শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, রবিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৫

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

হানিফ সংকেত
প্রিন্ট ভার্সন
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

একটি পুরোনো বিষয় দিয়েই লেখাটা শুরু করছি। গত ৫ মে জনপ্রিয় তারকাদের অংশগ্রহণে সেলিব্রিটি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি-২০২৫-এর উদ্বোধন হয়। মূলত সেলিব্রিটিদের নিয়ে ক্রিকেট লিগ একটি বিনোদনমূলক খেলা। উদ্দেশ্য খেলাধুলার প্রসার ঘটানোর জন্য শিল্পীদের মাঠে একত্র করা। এখানে অংশগ্রহণ করেন কিছু পরিচিত ও অপরিচিত মডেল ও অভিনেত্রী। ক্রিকেট খেলার চেয়ে দর্শকদের দৃষ্টি কাড়ে কিছু মডেল ও অভিনেত্রীর অদ্ভুত সব অঙ্গভঙ্গি ও অশোভন চিত্র। কিছুদিন আগে ইউটিউব আর রিলজুড়ে ভেসে বেড়িয়েছে সেলিব্রিটিদের ক্রিকেট খেলার এসব খণ্ডিত চিত্র। অনেকেই এ খেলাটিকে অশ্লীলতা প্রদর্শনীর জন্য দায়ী করেছেন। যা নিয়ে পরবর্তী সময়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা হয়। একটি অনলাইন পত্রিকা লিখেছে, এটি হয়ে উঠেছে একধরনের গ্ল্যামার শো। যেখানে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ও অপসংস্কৃতি চর্চাই ছিল মুখ্য।

বল বা ব্যাটিং করার দৃশ্যের চেয়ে মাঠজুড়ে কে কী করছেন, কীভাবে হাঁটছেন, দৌড়াচ্ছেন, শারীরিক কসরত করছেন-এসব দৃশ্য নিয়েই মাঠের মিডিয়া ক্যামেরা ও মোবাইল ফোনগুলো ছিল ব্যস্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় এসব চিত্র দেখে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। তার মধ্যে একটি মন্তব্য তুলে ধরা প্রয়োজন মনে করছি। মন্তব্যটি লিখেছেন মোহাম্মদ রানা-“আশ্চর্য লাগে, আমরা নিজেদের ‘শিক্ষিত সমাজ’ বললেও কার্যত অশিক্ষার প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছি। মেয়েরা যখন নিজেদের অশালীনভাবে উপস্থাপন করে, সেটি যেমন দুঃখজনক, তেমনি আরও ভয়াবহ হলো, সেই দৃশ্যগুলোকে মিডিয়া এবং কিছু তথাকথিত ‘সাংবাদিক’রা উসকে দিচ্ছে, প্রচার করছে। একসময় যাদের কাজ ছিল সমাজের সঠিক চিত্র তুলে ধরা, আজ তারাই অশ্লীলতার বাহক হয়ে উঠেছে শুধু দর্শকসংখ্যা বাড়ানোর লোভে। প্রশ্ন হচ্ছে, এটা কি সাংবাদিকতা, নাকি জনপ্রিয়তার নামে নৈতিকতা বিসর্জনের প্রতিযোগিতা? মিডিয়ার দায়িত্বশীলতা এখন প্রশ্নবিদ্ধ। সংবাদ প্রচারের নামে অশ্লীলতা ছড়িয়ে তারা যেমন সমাজের মানসিকতা ধ্বংস করছে, তেমনি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মূল্যবোধকেও ঝুঁকিতে ফেলছে। সময় এসেছে-এই ভণ্ড শিক্ষিতদের মুখোশ উন্মোচনের।”

