মারা গেছে পাঁচজন।

১৫ মাদক সম্রাজ্ঞী 
রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় ২০ মাদক সম্রাজ্ঞী মাদক জগৎ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এদের কেউ ড্রাগ কুইন, ফেন্সি কুইন, মাদক সম্রাজ্ঞী, কালনাগিনী নামে পরিচিতি লাভ করেছে। আবার কারো বা নাম ডেঞ্জার লেডি। এরাও এলাকায় মাদক ছড়িয়ে দিয়ে তরুণ সমাজকে ক্ষতির মুখে নিয়ে যাচ্ছে। এরা মাদকের পাশাপাশি অসামাজিক কার্যকলাপেরও বিস্তার ঘটাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

প্রশাসনের বক্তব্য 
রূপগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত যোবায়ের হোসেন বলেন, ‘মাদক নিয়ে রীতিমতো অভিযান চলবে। রূপগঞ্জে অনেক এলাকা দুর্গম। এসব এলাকায় যেতে অনেক সময় লাগে। এই সুযোগে মাদক ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যায়।’ বেচাকেনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি অভিযোগ মিথ্যা দাবি করে বলেন, ‘অনেক সময় ভুলে মাদক সেবনকারীদের ধরে নিয়ে আসে। এ সময় তদবির হলে ছেড়ে দেওয়া হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ
সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভবনের ছাদে সোলার প্যানেল বসানোর নির্দেশ
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
২০২৪ সালে ডামি নির্বাচন হয়েছে, আদালতে স্বীকারোক্তি হাবিবুল আউয়ালের
সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় ৪ লাখ ২৮ হাজার ৩০১ মামলায় আইনি সহায়তা
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক সিইসি আউয়াল ৩ দিনের রিমান্ডে
দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
দেশের চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন
প্রতিটি আটক কেন্দ্রে ‘নির্যাতনের সরঞ্জাম’ ছিল: গুম তদন্ত কমিশন
সর্বশেষ খবর
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি
যেকোনও সময় ভোটার তালিকাভুক্তির ক্ষমতা চায় ইসি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন
কালীগঞ্জে নারিকেল চারা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার
পরীক্ষা হলে মোবাইল নিয়ে প্রবেশ, চারজনকে বহিষ্কার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী
বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মদিনে কাঁঠালপাড়ায় প্রসেনজিৎ-শ্রাবন্তী

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের
সন্ত্রাসী হামলায় প্রাণ গেল ভারতীয় পাইলটকে আটক করা সেই পাকিস্তানি মেজরের

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’
‘পাহাড়ে যেখানেই মাদক, সেখানেই অভিযান’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ
ভাতিজার দায়ের কোপে চাচার কবজি বিচ্ছিন্নের অভিযোগ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের
ইসরায়েলি আগ্রাসনের সময় সংহতির জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ ইরানের

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই চাল ব্যবসায়ীকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা
খাগড়াছড়িতে মাদকবিরোধী র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়
যেভাবে মুসলিম ইতিহাসের গতিপথ বদলে যায়

