কুমিল্লার মুরাদনগরের একটি গ্রামে বসতঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণের শিকার নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার আদেশ বাস্তবায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে কুমিল্লার পুলিশ সুপার (এসপি)।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুমিল্লার ধর্ষণের শিকার নারী মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সরাসরি তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। মুরাদনগরের থানার টহল দল দিন এবং রাতে নিয়মিত টহল দিচ্ছে। এ ঘটনায় মোট মামলা হয়েছে দুটি। মামলার তদন্ত চলমান রয়েছে।
আজ রবিবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের হাইকোর্ট বেঞ্চে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে।
এর আগে গত ২২ জুলাই কুমিল্লার মুরাদনগরের একটি গ্রামে বসতঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণের শিকার নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসার আদেশ বাস্তবায়ন সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় কুমিল্লার পুলিশ সুপারকে তলব করে হাইকোর্ট। আগামী ১২ আগস্ট তাকে হাজির হয়ে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা কথা রয়েছে।
কুমিল্লার মুরাদনগরের একটি গ্রামে বসতঘরের দরজা ভেঙে ধর্ষণের শিকার নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে গত ২৯ জুন নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। একইসঙ্গে ধর্ষণের শিকার নারীর নির্যাতনের ভিডিও ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে অপসারণের নির্দেশ দেয় আদালত।
বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