শুধু মোহাম্মদ রানাই নন, আরও অনেকেই এ ধরনের মন্তব্য করে এসব অশ্লীলতার প্রতিবাদ করেছেন। শুধু তা-ই নয়, এ সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে অশ্লীলতার দায়ে ৯ জন সেলিব্রিটিকে লিগ্যাল নোটিসও দেওয়া হয়েছে, যা ইতোপূর্বে আমাদের দেশে কখনো হয়নি। এ সম্পর্কে বাড়তি মন্তব্যের প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। যাদের উদ্দেশে রানা এই মন্তব্য করেছেন আশা করি তাদের বোধোদয় হবে। তবে শালীনতা, সংযম, শিষ্টাচার কাউকে জোর করে শিখিয়ে দেওয়া যায় না। এটা অন্তরে ধারণ করতে হয়, যার জন্য পারিবারিক শিক্ষা প্রয়োজন।

ইদানীং আরেকটি বিষয় লক্ষ করা যায়-ফেসবুক, টিকটক, ইউটিউবে কিছু কিছু শিল্পী ব্যক্তিগত বিষয় ছাড়াও একান্ত ব্যক্তিগত পরিবেশে ‘ইনফরমাল’ অবস্থায় তোলা ছবি ও ভিডিও পোস্ট করছেন। শুধু তা-ই নয়, কোনো ছবি মুক্তি পেলে সদলবলে সিনেমা হলে আনন্দ-উৎসব করতে গিয়ে তাদের বিভিন্ন অভিব্যক্তি, চলাফেরা, কথাবার্তা, একে অন্যের সঙ্গে শুভেচ্ছাবিনিময় সবকিছুই মিডিয়ায় দেখা যায়।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে মনে হয় ছবির দর্শকদের চেয়ে তাদের উচ্ছ্বাসটাই যেন বেশি। এসব ক্ষেত্রে শিল্পীদের আরও সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। কারণ তাদের চারপাশে শত শত ক্যামেরা ঘুরছে। ভিউ বাড়ানোর প্রতিযোগিতায় তারা এমন সব ছবি আপলোড করছেন, যা হয়তো শিল্পী নিজেও জানেন না। এসব ভিডিওর নিচে শত শত মানুষ বিভিন্ন মন্তব্য করছেন। মাঝে মাঝে প্রশ্ন জাগে-এসব কি শিল্পীরা পড়েন না? তেমনই একটি মন্তব্য এখানে তুলে ধরছি। তামান্না জাহারা নামে এক নারী তার ফেসবুকে লিখেছেন-‘শিল্পীরা কেন সিনেমা হলে গিয়ে এমন আচরণ করছেন? তারা কি আমাদের প্রবীণ শিল্পীদের দেখেও কিছু শিখেননি? আমরা কি কখনো শাবানা-ববিতা-রাজ্জাক-কবরী-গোলাম মুস্তাফা-আনোয়ার হোসেনকে এভাবে ছবি রিলিজের পর পাবলিকলি গলাগলি, জড়াজড়ি করতে দেখেছি? শিল্পীরা আমাদের কাছে স্বপ্নের মতো। আমরা অর্থ দিয়ে স্বপ্ন দেখতে যাই। কিন্তু স্বপ্ন দেখা মানুষগুলো যদি এতটা সস্তা হয়ে যায় তাহলে তাদের পয়সা দিয়ে হলে গিয়ে দেখব কেন? ইউটিউব-ফেসবুকে দেখাই ভালো। রিলস আর ফেসবুকে দেখা যায়-শিল্পীরা প্রশংসা করতে গিয়ে একজন আর একজনকে জড়িয়ে ধরছে। কী নারী, কী পুরুষ কোনো বাছবিচার নেই। যা অবশ্যই দৃষ্টিকটু। মনে হলো মিডিয়ার ডজন ডজন মাইক্রোফোন দেখে অনেকেই খেই হারিয়ে ফেলেছেন। দুই-একটা ছবি করেই এ অবস্থা, রাজ্জাক-শাবানার মতো শত শত হিট ছবির নায়ক-নায়িকা হলে এরা কী করবেন? মনে রাখবেন, আপনারা এখনো অতবড় তারকা হননি। আপনাদের ছবি মাল্টিপ্লেক্সের কয়েক শ বিশেষ শ্রেণির দর্শকের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। কিন্তু তাদের ছবি ছিল সারা দেশের হাজার হাজার সিনেমা হলের লাখ লাখ দর্শকের কাছে প্রিয়। যার কিছুটা রেশ শাকিব খানের মধ্যে আছে। সে কারণেই তাকে মেগাস্টার বলা হয়। কই তাকে তো সিনেমা হলে গিয়ে এতটা লাফালাফি করতে দেখা যায় না।’ দর্শকের এ মন্তব্যের পরে এ বিষয়ে আর কিছু লিখতে চাই না। তবে এসব ব্যাপারে আমাদের একটু বেশি সতর্ক ও সচেতন থাকা প্রয়োজন।

শেষ করব শিল্পীদের রাজনীতি নিয়ে। আমি তিন যুগ ধরে একটি চ্যানেলেই অর্থাৎ বিটিভিতেই অনুষ্ঠান করছি। প্রতিবারই সরকার পতনের পর কিছু শিল্পীকে তথাকথিত কালোতালিকাভুক্ত করা হয়। এটি বাংলাদেশ টেলিভিশনের একটি অলিখিত নিয়ম। যেহেতু বাংলাদেশ টেলিভিশন সরকারি মাধ্যম, তাই যখন যে সরকার আসে সেই সরকারই এ চ্যানেলটিকে নিজের মতো ব্যবহার করে। অর্থাৎ বিটিভি যখন যার তখন তার। এসব কারণেই আমার অনুষ্ঠানে শিল্পী নির্বাচন করতে গিয়ে বিভিন্ন সময় আমিও মাঝে মাঝে তাদের অলিখিত নিয়মে পড়ে যাই। ৩৭ বছরে আমি বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক সরকারসহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেখেছি। গত সরকারের আমলে যারা একটু বেশি বেশি সরকারের কাছাকাছি ছিলেন, সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন, বর্তমানে তাদের বিটিভির কোনো অনুষ্ঠানে দেখা যায় না। যেহেতু নিষিদ্ধ শিল্পীদের কোনো তালিকা নেই, তাই আমি আমার অনুষ্ঠানের প্রয়োজনে যে কোনো শিল্পীকেই নির্বাচন করি। যে কারণে অনুষ্ঠান প্রিভিউর সময় প্রায়ই আমি শিল্পী এবং সেই শিল্পীর অভিনীত পর্বটি নিয়ে সমস্যায় পড়ি। টিভি কর্তৃপক্ষ অপারগতা প্রকাশ করায় মন্ত্রী পর্যন্ত যেতে হয়েছে। গত ঈদের অনুষ্ঠানেও একই ঝামেলায় পড়েছিলাম। ৩৭ বছরের ইত্যাদির জীবনে এরকম তিক্ত অভিজ্ঞতা বহুবারই হয়েছে।

শিল্পীদের রাজনীতি করা নিয়ে অনেক আলোচনা-সমালোচনা রয়েছে। বেশির ভাগ শিল্পীই মনে করেন, শিল্পীরা অবশ্যই রাজনীতিসচেতন হবেন কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হয়ে সক্রিয় রাজনীতিতে ভূমিকা রাখবেন না। অর্থাৎ শিল্পীদের রাজনৈতিক দর্শন থাকবে, কিন্তু সক্রিয় অংশগ্রহণ থাকবে না। আর সেটা করতে চাইলে শিল্পীজীবনের ইতি ঘটিয়ে রাজনীতিতে যোগ দিতে হবে। মূলত শিল্পীদের এ রাজনীতিতে জড়ানোর প্রবণতা গত দেড় দশকে বেশ বেড়েছে।

আমাদের দেশে কেউ চাপে পড়ে, কেউ সুযোগসুবিধা পাওয়ার জন্য, কেউ ক্ষমতার কাছাকাছি থাকার জন্য রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন এবং অতি উৎসাহী ভূমিকা পালন করেন।

যিনি আদর্শ শিল্পী তিনি কখনোই কোনো রাজনৈতিক দলের লেজুড়বৃত্তি করেন না। পত্রিকায় এবং সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী গেল ১৫ বছরে অনেক শিল্পীকেই সরাসরি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হতে দেখা গেছে। শুধু তা-ই নয়, দুই-একজনকে নিজ নিজ জেলায় গিয়ে দলীয় কর্মীর মতো ভোট ভিক্ষার পাশাপাশি স্থানীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোটসভায় ভাষণ দিতেও দেখা গেছে। এসব করে অনেকে যেমন বিভিন্ন সুযোগসুবিধা লাভ করেছেন, তেমনি শিল্পী মহলে সমালোচিতও হয়েছেন।

দলমতনির্বিশেষে শিল্পীরা সবার কাছেই প্রিয়। এ দেশে যেহেতু নানা মতাদর্শে বিভিন্ন দল এবং তাদের সমর্থক রয়েছে, তাই কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা বাস্তবায়নে শিল্পীদের ভূমিকা থাকা উচিত নয়। শিল্পীকে হতে হবে নিরপেক্ষ ও সর্বজনীন।

অনেকেই উদাহরণ দিতে গিয়ে বিদেশি শিল্পীদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণের বিষয়টি তুলে ধরেন। বিদেশের রাজনীতি আর এ দেশের রাজনীতি এক নয়। সেখানে মিটিং-মিছিলে অভিভাবক নিজে বা স্ট্রলারে করে শিশুদেরও নিয়ে যান। ওখানে সাউন্ড গ্রেনেডের ভয় থাকে না। লাঠিচার্জও করা হয় না। একে অন্যকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালি কিংবা মারামারিও করেন না। শুনতে হয় না কোনো মারমুখী সেøাগান।

ভারতে অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন, প্রয়াত রাজেশ খান্না, সুনীল দত্তদের মতো অভিনেতারা জনপ্রিয়তা এবং গ্রহণযোগ্যতার সুবাদে কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচন করে সংসদ সদস্যও হয়েছেন। তাদের ব্যক্তিত্বে দল উজ্জ্বলতর হয়েছে। তারা রাজনীতি করেছেন কিছু পাওয়ার জন্য নয়, দেশকে কিছু দেওয়ার জন্য। আর ট্রাম্পের মতো মানুষকে সমালোচনা করে অভিনেতা জর্জ ক্লুনি, গায়িকা টেইলর সুইফটসহ আরও অনেকেরই কোনো সমস্যা হয়নি। হামলার শিকার হননি। দেশ ছাড়তেও হয়নি। সুতরাং বিদেশে শিল্পীরা যে কোনো সরকারের পক্ষে-বিপক্ষে নির্ভয়ে মতামত প্রকাশ করতে পারেন কিন্তু আমাদের দেশে সেটা সম্ভব নয়। এখানে রাজনৈতিক নেতারা শিল্পীদের জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে তাদের বিতর্কিত করে তোলেন। ফলে দেশব্যাপী ভক্ত ও শুভাকাক্সক্ষীদের কাছে তাদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। ঘটে অনেক অনাকাক্সিক্ষত ঘটনাও।

সময়ের পরিবর্তনে অনেকেই প্রতিপক্ষের হামলার শিকার হন। পত্রিকায় সংবাদ ছাপা হয় শিল্পীর ওপর হামলা। ফলে ‘শিল্পী’ শব্দটির সম্মান ও ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হয়। কারণ যারা রাজনীতির ঊর্ধ্বে কিংবা সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নন, শিল্পীর পাশে এ ‘হামলা’ শব্দটি সবাইকে আহত করে।

শিল্পীরা দেশের সম্পদ। তাদের কর্মকাণ্ডে দেশের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হয়। শিল্পীদের সবাই ভালোবাসেন আর তাই তাদের সুসংবাদে ভক্তরা আনন্দিত হন। দুঃসংবাদে হন ব্যথিত। সেজন্যই আমাদের দেশে রাজনীতির ব্যাপারে খুব সতর্ক সিদ্ধান্ত নিতে হয়। কারণ রাজনীতি এমনই একটি বিষয় যেখানে শেষ কথা বলে কিছু নেই। ফলে লঘু পাপে কেউ গুরু দণ্ড পাচ্ছেন, আর রাজনীতির চক্রে চরিত্র পাল্টে গুরু পাপেও কেউ পুরস্কৃত হচ্ছেন। তবে সাধারণ মানুষ সবাইকে চেনেন। সবকিছুই দেখেন, বোঝেন। তাই নাটকের চরিত্রের মতো তাদের প্রকৃত চরিত্রও অন্তরে গেঁথে রাখেন।

                লেখক : গণমাধ্যমব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর বেহাল সড়ক
রাজধানীর বেহাল সড়ক
পাহাড়ে অশান্তি
পাহাড়ে অশান্তি
পানির কষ্ট কি যাবে না!
পানির কষ্ট কি যাবে না!
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
বিমান দুর্ঘটনা স্মৃতি ও শিক্ষা
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
সর্বশেষ খবর
‘অ্যানিম্যাল ২’ নিয়ে যা জানালেন ববি দেওল
‘অ্যানিম্যাল ২’ নিয়ে যা জানালেন ববি দেওল

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ওয়ারফেজ এবার কানাডা মাতাবে
ওয়ারফেজ এবার কানাডা মাতাবে

২ মিনিট আগে | শোবিজ

সিডনিতে ‘কিত্তনখোলা’র শিল্পীদের মিলনমেলায় প্রাণের উচ্ছ্বাস
সিডনিতে ‘কিত্তনখোলা’র শিল্পীদের মিলনমেলায় প্রাণের উচ্ছ্বাস

৫ মিনিট আগে | পরবাস

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, অল্পের জন্যে প্রাণে বাঁচেন ক্রুসহ ১৬৬ যাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানে যান্ত্রিক ত্রুটি, অল্পের জন্যে প্রাণে বাঁচেন ক্রুসহ ১৬৬ যাত্রী

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি, সারাদেশেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ২৩ মিলিমিটার বৃষ্টি, সারাদেশেই বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কানাডার দাবানলের ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে নিউইয়র্কের আকাশ, সতর্কতা জারি
কানাডার দাবানলের ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে নিউইয়র্কের আকাশ, সতর্কতা জারি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের ভ্রু নিজেই উপড়ে ফেলেছিলেন অনীত, জানালেন কারণ
নিজের ভ্রু নিজেই উপড়ে ফেলেছিলেন অনীত, জানালেন কারণ

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর গুলিস্তানে ট্রাকের ধাক্কায় কিশোর নিহত
রাজধানীর গুলিস্তানে ট্রাকের ধাক্কায় কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলা-অনাহারে আরও ৭৬ জনের মৃত্যু
গাজায় ইসরায়েলি হামলা-অনাহারে আরও ৭৬ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: এবার শোক জানাল ইংলিশ ক্লাব ম্যানইউ
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: এবার শোক জানাল ইংলিশ ক্লাব ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাইজেরিয়ায় পুষ্টিহীনতায় ছয় মাসে ৬৫২ শিশুর মৃত্যু: এমএসএফ
নাইজেরিয়ায় পুষ্টিহীনতায় ছয় মাসে ৬৫২ শিশুর মৃত্যু: এমএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ
আগে ঘুষ ছিল ১ লাখ এখন দিতে হয় ৫ লাখ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ ভিসার আড়ালে মানবপাচার
ভ্রমণ ভিসার আড়ালে মানবপাচার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাগুরায় বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা, যুবক আটক
মাগুরায় বৃদ্ধকে গলা কেটে হত্যা, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি নিয়ে আলোচনায় হামাসের আগ্রহ নেই: ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি নিয়ে আলোচনায় হামাসের আগ্রহ নেই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়
ইসরায়েলি নাগরিকের কান ছিঁড়ে ফেললেন এক সিরীয়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার
কোরআনের মর্ম অনুধাবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়
ইসলামের দৃষ্টিতে কোনো মাস অশুভ নয়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)
যেভাবে ঈমান আনেন আমর ইবনুল জামুহ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক
স্পেনের বুকে মুসলিম ঐতিহ্যের ঝলক

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল
অ্যানফিল্ডে জোতার ভাস্কর্য স্থাপন করবে লিভারপুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা
খোঁজ নিলে বুঝবেন, এদের শেকড় অনেক গভীরে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫
চাঁদাবাজির সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়কসহ হাতেনাতে গ্রেফতার ৫

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা
১৪ জুলাই হাসিনাকে লাল কার্ড দেখিয়েছিলাম: সানজিদা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল
চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা : মোস্তফা জামাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে
যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম বেড়েছে যে কারণে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার
বরযাত্রা ভুল করে খেল অন্য বিয়ের খাবার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত
চূড়ান্ত হলো এশিয়া কাপের সময়সূচি, আয়োজক আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল
এক নামে অনেক রাজনৈতিক দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি
সিঙ্গাপুরে হঠাৎ দেবে গেল রাস্তা, গর্তে পড়ল চলন্ত গাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও বাগছাসের ৫ নেতা স্থায়ী বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক
রাজনীতিকে আমরা পবিত্র দায়িত্ব হিসেবে দেখি : মামুনুল হক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের
আন্তর্জাতিক চাপের মুখে গাজায় ত্রাণ ফেলার দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা
স্বদেশ প্রোপার্টিজের অবৈধ বালু ভরাট বন্ধে রাজউকের নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া
সেন্ট মার্টিনে হঠাৎ জোয়ার, প্লাবিত তিনটি পাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেড়েছে ঘুষের রেট
বেড়েছে ঘুষের রেট

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন
সেনাপ্রধানের এক উদ্যোগে পাল্টে যাচ্ছে পাহাড়ের জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার
অশৈল্পিক শিল্পী সমাচার

সম্পাদকীয়

টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান
টিএসসিতে পাকিস্তানি আলেমের বয়ান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেয়র যখন জমিদার
মেয়র যখন জমিদার

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
বদলে যাচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল

মাঠে ময়দানে

বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি
বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধে বেড়েছে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত
জাতীয় বক্সিংয়ে বড় চমক প্রবাসী জিনাত

মাঠে ময়দানে

কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া
কে এই মালকা বানু-মনু মিয়া

শোবিজ

নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক
নিহত বেড়ে ৩৫ চারজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ
সবার আগে ঠিক করতে হবে রাষ্ট্রের তিন অঙ্গ

নগর জীবন

নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক
নতুন জীবনের চেষ্টায় শামুকখোল নিশিবক

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না
পুরোনো আইনে আর চলতে দেব না

নগর জীবন

বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না
বিদেশ থেকে ভাড়া করে এনে দেশ চালানো যায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু
মৌ শিখার পাশে মনিরা মিঠু

শোবিজ

বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা
বন্যার সঙ্গে ভাঙনে দিশাহারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই
নির্বাচনে অস্ত্রের চেয়েও বড় হুমকি হতে পারে এআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈশিতার রুপোর ঝলক
ঈশিতার রুপোর ঝলক

শোবিজ

পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না
পরিবেশ ধ্বংসকারীরা মনোনয়ন পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা
থমকে গেছে ঢাকার সাংস্কৃতিক চর্চা

শোবিজ

ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের
ডেভিডের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে সিরিজ অসিদের

মাঠে ময়দানে

অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস
অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্সে অনবদ্য স্টোকস

মাঠে ময়দানে

কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ
কিশোরীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে দল বেঁধে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি
নিষেধাজ্ঞায় ক্ষুব্ধ মেসি

মাঠে ময়দানে

এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা
এক বিয়ের খাবার খেল আরেক বিয়ের যাত্রীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জামায়াতের ২৭ প্রার্থীর জয়

খবর

দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে
দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত
সেরা রাঁধুনী ৮ জিতলেন নিশাত

শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল
বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় ব্রাজিল

নগর জীবন