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
এখন থেকেই আগামী হজের প্রস্তুতির নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৫২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
যশোরে সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি
পাকিস্তানে মুক্তি পাচ্ছে দিলজিতের সিনেমা, ভারতে বয়কটের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৩২ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৯ জনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ
মধুমতি নদীতে বৈঠার আঘাতে মৎস্যজীবী নিখোঁজের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে শ্রীলঙ্কা
নিশাঙ্কার সেঞ্চুরিতে বড় সংগ্রহের পথে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রান্সে প্রচণ্ড ঝড়ে শিশুসহ দু’জনের প্রাণহানি
ফ্রান্সে প্রচণ্ড ঝড়ে শিশুসহ দু’জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিচ্ছন্নতা ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে প্রবল ধুলিঝড়, সতর্কতা জারি
আমিরাতে প্রবল ধুলিঝড়, সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর অস্ত্রোপচারের সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃত্যু
হাঁটুর অস্ত্রোপচারের সময় আর্জেন্টাইন ফুটবলারের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি
নীরবতা ভেঙে ‘বিজয়’ ঘোষণা করলেন খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি
হাসিনা পরিবারের নামে থাকা ৮০৮ প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন, প্রক্রিয়াধীন ১৬৯টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’
‘দুই মেয়াদের বেশি প্রধানমন্ত্রী নয়, এই প্রস্তাব ৮ বছর আগেই দিয়েছি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১
ধর্মীয় উৎসবে অতর্কিত গুলিবর্ষণে মেক্সিকোতে নিহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!
ইরানের সঙ্গে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধে জিততে ইসরায়েলের যে ভয়ঙ্কর কৌশল ব্যর্থ হয়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হামলা, ক্ষতি আসলে কতোটা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান
‘বাবাকে মাঝে মধ্যে শক্ত ভাষা ব্যবহার করতে হয়’ : ট্রাম্পের গালির বিষয়ে ন্যাটো প্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প
হামলার পর ফরদোর পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিল ইসরায়েলি এজেন্টরা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করে অস্ত্র সংকটে পড়েছে ইসরায়েল: এনবিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরান সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করেছে, স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী
হার্দিকের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জনে মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে
ইরানে ট্রাম্পের হামলা যেভাবে উত্তর কোরিয়াকে আরও শক্তিশালী করবে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার
৬ বছরের সংসার ভাঙলো কনার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান
হামলায় পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত’ হয়েছে: ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য
ভারতে ১১ দিন ধরে ব্রিটিশ এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান, বাড়ছে রহস্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!
নোবেলের বিয়ে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা
প্রাক্তন স্বামীর সম্পত্তিতে অধিকার পেলেন না কারিশমা কন্যা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনবিআর অবরুদ্ধ
এনবিআর অবরুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা
যুদ্ধবিরতির পরেও চাপা বিস্ফোরণ, পারমাণবিক ইস্যুতে ফের উত্তেজনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার
মারাই গেলেন সেই ইরানি কমান্ডার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে হানা, নিজের পায়েই কুঠার মারল আমেরিকা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’
বিচ্ছেদের ঘোষণা কণার, স্বামী বললেন ‘বিচ্ছেদ হয়নি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি
এক ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছর, শর্তসাপেক্ষে একমত বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা
ইলিশের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ, ক্রেতা খুশি হলেও হতাশ আড়তদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান
বিমান চলাচল বন্ধ রাখার সময় বাড়িয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি
আমেরিকার মুখে ‘কঠিন থাপ্পড়’ মেরেছে ইরান : খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস
৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ দিবস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স
ইরানি ড্রোন প্রতিহত করতে ইসরায়েলকে সাহায্য করেছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?
জোহরান মামদানির জয় যুক্তরাষ্ট্রকে কি বার্তা দিচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক
চীন-রাশিয়া-ইরানের বিশেষ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার
চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা, হাত-পা বাঁধা লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা
ডেইলি স্টার ও প্রথম আলোর দুটি নিউজ নিয়ে ক্ষোভ ঝাড়লেন আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না
মাহাথির বোঝেন ইউনূস বোঝেন না

সম্পাদকীয়

ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল
ঝরনায় মৃত্যুর মিছিল

নগর জীবন

খেলা হবে-সিন্ডিকেট
খেলা হবে-সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই
জামায়াতের হাতে কেউ কষ্ট পেলে নিঃশর্ত ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট
চোরাই পণ্যে সয়লাব সিলেট

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব
পাওনা নিয়ে পিডিবি-আদানি দ্বন্দ্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা
অপেক্ষা বছরের পর বছর ভোগান্তিতে চালকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত
শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে অনেকে সর্বস্বান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে
উপদেষ্টা আসিফকে ক্ষমা চাইতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে
কে জয়ী ১২ দিনের যুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা
প্রবাসীদের জোয়ারে চ্যালেঞ্জে স্থানীয়রা

মাঠে ময়দানে

প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত
প্রধানমন্ত্রী ১০ বছরে বিএনপি সম্মত

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে
৫ আগস্টের পর অপেক্ষায় ছিলাম আমার ভাই ফিরে আসবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মীরজাফর যুগে যুগে
মীরজাফর যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার
সাবেক সিইসি হাবিবুল গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কমলাপুরে ট্রেনে যাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়
কূটনীতি কেবল পুরুষের জন্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট
ভোটের সময় প্রকাশে সবাই সন্তুষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী
জমেছে ইনটেক্স বাংলাদেশ প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই
পদাবনতি হয়ে ওসি এখন এসআই

নগর জীবন

কমিশনারের পদত্যাগ দাবি
কমিশনারের পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের
আগে স্থানীয় নির্বাচনের অনুরোধ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা
আইকনিক চরিত্রে কিয়ারা

শোবিজ

প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ
প্রথম দিনে ব্যাটিং বিপর্যয়ে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী
ট্রেনে কাটা পড়লেন দুই মোটরসাইকেল আরোহী

দেশগ্রাম

ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত
ছিনতাইকারীর ঘুসিতে সাংবাদিক নিহত

খবর

খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা
খাল বাঁচাতে আবর্জনা অপসারণে ছাত্র-জনতা

দেশগ্রাম

এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে
এখনো স্বস্তি ফেরেনি দেশের অর্থনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা